দশম বিশ্বকাপ ক্রিকেট ও বাংলাদেশের কয়েকটি ম্যাচ

বিশ্বকাপ ক্রিকেট / নববর্ষ (এপ্রিল ২০১১)

Afroza Jesmine
  • ১৮
  • 0
  • ১১১
১৯৭৫ ইংল্যান্ডের মাটিতে প্রথম বিশ্বকাপ ক্রিকেট হয়,
প্রতি চার বছরে এই খেলা চলে জানিও তা নিশ্চয়।
৭৫,৭৯,৮৩,৮৭,৯২,৯৬,৯৯,২০০৩,২০০৭,দুই হাজার এগার;
বিশ্বকাপ ক্রিকেটের বিজয় পতাকা উড়ছে এবারও।
১৮৭৭ এ মেলবোর্নে প্রথম টেস্ট ক্রিকেট ম্যাচ শুরু হয়।
দুই হাজার সালের ২৬ জুন বাংলাদেশ পূর্ণ আই.সি.সি. সদস্য পদ পায়।
দুই হাজার সাল ১০ নভেম্বর ভারত-বাংলাদেশ প্রথম টেস্ট ম্যাচ খেলা,
এভাবেই চলে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ ক্রিকেটে যাবার পালা।
১৯৯৯ এর ৭ম বিশ্বকাপে বাংলাদেশ-পাকিস্তান বি গ্রুপে খেলে,
৬২ রানের ব্যবধানে ম্যাচটি জিতে এভাবেই টাইগাররা বিশ্বকাপে এগিয়ে চলে।
১৯৯৭ সাল টাইগার আকরাম-খান হলেন আই সি সি ট্রফি চ্যাম্পিয়ন,
এইতো আমার বাংলাদেশ তেঁতুলিয়া থেকে সুন্দরবন।
হেরে যাওয়া ৫৮ রান আর ৭৮ রানে তোমর ভেঙ্গো না তো মন,
আগামী বিশ্বকাপে জিততেই হবে এইতো কর পণ।
২০১১ এর ১৭ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে
দশম বিশ্বকাপ ক্রিকেট উদ্বোধনী দিনে আনন্দ মাতম সবার মনে।
১৯ ফেব্রুয়ারি মিরপুর জাতীয় স্টেডিয়ামে শুরু স্বাগতিক বাংলাদেশ বনাম ইন্ডিয়ার খেলা,
আনন্দ উল্লাসে দশক উত্তেজনায় কাটলো সারা বেলা।
প্রথম দিনের খেলায় পেল ইন্ডিয়ানরা জয়,
২৮৩ রান করে হারলো বাংলাদেশ;অর্জন তো কম নয়।
নতুন উদ্যমে আবার খেলে তামিম আশরাফুলেরা,
ব্যাটিং বোলিং আর রান করতে উঠে পরে লাগে তারা।
২৫ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মিরপুরে আবার খেলে,
২৭ রানের ব্যবধানে টাইগাররা ম্যাচটি জিতে ফেলে।
৪ ম্যাচ বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ খেলাটিও মিরপুরে হয়,
৫৮ রানে অল আউট বাংলাদেশ; ওয়েস্ট ইন্ডিজের জয়।
১১ ম্যাচ চট্টগ্রাম স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-ইংল্যান্ডের খেলা,
আবারও পেল বাংলাদেশ ম্যাচ বিজয়ের মালা।
১৪ ম্যাচ চট্টগ্রামে বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ড আবার খেলতে নামে,
বিজয়মাল্য এবারও টাইগাররা সহজে ছিনিয়ে আনে।
খেলতে খেলতে স্বপ্ন দেখে ক্রিকেটের টাইগাররা,
কোয়াটার ফাইনালে খেলার জন্য উঠে পরে লাগে তারা।
হঠাr করে ভাগ্যাকাশে উঠলো ভীষণ ঝড়,
দক্ষিণ আফ্রিকার বিশাল রানে হয়ে গেল হতবম্ভর।
১৯ ম্যাচ মিরপুরে বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা খেলায়
পরাজয়ে টাইগারদের চলে স্বপ্ন ভাঙ্গার পালা।
তিনটি জয় আর তিনটি পরাজয় এইতো বাংলার খেলা,
বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন তো তাই দেশের হারিয়ে ফেলা।
তেঁতুলিয়া থেকে সুন্দরবন এইতো টাইগারের দেশ,
নতুন বিশ্বকাপে আসুক আবার সাকিব তামিম মুশফিক ইমরুল কায়েস।
সব কনিষ্ঠ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান বাংলার টাইগার আশরাফুল
নবম বিশ্বকাপের কনিষ্ঠতম খেলোয়াড় বাংলার তামিম ইকবাল।
দশম বিশ্বকাপে যা কিছু অর্জন ইমরুলের হাফ সেঞ্চুরি,
২০১১ তে তিনটি ম্যাচ বিজয় কম কথা নয় চলো হাতে হাত ধরি।
এভাবে একদিন হবেই হবে বাংলায় আই সি সি বিশ্বকাপ পাওয়া,
তবে হোক সমালোচনার ঝড় মুছে তাদের সামনে এগিয়ে চলা।
আগামী কোন একদিন বাংলায় হবে বিশ্বকাপ ক্রিকেট জয়,
এই হোক তাঁদের নতুন করে এগিয়ে নেবার প্রত্যয়।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মাহমুদা rahman ইতিহাস জানতে পেরে ভালো লাগলো
এস, এম, ফজলুল হাসান অনেক ভালো লেখেছেন , ধন্যবাদ আপনাকে
সৌরভ শুভ (কৌশিক ) দশম বিশ্বকাপ ক্রিকেট ও বাংলাদেশের কয়েকটি ম্যাচ /আফরোজা জেসমিনে তুমিও মিস করনা ভোটের কোনো কাচ /
ওয়াছিম আপনার সাথে আমি এতমত......একদিন বাংলাদেশ আই সি সি বিশ্বকাপ অবশ্যই জিতবে..........
ফাতেমা প্রমি সূর্যোদ'র সাথে একমত...আমিও ভোট দিতে বসলাম...(পুরোটা পড়িনি-এখন পড়ছি)
মেহেদী আল মাহমুদ ক্রিকেটের তথ্য দিয়ে কবিতা লিখেছেন কিন্তু আপু, খুব একটা ভালো হয় নি। তবে এটা সিত্য, অনেক অজানা জিনিষ জানলাম।
শাহেদুজ্জামান লিংকন এটাকে কবিতা বলা যায় না। তবে তথ্যবহুল একটা ফিচার। ভালো থাকুন।
Afroza Jesmine সকল কবি বন্ধুদের জানাই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ। সবার মন্তব্য কবিতার চলার পথের পাথেয়।
মোঃ শামছুল আরেফিন তথ্য পূর্ণ কবিতা।ভাল লাগল

১০ ফেব্রুয়ারী - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৮ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

বিজ্ঞপ্তি

“এপ্রিল ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ এপ্রিল, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।

প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী