যুদ্ধের রমণী ও লোহার বাক্স

রমণী (ফেব্রুয়ারী ২০১৮)

মোস্তফা হাসান
  • ৫২
ফ্রিল্যান্সার সাংবাদিক আমি। বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা, উপজেলা, এমনকি প্রত্যন্ত অঞ্চলে আমাকে যেতে হয়। খবর ও ছবি সংগ্রহ করি। কখনো কখনো বিভিন্ন মিডিয়ার ফরমায়েসি কাজ; কখনো নিজের তাগিদে শখের বসে খবর ও ছবি সংগ্রহ করে বিভিন্ন মিডিয়ার কাছে বিকিকিনি করি। গতবছর মধ্যমার্চে চুয়াডাঙ্গা জেলায় পানচাষীদের উপর একটা প্রতিবেদন তৈরি করতে গেলাম। চুয়াডাঙ্গা বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ পানচাষের এলাকা এবং এখানকার পান খুব সুস্বাদু। দেশের বিভিন্ন জায়গায় এই জেলা থেকে পান পাঠানো হয়।
একদিন মধ্য-দুপুরবেলা চায়ের দোকানে চা খাচ্ছি। দোকানির সাথে আলাপ জমিয়ে নিলাম। মানুষের সাথে কথা বলা খবর সংগ্রহ করার প্রথম ও সহজ পদ্ধতি। হঠাৎ দৃষ্টি পড়ল রাস্তার ওপাশে প্রচন্ড রোদের মধ্যে শীর্ন-ধূলিময় শাড়ি পরা একজন বৃদ্ধার ওপর। বৃদ্ধা একটি লোহার বাক্সের গায়ে হাত বুলাচ্ছে আদর করার ভঙ্গিতে। কোলে থাকা কোন শিশুকে সোহাগ করছে যেন। বাক্সটি এমন সাইজের যে একজন মানুষ হাত-পা-গুটিয়ে তার মধ্যে দিব্যি ঢুকে যেতে পারে। শতবর্ষের ছিন্নতা, ধূলি-মলিনতা তার চেহারায়, তবে একটু খেয়াল করলে দেখা যায়, চোখ দুটি সপ্রতিভ উজ্জ্বল আভাময়। ভালবাসার দ্যুতিময়-সুখানুভূতি তার মুখখানিতে ছড়িয়ে আছে। কি যেন বিড়বিড় করছে সে। আমার কেন জানি মনে হল, বৃদ্ধা বাক্সটির সাথে কথা বলছে।
জীর্ণ জং-ধরা বাক্স। গ্রামের গৃহস্থ পরিবারে এ ধরনের বাক্স ঘরের এককোণে রাখা হয় সযত্নে। লেপ-কাথা-তোষক রাখার জন্য ব্যবহার করা হয়। অনেক সময় অনেক দামি জিনিসও রাখা হয় তালাবন্দি করে । বাক্সটি তালাবন্দী। একটি বেঢপ সাইজের তালা ঝুলছে এঙ্গেলে।
কৌতূহল দমন করতে না পেরে দোকানিকে ওদিকে ইশারা করলাম-ব্যাপার কি জানার ভঙ্গিমায়। ‘ঐ পাগলী বুড়ির কথা বলছেন। মাথা খারাপ হয়ে গেছে, ভাই। সবাইকে সে বলে- ঐ বাক্সের মধ্যে নাকি তার ভালবাসার মানুষ ঘুমিয়ে আছে।’ বলে দোকানি হি হি করে হাসে।
আমি একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকি-কিছুটা সম্মোহিতের মত। দুনিয়া যাদের রাস্তা-এমন অনেক ছিন্নমূল পাগল আমি দেখেছি-আলাদা তাদের দুনিয়া- আমাদের পৃথিবীতে তারা অস্বাভাবিক-বেখাপ্পা। কিন্তু বাক্সের সাথে বৃদ্ধার সপ্রতিভ কথা বলার উচ্ছ্বলতা ও তার বাক্সটিকে সোহাগ করার ভঙ্গিমা আমাকে খুব কৌতূহলী ও অনুভূতিপ্রবণ করে তুলল। সাংবাদিকের মজ্জাগত স্বভাব অনুযায়ী কোন একটি বিশেষ ও দামি খবর উদঘাটন করার নেশায় খানিকটা উদ্বেলও হয়ে উঠলাম।
দোকানি একটু থেমে আবার বলতে শুরু করল, ‘তবে এলাকার কিছু মুরুব্বিরা বলেন-সে নাকি পাকিস্তানের ক্যাম্পে ছিল। যুদ্ধের সময়ে হারামি পাকিস্তানীরা নির্যাতন করেছে তারে। অনেকে বলে সে নাকি যুদ্ধের রমণী; মুক্তিযোদ্ধা। সবাই সম্মান করে এদের কি যেন নামে ডাকে। ভুলে গেলাম রে ভাই ! একটু মনে করিয়ে দেন তো।’ আমি মনে করিয়ে দিই, ‘বীরাঙ্গনা’।
‘যদি বীরাঙ্গনা হয়, দামি খবরই বটে’, আমি ভাবলাম। যদি একজন খোঁজ-খবরহীন বীরাঙ্গনাকে তার অনুদঘাটিত গল্পসহ পরিচয় করিয়ে দিই, তবে সাংবাদিক হিসেবে তার সুনাম যে ছড়িয়ে পড়বে, সন্দেহ নেই। আসন্ন সুখ্যাতি লাভের আশায় আনন্দে শিহরিত হয়ে উঠলাম। এখন আমাদের দেশে বীরাঙ্গনাদের সম্মানের সাথে দেখা হয়। তাদের মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সরকার স্বীকৃতি দিয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে খোঁজ-খবর করতে গিয়ে খেই হারিয়ে ফেললাম। কোনটি সত্য কোনটি গুজব পার্থক্য করা খুব মুশকিল হয়ে পড়ল। ঐ সময়ের প্রত্যক্ষদর্শী কেউ বেঁচে নেই এবং বৃদ্ধার পরিবারের সবাইকে আগুনে পুড়িয়ে মেরেছে রাজাকারের দল। তাই প্রকৃত পক্ষে বৃদ্ধার জীবনে ঠিক কি ঘটেছিল-কিভাবে ঘটেছিল তা আর এখন জানার উপায় নেই। পাওয়া তথ্য যাচাই-বাছাই যে করব উপায়ও নেই। গুজব-শোনা কথা-কল্পনার মিশেলে একটি আজগুবি গল্পের জটই শুধু পাওয়া গেল। তবু হাল ছাড়ার পাত্র আমি নই। সংগৃহীত গল্প গুজবের উপর ভর করে সাংবাদিক হিসেবে নিজের বাস্তববুদ্ধি ও অনুভূতি কাজে লাগিয়ে ঘটনাটিকে একটি বাস্তবসম্মত রূপ দেওয়ার চেষ্টা করলাম, বৃদ্ধাকে নিয়ে একটি প্রতিবেদন লিখব বলে।
“মুক্তিযুদ্ধ শুরুর সময়ের যে কোন দিন। উনিশ বছর বয়সের কিশোরী, লতা দুরুদুরু বুকে ঘরের দরজা খুলে দিল তার ভালবাসার যুবকটিকে। নাম আলী হোসেন। ছাব্বিশ বছরের পরিণত যুবক। প্রতিবেশী। স্থানীয় কলেজ থেকে ইতিহাসে স্নানাকোত্তর পড়ছে। প্রথম যৌবনের প্রথম ভাললাগা-প্রথম ভালবাসা তার। মুসলমান ছেলের সাথে তার ভালবাসা পরিবার মেনে নেবে না জেনে, তারা ঠিক করে রেখেছে আলীর মাস্টার্স শেষ হলেই ঢাকা পালিয়ে যাবে। সেখানে যেকোন একটা চাকুরি যোগাড় করে ভালবাসার ঘর বাঁধবে। রঙিন স্বপ্নের মত লতা আলীর সাথে সীতার মত বনবাসী হতেও প্রস্তুত। কিন্তু যুদ্ধ শুরু হয়ে যাওয়ায় সবকিছু এলোমেলো হয়ে গেল। সারাদেশের কোথাও আর নিরাপদ নয়। আলী বলেছে-পাকিস্তানীরা নাকি সুন্দরী মেয়ে দেখলেই ক্যাম্পে ধরে নিয়ে নির্যাতন করে। তাই আলীকে সে একান্ত গোপনে নিজের ঘরে ডেকে এনেছে। মুক্তিযুদ্ধে যাবে আলী। যদ্ধে যাওয়া মানে জীবন বাজি ধরা- মৃত্যর সাথে হাত ধরাধরি করে পাশাপাশি হাটা। ফিরে আসবে কিনা কে জানে। তাই যাওয়ার আগে সে আলীর ভালাবাসা চায়; তার গর্ভে সে আলীর সন্তান নিতে চায়।
মধ্যরাত। হঠাৎ করে দরজায় টোকা পড়ে। দুজনে ভয়ে পাংশুর হয়ে যায়। এতরাতে কেউ তাকে পরপুরুষের সাথে দেখলে কলঙ্ক রটে যাবে। সম্মান বাঁচানোর তাগিদে তড়িঘড়ি করে আলীকে ঘরের কোণে রাখা বাক্সের মধ্যে ঢুকিয়ে তালা লাগিয়ে দেয় সে। সে ভেবেছিল তার ‘বাবা’। সেদিন রাতে বাবাকে ওষুধ দিতে ভুলে গিয়েছিল। হয়ত বাবা ওষুধ নিতে এসেছে। কিন্তু দরজা খুলতেই সে চমকে য়ায়। সাত-আটজন লোক দরজায় দাড়িয়ে- তার গাঁয়েরই-মুখগুলো চেনা। যুদ্ধ শুরু হওয়ার সাথে সাথে তারা রাজাকার দল গড়েছে। কিছু বুঝে ওঠার আগেই তারা লতার মুখ বেঁধে ফেলে। লতা দেখতে পায়, আগেই নিঃশব্দে বাড়ির অন্যদেরকে মুখ, হাত-পা বেধে রাখা হয়েছে পাশের বারান্দায়। লতা বুঝে ফেলেছে তাকে ধরে নিয়ে যাওয়া হবে-আলী তালাবন্দী-সে বেরুতে পারবে না-দম আটকে মরে যাবে। সারা গাঁয়ে তার কাঁটা দিয়ে উঠে। শরীর-মনের সমস্ত শক্তি দিয়ে চিৎকার করে বলে বাক্সটি খুলে দিতে। নিষ্ফল চেষ্টা। রাজাকারের দল লতার চিৎকারকে মনে করে, ধরে নিয়ে যাওয়া সব অসহায় মেয়েদের মত বাঁচার আকুল আর্ত-চিৎকার।
লতাকে ধরে নিয়ে যাওয়ার আগে বর্বরেরা ঘরে আগুন লাগিয়ে দিয়ে যায়। শুধু বাক্সটি ছাড়া পুড়ে ছাই হয়ে যায় সবকিছু। শোনা যায়, কিছুদিন পর প্রতিবেশীরা বিকট দুর্গন্ধ পেয়ে বাক্সের পাশে পড়ে থাকা আধপোড়া চাবি দিয়ে বাক্সটি খুলে ভয়ংকরভাবে ফুলে ওঠা আলীর পচা গলিত লাশ দেখতে পায়। আলীর পরিবার তাকে দাফন করে। পরে বাক্সটিকে ঐ জায়গায় আবার তালাবন্দী করে রাখে তারা।
যুদ্ধ শেষে মানসিক বিকারগ্রস্থ লতা ফিরে আসে। পৃথিবীর ভয়ংকরতম নির্যাতনে বিধ্বস্ত-বিকারগ্রস্থ সে শুধু বাক্সটিকেই আগলে ধরে। আর চিনতে পারে না কিছুই; বলতে পারে না কিছুই। পোড়া বাড়ির এ বাক্সটির পাশেই তার দিনরাত কাঁটতে থাকে।
লতা সমগ্র চেতনে-অবচেতনে ধরে নেয় যে এ বাক্সের মধ্যে তার ভালবাসার মানুষটি ঘুমিয়ে আছে। তালা খুললে তার ঘুম ভেঙে যাবে। সে যুদ্ধে চলে যাবে। হারিয়ে যাবে তার জীবন থেকে। আর ফিরে আসবে না। এই ভয়ে সে বাক্সেটিকে তালাবন্দী রাখে। বাক্সেটিকে সে আর কখনো খোলেনি, কাউকে খুলতে দেয় নি।
বাক্সের মধ্যে জীবিত মানুষ যে বেঁচে থাকতে পারেনা এই বোধশক্তি তার হারিয়ে গেছে। এই বোধটুকু নিয়েই তার বেঁচে থাকা যে, তার ভালবাসার মানুষটি তার পাশে ঘুমিয়ে আছে বাক্সের তালা খুলে দিলেই উড়ে যাবে বহুদূরে।
ভালবাসার বাক্সটিকে সঙ্গী করে পাগলের বেশে বেঁচে আছে লতা, আমাদের একজন বৃদ্ধা মাতা, একজন বীরাঙ্গনা-পাকিস্তানীদের বর্বর নির্যাতনের প্রদীপ্ত চিহ্ন হয়ে-ভালবাসার মানুষকে চিরদিনের জন্য সঙ্গী করে আগলে রাখা বাঙালী নারীর ভালবাসার প্রতীক হয়ে।”
এই উপসংহার টেনে প্রতিবেদনটি লেখা শেষ করব বলে মনে মনে ঠিক করে রাখলাম।
প্রায় ছমাস কেটে গেছে ঢাকায় ফিরেছি। প্রচন্ড কাজের চাপে চুয়াডাঙ্গার বীরাঙ্গনা ও তার বাক্সের ব্যাপারটা স্মৃতি থেকে চাঁপা পড়ে গেছে। ওটা নিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করব করব বলে প্রায় ভুলেই গেছি। হঠাৎ করে একদিন সকাল ছটার দিকে একটা কল। মোবাইল রিসিভ করতেই ওপ্রান্ত থেকে প্রায় চিৎকার করে আমাকে জানায়- ‘স্যার, আমি চায়ের দোকানি । আপনি আমাকে আপনার মোবাইল নম্বরটা দিয়ে গিয়েছিলেন একটা বুড়ির আরও কোন খবর পেলে জানাতে। ঐ বুড়িটা না আজ ভোরবেলা মারা গেছে।’ বিদ্যুৎ ঝলকের মতই সব মনে পড়ে গেল। বুকের মধ্যে ছ্যাৎ করে উঠল। আমতা আমতা করে জিজ্ঞাসা করলাম, ‘কিভাবে?’
‘এই একটু আগে সবাই টের পেয়েছে বুড়িটি মরে গেছে। বাক্সের পাশেই সে মৃত পড়ে আছে। বাক্সটি খোলা। তালা ভাঙ্গা। বোধ হয় কোন ছিঁচকে চোর সোনাদানা বা গুপ্তধনের আশায় বাক্সটির তালা ভেঙ্গে দিয়েছে।’ এরপর দোকানি আরও কিছু বর্ণনা দিয়ে গেল। সে কি বলল আর কিছু বুঝতে পারলাম না। আমার মাথা ঘুরতে শুরু করল। কানের মধ্যে শোঁ শোঁ শব্দ শুরু হয়েছে। বুকটা ধড়ফড় করছে। প্রচন্ড শোক আর বিহ্বলতা গ্রাস করলে আমার এমন হয়।
বাক্সটি খোলা বৃদ্ধা মরে গেছে। কিভাবে মরল? বিদ্যুৎস্পৃষ্টের মত বুঝতে পারলাম। বাক্স খোলা সেখানে কেউ নেই; আকস্মিক তা দেখেই বৃদ্ধা মারা গেছে। তার আগলে রাখা একমাত্র জীবনীশক্তি ভালবাসার মানুষটি উড়ে গেছে দূরে অচিনপুরে। সে আর এখানে পড়ে থাকে কি করে! সেও উড়ে গেল অচিনপুরের দিকে!
মনে পড়ল বৃদ্ধার কোন ছবি আমি তুলে রাখিনি। এরকম ভুল কি করে হল?! একজন মাতৃসম বৃদ্ধা -একজন বীরাঙ্গনার জন্য কিছু না করতে পারার এক অশুভ অসহায়ত্ব আমার কণ্ঠনালীকে আংটার মত আটকে ধরল। জোরে জোরে শ্বাস নিতে থাকলাম আমি।


আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মৌরি হক দোলা গল্পের শেষ অংশটুকু অসাধারণ... অবশ্য পুরো কাহিনীটাতেই এক অপূর্ব আকর্ষণ আছে... অনেক অনেক ভালো লাগাসহ শুভকামনা নিরন্তর...
ভালো লাগেনি ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮
ভাল লাগল গল্পটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকবেন।
ভালো লাগেনি ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮
মোস্তফা হাসান ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য। শুভকামনা ।
ভালো লাগেনি ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮
মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী চমৎকার একটি গল্প; মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি সহ দারুণ মর্মভেদ তুলে এনেছেন। খুব ভালো লেগেছে কবি, শুভকামনা নিরন্তর....
ভালো লাগেনি ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮
আসাদুজ্জামান খান বেশ লেগেছে। সুস্থ গল্প আমাদের সাহিত্যে কমে আসছে। আরো লিখুন।
ভালো লাগেনি ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮
মামুনুর রশীদ ভূঁইয়া আমি মুক্তিযুদ্ধ দেখিনি। তবে হৃদয়ে মুক্তিযুদ্ধকে লালন করি। এমনিতেই মুক্তিযুদ্ধের গল্পগুলো আমাকে ভীষণভাবে নাড়া দেয়। আপনার লেখাটি আমাকে লেখার অনেক উপাদান যোগাতে সাহায্য করবে। অসম্ভব ভালো লেগেছে গল্পটি। গল্পটি পড়তে শুরু করলে শেষ করতে বাধ্য। একজন লেখকের এটাই সার্থকতা যে-পাঠককে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ধরে রাখা। আপনি সে কাজটি ভালোভাবেই করেছেন। পছন্দ, ভোট ও শুভকামনা রইল।
ভালো লাগেনি ২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮
ধন্যবাদ মামুনুর ভাই। আপনার মন্তব্য আমার জনয প্রেরণাদায়ক।
ভালো লাগেনি ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮

০১ ডিসেম্বর - ২০১৭ গল্প/কবিতা: ৯ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "ছোটবেলা”
কবিতার বিষয় "ছোটবেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪