মুক্তির মুচকী হাসী

মুক্তির চেতনা (মার্চ ২০১২)

এফ, আই , জুয়েল
  • ২৫
  • 0
ভাল করেই জানে সখি /
মানুষ আমি কোন জাতের /
তার আঁচলে চাবি আছে /
আমার প্রানের সুখ-দুঃখের //
------, কিন্তু হাত বদল হয়ে এ চাবি যে অন্য হাতে যেতে পারবে না----এ কথা কিন্তু ঠিক নয় । শীলা দেবী এটা ভাল করেই জানে । কিন্তু মাঝে-মাঝে তার বেরসিক আচরন আমাকে অবাক করে দেয় । ঘন অভিমানে সে অনশন করে চলেছে । কেউ কিছু করতে পারছে না । সবাই আমার দিকে তাকিয়ে আছে । কেনো----, মিথ্যা মহলে তার আপন বলে কি কেউ নেই । অন্য সময় তো সবাই কত আপন আপন ভাব দেখায় ।

আমার মন খারাপ । তবু গেলাম । চোখাচোখি হতেই শীলা দেবীর হৃদয়ের স্বরলিপি পড়ে নেয়ার চেষ্টা করলাম । বুঝতে পারলাম---- ওনার দুঃখটা মনের গভীর স্তর হতে উথলে উঠছে । তাকে বললাম----, আমার মনটা ভাল নেই । বেশীক্ষন থাকবো না । তাড়াতাড়ি চলে যাব । আপনি আমাকে এখন কিছু টাকা দিতে পারবেন ?
টাকা দিতে যেয়েই শীলা দেবী হু-হু করে কেঁদে উঠলো । সে মুক্তি চায় । কিন্তু কিসের মুক্তি ? কে দেবে মুক্তি ?

প্রায় এক যুগ পর তার আগের স্বামীটা ছেলে-সন্তান সহ Love you - এর তুফান তুলে চলে আসছে । কিন্তু পরের স্বামীটা সহ তার সুখের সংসার বেশ ভালই চলছিল । এখন সে কি করবে ? তার হৃদয় নিংড়ানো Love you--কে দুই স্বামী আর সন্তানকে কিভাবে বন্টন করে দিবে ? আছে কোনো অংক ? কোনো অংক মিলবে না । কিন্তু তাকে জোড়ালো সান্তনা দেয়ার জন্য অবশ্যই একটা অংক সৃষ্টি করতে হবে । মিথ্যা মহলে এরকম অংক সহ অনেক হিসাব মেলানোর সাধনার সবক দেয়া হয়ে থাকে ।

পোষা জ্বীনদের সাথে রানীমাতার একটা সমস্যা দেখা দিয়েছে । তারা মুক্তি চায় । রানীমাতা তাদেরকে Love you বলে আদর সোহাগ করবে------, নাকি কড়া শাসনে বশ করে রাখবে-----ঠিকমত ভেবে পাচ্ছে না । জ্ঞানের বাহাদুরী রানীমাতাকে বড় বেশী বেপড়োয়া করে দিয়েছে । তিনি সব কিছু জ্ঞান দিয়ে মোকাবেলা করতে চান । কিন্তু জ্ঞানের দৌড় যেখানে শেষ----, সেখান থেকে শুরু হওয়া আধ্যাত্মিকতার ব্যাপারটা বুঝতে চান না । আর এখানেই তার সাথে আমার দ্বন্দ্বের সুত্রপাতটা ।

জ্বীনদের অবাধ্যতায় রানীমাতার হাসিটা মলিন হয়ে গেছে । কিন্তু আমি কি করব ? তাকে যদি বলি---, এই লাল পোষাক আর প্রসাধনীর ব্যবহার কয়েকটা দিনের জন্য বাদ দিন । তাহলে তিনি উল্টা বুঝতে পারেন । আর যদি হামা জ্বীনকে দিয়ে একটা সমঝোতা করে দিতে চাই----, তাহলে তিনি রহস্যময় ঐ আসল চাবীটাই চেয়ে বসতে পারেন । ভেবেচিন্তে ঠিক করলাম----, দুরে দুরে থেকে চেষ্টা করে কিছু একটা করতে হবে । তবুও রানীমাতাকে বাঁচাতে হবে ।


বিয়ের পিড়ীতে বসার আগে ইদুনী বিবি---- যৌতুকের অভিশাপ থেকে বাচার জন্য মুক্তি চেয়েছিলেন । আর এখন তার ছেলেদের বিয়ের বেলায় যৌতুক নেয়ার জন্য হাহাকার করছেন । স্বামীর সমর্থন না থাকায় --- তার বিরোধীতা হতে মুক্তি চাচ্ছেন । -----, অনেক যৌতুক নিয়ে ছেলেকে বিয়ে দিয়ে বউ আনলেন । বিয়ের মাত্র পাঁচ বছরের মধ্যে অমানবিকতার তুফান তুলে বউ-বাচ্চাকে বাড়ী থেকে বের করে দিলেন । তার জেদ-----, কিছুতেই বউ-বাচ্চাকে বাড়ীতে তুলবেন না । ছেলেকে আর একটা বিয়া দিবেন । আবারো যৌতুক নিবেন । স্বামী বেচারা চুপি চুপি ছেলেকে বলে-----, বাবা----, বউটাকে বাড়ীতে নিয়ে আয়----, বাচ্চাটাকে দেখতে খুব মন চাচ্ছে ।
আত্মীয় স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশী , ময়-মুরুব্বী সহ এলাকার হুজুরেরা এসে এসে শান্তনা দিতে থাকে--, আর বলে----বাবা----, পিতা-মাতার কথা শুনো । তাদের সাথে খারাপ ব্যাবহার করো না । তাদের পায়ের নিচে তোমার বেহেস্ত ।
ছেলে বেদনার সাথে ভাবতে থাকে----, মায়ের আদেশের সাথে পিতার আকুতির বিপরীত অবস্থা সম্পর্কে । একজনের বেহেস্ত নিতে গেলে---- আর একজনেরটা হারাতে হবে । আর স্রষ্টার বেহেস্ত পেতে হলে---- ন্যায় ও ইনসাফ করতে হবে । কিন্তু পরিস্থিতির ভয়বহতা তাকে সত্যের অবস্থান থেকে ছিটকে ফেলে দিচ্ছে বার বার । সে আর পারছে না---- সে মুক্তি চায় ।


লীলাবতী যেন হাওয়ায় দুলে উড়ে উড়ে আসছে । শীলাদেবীর ছোট বোন এই লীলাবতী । অপরুপ সুন্দরী । আমি ভাবছি সময়ের স্রোতে এই সুন্দরও একদিন বিদায় নিয়ে চলে যাবে । কাছে এসেই সে হালকা আওয়াজে গান গাওয়া শুরু করে দিল-----!
" একটা গোলাপ তুলে নাও না /
আমার হাতে দিয়ে দাও না /
গুরুর কাছে কাছে এই গোলাপটা--তো আমার----/ অনেক দিনের পাওনা ।
----সেই দিন আপু ছিল । তাই বেশী জোর করতে পারি নি । আজকে গোলাপ না নিয়ে ছাড়ছি না । আপনাকে দিতেই হবে । আপনি যে আমার প্রানের গুরু !

থাম---থাম । বেশী পাকামী করতে হবে না । এখনতো--- গুরু গুরু শুরু করে দিয়েছিস । একটু পরেইতো আবার বলতে থাকবি-----, " বইসা মোড়ের গাছ তলায় /
গুরু আমার গান্জা খায় /
---তখন কি মান-সম্মান থাকবে ?

না--না---না । আমার গুরুকে আমি ওসব বলতেই পারি না । তাহলে যে আপু আমার বারোটা বাজিয়ে দিবে !

তুই কি শীলাকে ভয় পাস ?

না---! আমি ভিতু নাকি ? কিন্তু আপুর কষ্ট দেখে খারাপ লাগে । আপনার সাথে যখন গল্প করে আর সাধনার কথা বলে----, তখনই মাঝে-মধ্যে আপু হাসতে থাকে । ওর হাসিমাখা মুখটা দেখার জন্য আমরা ভাই-বোনেরা তখন আপনাদের আশে-পাশে ঘুর-ঘুর করতে থাকি । আম্মাতো আপনাকে পীরের মত মনে করে ।


আসলে কি জানিস---? কম বয়সে বিয়ে হওয়াটাই ওর জন্য একটা অভিশাপ হয়ে গেছে । পরের বিয়েটা একটু ভাল হলেও এই অভিশাপের সাথে সেটাও মিতালী করেছে । সামনের সপ্তাহে আমার একটা সেমিনার আছে । সেখানে বাল্য বিয়ের অভিশাপ থেকে মুক্তির ব্যাপারেও কিছু বলব ।


আসার কথা ছিল না । তবুও শীলা দেবী এসে গেছে । যথারীতি সেমিনার শুরু হয়েছে । বিশ্ব-বরেন্য বাহাদুর ব্যাক্তিবর্গ নিজ নিজ আসন গ্রহন করেছেন । বিশ্ব মানবতার মুক্তির উপায় সর্ম্পকে বলতে হবে । শীলাদেবী সামনেই বসে আছে । তার চোখের দিকে তাকাতেই বুকের ভিতরটা হাহাকার করে উঠল ।
আমি সবাইকে তোষামদ করে আর ধন্যবাদ জানিয়ে বক্তব্য শুরু করলাম---- !

" পৃথিবীর আদীম প্রভাত হতেই বাল্য বিবাহের চলমান ধারা অভিশাপের তুফান তুলে চলছে তো চলছেই । বয়স হতে না হতেই----, বিয়ে বুঝার আগেই কিশোরীদেরকে বধু সাজিয়ে বিয়ের পালকীতে তুলে দেয়া হচ্ছে । তাদের হৃদয় নিংড়ানো মুক্তির আর্তনাদ ভাষার শব্দে প্রকাশ হওয়ার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলছে । শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে কেউ এ ব্যাপারে তেমন জোড়ালো ভাবে এগিয়ে এলো না । তবে দেশে দেশে আইন করে এর গতি রোধ করার চেষ্টা করা হয়েছে । কিন্তু একে থামানো যাচ্ছে না ।

সহ-মরন বা সতীদাহ প্রথার কথা না বললেই নয় । জ্বলন্ত চিতায় জ্বলার আগে বাঁচার জন্য বিধবা বধুর আকুতিকে দমাবার প্রয়োজনে বাদ্য-যন্ত্রের বাজনা বাজানো হত ।
বাবা মরেছে-----, মাকে মেরে ফেলা হচ্ছে--------, সন্তানদের করুন হাহাজারী শত সহস্র বছর ধরে আকাশে-বাতাসে মুক্তির ফরিয়াদ জানিয়ে গেছে । অনেক নারীই মৃত্যুর মুখে নিজেকে সঁপে দিয়ে বলেছিল------, নারীকে বাঁচাস ।
কিন্তু সামাজিক স্রোতের বিপক্ষে দাড়িয়ে এই মুক্তির চেতনাকে এগিয়ে নেয়ার বাসনা অত সহজ ছিল না ।

সম্মানীত বিশ্ববাসী----, ! মানব জাতীর বিভিন্ন রকম মুক্তির প্রয়োজনে কৃষি বিপ্লব , শিল্প বিপ্লব , প্রযুক্তি বিপ্লব সহ অনেক বিপ্লবের ধারাবাহিকতা চলছে । এক শক্তির মুক্তির চেতনা অন্য শক্তিকে গ্রাস করছে । বন্দে-মা-তরোম , লড়কে-লেংগে-পাকিস্তান , জয়-বাংলা------সহ বিশ্ব ইতিহাসে চমক জাগানিয়া আরো অনেক শব্দ মুক্তির চেতনায় মানুষকে জাগিয়ে দিয়েছে বহুদিন ধরে ।

সাদাদের হাত থেকে বাঁচার জন্য কালো ক্রীতদাসদের বুক ফাঁটা কাঁন্নার আওয়াজ বার বার মুক্তির চেতনায় জেগে উঠেছিল ।
আপনারা শুনলে অবাক হবেন-----! সভ্যতার সিপাহসালার খরগ নাসিকাধারী আর্যরা নিম্ন বর্নের কিছু মানুষকে বিরতীহীন ভাবে বাজনার তীব্র শব্দ আর মাদক গিলিয়ে গিলিয়ে মেথর বানিয়ে দিয়েছিল । মানব ইতিহাসের সবচেয়ে ঘৃনিত পর্যায়ে ঠেলে দিয়ে তারা সভ্যতার অট্রহাসী হেসেছিল । সেই হরিজনেরা এখন মুক্তির স্বপ্ন দেখার সামর্থ্য পর্যন্ত হারিয়ে ফেলেছে ।

সম্মানীত বিশ্ববাসী-----, ঐশী কিতাব গুলিতে বিশ্ব স্রষ্টা আমাদেরকে নরকের অগ্নি ও তার আযাব হতে মুক্তির উপায় বলে দিয়েছেন । পরমাত্মার সাথে আত্মার মিলিত হওয়ার প্রক্রিয়ার মধ্যেই সকল চেতনার মূল চেতনা জড়িয়ে আছে । আত্মার মুক্তির রহস্যটা সবাইকে বুঝা দরকার । ধন্যবাদ সবাইকে ।
চারিদিকে করতালি । সাবাশ ! সাবাশ ।


সেমিনার শেষ হলে শীলাদেবী সহ চলতে লাগলাম মিথ্যা মহলের দিকে । যেতে যেতে নদীর ধারে বসলাম । নৌকা চলছে । মাঝিরা গান গাচ্ছে----!
" মন-মাঝি তোর বৈঠা নেরে /
আমি আর বাইতে পারলাম না /
সারা জীবন বাইলাম-রে বৈঠা /
ঘাটের নাগাল পাইলাম না //

নদীর বয়ে চলা আর সুন্দর বাতাসের ছোঁয়ায় ফুর-ফুরা মেজাজে শীলাদেবীকে গল্প শোনাতে লাগলাম----!
" রানী মাতার চল্লিশতম পূর্ব পুরুষ মহারাজ মশকরার একবার কঠিন পীড়া হয়েছিল । যাদু-মন্ত্র , ঝাড়-ফুক , রাজ বৈদ্য সহ কোনো কিছুতেই কিছু হচ্ছিল না । রাজার জীবন বাঁচানোর জন্য রাজ জোতিষী একজন কিশোরকে বলি দেয়ার কথা বলে দিল ।
রাজার আদেশে রাজ সৈন্যরা একজনকে খুঁজে পেল । তার পিতা-মাতাকে অনেক স্বর্ণমুদ্রা দিয়ে রাজী করানো হলো ।

বলি দেয়ার মঞ্চ তৈরী হয়ে গেছে । আর অল্প সময় পরেই ছেলেটিকে বলি দেয়া হবে । প্রধান কাজী ( বিচারক ) রায় দিয়ে দিয়েছেন-----, এমন মহান রাজার জীবন বাঁচানোর প্রয়োজনে এরকম দু/চার জন কিশোরের বলিদান কোনো ঘটনাই নয় ।

জল্লাদসহ সবাই প্রস্তুত । রাজা ছেলেটিকে তার জীবনের শেষ ইচ্ছা জানানোর জন্য বলছে । ছেলেটি কোনো কথা না বলে---- আকাশ পানে চেয়ে মুচকী মুচকী হাসছে ।
রাজা হতবাক হয়ে ছেলেটিকে বলছে ---, একটু পরেই তোমার মৃত্যু হবে । আর তুমি হাসছো কেনো ?
ছেলেটি বলছে----, মহারাজ--! আমার জীবন বাঁচানোর বদলে আমার পিতা-মাতা অর্থের বিনিময়ে আমাকে এই মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়েছেন । প্রধান কাজী ন্যায় বিচার না করে---- আপনার পক্ষে রায় দিয়েছেন । প্রজাদের জীবন বাঁচানোর দায়িত্ব যে রাজার------, তারই জীবন বাঁচানোর জন্য এখন আমাকে মরতে হবে । তাই ভাবছি----, স্রস্টা ছাড়া আমাকে বাঁচানোর আর কেউ নাই । কিন্তু তিনি কিভাবে কি করবেন------, এই রকম ভেবে তার পানে চাইতেই হাসী বেড়িয়ে গেল ।
এ কথা শুনে রাজার উপলদ্ধি ফিরে এলো----! তিনি ভাবতে লাগলেন---, এতটুকু ছেলে যদি জীবন বাঁচানোর জন্য স্রষ্টার উপর এত বিশ্বাস ও ভরসা রাখতে পারে-----, তাহলে আমি রাজা হয়ে পারব না কেন ?
তিনি ছেলেটিকে মুক্ত করে দিলেন । পুরোপুরি স্রষ্টার উপর ভরসা করলেন । ধীরে ধীরে রাজা-মশায় সুস্থ্য হয়ে উঠলেন ।
ছেলেটির এই মুচকী হাসি রাজার জীবনকে এমনভাবে বদলে দিল যে------, তিনি পরে অনেক উঁচু মানের ধার্মিক হয়েছিলেন । সেই রাজ পরিবারকে মানুষ এখনো সম্মান করে । আর এরই ধারাবাহিকতায় রানীমাতার পরিবারও অনেক সম্মান পেয়ে আসছে । কিন্তু রানীমাতা এর অনেক কিছুই জানে না । তাকে Love you বললে এখনো শুধু অবাক হয় ।।


[ = = আগের লেখা গুলো পড়া থাকলে এটি বুঝতে সহজ হবে । ]
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
আরমান হায়দার গল্পে নতুন্ত আছে। ভাল লাগণো। আরো লেখার প্রতীক্ষায় থাকলাম।
নিলাঞ্জনা নীল বাল্য বিবাহের বিরুদ্ধে গল্প......... ভালো লেগেছে.
রোদেলা শিশির (লাইজু মনি ) আগের লেখাগুলো তো পড়িনি . কেবল মনে আছে রানীমাতা ...! অনেক সুন্দর করে লিখেছেন গল্পটি .......!
সালেহ মাহমুদ UNION ALL SELECT NULL,NULL,NULL,NULL,NULL,NULL,NULL,NULL,NULL,NULL# জুয়েল ভাই, কি দিয়ে প্রশংসা করব জানি না। আগের এপিসোডগুলো পড়া ছিল বলেই বোধ করি এবারেরটা অসাধারণ লাগলো। ধন্যবাদ।
মোঃ আক্তারুজ্জামান ভাবনার গভীরতা, রসবোধ সবকিছু মিলিয়ে গল্প খুব সৌন্দর্য্য মন্ডিত বা রুপবান হয়েছে|
সুমননাহার (সুমি ) এমন রাজার কথা তো চিরদিন সবাই মনে রাক্বেই আর ছোটদের কাছ অনেক কিছু শেখার আছে সেটাই প্রমান হলো আপনার গল্পে love you তো অনেক কঠিন জিনিস তাই হয়ত অবাক হয়.সুভকামনা থাকলো
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি ছেলেটির এই মুচকী হাসি রাজার জীবনকে এমনভাবে বদলে দিল যে------, তিনি পরে অনেক উঁচু মানের ধার্মিক হয়েছিলেন । সেই রাজ পরিবারকে মানুষ এখনো সম্মান করে । আর এরই ধারাবাহিকতায় রানীমাতার পরিবারও অনেক সম্মান পেয়ে আসছে । কিন্তু রানীমাতা এর অনেক কিছুই জানে না । তাকে Love you বললে এখনো শুধু অবাক হয় ।। // sesh Valo jar sob valo tar.........ato govir vabeger modho diye golper sesh ....tulona hoy na..... JEWEL..vai apnake osesh dhonnobad..............=5
বশির আহমেদ ধারাবাহিক ভাবে এমন আধ্যত্নিক গল্প অকপট লিখে যাচ্ছেন দেখে অবাক হতে হচ্ছে । আপনার প্রতিভাকে সালাম জানাই ।
এস কে পরশ চমৎকার একটি গল্প অনেক ভালো লাগলো।
পাঁচ হাজার চমৎকার গল্প। আপনার Love you পড়তে পড়তে কেমন আধ্যাত্মিক চিন্তা পেয়ে বসছে। অনেক শুভেচ্ছা জানবেন।

১৩ ফেব্রুয়ারী - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৬২ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

বিজ্ঞপ্তি

“মে ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ মে, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।

প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী