স্বপ্নলোকের চাবি

স্বপ্নলোক (অক্টোবর ২০২৩)

Lubna Negar
মোট ভোট প্রাপ্ত পয়েন্ট ৪.১৩
  • ১১৫
কার্তিকের শুরু। অর্থাৎ হেমন্তকাল। এই সময় বর্ষার শেষে তাপাদাহ কিছুটা কমে যায়। কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব পড়েছে বাংলার ঋতু বৈচিত্রের উপর। ঋতুগুলোর পালাক্রম পরিবর্তিত হয়ে গেছে। উঠানের একপাশে মাদুর বিছিয়ে রাঙ্গাদাদি বসে আছেন। তার কোলে মাথা রেখে শুয়ে গল্প শুনছে টুসু। রাঙ্গাদাদির নাতনি । আসছে অগ্রহায়ণ মাসে সে নয় বছরে পরবে। রাত সাড়ে আটটা বাজে। গ্রামে এইসময় বেশীরভাগ মানুষ ঘুমিয়ে পড়ে। কিন্তু কিছুক্ষণ আগে বিদ্যুৎ চলে গেছে। গ্রামে লোডশেডিং দীর্ঘ সময় ধরে চলে । এই গুমোট আবহাওয়ায় টুসু বাইরে রয়েছে । রাঙ্গাদাদি তখন সুর করে ছড়া কেটে বলছেন,
স্বপ্নে আইলো রাজার কুমার,
স্বপ্নে চইল্যা গেল রে।
দুধের মতোন সুন্দর কুমার
কিছুই গেল না বইল্যা রে।
টুসুর গল্প শুনতে ভাল লাগে। তবে সে বেশিক্ষণ চুপ করে থাকতে পারে না। এবারও সে গল্পের মাঝ খানে প্রশ্ন করে বসে, ও দাদি, রাজপুত্র কেমনে আইছিল? রাঙ্গাদাদি বলে, কেমনে আবার? ঘোড়ায় চইড়্যা। টুসু আবার প্রশ্ন করে, দাদি, তুমি রাজপুত্র রে দেখছো? রাঙ্গাদাদির মাথার সব চুল সাদা হয়ে গেছে। জট ভরা মাথা নিয়ে ফোকলা দাতেঁ হেসে সে বলে, হ, দেখছি। টুসুর চোখ বড় বড় হয়ে যায়। সে বলে, দাদি, তোমার বাপের বাড়ি বনগাঁ। আর শ্বশুড়বাড়ি ছিদামপুর। বাপের বাড়ি আর শ্বশুড়বাড়ি ছাড়া জীবনে তুমি কোথাও যাও নাই। তুমি রাজপুত্র কেমনে দেখছো? রাঙ্গাদাদির মুখের হাসিটি আরও বিস্তৃত হয়। সে বলে, টুসু, আকাশ দিয়া প্লেন যায়। তুই প্লেনে উঠছস? টুসু মুখ কাচুমাচু করে বলে, আমি ঢাকাই যাই নাই, আর প্লেনে চড়মু। তাই বইল্যা তুই কি আকাশ দেখস নাই? রাঙ্গাদাদি চোখ ঠেরে প্রশ্ন করে। টুসু বলে, এইডা কোনো প্রশ্ন হইলো? আকাশ তো হক্কলে দেখবার পারে।
রাঙ্গাদাদি বলে, নাতিন রে, দেখবার মতোন চোখ থাকলে মাইনসে দেখবার পারে। আমি রাজপুত্র দেখছি বায়স্কোপে। রাঙ্গাদাদির জন্ম ব্রিটিশ যুগে। বনগাঁ গ্রামে তখন হিন্দু মুসলমান দাঙ্গা হয়নি। সেখানে শ্রী কৃষ্ণের জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যে যেমন মেলা হতো, তেমনি ঈদ পরবেও উৎসব হতো। রাঙ্গাদাদি স্বৃতি হাতড়ে বলে, ছোডকালে গেরামে অষ্টমীর দিন মেলা হইতো। বাপজানের কান্ধে করি সেই মেলা দেখবার গেছি। মেলায় এক লোকে বায়স্কোপ দেখাইতো। রঙ্গ বেরঙ্গের ছবির বাক্স। হের মধ্যি রাজা রানী কত কি দেখছি। বলা বাহুল্য রাঙ্গাদাদির কপালে রাজপুত্র জোটে নাই। স্বচ্ছল পরিবারে বিয়ে হলেও রহিমুদ্দীন ছিল দোজবর। রাঙ্গাদাদির সতীন ছিল। গৃহস্ত বাড়িতে কাজের হ্যাপা সামাল দিতে তাকে বিয়ে করে আনা হয়। বিয়ের সময় দাদির বয়স ছিল দশ বছর। বাপজান মেয়ের চোখে জল দেখে মাথায় হাত দিয়ে বলেছিলেন, যা মা, পেট ভরে খায়ে পরে বাচঁতি পারবি।
বাড়ির ভিতর ঝগড়ার শব্দ রাঙ্গাদাদি কে বাস্তবে ফিরিয়ে নিয়ে আসে। কুদ্দুস স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া করছে। উচ্চস্বরে বলে, রেশনের চালে মাস চলে না। হারামজাদী, নডিগিরি করে কামাই কর গে। বউ ও কম যায় না। সে তীক্ষ্ণ কণ্ঠে বলে, তোমার মা চাল চুরি করে। হের জন্যি সংসার চলে না। কথাগুলো নতুন নয়। রাঙ্গাদাদির বিরুদ্ধে কুদ্দসের স্ত্রী প্রায় এই ধরনের অভিযোগ করে। তবে কথাগুলো শুনে কুদ্দুস নীরব থাকে। রাঙ্গাদাদি নিঃসন্তান। তার বিয়ে হওয়ার বছর কয়েকের মধ্যে কুদ্দুসের মা মারা যায়। রাঙ্গাদাদি কুদ্দুসের পাচঁ ভাই বোন কে মাতৃস্নেহে প্রতিপালন করেছেন। তাই স্ত্রীর শত অভিযোগ সত্ত্বেও সে রাঙ্গাদাদির সাথে ঝগড়া করে না।
পরের দিন সকালে টুসু ঘুম থেকে উঠে দেখে বাবা গোসল সেরে খেতে বসে গেছে। কুদ্দুস স্থানীয় পৌরসভার গাড়ির ড্রাইভার । কাজের জন্য তাকে বেশ সকালে বের হতে হয়। যাবার সময় বাবা টুসু কে স্কুলে দিয়ে যায়। টুসু ক্লাস ফাইভে পড়ে। স্কুলটা তার ভাল লাগে একটা বিষয় ছাড়া। টিফিনের সময় নিচের ক্লাসের মেয়েরা যখন যখন খেলা করে তখন মাঠের একপাশে চাপাঁ, লিপি, সোনিয়া এবং আরও কয়েকজন উচুঁ ক্লাসের মেয়ে একসাথে হয়ে গুলতানি মারে। সিনেমার নায়কদের ছবি নিয়ে কাড়াকাড়ি করে। কৌতুহল হওয়ায় দুই একদিন টুসু ওদের কাছে ঘেষবার চেষ্টা করেছে। কিন্তু চাপাঁ বু মাথায় চাটি মেরে বলেছে, ভাগ এখান থেকে পুচকে। এইসব কথা তোর জন্য নয়। এইসব মেয়েদের থেকে বরং বকুল আপা ভাল। বকুল আপার বাবা মনিরুল ইসলাম টুসুদের ক্লাসের গণিত শিক্ষক। বকুল আপা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে মাস্টার্স পাস করেছে। তাদের গ্রামে মাত্র চারজন অধিবাসী মাস্টার্স পাস করেছেন। এদের মধ্যে তিনজনই পুরুষ। বকুল আপা সদ্য লেখাপড়া শেষ করে টুসুদের স্কুলে চাকরিতে যোগদান করেছেন। তিনি ক্লাসে পড়াবার ফাকেঁ হেলেন কেলারের গল্প বলেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই নারী জন্মগত ভাবে মুক ও বধির ছিলেন। তবু নিজের অদম্য প্রচেষ্টায় লেখাপড়া শেখেন। তিনি বেশ কিছু গ্রন্থ রচনা করেছেন। টুসু তার কথা স্বপ্নাবিষ্টের মতো শোনে। সাত সমুদ্র পাড়ি দিয়ে দূরের দেশ যুক্তরাষ্ট্র। সেই দেশের হেলেন কেলারের সংগ্রামের গল্প দাদির মুখে শোনা রূপকথার গল্পকে ও হার মানায়।
টুসুর ঘোর ভাঙ্গে বকুল আপার ডাকে। কি রে, টিফিনের সময় একা বসে আছিস কেন? ওরা আমাকে দলে নেয় না। কথা পর্যন্ত বলে না। টুসুর কন্ঠে অভিমান। বকুল আপার ভুরু কুচকে যায়। বলে, ওরা মানে রানী, চাপাঁ আর সোনিয়ার দল। সব কয়টা ইচঁরে পাকা। ক্লাস এইটে উঠেই প্রেম করা শুরু করেছে। লেখাপড়ার ধার ধারে না। সোনিয়া বোধহয় বাংলা সিনেমার নায়িকা হওয়ার স্বপ্নে বিভোর। এইসবের পরিণতি কি? ক্লাস টেনে ওঠার আগেই সব কয়টার বিয়ে হয়ে যাবে। সারা জীবনের মতো লেখাপড়া বন্ধ। আর নায়িকা হওয়ার স্বপ্ন দেখে ঘর ছাড়লে বাজারের মেয়েদের খাতায় নাম লেখাতে হবে। তুই ওদের কাছ থেকে দূরে থাক।টুসু চোখ বড় বড় করে বকুল আপার কথা শুনছিল। বকুল যাবার সময় বলে যায়, আজ বিকালে একবার আমাদের বাড়িতে আসিস।
টুসু দুপুরে বাড়ি ফিরে দেখতে পায়, মা গোয়ালিনির কাছ থেকে দুধ কিনছে। সোনিয়ার মা তার স্বামীর অসুখের পর থেকে বাড়ি বাড়ি দুধ বিক্রি করে সংসার চালায়। আর সোনিয়া সংসারের কোনো কাজে হাত তো দেয়ই না বরং মায়ের কাছ থেকে টাকা আদায় করে প্রত্যেক সপ্তাহতে হলে সিনেমা দেখতে চলে যায়। টুসু কল থেকে হাত মুখ ধুয়ে আসে। মায়ের দুধ জাল দেয়া হয়ে গেছে। টুসু কে বলে, যা তো, মামুন কে দুধটা দিয়ে আয়। টুসু একবার মায়ের মুখের দিকে তাকায়। তার মুখে গভীর বেদনার ছাপ। টুসুদের তিন ভাই বোনে মধ্যে মামুন সবার বড়। বয়স তিরিশ বছর পেরিয়ে গেছে। বাড়ির বারান্দার কোণে ছোট একটা ঘরে মামুন একা থাকে। টেবিলে বসে বসে চাকরির দরখাস্ত লেখে। টুসু দুধ নিয়ে বড় ভাইয়ের ঘরে প্রবেশ করে। ঘর ভরা সাধারণ জ্ঞান আর বিসিএসের গাইড বই। মামুন টুসু কে লক্ষ্য করে নাই। গভীর মনযোগ দিয়ে দরখাস্ত লিখছে।
টেবিলে দুধের গ্লাস রাখতেই মামুন চোখ তুলে বোনের দিকে তাকায়। বলে, ও টুসু তুই এসেছিস? আজ কোনো চিঠি এসেছে? টুসু মাথা নেড়ে জবাব দেয়, না দাদা। আজ কোনো চিঠি আসে নি। মামুনের চোখে অস্বাভাবিক দৃষ্টি। সে হতাশ ভাবে বলে, তোরা ঠিক মতো খোজঁ করিস না। সবাই আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। টুসু চুপ করে কিছুক্ষণ মামুনের পাশে দাড়িঁয়ে থাকে। তারপর আস্তে আস্তে ঘর থেকে বের হয়ে যায়। ছাত্রজীবনে মামুন ছিল মেধাবী ছাত্র। পরিবারের সবাই আশা করেছিল, মামুন পাস করে ভাল চাকরি করবে। বাবার উদয়াস্ত পরিশ্রম, মায়ের প্রতিপালন বৃথা যায় নাই। মামুন অনার্স পাস করে। মাস্টার্সে ভর্তি হবার পর থেকে চাকরি খোজাঁ শুরু করে। কিন্তু চাকরির বাজারের প্রতিযোগিতা বড় কঠিন। বহু ক্ষেত্রে লিখিত এবং মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ন হওয়ার পরও সে চাকরি পায় নাই। মামুন ক্রমে হতাশ হয়ে পড়ে। আত্নীয় স্বজন প্রকাশ্যে তার যোগ্যতা সম্পর্কে কটাক্ষ করতে শুরু করে। এদিকে বাড়িতে চাল বাড়ন্ত। মামুনের রোখ চেপে যায়। সে বেশি করে লেখাপড়া করে। অতঃপর সে একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠানে রিসার্চ অফিসার পদে চাকরির পরীক্ষায় উত্তীর্ন হয়। সবই ঠিক ছিল। শুধু প্রতিষ্ঠানটি জানায় চাকরি পেতে হলে তাকে চৌদ্দ লাখ টাকা ঘুষ দিতে হবে। এই অঙ্কের টাকা দেয়ার সামর্থ্য তার পরিবারের ছিল না। বলা বাহুল্য চাকরিটা তার হয় নাই। এদিকে মামুনের বয়স বেড়ে যেতে থাকে। যে সন্তান কে ঘিরে বাবা মায়ের স্বপ্ন ছিল সে এবার বোঝায় পরিণত হয়। এক সময় মামুন মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে।
প্রথম দিকে বাবা তার চিকিৎসা করিয়েছেন। কিন্তু চিকিৎসা দীর্ঘ মেয়াদি হওয়ায় তার পরিবারের পক্ষে চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হয় নাই। এখন মামুন সারাদিন বসে বসে চাকরির দরখাস্ত লেখে। সে আর বাস্তব অবাস্তবের মধ্যে যে পার্থক্য রয়েছে তা বুঝতে পারে না। অসুস্থ ভাইটার জন্য টুসুর খুব কষ্ট হয়।
বিকাল বেলা রাঙ্গাদাদি টুসুর চুল আচড়েঁ দুটো বেনী করে দিয়েছে। বেনী দুলিয়ে সে বকুল আপার বাড়ির দিকে রওনা দেয়। বকুলদের বাড়ি রাজপুকুরের পাশে। গ্রামের সবচেয়ে বড় পুকুর। সেখানে পৌছেঁ টুসু দেখতে পায় দীঘির টলটলে জলে হালকা স্রোত প্রবাহিত হচ্ছে। কি মনে করে সে সেদিকে এগিয়ে যায়। বিকালে ঘাটের স্থানটা নির্জন থাকে। ঘাটের কাছে কড়ুই গাছের তলা থেকে অস্পষ্ট কথাবার্তা শোনা যাচ্ছে। টুসু একটু এগুতেই দেখতে পায়, বকুল আপা আর আতিক ভাই কথা বলছে। আতিক ভাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তো। বছর খানেক হলো সে গ্রামে আসে না। আজ বকুল আপার পাশে তাকে দেখে টুসু অবাক হয়। কথা বলছে বকুল, আদর্শ আর আত্নত্যাগের কথা বলে জীবন চলে না। বাস্তব খুব কঠিন। তোমাদের এই রাজনীতির ভবিষ্যৎ কি? আতিক ভাই মৃদু স্বরে বললেন, নিরুদ্দেশ্যে যাত্রা। লাভ ক্ষতির অঙ্ক কষে সমাজ পরিবর্তন করা যায় না। বকুল অধৈর্য স্বরে বলে, দেখো আতিক, আমি চার বছর তোমার জন্য অপেক্ষা করেছি। অনিমেষের মাধবীলতা হওয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয়। আমি প্রতিষ্ঠিত হতে চাই। একটা স্বচ্ছল সংসার চাই। আতিক ভাইয়ের কন্ঠে কোনো উত্তেজনা নেই। আগের মতো মৃদু স্বরে বলে, তোমার জীবনের সিধান্ত তুমিই নেবে। জীবন সঙ্গী নির্বাচন বা ক্যারিয়ার তৈরীর বিষয়টা তোমার উপর নির্ভর করছে। তুমি সম্পুর্ন স্বাধীন।
বকুল চলে যাবার পর আতিক ভাই কিছুক্ষণ বসে থাকে। তারপর কাধেঁর ঝোলা ব্যাগটা গুছিয়ে নিয়ে ক্লান্ত পদক্ষেপে পথ চলতে শুরু করে। টুসুর মনে পড়ে, মনিরুল স্যারের বাড়িতে একবার স্যারের সাথে আতিক ভাইয়ের কিছু কথাবার্তা সে শুনতে পেয়েছিল। স্যার বলছিলেন, তোমরা অলীক স্বপ্নের পিছনে ছুটছো। আতিক ভাই বলেছিলেন, মানুষের অধিকার গুলো সমান হবে , সেই প্রচেষ্টা করা যদি অলীক হয় তবে সেই জন্য সংগ্রাম করতে আমার কোনো দ্বিধা নেই। সংখ্যাগরিষ্ঠ শ্রমজীবী মানুষ দরিদ্র সীমার নিচে বাস করবে, উচ্চশিক্ষা সমাপ্ত করে অধিকাংশ তরুণ বেকার থাকবে, টিসিবির লাইনে ভীড় বাড়বে, অভাবের জন্য পিতা মাতা সন্তান বিক্রি করবে , এই ব্যবস্থা মেনে নেয়া যায় না।
কথাগুলো মনে পড়ায় টুসু আতিক ভাইয়ের অপসৃয়মান অবয়বের দিকে তাকিয়ে থাকে। আতিক গেছে স্বপ্নলোকের চাবির খোজেঁ। সেই চাবি দিয়ে নতুন পৃথিবীর প্রবেশ দ্বার উন্মোচিত হবে। যেখানে রাঙ্গাদাদি কে সারা জীবন চোখের জল ফেলতে হবে না, সোনিয়ারা সুস্থ ধারায় জীবন যাপন করবে। আর মামুন ভাই তার যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ পাবে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
Muhsin Ahmed ইশ্! অসম্ভব ভালো লেখা পড়লাম। শুভকামনা আপনার জন্য।
Jamal Uddin Ahmed অভিনন্দন।
বিষণ্ন সুমন সুন্দর। ভারী সুন্দর। শুভ কামনা সতত।

লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য

স্বপ্নে আইলো রাজার কুমার

০৩ মার্চ - ২০১৯ গল্প/কবিতা: ৩৭ টি

সমন্বিত স্কোর

৪.১৩

বিচারক স্কোরঃ ২.৩৩ / ৭.০ পাঠক স্কোরঃ ১.৮ / ৩.০

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "ছোটবেলা”
কবিতার বিষয় "ছোটবেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪