হে যুবক শোন! বিশ্ব ভুলে, ভুলুক। একাত্তর তোমাদের অন্তরে চির জাগরুক! আহা কত বেদনা কত আশায় প্রকম্পিত সেসব দিন, দেশের মাটির ইজ্জত রক্ষায় সাড়া দিলো কত যুবা, কী করে ভুলবে তাদের ত্যাগ-তিতিক্ষা, বুকের ভিতরে বুলেট- টকটকে রক্তজবা!
বাড়ির আরাম হারাম করে তারা চলে গেলো বিপদের মুখোমুখি। জাতির দুর্দিনে হাল ধরলো, জাতিকে করতে সুখী।
দেশের জন্য তারা সোল্লাসে দিলো প্রাণ। তারা কেউ পুত্র, কেউ পিতা, কেউ স্বামী। তাদের রক্ত তোমরা বৃথা যেতে দিওনা, বুকের গহীনে চাষ করো ভালোবাসা-দামী।
হে যুবক শোন! তোমার মত যে জন জীবন দিয়েছিল, তার এতিম বাচ্চা আর বিধবা স্ত্রী'র বুকে ছিল কষ্ট আর গর্বের বহতা ঝর্ণা! সেই গর্ব নিয়ে তোমরা দেশের দিকে ফিরে তাকাও। এই মাটিকে তোমরা অপমানিত হতে দিও না।
দেশের স্বাধীনতার চারায় সেচ দিয়েছে জাহাঙ্গীর-মতিউরদের অশ্রু এবং ঘাম এবং রক্ত। তাদের নির্ভয় পদক্ষেপ কাঁপিয়ে দিয়েছে শত্রুর তখত। এমন বীরত্ব তোমরা কখনই ভুলো না, এমন চূড়ান্ত ত্যাগ অপমানিত হতে দিও না।
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
মুক্তিযুদ্ধের ত্যাগ-তিতিক্ষা....
২২ আগষ্ট - ২০১৮
গল্প/কবিতা:
৯ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।