আধুনিকতার পরশে হয়ে চলেছি ভীষণ সভ্য; যে সভ্যতার লাগে না কোন বস্ত্র, যেন বর্বরতম নির্লজ্জ কোন দ্রব্য।
যে সভ্যতা মানে না কোন নিন্দার বাঁধ, আপন মনে পূরণ করে মনের সকল সাধ। যে সভ্যতা সভ্য হয়ে ভুলে গেছে লজ্জার কথা, তাই সে বরণ করে নিয়েছে স্বতন্ত্র আর নগ্নতা।
কিন্তু আমি তো এই সভ্যতা চাই নি - যে সভ্যতার ঝাপটায় পড়ে যায় শাড়ীর আঁচল; যে সভ্যতার জাপটায় কাপড়গুলো হয়ে ওঠে আরো মাংসল।
যে সভ্যতা দীর্ঘাঙ্গীকে আচ্ছাদিত করে ক্ষুদ্র ত্যানায়, যে সভ্যতা বিলাসিতা খুঁজে নেয় অবাধ যৌনতায়। এই সভ্যতার নেই কোন লজ্জা, কুকর্ম তাই ধারণ করছে প্রতিটি অস্থিমজ্জা।
হে সভ্যতা - তুমি তোমার আধুনিকতা নিয়ে ফিরে যাও, আমাকে আমার সেই অমোঘ সভ্যতা ফিরিয়ে দাও! যে সভ্যতা কন্ঠে, অঙ্গে, পদে লজ্জা ধারণ করত; "লজ্জাই নারীর ভূষণ" যে সভ্যতা সত্য বলে জানত।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মাইনুল ইসলাম আলিফ
সুন্দর কবিতা।সমস্যা নেই, আমরা তো বুঝতেই পারছি।শুভ কামনা আর ভোট রইল।আসবেন আমার গল্প আর কবিতার পাতায়।
মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী
হে সভ্যতা -
তুমি তোমার আধুনিকতা নিয়ে ফিরে যাও,
আমাকে আমার সেই অমোঘ সভ্যতা ফিরিয়ে দাও!
যে সভ্যতা কন্ঠে, অঙ্গে, পদে লজ্জা ধারণ করত;
"লজ্জাই নারীর ভূষণ" যে সভ্যতা সত্য বলে জানত। আধুনিকতার রূপ টেনেছেন, অনেক ভালো লাগলো কবি। শুভকামনা রইল...
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
আধুনিকতার নামে দিন দিন অসভ্য হয়ে যাচ্ছে এই সমাজ, প্রাণহীন হয়ে পড়ছে 'লজ্জা' নামক শব্দটি। আধুনিকতার কবলে পড়ে বদলে যাচ্ছে লজ্জার সুনির্দিষ্ট সংজ্ঞা। তাই নতুন যৌক্তিকতাকে সাথে নিয়ে নির্বিকার ভঙ্গিতে সবাই মেতে উঠছে হরেক কুকর্মে।
আধুনিকতার নামে সকল লজ্জাজনক কর্মকান্ডের স্বরূপ কবিতাটিতে বিশদভাবে তুলে ধরা হয়েছে যা জুন সংখ্যার জন্য নির্বাচিত বিষয় 'লাজ' এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ বলে মনে করি।
১৮ এপ্রিল - ২০১৮
গল্প/কবিতা:
২ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“জানুয়ারী ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ জানুয়ারী, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।