এক.
এই লোকটা কি ওর ক্লায়েন্ট? নাকি সিন্ডিকেটের কেউ? মৃণালিনী চমকে উঠল লোকটাকে দেখে। স্কার্ফটা দু হাতে ঠিকঠাক করল, মুখের মাস্ক টেনে আরেকটু উপরে উঠিয়ে দিলো ত্রস্তহাতে।
ওর দিকে কাউকে আসতে দেখলেই মৃণালিনী ঘাবড়ে যাচ্ছে। এই অস্বস্তিটুকু গোলাপের কাঁটার মতো বিঁধছে। এটুকু ছাড়া বাকিটা ভাললাগার অনুভূতি। দীর্ঘ ছয় বছরের প্রতীক্ষার অবসান হতে যাচ্ছে। স্বাধীনতার রাঙা সূর্যটাকে ছুঁয়ে দেখার অপেক্ষায়, আর ক’টা মুহূর্ত।
স্বাধীনতা! কী এক অমৃত শব্দ। স্বাধীন জীবনের কথা মনে হলেই বুকের ভেতর এক পশলা বৃষ্টি বর্ষণ হয়, খেলে যায় সমুদ্রের ধারাল লহর। আবারো এসেছে সেই স্বাধীনতার স্বাদ আস্বাদনের সুযোগ! কিন্তু কখন আসবে লোকটা?
একাদশ বারের মতো ঘড়ির কাটায় চোখ বোলাল মৃণালিনী। পাষাণ সময়টাও কি তাকে ফাঁকি দেবে? যে অনির্বচনীয় আনন্দানুভূতি নিয়ে সে এখানে এসেছে সময়ের সাথে সাথে তা ক্রমশ ম্রিয়মাণ।
রাস্তায় চাতকের মতো দৃষ্টি মেলে যাত্রী ছাউনীর নিচে তিনটা ঘণ্টা বসে আছে মৃণালিনী। বাবু সবসময় টকটকে লাল টয়োটায় করে আসত। খাও স্যান রোড ধরে এর মধ্যে হাফ ডজন লাল গাড়ি এসেছে গেছে, কোনোটাই এখানে থামে নি।
"দুনিয়াটা বড় কঠিনরে মিনা! মিষ্টি মিষ্টি কথা সবাই বলতে পারে, ভালবাসতে পারে কয়জন?”
থেকে থেকে মৃণালিনীর কানে বাজছে সাবিত্রীর কথাগুলো। আবারো আশাভঙ্গের বেদনায় অন্তরটা কুঁকড়ে যায় ওর। আবারো প্রতারিত হওয়ার কষ্ট বুকে শেকড় গাঁড়ে। এই ছোট্ট জীবনে সে যতবার স্বাধীন হতে চেয়েছে ততবার ততোধিক পরাধীনতার শৃঙ্খল তাকে আষ্টেপিষ্টে বেঁধেছে।
পেছনে নৌকা পুড়িয়ে এসেছে মৃণালিনী, ফেরার পথ নেই। অর্ধযুগের নিবাসটা থেকে বের হওয়া কঠিন ছিল। কিন্তু তার চেয়েও কঠিন ওখানে ফিরে যাওয়া।
তুমুল বৃষ্টি নেমেছে। বৃষ্টির ধারা ভেদ করে উঁকি দিচ্ছে একটা গাড়ির হেডলাইট। ভগ্নহৃদয়ে ভারী ব্যাগটা রেখে মৃণালিনী গিয়ে দাঁড়াল রাস্তার মাঝামাঝি। কুচকুচে কালো কার না, যেন মৃণালিনীর কারাগারসম জীবনে মুক্তির চাবিটা সবেগে ছুটে আসছে ওর দিকে…
দুই.
সৎ বাবা সম্পর্কে কতশত কথা লোকে বলে। উত্তম রায়কে দেখলে মনে হবে সেসব ভুল। সাত বছরের অনাথ মৃণালিনীকে সে আপন করে নিয়েছিল। মেয়েটা লেখাপড়ায় ভালো। মৃন্ময়ী দেবীর স্বপ্ন ছিল মেয়ে অনেক বড় ডিগ্রি নিয়ে নিজের পায়ে দাঁড়াবে। স্বপ্নপূরণের পথে পায়ে পায়ে এগোচ্ছিল মেয়েটা। কিন্তু একটা ঘটনা উল্টেপাল্টে দিয়েছে মৃন্ময়ীর সব হিসাব।
মৃণালিনী দুপুরে নিজের ঘরে ঘুমাচ্ছিল। মৃন্ময়ী গেছিল রাণীদির বাড়ি সেলাই করতে। সুঁই সুতো ঘরে ফেলে গেছিল। সেটাই নিতে আচমকা ঘরে এসে ওঠে সে। মৃণালিনীর শিয়রে বসা উত্তমের কামুক মূর্তি মুহূর্তে মৃন্ময়ীকে মর্ত্যে নামিয়ে আনে।
কারো ভালোমানুষীর মুখোশ যখন খসে পড়ে তখন ভেতরের কদর্য রূপ আরো কদর্যভাবে প্রকাশ পায়। উত্তমের চিরচেনা রূপ পুরোপুরি বদলে গেল। নরক গুলজার হয়ে গেল মৃন্ময়ীর। মেয়েকে বিয়ে দিয়ে নরক পার করতে চেয়েছিল সে। মৃণালিনীর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার তখন মাত্র এক মাস বাকি। মেয়ে মানুষের অত পড়ে হবে কী?
মৃণালিনী হার মানতে চায় নি। লোকালয়ে তার রূপের দেওয়ানা নেহায়েত কম না। তাদের মধ্যে সবচেয়ে ভদ্রটিকেই বেঁছে নেয় সে। সমরেশ।
“আমায় বিয়ে করবে?”
প্রেমের আবেদনে সাড়া দেয় নি যে সে হঠাৎ বলছে বিয়ের কথা! সমরেশ অবাক।
“অবশ্যই!”
“তুমি তো এখনো বেকার। দেশের বাইরে যেতে চাও- কবে যাবে, কবে রোজগার করবে তার ঠিক নেই। বিয়ে করে আমায় খাওয়াবে কী?”
“আমি যা খাবো তুমিও তাই খাবে। আর বিদেশ যাওয়া তো ফাইনাল। টাকা জমিয়ে ফেলেছি। আর মাত্র পঞ্চাশ হাজার হলেই হয়”
“ঠিক আছে। আমি কিন্তু বিয়ের পর লেখাপড়া ছাড়ব না”
“কে ছাড়তে বলেছে? যতদূর ইচ্ছা পড়বে”
সমরেশের হাত ধরে মৃণালিনী এককাপড়ে বেরিয়ে পড়ল। রাতের ট্রেনেই ওরা শহরে চলে এলো। বিয়ে করে উঠল সমরেশের এক আত্মীয়ার বাসায়। মধুর রাত্রিযাপনের পর চোখভরা স্বপ্ন নিয়ে ঘুমাতে গেল মৃণালিনী। কিন্তু পরদিন বিছানায় সমরেশ নেই। কোথায় সমরেশ? মাসি পরিচয়ের মহিলা মৃণালিনীর থুতনি নাড়িয়ে হাসতে হাসতে ফোঁড়ন কাটল- “মধু খাইয়া ভ্রমর উইড়া গেছে গো!” ওর হাতে একটা চিরকুট
“মাফ করে দিও মিনা। বিদেশে যাওয়ার জন্যে টাকাটা খুব দরকার ছিল”
মৃণালিনীর বোঝার কিছু বাকি রইল না। মাত্র পঞ্চাশ হাজার টাকার বিনিময়ে বিক্রি হয়ে গেছে তার স্বাধীনতা!
তিন.
আলোকোজ্জ্বল চকচকে ঝকঝকে শহর পাতং। এই থাই রেডলাইট ডিস্ট্রিক্ট নিশিরাতে জেগে ওঠে। পানপাত্র আর বগলদাবা ঊর্বশী নিয়ে আকণ্ঠ নেশায় ডুবে যায় এক রাতের অতিথিরা। তাদের বিনোদনের খোরাক জোগায় স্ট্রিপ টিজাররা। রাতভর চলে সেক্স শো। যৌনতার আরো গহিনে নামতে চাইলে এক্সট্রা বাথ খরচা করে রুম বুক করতে হবে পার্শ্ববর্তী সঁও-তে।
মাস দুই আগে এমনই এক বদ্ধ কামরায় প্রথম মৃণালিনীর সংস্পর্শে আসে রঞ্জন। থাইল্যান্ডে পাচার হয়ে আসার পর মৃণালিনী গত ৬ বছরে বহু ধরণের মানুষ দেখেছে। নিপাট ভদ্রলোকেদের চরিত্রের ফিল্টারগুলো ওর সামনে সুপারি খোলের মতো খুলে পড়ে। দেখে দেখে এতদিনে মানুষ চেনা শিখে গেছে মৃণালিনী। এখানে আসা সব মরদ একইরকম। কিন্তু এই মানুষটা অন্যদের চেয়ে আলাদা- চেহারায়, আচরণে। এই অন্ধ গলিতে কেন আসতে হলো তাকে?
“তুমি নিশ্চয়ই বাঙালি?”
“হু”
“কী নাম তোমার? আসছ কোত্থেকে?
নিজের পিতৃপ্রদত্ত নামটা শেষ কবে কাউকে বলেছে তা মৃণালিনী মনে করতে পারে না। এই পেশায় কেউ নিজের আসল নামধাম বলে না। তবু মৃণালিনী আজ সত্যিটা বলল কেন কে জানে!
“আহা! শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে আছ কেন? বসো, তোমার সাথে গল্প করি”
“যা করতে এসেছ করে চলে যাও বাবু। কাস্টমারের গল্পে আমাদের পেট ভরে না”
“ভয় নেই, আমি ফুল পেমেন্টই করব”
আসলেই গল্পস্বল্প করে লোকটা চলে গেল মৃণালিনীর হাতে টাকা গুঁজে দিয়ে। নরমাল রেইটের চেয়েও বেশি। অথচ মৃণালিনীকে ছুঁয়ে পর্যন্ত দেখে নি। লোকটা পাগল নাকি?
রঞ্জন পরের সপ্তাহে এলো, তারপরের সপ্তাহেও।
“বাবু! সপ্তায় সপ্তায় গল্প করে পয়সা দিয়ে যাও, কিছুই তো করো না। আমায় মনে ধরে নি বুঝি!”
“তোমাকে মনে ধরেছে বলেই তো আসি!”
“তা ভালো লাগল কী দেখে? আমার রূপের এক ছটাকও তো চেখে দেখো নি!”
“তোমার টানা টানা চোখ, টোল পড়া গাল, গালের নিচে তিল… ঠিক আমার বৌয়ের মতো”
রঞ্জন মানিব্যাগ থেকে বিভার ছবিটা বের করে দেখালো। আসলেই মৃণালিনীর সাথে অনেক মিল। মৃণালিনী অবাক হলেও আরেক ভাবনা তার মনে তিক্ততা ছড়িয়ে দিলো।
“ছি ছি বাবু, ঘরে বৌ রেখে বেশ্যাপাড়ায় আসো! তোমায় ভালো লোক ভেবেছিলাম”
মৃণালিনীর কথা শুনে রঞ্জন ক্ষণিক নীরব থাকে।
“বিভাকে আমি ভালবাসি, খুব ভালবাসি। কিন্তু আমার হাতে রাজপুত্র সঁপে দিয়ে সে চলে গেছে”
এতদিনে মৃণালিনী বুঝল বাবুর এখানে আসার কারণ। মানুষটা বড় দুঃখী! মৃণালিনীও তো দুঃখী! গেল ৬ বছরে মন উজাড় করে দুঃখের কথা কাউকেই সে বলে নি। কাউকে বলা যায় না। এই মানুষটাকে বলা যায়। সবকিছু উজাড় করে সে হালকা হতে চায়। পারেও! মানুষটাকে খুব আপন আপন লাগে। গতকাল এসেই একটা সুন্দর প্যাকেট ধরিয়ে দিলো।
“নাও”
“কী?”
“খুলে দেখো”
মৃণালিনী ত্রস্তহাতে প্যাকেটটা খুলল। একটা জরিদার লাল শাড়ি। খুশী হলেও মুহূর্তেই মুখটা মলিন হয়ে গেল ওর
“বাবু, এখানে আমাদের এসব পড়ার অনুমতি নেই। আমরা এতটা স্বাধীন নই”
“স্বাধীনতা কে কাকে দেয় বলো! কেউ দেয় না, তবু স্বাধীনতার আগুন মনে জ্বেলে রাখতে হয়। অন্যের জন্যে না হোক, অন্তত নিজের জন্যে মাঝেমধ্যে সেজো”
“বাবু, তুমি ভিসা অফিসার না হয়ে কবিসাহিত্যিক হলে পারতে!”
“হা হা হা! হাসালে”
মৃণালিনী শাড়িটা পড়ে রঞ্জনের সামনে এসে দাঁড়াল
“এটা তোমার বউয়ের শাড়ি, তাই না বাবু?”
“কী করে বুঝলে?”
“আমাকে এমনি দিতে চাইলে বিয়ের শাড়ি দিতে না। বাসর রাতে তোমার বউ এটা পড়েছিল, তাই না?”
“তুমি অনেক বুদ্ধিমতি মিনা”
“বুদ্ধি না ছাই! এদ্দিনে বুঝলাম তুমি আমায় দেখতে আসো না, আসো আমার মাঝে তোমার মরা বউকে দেখতে। ঠিক বলেছি?”
মৃণালিনীর কণ্ঠে অভিমান। এটা ওর প্রফেশনালিজমের সাথে যায় না। কিন্তু রঞ্জনের ভালো লাগল। মেয়েটাকে আজ বৌ বৌ লাগছে। রঞ্জন হাত ধরে ওকে নিজের পাশে বসালো। এই ক’বছরে কতশত পুরুষের স্পর্শ মৃণালিনী পেয়েছে। কিন্তু বাবু আজ তাকে প্রথম ছুলো। একটা শিহরণ খেলে গেল ওর শরীর-মনে। রঞ্জনও একটা ঘোরের মধ্যে চলে গেল। ধীরে ধীরে মিশে গেল দুটো দুঃখভারাক্রান্ত প্রাণ।
এরপর থেকে মৃণালিনী রোজ ওর পথ চেয়ে বসে থাকে। কিন্তু রঞ্জন আসে না। মৃণালিনীর ভাঙা মন আবারো ভাঙে। তবে কি এই ভ্রমরও মধু খেয়ে উড়ে গেছে?
চার.
মৃণালিনীকে রঞ্জন প্রথম দেখেছিল এক জ্যোৎস্না রাতে; খদ্দেরের আশায় স্ট্রীট ল্যাম্পের নিচে দাঁড়িয়ে ছিল মেয়েটা। সুন্দর চেহারাটার দিকে চোখ পড়তেই রঞ্জন একটা ঝটকা খায়। পাঁচ বছর আগে মারা যাওয়া স্ত্রীকে জলজ্যান্ত দেখছে কী করে?
সেদিনের পর থেকে রঞ্জন বারবার ফিরে গেছে ওই অন্ধপল্লীতে কিছু একটার টানে। সেটাতে যা মিশে আছে তা নিছক জৈবিকতা না, মানব মনের আরো গভীর কোনো অনুভূতি।
প্রথম ঘনিষ্ঠতায় রঞ্জনের মনে হয়েছিল এই মেয়েকে জীবনসঙ্গী করা যায়। তবু সে নিশ্চিত হতে চেয়েছিল মৃণালিনীর জন্যে ওর মনে যে আবেগ খেলা করছে তা কি ভালবাসা, না স্রেফ মোহ? মন তাকে ভালবাসার পথটাই দেখিয়ে দিয়েছিল।
ওই অন্ধকার জগতে যে একবার পা রাখে সে আর আলোয় ফিরতে পারে না। এই ধান্দা চালায় যে সিন্ডিকেট গোটা থাইল্যান্ডে তাদের জাল বিছানো; মৃণালিনীকে নিয়ে বের হওয়া মানে কশাইয়ের ছুরির নিচে সেধে গলা বাড়িয়ে দেয়া। বাঁচার একমাত্র উপায় নিজের দেশে ফেরা। রঞ্জন সেটাই চেয়েছিল, কিন্তু বাঁধ সাধল তার মা। ছেলে কোনো প্রস্টিটিউটকে বিয়ে করবে কোন মা তা চায়!
বাপমরা ছেলেকে নিয়ে রঞ্জনের মা অনেক কষ্ট করেছেন। সেই মাকে সে কষ্ট দিতে পারবে না। কিন্তু আরেকটা মেয়েকে যে সে স্বাধীন জীবনের আশা দিয়ে রেখেছে!
মাকে বোঝানোর শেষ চেষ্টাটুকু করে ব্যর্থ রঞ্জন বাসা থেকে বেরিয়ে পড়ল। ব্যাংকের কাজ সেরে, মানি এক্সচেঞ্জার হয়ে রওনা দিতে অনেক দেরি হয়ে গেছে। একটা আশঙ্কার কালো মেঘ তাকে আচ্ছন্ন করছিল বারবার- তার দেরি দেখে মেয়েটা আবার ফিরে যায় নি তো? সেই ভয় থেকে খাও স্যান রোড ধরে উড়াল দিলো তার কালো সেডান।
হঠাৎ করেই নামল ঝুম বৃষ্টি। স্ট্রেইট রাস্তা, রঞ্জন গাড়ির স্পীড না কমিয়ে ওয়াইপার চালু করে দিলো। জলধারা কেটে কেটে এগোচ্ছিল গাড়িটা। আচমকা মাঝ রাস্তায় এসে দাঁড়াল স্কার্ফে মুখ ঢাকা এক তরুণী। মৃণালিনী! তাৎক্ষণিক পাশ কাটাতে গিয়ে গাড়ি দিক হারিয়ে সজোরে গিয়ে ঠুকল রাস্তার পাশের বিশাল গাছটায়।
মৃণালিনী ছুটে গেল গাড়িটার দিকে। বিধ্বস্ত গাড়ির ভেতর উঁকি দিতেই তার বুকটা ধ্বক করে উঠল- রঞ্জন! শরীর ভিজে গেছে রক্তে। মৃণালিনীর হাতে একটা ব্যাগ তুলে দিতেই যেন শেষ নিঃশ্বাসটুকু ধরে রেখেছিল সে। ব্যাগের ভেতর মৃণালিনীর প্লেনের টিকিট, ভিসা, পাসপোর্ট আর নগদ দশ লাখ টাকা। এতকিছুর আয়োজন শুধু ওকে স্বাধীন জীবনে ফেরাতে।
রাস্তার ওপর স্তব্ধ হয়ে বসে আছে মৃণালিনী। একপাশে প্রিয়তমের রক্তাক্ত লাশ, অন্য পাশে স্বাধীনতা…
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
এই লোকটা কি ওর ক্লায়েন্ট? নাকি সিন্ডিকেটের কেউ?
৩০ সেপ্টেম্বর - ২০২৩
গল্প/কবিতা:
২৯ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“ ” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ , থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।
প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী