রাস্তায় হেঁটে যাচ্ছিল উমর।হঠাত ওদিক থেকে আসা দিপু ভাইয়ের সাথে ধাক্কা লাগে।দিপু ভাই প্রচন্ড রেগে একটা থাপ্পড় মারে।উমর কিছুই বলেনি।কেননা,এলাকায় দিপু ভাইয়ের অনেক পাওয়ার। ৭১ এর সময় তার বাবা রাজাকার ছিলেন।মুক্তিরা তাকে মেরে ফেলে।দিপু ভাই কিভাবে যেন অনেক পয়সাওয়ালা হয়ে যায়।যাকে তাকে ধমক দেয়।তাকে দেখতে লাগে এই নতুন জগতের রাজাকার।একবার স্বাধীনতা দিবসে গ্রামের স্কুলে একটা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।দিপু ভাই তার বাবার হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য স্কুলে টাইম বোমা লাগিয়ে দেয়।সেই যে একাত্তরে তার বাপকে হত্যা করা হয়েছিল। কিন্তু যখন মঞ্চে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ ই মার্চের ভাষোণের রেকর্ড চালু করা হয়,আর বুকে ভেতর স্বাধীনতা নিয়ে বেঁচে থাকা ছোট ছোট বাচ্চারা প্রতিবাদী সুরে বিদ্রোহী কবিতা আবৃত্তি করে তখন দিপু ভাই আর কান্না থামাতে পারেনি।ত্রিশ লক্ষের রক্ত দিয়ে বানানো হয়েছে এই বাংলা।পরে দিপু ভাই টাইম বোমার লাইন কেটে দেয় ।আর সভার একপাশে নীরবে বসে কাঁদে এই স্বাধীন সোনার বাংলার আত্নত্যাগী শহীদদের জন্য।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
এটি স্বাধীনতা বিষয়ের একটি গল্প।এটি একটি অনুপ্রেরণারও গল্প।আমাদের বাংলা রক্তত্যাগের বিনিময়ে পাওয়া।তাই এখানে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
১৬ জানুয়ারী - ২০২০
গল্প/কবিতা:
৫ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।