হারিয়ে যাওয়া বন্ধু

বন্ধু (জুলাই ২০১১)

আনিসুর রহমান মানিক
  • ৫৮
  • 0
  • ৬১
( অকাল প্রয়াত প্রতিশ্রুতিশীল কন্ঠশিল্পী আবিদ শাহরিয়ার এর স্মৃতির প্রতি উত্সর্গীকৃত )
ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট দেখে কবিতা নামের প্রোফাইলে যায় অভীক।প্রোফাইল পিকচার এ মেয়েটিকে বেশ সুন্দর দেখায়। ইনফরমেশন এ জন্ম তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর।কারেন্ট সিটি গুলশান ঢাকা। আর অন্য কোন তথ্য নেই। নেই এডুকেশনাল কোয়ালিফিকেশন,নেই জব।এত ছোট্ট ইনফরমেশন দেয়া কারো সাথে কি বন্ধুত্ব করা যায়! ভাবে অভীক। মেয়েটির বন্ধু সংখ্যা দেখে অবাক হয়।বন্ধু সংখ্যা ২৭৩০।এত ফেসবুক ফ্রেন্ড।অনেকটা জানার আগ্রহ থেকেই কনফার্ম করে বন্ধুত্ব।
মুহুর্তেই মেসেজ চলে আসে মেয়েটির কাছ হতে।আমাকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করার জন্য ধন্যবাদ।
চ্যাটিং এ পেয়ে যায় মেয়েটিকে।মেয়েটি চ্যাট মেসেজ পাঠায়-হ্যালো,হাউ আর ইউ?
জবাবে অভীক লিখে-হ্যালো ।ভালো। আপনি কেমন আছেন?
ভালো।কি করছেন?
আপনার সাথে চ্যাট করছি।
না আসলে জানতে চাইছিলাম আপনি কি করছিলেন?
এইমাত্র নেট এ বসলাম।আপনার অনুরোধ পেলাম।বন্ধুত্ব করে ফেললাম।
আপনি কোথায় পড়াশোনা করেন?
কেন আমার প্রোফাইল ইনফরমেশন দেখেননি।
তা দেখেছি..
তাহলে জানতে চাইছেন যে..
না অনেকে মিথ্যে লিখেতো..
অনেকে তবুওতো মিথ্যে লিখে,আপনিতো সেটাও লিখেননি।
তাই?
আচ্ছা আপনি কি পড়েন?অভীক জানতে চায়।
এই জামাকাপড়..
আপনিওতো দেখি ভাল জবাব দিতে পারেন।
তাই! আজ আপনার কোন ক্লাস নেই?
ছিল ।শেষ করে রুমে এসে নেট এ বসলাম।
আপনি হোষ্টেলে থাকেন?
হ্যা।
আজ রাখি।আবার কথা হবে।বাই।
বাই। ভাল থাকবেন।

এভাবে দুজনের মধ্যে চলতে থাকে ফেসবুক এ চ্যাটিং।দুজনের বন্ধুত্ব দিনে দিনে গাঢ় হতে থাকে।অভীক জানতে চেষ্টা করে,কবিতা কি পড়ে ?কোথায় পড়ে?
কবিতা এড়িয়ে গেছে, লিখে ,পড়ছি না।
পড়ছি না মানে! পড়া কি শেষ?অবাক হয়ে অভীক লিখে।
না সেটা নয়।
তাহলে?
সেটা জানা কি খুব জরুরী?
ঠিক তা নয় তবে যার সাথে কথা বলছি সে কি আমার সমান,ছোট কিংবা বড়?
বন্ধুত্ব কি বয়স দিয়ে গড়ে ওঠে?
না তা নয়।
তাহলে বন্ধু বন্ধুই।
অভীক ভাবে আসলেইতো তাই।বয়স দিয়েতো বন্ধুত্ব হয় না।কিংবা অর্থ ,পড়াশোনা এসব দিয়েও বন্ধুত্ব হয়না। তা নাহলে একটা অপরিচিত মেয়ে,তার সাথে দেখা নেই,এমনকি মোবাইলেও কোন কথা হয়নি অথচ নেট খুললেই তাকে পেতে মানে তার সাথে চ্যাট করতে মন চাইবে কেন!এটা নিশ্চয়ই বন্ধুত্বের কারনে।





অবাক হয় অভীক।যখনই নেট খোলে তখনই নেটে আছে কবিতা।
ব্যাপার কি সারাক্ষনই নেটে থাক।
হ্যা থাকি।
কার সাথে চ্যাট কর ?
বন্ধুদের সাথে।
তাই বুঝি তোমার এত বন্ধু। তিন হাজার ছুই ছুই করছে।
বন্ধু আছে বলেইতো বেঁচে আছি।
তার মানে?
বারে বন্ধু ছাড়া কেউকি বেঁচে থাকে?
তা থাকেনা। কিন্তু বন্ধুর সাধেতো সব শেয়ার করতে হয়। না হলে বন্ধুত্ব হয় কেমনে?তুমিতো আমাকে বিশ্বাস করোনা।
কে বলেছে?বিশ্বাস না করলে কি তোমার সাথে কথা বলি?
কথা বল মানে..? কই কথা বল ?আমিতো তোমার নাম্বার চাইলাম। দিলে না।বললে তোমার মোবাইল নাই।এটা কি বিশ্বাসযোগ্য ! এযুগে কারো মোবাইল থাকেনা !
আমি সত্যি বলছি আমার মোবাইল নেই।
আমার নাম্বার দিতে চাইলাম,সেটিও নিলে না।বন্ধুর সাথে কি কথা বলতে মন চায়না !
এইতো কথা হচ্ছে।চ্যাট মেসেজ আদান প্রদান হচ্ছে।
বন্ধুর সাথে কথা হবে,দেখা হবে। তবেই না বন্ধুত্ব গাঢ় হবে।
হ্যা তা হয়তো হবে।কিন্তু আগে যখন মোবাইল ছিল না,তখন কি পত্রমিতালী হতো না!
হ্যা হত ।দেখাও হত।এক শহরে থাকি।তোমার সাথে দেখা করতে চাইলাম,রাজি হলেনা।
দেখা না কর নাইবা করলে,কিন্তু মোবাইলে কথাতো বলতে পার।
আমি যে...
বল ,
হ্যালো,চুপ করে গেলে যে..অভীক আবার মেসেজ পাঠায়।
অন্যদিন বলব।
সেদিন আর কিছু জানতে চায় না অভীক।
শুধু সেদিন নয় আর কোনদিনই জানতে চায় না কেন কবিতা কথা বলতে চায়না।কিংবা কেনইবা তার পড়াশোনা সম্পর্কে কিছু বলেনা।
কবিতা তার ফেসবুক ফ্রেন্ডদের মধ্যে অভীক এর জন্য ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা করতে থাকে। কখন বুয়েট এর চতুর্থ সেমিষ্টার এর ছাত্র অভীক জুয়েল ক্লাস শেষে কখন এসে নেটে বসবে। ফেসবুকে দুজনে অনেকসময় ধরে চ্যাট করবে।
কবিতা কি বন্ধুত্বের গন্ডী পেরিয়ে তাকে ভালবেসে ফেলেছে ! না সেটা সম্ভব নয়। কি এসব ভাবছে সে! এতো নির্ভেজাল বন্ধুত্বের ভালবাসা।
নিজেকেই প্রশ্ন করে কবিতা- তাহলে বন্ধুর সাথে কেন লুকোচুরি খেলা।
যদি অভীক তার সাথে আর চ্যাট না করে।নিজেকেই প্রবোধ দেয়,অভীক যদি তার প্রকৃত বন্ধু হয়ে থাকে তাহলে সে অবশ্যই চ্যাট করবে।ঠিক করে কবিতা,আজ সে অভীককে জানাবে তার কথা।
নেট এ বসেই ফেসবুক ওপেন করে।অভীক জানায় দুদিন পর তারা পাঁচ বন্ধু মিলে কঙ্বাজার বেড়াতে যাবে।
খুশী হয় কবিতা।অনেক ছবি তুলবে। সেগুলো আপলোড করে দিবে।দেখবো।
অবশ্যই দেখাব।
আজ তোমাকে আমার কথা বলব।
বল।
ঠিক এসময় অভীকের মোবাইল বেজে ওঠে।বন্ধু তমাল ফোন করেছে।ফোনটা রিসিভ করে কথা বলতে বলতে বারান্দায় চলে আােস অভীক।
কবিতা লিখতে থাকে-অভীক আমি কথা বলতে পারিনা।আমি বাক প্রতিবন্ধী।আমি সবার কথা শুনতে পারি,বুঝতে পারি।কিন্থু বলতে পারিনা মুখে।আমি অক্ষর চিনি,লিখতে পারি।আমি লিখতে শিখেছি কিন্তু কথা বলতে শিখিনি।চেষ্টা করেছি,কিন্তু পারিনি। আমারওতো ইচ্ছে করে কথা বলতে বন্ধুর সাথে।মন খুলে কথা বলতে।





আমার জগটতা খুবই ছোট।আমার ঘর,কম্পিউটার।তা হলে কি হবে?আমার মত এত বেশি বন্ধু হয়তো অনেকেরই নেই।সবাই যে ভাল বন্ধু তা হয়তো নয়।কিন্তু অনেকতো বন্ধু।এদের সাথেই চ্যাট করে আমার সময় কাটে।আমি কখনো কাউকে আমার এ অসহায়ত্বের কথা জানাইনি।মনে ভয় ছিল যদি বন্ধুরা আমার সাথে আর চ্যাট না করে।তোমাকে প্রকৃত বন্ধু ভেবেই জানালাম।জানিনা এরপর থেকে তুমি বাকপ্রতিবন্ধী এই অসহায় মেয়েটির সাথে বন্ধুত্ব রাখবে কিনা!
হ্যালো বন্ধু..
হ্যালো..
হ্যালো অভীক.
আর ইউ বিজি?
হ্যালো..
জবাব আসে না আর ওপাশ থেকে।
আসবে কি করে! অভীকতো এতক্ষন বারান্দায় দাড়িয়ে বন্ধু তমালের সাথে মোবাইলে কথা বলছিল।
হ্যা এক্ষুনি আসছি।রুমে ঢুকেই নেটটা অফ করে দেয় সে।খেয়ালও করেনা নেট এ তার বন্ধু কবিতা তার জন্য চ্যাট মেসেজ পাঠিয়ে রেখেছে।
কঙ্বাজার যাওয়ার ব্যস্ততায় আর নেটে বসা হয়না অভীক এর।ওরা পাঁচ বন্ধু মিলে কঙ্বাজার রওনা হয়।
কবিতা নিরাশ হয়ে পড়ে।অভীক এরকম।তার চ্যাট মেসেজ পড়ে তাকে ভুলে গেল।বন্ধুত্বের সম্পর্ক কি এটাই!
একদিন দুদিন পাঁচদিন সাতদিন নেট এ বসে অপেক্ষায় থাকে কবিতা এই বুঝি অভীক নেটে বসবে।আগের মতই তার সাথে চ্যাটিং করবে।
কিন্তু না অভীক আর আসে না।নেট এ বসার আগ্রহ দিনে দিনে হারিয়ে ফেলে কবিতা।এখন দিনের বেশীরভাগ সময়ই চুপচাপ ঘরে শুয়ে থাকে।আর আকাশের দিকে তাকিয়ে ভাবে,এ পৃথিবীতে কি প্রকৃত বন্ধু কেউ হতে পারে না?সবাই কি স্বার্থপর?অভীককেতো সে প্রকৃত বন্ধু ভেবে তার কষ্টের কথা বলেছিল সেই যখন তার সাথে চ্যাট করা ছেড়ে দিল তাহলে বন্ধু আর কে হতে পারে!
কবিতার মাবাবা বেশ দুঃশ্চিন্তায় পড়ে যান।কিছুদিন আগেও তাদের মেয়েটি হাসিখূশী ছিল, সারাক্ষন নেট এ বসে থাকত।এখন তার কি হয়েছে?নেট এ খুব কম বসে থাকে।ঠিকমতো খেতে চায়না।
সিদ্ধান্ত নেন তাকে নিয়ে তারা বেড়াতে যাবেন।কবিতা আর তার ছোট ভাই রিফাত সহ বাবামা কঙ্বাজার বেড়াতে যান। সীবিচে সবাই মিলে বেশ মজা করতে থাকে।
বাবামা খূশী হন।মেয়েটি হাসছে ।দু'ভাইবোনে বেশ মজা করছে।
পানিতে ডুব দিচ্ছে,সাঁতার কাটার চেষ্টা করছে,যদিও দু'ভাইবোনের কেউই সাঁতার জানেনা।তীর থেকে দাড়িয়ে দু'ভাইবোনের মজা করা দেখতে থাকেন তাদের বাবামা।
নিরাপত্তা রক্ষী এগিয়ে আসে।
এখন আপনারা উঠে আসেন।এখন ভাটার সময় পানিতে থাকা যাবেনা।
দু'ভাইবোন আরও কিছুক্ষন থাকতে চায়।
বাবা বলেন,নিরাপত্তারক্ষী নিষেধ করছে,আয় চলে আয়।
আর কিছুক্ষন থাকি বাবা?
নিরাপত্তারক্ষী আবার বলে ওঠে,চলে আসেন আপনারা এখন ভাটার সময়।
আয় মা উঠে আয়।আয় বাবা।পরে আবার নামিস।বাবা এগিয়ে যান তাদের কাছে।
নিরাপত্তা রক্ষীও এগোয় তাদের সাথে।সে বলতে থাকে।উঠে আসেন আপনারা, এইতো মাসখানেক আগে বুয়েটের একটা ছাত্র পানিতে ডুবে মারা গেল।
থমকে দাঁড়ায় কবিতা।কানে বাজতে থাকে বুয়েটের ছাত্র মারা গেল।
অবাক দৃষ্টিতে নিরাপত্তারক্ষীর দিকে তাকিয়ে এগোতে থাকে,যেন আরও কিছু শুনতে চায়।
হ্যা আপা এইতো মাসখানেক আগে বুয়েটের পাঁচটা ছাত্র বেড়াতে এসেছিল।তাদের মধ্যে একজন অভীক নাম ছিল ,পানিতে ডুবে যায়। পড়ে তার লাশ ভেসে ওঠে।







চোখ বেয়ে পানি গড়িয়ে পড়ে কবিতার।নিজের শরীরটা বাবার শরীরের উপর ছেড়ে দিয়ে কাঁদতে থাকে।সবাই অবাক হয়ে পড়ে।ভালইতো ছিল মেয়েটি।বুয়েটের ছাত্রটির মৃতু্যর সংবাদ শুনে কেন মেয়েটি এমন করছে।
পরদিন ঢাকায় ফিরে আসে তারা।কবিতা কাঁদতে কাঁদতে নেট খোলে। পাশে বাবা মা দাঁড়িয়ে। ফেসবুক এ অভীক এর পেজটা ওপেন করে। অভীক এর প্রোফাইল পিকচার দেখে বাবা বলে ওঠেন ,হ্যা এই ছেলেটিরই ছবিতো ছাপা হয়েছিল পেপারে।
অভীক ছিল কবিতার ফেসবুক বন্ধু আর তাই ওর মৃতু্য সংবাদে কবিতার আপসেট হয়ে পড়া।বাবা মা এখন বুঝতে পারেন।
অভীকের কথা ভুলতে পারেনা কবিতা। যাকে সে সবচেয়ে কাছের বন্ধু ভেবেছিল, সে কিনা এভাবে চলে গেল।অথচ কি মিথ্যে ধারনা নিয়ে সে এতদিন অভীক এর উপর রাগ করেছিল।ভেবেছিল সে বাকপ্রতিবন্ধী জেনে হয়তো তার সাথে আর যোগাযোগ করেনি অভীক।
কিন্তু সৃষ্টিকর্তা এত নিষ্ঠুর।ওর প্রিয় বন্ধুকে এভাবে তার কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে গেল।
কম্পিউটারে এসে বসে কবিতা।তাকে তো বেঁচে থাকতে হবে। আবার নতুন করে শুরু করতে চায় সে। বন্ধু লিষ্টে গিয়ে এক এক করে বন্ধু ডিলেট করতে থাকে।আবার শুন্য থেকে শুরু করতে চায় সে ।
শুরু হয় আবার বন্ধু সার্চ করা,ফ্রেন্ড রিকোয়েষ্ট পাঠানো।



( এই গল্পের প্রতিটি ঘটনা ও চরিত্র কাল্পনিক।বাস্তবের সাথে এর কোন মিল নাই। যদি কোন চরিত্র কিংবা ঘটনা কারো সাথে মিলে যায় তবে তা কাকতালীয় মাত্র)
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
নিরব নিশাচর ................. masher shesh dine eshe dekhi koto valo lekha bad pore achhe...
আনিসুর রহমান মানিক সেলিনা ইসলাম ,আপনাকে ধন্যবাদ ,অনুভুতি প্রকাশের জন্য /
আনিসুর রহমান মানিক অকাল প্রয়াত প্রতিশ্রুতিশীল কন্ঠশিল্পী আবিদ শাহরিয়ার এর স্মৃতির প্রতি গল্পটি উত্সর্গ করা হয়েছে / আবিদ শাহরিয়ার ২৯-০৭-২০১১ ইং তারিখে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে গোসল করতে গিয়ে দুজন সঙ্গীসহ মারা যান /
সেলিনা ইসলাম অসাধারন গল্প......সব কিছুর উর্ধে মনের মিল ,ভাললাগা তারপর ভালবাসা , পাঁচজন থাক আর পাচঁহাজার......সত্যিকার বন্ধু একজনই যথেষ্ট...বছরের পরে বছর পরিচিত হয়েও অনেকে বন্ধু হতে পারে না আবার ক্ষনিকের পরিচয়েও অনেকে বন্ধু হয়ে যায় । কবিতার ভাগ্য ভাল তাই সে নেট বন্ধুর অন্তিম খবরটা পেয়েছে আদৌতে এমনটা খুব কমই হয় । লেখকের জন্য শুভ কামনা । ধন্যবাদ
আনিসুর রহমান মানিক Najma Akther আপনাকে ধন্যবাদ /
azmol চমত্কার একটি লেখা ।

২০ জানুয়ারী - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৪০ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪