১.
জ্যামে আটকে আছি তো আছিই, বেলা নয়টা পেরিয়ে গেছে। কখন জ্যাম ছুটবে আর কখন অফিস পৌঁছাব?
চাকুরিতে ঢুকেছি সপ্তাহ তিনেক হলো। অফিসটা খুব গোছালো। ছাদে সুন্দর একটা বাগান, সুইমিং পুল। ক্যান্টিনটা ছাদ-লাগোয়া। কয়েকজনের সাথে ভালো সম্পর্ক হয়েছে। কাজের চাপ কম থাকলে লাঞ্চ শেষে একসাথে বাগানে বসি। চা খাই, গালগল্প করি।
নতুন অফিসে সবই ভালো। শুধু বসটাই একটু কড়া। অফিস শুরু ১০টায়; আন-অফিসিয়ালি সাড়ে ৯টার মধ্যে আসতে হয়। প্রায় দিনই লেট করার জন্যে কেউ না কেউ ঝাড়ি খায়। রিয়াদুল আর আরাফাত ভাই ওয়ার্নিং পর্যন্ত খেয়েছে। নতুন বলে যে আমি পার পাই, তা না। অলরেডি দু দিন লেট। ঝাড়ি ইতিমধ্যে খেয়েছি। আরেকদিন লেট হলে এক দিনের স্যালারি কাটা যাবে। জান থাকতে সেটা হতে দেবো না!
আমরা যে ইচ্ছা করেই লেট করি, তা না। ঢাকায় রাস্তায় এত জ্যাম! বাসে যাই-আসি। সবাই দেখি কী নির্বিকার! ঘন্টার পর ঘন্টা জ্যামে নষ্ট হয়, তা এদের গায়েই লাগে না। আমার লাগে। আমি মফস্বল শহর থেকে আসা মানুষ, এত জ্যাম কখনো দেখি নি। এদের সয়ে গেছে, কালক্রমে হয়ত আমারো সয়ে যাবে। কিন্তু সময় নষ্ট আর অফিসে লেট এবং সেজন্যে বসের ঝাড়ি- এটা রয়েই যাবে।
-প্রতিদিন আসতে যেতে ৩/৪ ঘন্টা নাই! কী জ্যাম রে বাবা! আপনারা ক্যামনে সহ্য করেন ভাই?
-আর কয়টা দিন যাক, আপনারও ‘হজম ক্ষমতা’ বেড়ে যাবে!
-আজাদ ভাই, আপনি এদ্দূর বাসা নিছেন! আমাদের এদিকে চলে আসেন। হাঁটা পথ, মিনিট দশেক লাগে। যানজটের বালাই নাই, দুই ভাই গপসপ করতে করতে চলে আসব।
-দেখি
-আপনি বললে এদিকে বাসা দেখি
-জ্বি আমি জানাব
ক্যান্টিনে খেতে খেতে আমাদের খেজুরে আলাপ জমে। আলাপ-সালাপের ফাঁকে আমি কোণার টেবিলটার দিকে তাকাই। প্রফুল্ল দা’, আমাদের কলিগ। চাকুরির দৈর্ঘ্য আর বয়স- দুটোতেই আমাদের অনেক সিনিয়র। একই ডিপার্টমেন্টে কাজ করি, কিন্তু আমাদের সাথে তেমন মেশে না। চুপচাপ কোণার টেবিলটায় নিজের মতো খেয়েদেয়ে উঠে যায়। কথাবার্তা কাজের প্রয়োজনে যা, এর বাইরে তেমন আলাপ হয় না। আমি যেচে আলাপ জমানোর চেষ্টা করেছি কয়েক দিন। কিন্তু এক হাতে তালি বাজে না, আলাপও জমে না।
নামের সাথে চেহারার কোনো মিলই নেই! কাঠখোট্টা লোক, কঠিন চেহারা। বয়সের চেয়েও বুড়োটে লাগে। বিয়ে করে নি। কেন তা কেউ জানে না।
কাঠখোট্টা হলেও বসের খুব প্রিয়। কাজকর্মে চৌকস। অফিসে একদিনও কামাই দেয় না। বছরের ছুটি ধরাই থাকে। হাইলি পাঙ্কচুয়াল। আসে কিন্তু সেই পুরোন ঢাকা থেকে! এদ্দূর থেকে কারওয়ান বাজার আসে-যায়, একদিনও লেট নাই। পারে কেমনে?
ভদ্রলোকের বেশ পুরনো একটা সাইকেল আছে। ওটাতেই যাতায়াত করে।
ওনার যা স্যালারি, তাতে এখন নিজের গাড়ি থাকার কথা। খরচা বলতে দেশের বাড়ি বৃদ্ধ মায়ের কাছে মাসোহারা পাঠানো। কী করে অত টাকা দিয়ে?
নিজের শখ-আহ্লাদই যদি না মেটায় তো টাকা দিয়ে কী ফায়দা? কাকে খাওয়াবে এই টাকা?
ওনাকে নিয়ে আড়ালে গালপল্প হাসিতামাসা হয়। লোকটা কি তা বোঝে?
২.
গোমড়া মানুষ আমার একটুও পছন্দ না। অতএব প্রফুল্ল দা’কে ভালো লাগার কোনোই কারণ নেই। কিন্তু লোকটাকে ভালো লেগে গেল একটা ঘটনার কারণে।
আমাকে ওনার আন্ডারে দেয়া হয়েছে। স্পেশাল টাস্ক। ডিসিশনটা আমার একদমই পছন্দ হয় নি। এরকম কাঠখোট্টা লোকের সাথে কাজ করা যায়? পাঁচটা বললে একটার জবাব দেয়। আমার আড্ডাবাজ কলিগরা আমাকে সান্ত্বনা দেয়ার ছলে হাসিঠাট্টায় মেতে ওঠে।
আমার মেজাজ গরম হয়। সব রাগ গিয়ে পড়ে প্রফুল্ল দা’র ওপর। চশমার ওপর দিয়ে কড়া চোখে তাকাই ওনার দিকে। দূরের টেবিলটায় বসে আপনমনে লাঞ্চ করছে।
স্পেশাল টাস্কের জন্যে কাকে চাই- বস প্রফুল্ল দা’কে জিজ্ঞেস করেছিল। দাদা নাকি আমাকে চেয়েছে! শুনে মেজাজটা আরো খারাপ হলো। কিন্তু অবাকবিস্ময়ে আবিষ্কার করলাম ওনার ভেতরে সুন্দর একটা মন আছে।
একদিন বস একটা অফিস নোট করতে দিয়েছিল। আমি রেডি করে সরাসরি বসের হাতে দেই। বস ভেবেছিল প্রফুল্ল দা’ দেখে দিয়েছে। দাদার অফিস নোটে কখনো ভুলটুল হয় না। সেই আস্থা থেকে বস না পড়েই নোটে সাইন করে এমডি স্যারের কাছে নিয়ে গেছিল। ভুলটা ধরে পড়েছে ওনার কাছে।
পড়বি তো পড় মালির ঘাড়ে! মেজর মিসটেইক। এমডি স্যার বসকে ধুয়ে দিয়েছেন। বস চেম্বারে এসেই দাদাকে ডেকে পাঠিয়েছে।
দাদা মাত্রই বাইরে থেকে এসেছে। তাকে না দেখিয়ে নোট প্লেস করেছি শুনে আমাকে মৃদু ধমক দিয়েছে। ধমক খেয়ে আমার মেজাজ গরম।
-ভুল হওয়ার আগেই কেন রি-অ্যাক্ট করছেন?
-ভুল হয় নি শিওর?
-অফকোর্স! এত ছোট একটা কাজে ভুল কেন হবে?
আমার কথা শেষ হয়েছে কি হয় নি, স্যারের চেম্বারে দাদার ডাক পড়ল। বস নরমালি এতটা রাগেন না। আজ একেবারে ক্ষেপে গেছেন।
চেম্বারের ভেতরে আগুন জ্বলছে, থেকে থেকে বাইরে আসছে তার হলকা। ভীতসন্ত্রস্থ আমরা কাজের ভেতর হারিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি। অন্যদের কী অবস্থা জানি না, আমার ততক্ষণে ঘাম ঝরতে শুরু করেছে। একটু আগেই যা করেছি!
আধঘন্টা পর দাদা বাইরে এলেন। মুখ থমথম করছে। আমি কিছু জিজ্ঞেস করার সাহস পেলাম না। দাদা কিছু না বলে খটাখট টাইপ করলেন। এরপর প্রিন্ট করে পুরো ডকুমেন্টে একবার চোখ বুলিয়ে ভেতরে দিয়ে এলেন। বস সেটা নিয়ে ওপরে গেলেন। পাঁচ মিনিট পর এমডি স্যারের সাইন নিয়ে দাদার হাতে দিলেন।
দাদা এবার আমার করা ড্রাফট আর সাইন করা নোট- দুটো পাশাপাশি রেখে কোথায় কোথায় ভুল হয়েছে তা বুঝিয়ে দিলেন। ওনার কণ্ঠ কী স্বাভাবিক! আমার ভুলে উনি বকা খেলেন, অথচ এ নিয়ে বিকার নেই। শুধু একবার বললেন, এরপর থেকে আমাকে না দেখিয়ে বসকে কিছু দেবেন না। আমি বুঝলাম, ভুলটা যে আমার দ্বারা হয়েছে, প্রফুল্ল দা’ যে দেখার সুযোগই পান নি তা বসকে তিনি একবারও বলেন নি! বকাটা নিজে হজম করেছে; আর কেউ হলে আমাকে ছিলে দিত!
সেদিনের পর থেকে এই মানুষটাকে আমি অসম্ভব শ্রদ্ধা করি।
৩.
বেলা বাজে সাড়ে দশটা, প্রফুল্ল দা এখনো অফিসে আসেন নি। এমন তো হয় না! রাস্তায় কি আজ জ্যাম একটু বেশি? তা হতে পারে। কিন্তু দাদা যেসময় বের হন তখন জ্যাম থাকে না। থাকলেও ক্ষতি নেই! দাদা সাইকেলে যাতায়াত এজন্যেই করেন যে জ্যামের ফাঁকফোঁকর, গলিগালা দিয়ে চালানো যায়। আজ তবে হলোটা কী?
জরুরি কাজ আছে, বস অস্থির। বার বার বলছেন কল দিতে। কল দিচ্ছি, কিন্তু দাদা পিক করছেন না। অবশেষে কল রিসিভ হলো। ধরেছে অন্য কেউ।
দাদা এক্সিডেন্ট করেছে! ট্রাকের সাথে টক্কর… আমি ফোনে ঠিকানা জেনে ছুটলাম হাসপাতালে।
কী অবস্থা হয়েছে মানুষটার! পুরো শরীর ব্যান্ডেজে মোড়া। জ্ঞান নেই। আদৌ ফিরবে কিনা ডাক্তার নিশ্চয়তা দিতে পারছে না।
যারা ওনাকে হাসপাতালে নিয়ে এসেছে তারা একে একে বিদায় নিয়েছে। সর্বশেষ যিনি আছেন, যার সাথে ফোনে কথা হয়েছিল, তিনিও আমাকে রেখে বিদায় নিলেন। আমি পড়লাম মুসিবতে। পুরো ফোন ঘেঁটে তার ফ্যামিলি মেম্বার কারো কন্ট্যাক্ট নম্বর পেলাম না। ওনার কি বন্ধুবান্ধবও নেই?
এইচআরে আমার ভার্সিটির এক বড় ভাই আছে। আবিদ মল্লিক। অগত্যা তার দ্বারস্থ হলাম। আবিদ ভাই বেরোনোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। আমার ফোন পেয়ে দাদার পার্সোনাল ফাইল থেকে সিভির ফার্স্ট পেজটা ছবি তুলে পাঠালেন। ওখানে একটা ইমার্জেন্সি কন্ট্যাক্ট নম্বর আছে।
সিভিতে দাদার ফটোটা দেখে চমকে উঠলাম। এত সুন্দর চেহারা! বারো বছর আগের চেহারার সাথে এখনকার চেহারা মেলানোই যায় না। নাম না থাকলে হয়ত ভাবতাম ভুল কারো সিভি পাঠিয়েছে!
নম্বরটা মদন কুমার, মানে প্রফুল্ল দা’র ছোট ভাইয়ের। বড় দা’র সাথে তার বহুদিন যোগাযোগ নেই। ফোন পেয়ে ছুটে এসেছেন, দরদেরও ঘাটতি নেই। কিন্তু কোথায় যেন একটু খামতি আছে।
৪.
প্রলয়ের দুনিয়াটা রঙিন ছিল। স্কুল থেকেই ক্লাস টপার। কলেজে এসে প্রণয়। অনার্স শেষ হতেই ঈর্ষণীয় বেতনের চাকুরি। তারপর ভালবাসার মানুষটার সাথে বিয়ে। বছর ঘুরতেই ফুটফুটে সন্তান। একটা রূপকথার গল্পের রাজকুমারের যা কিছু থাকা সম্ভব তার প্রায় সবটাই প্রলয় এক জীবনে পেয়েছিল। কিন্তু রঙিন পৃথিবীর উল্টোপিঠের দুনিয়াটা যে বড্ড ধূসর!
প্রলয় অফিস থেকে একটা ফুল টাইম গাড়ি পেয়েছিল। প্রতিদিন ছোট্ট মেয়েটাকে স্কুলে নামিয়ে দিয়ে অফিসে আসত।
একদিন জরুরি কাজে সকাল সকাল অফিসে আসতে হলো। আজ পুষ্পকে দিতে যাবে ওর মা। প্রলয় গাড়িটা বাসায় রেখে অফিসে এলো। ঘন্টাখানেক পর খবর পেল গাড়ি এক্সিডেন্ট করেছে!
প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছিল পুষ্পর। দ্রুত হাসপাতালে নিতে পারলে হয়ত বেঁচে যেত। কিন্তু তীব্র যানজটের কারণে দেরি হয়ে গেল। হাসপাতালে যখন এলো ততক্ষণে পুষ্প পাড়ি জমিয়েছে ওইপাড়ে।
প্রলয়ের জীবনের প্রলয় তখনো থামে নি। স্ত্রী বেঁচে গেল, কিন্তু জিন্দালাশের মতো। ফুল বডি ফ্র্যাকচার। ঘাড়ের বোন ম্যারো ছিঁড়ে শয্যাশায়ী। থাইল্যান্ডে নিয়েও শেষরক্ষা হয় নি। বেচারী জানতেই পারল না তার ছোট্ট পরীটা অনেক আগেই দুনিয়া ছেড়েছে।
হাসপাতালের চক্করে পড়ে সব সেভিংস খতম! ফ্যামিলি শেষ! বাবাও মারা গেল। শোকেদুঃখে নষ্ট হয়ে গেল প্রলয়ের রাজপুত্রের মতো সুন্দর চেহারা। শরীর ভেঙে গেল বয়স হওয়ার আগেই। মাল্টি ন্যাশনালের স্ট্রেসফুল চাকুরি আর কন্টিনিউ করতে পারল না প্রফুল্ল কুমার ওরফে প্রলয়।
মলয়, মানে মদন কুমারের কাছে দাদার ব্যাক-স্টোরিটা শুনে খুব খারাপ লাগল।
আচ্ছা, ঢাকার রাস্তায় যদি এত যানজট না থাকত, যদি পুষ্পকে সময়মত হাসপাতালে নেয়া হতো আর ও বেঁচে যেত, তাহলে কি দাদার জীবনটা অন্যরকম হতো? ফুটফুটে মেয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে কি ভাঙতে বসা জীবনটাকে আবার গড়ে নিতে পারতেন আমাদের প্রফুল্ল দা?
৫.
দাদাকে লাইফ সাপোর্টে নেয়া হয়েছে। হাসপাতালের ডেইলি বিল পনের হাজার টাকা। মলয় দা’র উষ্মার কারণটা বোঝা গেল।
ভদ্রলোক ছোটখাট ব্যবসা করেন। আয় কম, সঞ্চয় নেই বললেই চলে। দাদার ট্রিটমেন্ট কীভাবে চালাবেন? দাদা যদি একটু সেভিংসের দিকে মন দিত তাহলে কি বিপদের দিনে এমন অসহায় হতে হতো?
দাদার ইনকাম অনেক। জমান না। তাহলে টাকা দিয়ে কী করেন?
এক্সিডেন্টে বৌ-বাচ্চা খোয়ানোর পর দাদা কয়েকজন সমমনাকে নিয়ে একটা দাতব্য সংস্থা গড়ে তোলেন। ‘পুষ্প-রাধা ফাউন্ডেশন’। দুর্ঘটনায় অসহায় ব্যক্তি-পরিবারকে মানবিক সহায়তা দেয়াই তাদের উদ্দেশ্য। নিজের জন্যে অল্প কিছু রেখে পুরোটাই দিয়ে দেন ফাউন্ডেশনকে। তার চাওয়া হলো, হাসপাতালের বিল মেটাতে না পারায় ডাক্তার যেন চোখের সামনে তার স্ত্রীর মতো আর কারো লাইফ সাপোর্ট খুলে না নেয়।
কী আশ্চর্য এই মানুষটা! নীরবে এমন মহতী একটা কাজ করছেন, কাউকে জানতেও দেন না। দিনের পর দিন পাশে থেকেও আমরা এনার জীবনের কিছুই জানি না!
কিন্তু কী হবে তার? কী করে হবে চিকিৎসা? এখানে যে প্রচুর টাকা প্রয়োজন!
পাশে এসে দাঁড়াল দাদার নিজের হাতে গড়া ফাউন্ডেশন। পত্রিকায় আমার এক বড় ভাই আছে। দাদাকে নিয়ে সচিত্র খবর ছাপানোর ব্যবস্থা করলাম। মানবিক আবেদনে সাড়া দিয়ে হাজারো মানুষ বাড়িয়ে দিল সাহায্যের হাত।
৬.
কত কথা জমে আছে প্রফুল্ল দা’র জন্যে!
আমি এখন সাইকেলে যাতায়াত করি, দাদার মতো। যানজট গায়েই লাগে না!
প্রফুল্ল দা’র জীবনের গল্প এখন অফিসে সবাই জানে। আমি বলেছি। দাদাকে সবচেয়ে বেশি অবজ্ঞা করত অফিসের যে ছেলেটা, সব শুনে সে কেঁদে ফেলেছিল।
দাদা কি কোনোদিনও এগুলো জানতে পারবে?
আমি রোজ অফিস শেষে জ্যাম ঠেলে হাসপাতালে যাই। আইসিইউ’র গ্লাসের বাইরে থেকে দেখি দাদার অচেতন মুখটা। কখনো কি জ্ঞান ফিরবে তার?
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
জ্যামে আটকে আছি তো আছিই, বেলা নয়টা পেরিয়ে গেছে। কখন জ্যাম ছুটবে আর কখন অফিস পৌঁছাব?
৩০ সেপ্টেম্বর - ২০২৩
গল্প/কবিতা:
২১ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪