বিজয়োল্লাস

বাংলাদেশ (ডিসেম্বর ২০১৯)

আসাদ ইসলাম
  • ৪২৭
আব্দুল ওয়াদুদ সাহেব যথারীতি অফিসে গেলেন। যেতে তো হবেই। মন খারাপ থাকলে তো আর অফিসে না গিয়ে বসে থাকা যায় না। তাহলে তো চাকুরিটাই চলে যাবে। চাকুরিটা চলে গেলে তখন জীবনটা আরো দূর্বিষহ হয়ে উঠবে। তাইতো অফিসে যেতে হল তাকে। কিন্তু অফিসে গিয়েও কেন যেন সময় কাটছিল না তার। মন খারাপ থাকলে আসলে সময় কাটানো খুব কঠিন। অথচ সবার মাঝে কি এক আনন্দ বিরাজ করছে। এবার বিজয় দিবসের ছুটি পড়েছে রবিবারে। শুক্র, শনি তো ছুটি আছেই। তিনদিনের জন্য নিজের গ্রামের বাড়ি বেড়াতে যাওয়া, মায়ের হাতের রান্না খাওয়া কত না উপভোগ করতেন তিনি। সেই সোঁদা মাটির গন্ধ, ধানের খড়ের ভেতরে লুকোচুরি খেলা, বন্ধুদের সাথে দলবেঁধে এ পাড়া ও পাড়া চষে বেড়ানো, তীব্র শীত উপেক্ষা করেই হাঁটু পানিতে নেমে মাছ ধরা এ দৃৃশ্যগুলো মানসপটে বারবারই ভেসে ওঠে ওয়াদুদ সাহেবের। শহরের ইট, বালি-সুড়কির ঘরগুলোতে থাকতে থাকতে গ্রামটা যেন ভুলেই গেছেন তিনি। তাইতো অনেকদিন পর এবার বাড়ি যাবার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। কিন্তু তার স্ত্রী এতে একদমই রাজি নন। নিজে তো যাবেনই না; অধিকন্তু তাকেও যেতে দিতে চান না। ঢাকাতেই থাকতে হবে, তাকে আর নিহাদকে নিয়ে বিজয় দিবসে ঘুরে বেড়াতে হবে। ওয়াদুদ সাহেব প্রায়ই তার এগারো বছরের ছেলে নিহাদ আর তার স্ত্রী নেহাকে নিয়ে ঘুরতে বের হন। পহেলা বৈশাখ, পহেলা ফাল্গুণ, একুশে ফেব্রুয়ারি, ছাব্বিশে মার্চ, ষোলোই ডিসেম্বর কোন দিন বাদ যায় না ওদেরকে নিয়ে বাইরে বেরোতে। এমন কি ঈদের সময়ও ওদের জন্য ঢাকাতে থাকতে হয়েছে। বাড়িতে বাবা-মা, ভাই-বোনেরা যারা আছে; তাদের সাথে সময় কাটানো এখন আকাশের চাঁদ হয়ে গেছে। বাবা-মাকে খুব মিস করেন ওয়াদুদ সাহেব। তারা নিহাদকে কত দেখতে চায়, বৌমা কে দেখতে চায়। কিন্তু বাড়ি যাওয়া হয় না আর। মাসে মাসে শুধু কিছু গোনা টাকা পাঠালেই যদি ছেলের দায়িত্ব শেষ হয়ে যেত তাহলে হয়ত সবাই তাই করত। অবশ্য এখন চাকুরিজীবীদের বেশির্ভাগই এমন করে। মানে করতে হয়। কাজের চাপ আর নানা রকমের পরাধীনতার বেড়াজালে। বাবা মায়ের ক্ষেত্রেও যদি এমন হত তাহলে সন্তান জন্ম দেবার পর তাকে মানুষ করার দরকার ছিল না। শুধু টাকা দিলেই তো হয়! যাহোক অনেকদিন হল যাবে যাবে করে যাওয়া হচ্ছিল না বাড়িতে। এবার বাবা-মাকে কথা দিয়েছে সবাইকে নিয়ে গ্রামে যাবে। কিন্তু স্ত্রীকে তো আর মানানো গেল না। তাইতো বিজয়ের মাসে ওয়াদুদ সাহেবের মনে বিজয় নেই। যে স্বাধীনতার জন্য লড়াই হল এদেশে, তার সে স্বাধীনতা নেই। অথচ নেহাকে সব রকম স্বাধীনতা দিতে হবে। স্বাধীনতা দিতে হবে ছেলেকেও। কেন যেন ছেলেটাও মায়ের মতই হয়েছে। মায়ের সাথেই সবসময় থাকে বলে হয়ত।
অফিসে কলিগরা বিদায় আদায় নিয়ে চলে গেল অনেকে গ্রামে যাবে বলে। ওয়াদুদ সাহেবও সবাইকে বলেছিলেন বাড়ি যাবেন। কিন্তু আর বুঝি যাওয়া হল না। মন খারাপ করেই অফিস থেকে বের হলেন তিনি। হাঁটতে লাগলেন চিন্তাক্লিষ্ট মন নিয়ে। অফিস থেকে হেঁটেই বাসায় যাওয়া আসা করা যায়। তাই তিনি হাঁটতে হাঁটতে পাশের বালুর মাঠে এসে পড়লেন। সন্ধ্যেবেলা সবাই বসে আছে, ঘুরছে, আড্ডা দিচ্ছে। তিনিও এককোণের একটা বেঞ্চে বসলেন চুপচাপ হয়ে। চিন্তার রাজ্যের ঝড়টাকে কেন যেন থামানো যাচ্ছিল না। আশেপাশে রাস্তার মোড়ে মোড়ে মাইকে বিজয়ের গান বাজছিল। শোনা যাচ্ছিল বঙ্গুবন্ধুর ভাষণ। কিন্তু ওয়াদুদ সাহেবের কেন যেন এ বিজয়কে বিজয় মনে হচ্ছিল না। যে স্বাধীনতার যুদ্ধে এত মানুষ নিজেদের রক্ত দিয়ে স্বাধীনতা অর্জন করল, ছিনিয়ে আনল বিজয়। সে স্বাধীন দেশে বসে নিজেকে কেন যেন পরাধীন মনে হল তার। তার ক্ষেত্রেই যেন স্বাধীনতাটা হারিয়ে গেছে। বিজয় বলে যেন তার কিছু নেই। পকেটে হাত দিতেই বেরিয়ে এল পহেলা ডিসেম্বরে কেনা তার তিনটে ব্যাজ। মাথায় বাঁধার ব্যাজ। সুন্দর পতাকা আঁকা। আর দুপাশে লেখা বিজয় দিবস অমর হোক। দুহাতে ব্যাজ তিনটি চেপে ধরলেন ওয়াদুদ সাহেব। এবার গ্রামের বাড়িতে গিয়ে তার সেই ছোট্ট প্রাইমারি স্কুলে অনুষ্ঠিত বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে তারা তিনজন যাবেন বলে ঠিক করেছিলেন। সবার পরার জন্য ব্যাজ তিনটে কিনেছিলেন। কিন্তু তা বুঝি আর পড়া হবে না।
ওয়াদুদ সাহেবের কোনদিনই নিজেকে স্বাধীন মনে হয় নি। আজও তার ব্যতিক্রম নয়। তাইতো তিনি ভাবতে লাগলেন আনমনে- আসলে স্বাধীনতা বলতে সব কিছুতেই স্বাধীনতা এমন বুঝায় না। স্বাধীনতাটা হল অন্যায় আর জুলুমের বিরুদ্ধে নিজেকে স্বাধীন করে নেওয়া। নির্ধারিত কিছু নিয়ম-কানুনের অধীনে স্বাধীনভাবে চলা। যা খুশি তাই করাই স্বাধীনতা নয়। তাহলে তো নিহাদ যা করতে চাবে তাই করতে দিতে হবে। ও তো পড়াশোনা করতে চায় না। সারাক্ষণ শুধু মোবাইল আর পিসিতে গেম খেলাই তার নেশা। ইন্টারনেট ব্রাউজিং করাই তার সবচেয়ে প্রিয়। তাই বলে কি তাকে লাগামহীনভাবে এসব করতে দেয়া যাবে? যে কোন বন্ধুর সাথে মিশতে চাইলে তার সাথে মিশতে দেয়া যাবে? না যাবে না। এর মানে এই নয় যে তাকে স্বাধীনতা দেয়া হয়নি। সে স্বাধীন, কিন্তু একটা সমাজ ব্যবস্থার অধীনেই তাকে চলতে হবে। তার ভাল না লাগলেও, স্বাধীন মনে না হলেও পরিবারের শাসন মানতে হবে। ঠিক তেমনি তার স্ত্রীর বেলায়ও। তেমনি তার নিজের বেলায়ও। কেউ লাগামহীন ভাবে স্বাধীনতা, স্বাধীনতা করে গলা ফাটাবে। আর তার মত কেউ চির পরাধীন হয়ে থাকবে। এটা তো হতে পারে না। তাকেও স্বাধীন হতে হবে। বিজয় ছিনিয়ে আনতে হবে তাকেও। তার অধিকার তাকেই অর্জন করতে হবে। একটা পরিবারের যদি সত্যিকারের স্বাধীনতা না থাকে, না থাকে সত্যিকারের বিজয়; তবে সমাজ, জাতির স্বাধীনতা আর বিজয় সত্যিই কী অর্জিত হয়েছে? কেন যেন প্রশ্ন দেখা দেয় মনে।
ভাবনার রাজ্য থেকে বের হয়ে উঠে দাঁড়ান ওয়াদুদ সাহেব। তার পাশ দিয়ে একজন ভিক্ষুক ভিক্ষা মাঙতে মাঙতে এগিয়ে যেতে থাকে। কেন যেন তার কাছে মনে হয় এই ভিক্ষুকই বুঝি স্বাধীন। নির্ভীগ্নে ভিক্ষা করে বেড়াচ্ছে। পরক্ষণেই দেখলেন একজন লোক তার কাছে এসে তাকে রিকশায় তুলে নিয়ে গেল। তার কাছ থেকে সবগুলো টাকা নিয়ে পকেটে ভরল। হয়ত ভিক্ষুকটা সিন্ডিকেটের ভিক্ষুক। হাঁফ ছাড়লেন তিনি। আসলে অনেক বড় পরাধীন সেই ভিক্ষুক টা। সবগুলো টাকা তার মালিক নিয়ে তাকে কয়েকটা টাকা দিতেও পারে আবার নাও পারে। শুধু একটু ডাল-ভাত খাইয়ে দাসের মত তাকে পরাধীন করে রাখছে। ওয়াদুদ সাহেব হঠাৎই খেয়াল করলেন প্রতিটা মানুষই কিছু না কিছু জায়গায় পরাধীন। বাসে উঠলে বাস মালিক, ড্রাইভার হেলপারদের হাতে যাত্রীদের অনেকটা পরাধীন হয়ে থাকতে হয়। ছোট হোক বড় হোক যে কোন চাকুরিতেই পরাধীন হয়ে থাকতে হয়। রাস্তার যে ঝাঁলমুড়ি বিক্রেতা সেও তার দশ-বারো বছরের ছেলেকে কাজ করতে বাধ্য করছে। সামান্য ভুলেই কষে এক চড় বসিয়ে দিতে কোন সংকোচ থাকছে না। আবার তার ছেলে নিহাদও মাঝে মাঝে স্কুলে যেতে চায় না। নানা বাহানা করে। জোড় করেই তাকে স্কুলে যেতে বাধ্য করা হয়। সবখানেই কেমন যেন একধরনের পরাধীনতা। কিছু ক্ষেত্রে পিঠ দেয়ালে ঠেকার পরাধীনতা আর কিছু ক্ষেত্রে আইনের অধীনতা। আইন, সমাজের নিয়ম-নীতি মেনে চলাকে তো আর পরাধীনতা বলা যায় না। কিন্তু দেয়ালে ঠেকার পরাধীনতা থেকে কী বের হওয়া সত্যিই কঠিন?
হাঁটতে হাঁটতে ওয়াদুদ সাহেব বাসায় পৌঁছে গেলেন। সারাদিনের চিন্তার ফসল হিসেবে নিজেকে স্বাধীন মনে হতে লাগল। তিনি কেন পরাধীন হয়ে থাকবেন? একটা পরিবারের প্রতি তার যে দায়িত্ব আছে তা তো তিনি অক্ষরে অক্ষরে পালন করেন। কিন্তু তার অধিকার, তার স্বাধীনতা সেটা তো কেউ খেয়াল করে না। তার দায়িত্ব শুধু স্ত্রী সন্তানের জন্য নয়। তার মা-বাবা গ্রামের অন্যান্য আত্মীয় স্বজনের জন্য তার যে দায়িত্ব আছে তা তো তাকে আদায় করতে হবে। নিজের দায়িত্ব পালনের জন্যই নিজেকে স্বাধীন করতে হবে। নিজেকে পরাধীনতার শিকল থেকে মুক্ত করতে হবে। সত্যিকারের বিজয় ছিনিয়ে আনতে হবে।
বাসায় গিয়েই নিজের ব্যাগপত্র গোছাতে লাগলেন ওয়াদুদ সাহেব। নেহা এসে বললেন, ‘কি ব্যাপার ব্যাগ গোছাচ্ছ কেন?’ ওয়াদুদ সাহেব নিশ্চুপ রইলেন। বউ এর প্রতি তার যে ভীতি ছিল তা আর থাকল না। নিহাদ এসে উৎসুক হয়ে দেখতে দেখতে জিজ্ঞেস করল, ‘কি ব্যাপার আব্বু কই যাবে?’ ‘গ্রামের বাড়ি।’ ফোঁস করে উত্তর দিয়ে দিলেন ওয়াদুদ সাহেব। ‘আম্মু তো যাবে না। তুমি তো ঢাকায় থাকার কথা। আমাদের নিয়ে বিজয় দিবসে বেড়াতে যাবে না তুমি?’ নিহাদ জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল। ওয়াদুদ সাহেব তাৎক্ষণিক উত্তর দিয়ে দিলেন,‘প্রতি বছরই তো তোদের নিয়ে বের হই। এবার তোর দাদু -দাদীকে একটু সময় দিতে চাই।’
‘আমিও যাব বাবা।’ ‘ঠিক আছে রেডি হয়ে নে। ব্যাগে তোর কাপড়-চোপড় গুছিয়ে নে।’
নেহা এসে খুব গজ গজ করতে লাগলেন। সে কিছুতেই গ্রামে যাবে না। ওদেরও যেতে দেবে না। কিন্তু বিজয়ের মাসে ওয়াদুদ সাহেব আর নিজের পরাজয় দেখতে চান না। তার স্বাধীনতা এবার রক্ষা করতেই হবে। তিনি কোন কথার তোয়াক্কা না করে ব্যাগ নিয়ে বের হয়ে পড়লেন। বের হল তার ছেলেও। নেহা অনেক চেঁচামেচি করেও তাকে আটকাতে পারল না। আটকাতে পারল না নিহাদকেও। নিহাদ তার মায়ের কাছ থেকেই যে স্বাধীনতা শিখেছিল সে স্বাধীনতাকে তার মা কোন ভাবেই ভাঙতে পারল না। কেড়ে নিতে পারল না তার বিজয়কে। সেও ধুপ ধুপ করে সির্ঁড়ি বেয়ে নেমে আসল। এসেই ওর আব্বুর কড়ে আঙুল ধরল।
‘কিরে মাকে ছাড়া দাদু বাসায় যাচ্ছিস। ভাল লাগবে তো।’ ওয়াদুদ সাহেব ছেলেকে জিজ্ঞেস করলেন।
ছেলেও জবাব দিয়ে বলল, ‘দাদু-দাদীকে তো অনেক মিস করি আব্বু। তুমি যখন সাহস করে বিজয় অর্জন করেছ আমি পারব না কেন?’
ওয়াদুদ সাহেব ছেলের মাথায় হাত বুলিয়ে বললেন, ‘তাহলে চল বিজয়কে উপভোগ করি।’
বিজয়কে উপভোগ করার জন্য বাপ ছেলে রাস্তা ধরে এগিয়ে যেতে লাগল। ঝেড়ে ফেলে দিল পরাধীনতার যত শৃঙ্খল। পকেটে হাত দিলেন ওয়াদুদ সাহেব। লাল সবুজের তিনটে ব্যাজ। একটা পকেটে রেখে বাকি দুটো বের করে ছেলের মাথায় একটা বেঁধে দিলেন। আরেকটা বেঁধে নিলেন নিজে। বিজয়োল্লাস করে জোড় গলায় বলে উঠলেন, ‘জয় বাংলা।’ ছেলে প্রথমে অবাক হলেও সেও বলে উঠল ‘জয় বাংলা’। বিজয়োল্লাসে মেতে উঠল বাপ ও ছেলে।
প্রতিটা মানুষ যদি এভাবেই বিজয় আর স্বাধীনতা কে অর্জন করতে পারে তাহলেই হয়ত একদিন আমরা দেখতে পাব সত্যিকারের সোনার বাংলাদেশ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোঃ মোখলেছুর রহমান ভাল লাগল গল্পটি।
আসাদ ইসলাম ধন্যবাদ প্রিয় লেখক মহিদুর রহমান
MD. MOHIDUR RAHMAN লেখা চালিয়ে যাবেন আশাকরি.
আসাদ ইসলাম অনেক অনেক ধন্যবাদ এলিজা রহমান
এলিজা রহমান ভালো লিখেছেন

লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য

যে বাংলাদেশ আমরা পেয়েছি একাত্তরের স্বাধীনতার যুদ্ধের মাধ্যমে, সে বাংলাদেশ যেন আজ আর নেই। প্রতিটা ঘর থেকেই পরাধীনতা শুরু হয়ে গেছে। আষ্ঠেপিষ্ঠে জড়িয়ে ধরেছে যেন। তেমনিই একটি পরিবারের টুকরো বিজয় নিয়েই এ গল্প। সত্যিকারের স্বাধীন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে একটি মানুষের নব উদ্যোমের গল্প।

১০ নভেম্বর - ২০১৯ গল্প/কবিতা: ২ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "অবহেলা”
কবিতার বিষয় "অবহেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৪