সতেরো শতকে শুরু তাহা ঊনিশে তে শেষ, সময়টা ছিল অনেক দীর্ঘ, তবুও ছিল বেশ। বাইশ বছরে বাংলার ছেলেটা নবাব হয়, অবিশ্বাসের কবলে পড়ে পৃথিবীতে না রয়। কথা ছিল বাংলা আমার,বাংলা সবার হবে, কে জানতো! এই কথাগুলো তিতুমীরকে কেড়ে নিবে।
ব্রিটিশদের থেকে রক্ষা পেতে কংগ্রেসের জন্ম, ভারতবর্ষ দেখল তখন বড় এক স্বপ্ন; সবাই হলো জড়ো এবার,ব্রিটিশের বিরুদ্ধে, এখন বুঝি লাল পশুরা বাধ্য চলে যেতে।
সাদা রংয়ের মানুষ তারা কু-বুদ্ধি নিয়ে চলে, কংগ্রেসের শক্তি দমন করতে বঙ্গভঙ্গ আনে। ১৯০৫ সাল দিয়েই বিভক্তটা শুরু হয়, ১৯০৬ সালে মুসলিম লীগ গঠন হয়; চাপের মুখে ব্রিটিশরা রদ করে বঙ্গভঙ্গ, মুসলমানরা মেনে নিলেও,হিন্দুরা করে দ্বন্দ্ব।
৪০ এ দ্বিজাতি ও লাহোর প্রস্তাবের বেশে, ৪৭ এ ভারতবর্ষ ভাগ হয় দুটি দেশে; অবশেষে বাংলার মানুষ স্বপ্ন বুনে যায়, পাক সেনারা ঠিক তখনই,পুড়ে সব করে ছাই।
বাংলার ছিল অদ্ভুত শক্তি শেখ মুজিবুর রহমান, আন্দোলন ও নির্বাচনে সাফল্য রাখে চলমান; মুক্তির সনদ ছয় দফাটি তারই ছিল দান, সবাই যুদ্ধে জীবন দিয়ে রেখেছে তার মান। ৬৯ এ অভ্যুত্থান আর ৭০ এ তে জয়, ৭১ এ যুদ্ধ করে বাংলা করলো বিজয়।
লাখ লাখ মানুষ এবং জনকের বিনিময়ে, বাঙালিরা আজ স্বপ্নগুলো চলে যাচ্ছে বয়ে; বাংলা আমার,বাংলা তোমার, বাংলা সবার দেশ, শত নেতার এই বাংলাদেশে আমিও আছি বেশ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
আসাদ ইসলাম
ঐতিহাসিক কবিতা। ভাল লেগেছে। তবে বঙ্গভঙ্গ এর পক্ষে মুসলমানদের ভাল ছিল, সাড়াও ছিল। কিন্তু হিন্দুদের দাবির মুখে তা রদ করা হয়। আমার জানা মতে এটাই।
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
বাংলা! যে নাম আমাদের ভিতরকে করে শীতল ও মনকে করে জাগ্রত। আর এই বাংলা তথা বাংলাদেশ গড়ার পেছনের ইতিহাস এই কবিতায় প্রকাশের চেষ্টা করলাম মাত্র
২৪ অক্টোবর - ২০১৯
গল্প/কবিতা:
২ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।