হেরে যাব না

অলিক (অক্টোবর ২০১৮)

এলিজা রহমান
  • ১৭
ইয়াসিন আজকে ১৫ দিন পর স্কুলে যাচ্ছে । সে সাতপাড় সরকারী বয়েজ স্কুলের সপ্তম শ্রেণীর ছাত্র। এত দিন সে স্কুলে যায় নি লজ্জায় । সে এবার ১ম সাময়িক পরীক্ষায় অংকে ছাড়া আর সব বিষয়ে ফেল করেছে । হেড স্যার ওকে ওর বাবা মা সহ স্কুলে আসতে বলেন । এই কথা শোনার পর থেকে সে মানসিকভাবে অসুস্হ বোধ করতে থাকে , বাবা মা কে সে তার ফেল করার কথা কিভাবে জানাবে তাই ভেবে । খেতে গেলে ওর খাবার গলা দিয়ে নামে না , টিভি দেখতে বসতে পারে না ,পড়তে বসতে ইচ্ছা করে না । প্রচন্ড ভয় আর লজ্জায় সে কি করবে বুঝতে পারছিল না ।পড়ার টেবিলে বসে ওর মনে ইচ্ছা হচ্ছিল জীবনটা একেবারে শেষ করে দিলেই ভাল হতো ,এত লজ্জার ভার আর টেনশন
সে আর নিতে পারছে না ।

ইয়াসিনের মা দেখলেন তার ছেলেটা কয়েকদিন ধরে লক্ষ্য করছেন তার ছেলের কি যেন হয়েছে ,
মনমরা হয়ে আছে , স্কুলেও যেতে চাইছে না ।। যে ছেলেটা স্কল থেকে ফিরেই খেলার জন্য হয়ে ব্যস্ত পড়ত আর গল্পের বই তো যখন তখন নিয়ে বসত কয়েকদিন ধরে সে এত চুপচাপ হয়ে রয়েছে কেন ?

ইয়াসিন আশিক পড়ার টেবিলে বসে ভাবছিল , তার মা বাবার মান সন্মানের কথা , আত্নীয় স্বজন পাড়া প্রতিবেশী কাছে তার মা বাবার মাথা হেট হয়ে যাবে যে একটা ফেল করা ছেলে । সবাই টিটকারী দিবে যে তারা তাদের ছেলেকে ভালভাবে মানুষ করতে পারেন নাই । সে স্কুলে যেতে চায় না ,কারন ক্লাসের বন্ধুদের কাছ থেকে তাকে 'ফেলটুস' কথাটা শুনতে হবে ।তার ইচ্ছা করছিল মরে যেতে , কিন্তু সেটা তো সমাধান নয় ।

চারদিন পর । সে ভয়ে ভয়ে মা কে তার ফেল করার কথাটা খুলে বলল ।
" আমি আগেই বুঝতে পেরেছিলাম, কিছু একটা হয়েছে তোমার রেজাল্ট নিয়ে ।" ওর কথা শুনে মা বলল ।
" হোচট খেয়ে তো সবাই পড়ে কিন্তু আবার উঠে দাঁড়াতে হয় ।" বাবা যে ওদের কথা শুনছিলেন তা ওরা বঝতে পারে নি । বাবার কথা শুনে ইয়াসিন চমকে উঠল । আবার ভয়ও পেল ।

বাবা বললেন , " জাপানী একটা প্রবাদ রয়েছে ,Fall down seven times , get up eight .জীবনের ব্যর্থতায় কখনও ভাববে না যে জীবনটা শেষ হয়ে গেছে । অমাবশ্যার পরেই নতুন চাঁদের আলো দেখা যায় । " ইয়াসিন আল্লাহ্‌কে ধন্যবাদ দিল যে তিনি ওকে এত ভাল মা বাবা দিয়েছেন ৷ ও মনে মনে প্রতিজ্ঞা করল যে বাকী জীবনে বাবা মায়ের অসন্মান হয় এমন কোন কাজ সে করবে না ৷বরং বাবা মায়ের দায়িত্ববান ছেলে সে হয়ে উঠবে৷৷

ইয়াসিন আর ওর বাবা রবিবার সকালে স্কুলে এল , প্রথমেই ওরা গেল হেড স্যারের রুমে , স্যারের সঙ্গে দেখা করতে ৷
স্যার ওর ক্লাস টিচারকে ডেকে পাঠালেন ।
ইয়াসিন কে দেখে ওর টিচার তাহসিনা ম্যাডাম হেসে বললেন , " ইয়াসিন তুমি স্কুলে এসেছ আমি খুব খুশি হয়েছি । আমরা সবাই চাই তুমি লেখাপড়া কর , অন্তত এসএসসি টা পাশ কর । নিয়মিত স্কুলে আসবে , মন দিয়ে লেখাপড়া করলে তুমি অবশ্যই ভালভাবে পাশ করবে ।"
হেড স্যার বললেন , " তাহসিনা ম্যাডাম ও বোধহয় এতদিন পরে স্কুলে এসেছে তাই ক্লাসে যেতে লজ্জা পাচ্ছে । আপনি ওকে সঙ্গে করে ক্লাসে নিয়ে যান প্লীজ ।"
ইয়াসিনের বাবা বললেন , " আমি আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞ যে আপনারা আমার ছেলেকে স্কুলে আসতে উৎসাহ দিয়েছেন , সাহায্য করেছেন ধাক্কা সামলে নিতে ।"
হেড স্যার বললেন ," আমরা চাই কোন ছাত্রই যেন ফেল না করে ।এছাড়া বাবা মায়ের দায়িত্ব ছেলে মেয়েদের স্কুলে পাঠানো। বাড়িতে বসে যে লেখাপড়া হয় না , তা নয় কিন্তু স্কুলে পড়াশুনার পাশাপাশি অন্যান্য activities , যেমন সায়েন্স ফেয়ার , ক্রীড়া প্রতিযোগিতা , ক্লাসের বন্ধুদের সঙ্গে পিকনিকে যাওয়া এসব তো বাড়িতে বসে পাওয়া যাবে না । তাছাড়া স্কুলে যা শিখবে নিয়ম শৃংখলা সেটা বাড়িতে শেখানো সম্ভব নয়। তাছাড়া বাচ্চাদের মানসিক অবস্হা বুঝতে হবে শিক্ষকদের , পক্ষপাতিত্বের ব্যাপারে তাদের সর্তক থাকতে হবে এটা আমার স্কুলের শিক্ষকদের প্রতি আমার নির্দেশ আছে । আমার ধারনা সব বাচ্চারই কোন না কোন গুণ আছে । বাচ্চার ভিতরের প্রতিভা বিকাশ করানোর দায়িত্ব যেমন স্কুলের তেমনি মা বাবারও । "

ইয়াসিনের বাবা বললেন , " নিশ্চয়ই আমি খেয়াল রাখবো যেন আমার ছেলে নিয়মিত স্কুলে আসে । অনেক ধন্যবাদ ।"
ইয়াসিনের বাবা স্কুল থেকে চলে গেলেন তার কর্মস্হলে ।
ইয়াসিন এলো ওর ক্লাসে । ও তৈরিই ছিল ক্লাসের সবাই ওকে ' ফেলটুস' ডাকবে আর অন্যরা হাসাহাসি করবে ।
ইয়াসিন কে অবাক করে দিয়ে ওর বন্ধু রাহাত ওকে জড়িয়ে ধরলো । শাহিদ , রায়হান ,মাসুদ এমনকি ওকে অপদস্ত করার সুযোগ খুঁজে যে নাজিম
সেও ইয়াসিনের সঙ্গে হাত মেলাতে এল ।
তাহসিনা ম্যাডাম সবাইকে উদ্দেশ্য করে বললেন ," তোমরা ইয়াসিনকে সাহায্য করবে ।যাতে সে ক্লাস সেভেন থেকে এইটে ওঠার পরীক্ষায় ভালভাবে পাশ করতে পারে । ও যদি ভালভাবে পাশ করে আমরা সবাই খুব খুশি হবো তাই না ?"
ক্লাসের সবাই একসঙ্গে বলে উঠল , " জী ম্যাডাম আমরা সবাই ইয়াসিনকে সাহায্য করব । "
ইয়াসিনকে রাহাত বলল , " আমি তো আছি দোস্ত , তোর কোন চিন্তা নেই ।"
ইয়াসিন মনে মনে ভাবল , স্কুলের বন্ধুরা আমাকে এত ভালবাসে জানতাম না । হেড স্যার, ম্যাডামরা সবাই কত আন্তরিক । সকালে স্কুলের দারোয়ান মামা ওকে জিজ্ঞাসা করছে ও কেমন আছে , এতদিন ও কেন স্কুলে আসে নি । আয়া খালারাও হাসিমুখে ওর সঙ্গে কথা বলেছে । সবার এত ভালবাসা স্কুলে না আসলে কি ও কোনদিন জানতে পারত ?
লাস্ট পিরিয়ডে পিটি ক্লাস । স্যার সবাইকে বললেন, " বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা হবে সামনের ডিসেম্বর মাসে তোমরা কারা কারা পার্টিসিপেট করতে চাও ? '
রাহাত বলল , " আমি আর ইয়াসিন করব ।"
ইয়াসিন বলল , " দূর , আমি পার্টিসিপেট করব না । আমি তো বাড়িতে বসে এতদিন টিভি দেখছি আর ঘুমাইছি , sports আমি কিছু পারব না ।"
রাহাত বলল , " দৌড়ে নাম দে , হারলে হারবি তাতে কি ?"
ইয়াসিন বলল , " ঠিক আছে , স্কুলে প্রাকটিস করে যদি কোন উন্নতি হয় ।"

দুই মাস পর ৷ আজকে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা সাতপাড় সরকারী বয়েজ স্কুলের । রাহাত আর ইয়াসিন ১০০ মিটার দৌড়ে নামবে । আজকে ইয়াসিনের মা বাবাও স্কুলে এসেছেন । প্রতিযোগিতার বিভিন্নগুলো ইভেন্টগুলো হলো চকলেট দৌড় , ব্যাঙ দৌড় , পিলো পাসিং , ১০০ মিটার ম্যারাথন দৌড় , রিলে দৌড় । সকালে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার পর অনুষ্ঠানের উপস্হাপক মাহতাব স্যার প্রধান অতিথি এমপি কাওসার মাহমুদকে এবং অভিভাবকদের আসন গ্রহন করতে বলেন । এরপর বর্নাঢ্য উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সরকারী ডিগ্রী কলেজের মাঠে এই প্রতিযোগিতা শুরু হয় । ছাত্ররা দলগতভাবে মার্চ পাস্ট করে । শারিরীক কসরত আর ডিপ্লে প্রর্দশন করে ক্লাস নাইনের শিক্ষার্থীরা আর স্কাউটের সদস্যরা । দ্বিতীয় এবং তৃতীয় শ্রেনীর শিশুরা চকলেট দৌড় আর ব্যাঙ দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় ৷
১০০ মিটার দৌড়ে আর রিলে রেসে ইয়াসিন প্রথম স্হান পায় । ইয়াসিন নিজেই অবাক হয়ে যায় সে
এতদ্রত কিভাবে দৌড়াতে পারল ? রাহাত সেকেন্ড হয়েও ইয়াসিন প্রথম হওয়ায় দারুন খুশি ৷ আসলেই জীবনে একটা ভাল বন্ধুর খুব দরকার ৷ ওস্কার ওয়াইল্ডর কথায় যে" একজন সত্যিকারের বন্ধু তোমাকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে "৷ রাহাত ইয়াসিনের তেমনি একজন বন্ধু ৷ অাজকের ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় শিক্ষক শিক্ষিকাদের দৌড় আর অভিভাবকদের দৌড়ে অনেক মজা হয়েছিল ৷ পিলো পাসিং খেলায়ও সবাই অনেক আনন্দ করেছে , যদিও ইয়াসিনের বাবা অভিভাবক দৌড়ে কোন পুরস্কার পান নি , কিন্তু ইয়াসিনের মা পিলো পাসিংয়ে ৩য় হয়েছেন ।
সারাদিন আনন্দ উচ্ছাসের পর প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরন করা হয় ।

ইয়াসিনের জন্য ছিল এটা অন্যরকম একটা দিন । সেদিন সে ফেল করা ছাত্র ছিল না , বিজয়ী হয়ে মা বাবার মুখ সে উজ্জ্বল করেছিল । তাদের সন্মানিত করেছিল আত্নীয় , পাড়া প্রতিবেশিদের কাছে ।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন এমপি কায়সার মাহমুদ ,তিনি বললেন,বললেন,শিক্ষার্থীদের শরীর ও মন ভাল রাখার জন্য ক্রীড়া অনুষ্ঠানের বিকল্প নেই ৷ পড়ালেখার পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা খেলাধূলা ও সাংস্কৃতিক চর্চা করে তাহলে তারা বেশী ভালভাবে লেখাপড়ায় মনোনিবেশ করতে পারবে, পড়াশুনায় মনোযোগী হবে তাদের মন অন্য দিকে দিবেনা ৷ তারা নিজেদের যেন দক্ষ মানুষ হিসাবে নিজেদের তৈরি করতে পারে এজন্যে শিক্ষার পরিবেশ যাতে সুন্দর থাকে তার প্রতি এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের হেড স্যার লক্ষ্য রাখবেন এটা আমার বিশ্বাস৷ এই বিদ্যালয়ের উন্নয়নের জন্য আমাদের পক্ষ থেকেও প্রয়োজনীয় সাহায্য সহযোগিতা করা হবে । সবাইকে ধন্যবাদ ৷" এরপরে বক্তব্য দিলেন হেড স্যার বললেন, " পড়াশুনার পাশাপাশি মেধা ও মননকে উজ্জীবিত রাখতে প্রয়োজন খেলা ও শরীর চর্চা । অভিভাবকরা ছেলেমেয়েদেরকে শুধু ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার বানানোর চেষ্টা করেন কেন ? কোন ছাত্রের যদি খেলাধূলা ভাল লাগে সে সে একজন খেলোয়াড় হতে পারে । বাবা মা এর তাকে উৎসাহ দেয়া উচিত । চাকরি করবে না হলে ব্যবসা , অনেক টাকা রোজগার করতে হবে , জমি লাগবে , আটটা দশটা বাড়ি বানানোর এসব চিন্তা আপনারা অভিভাবক অভিভাবিকারা বাচ্চাদের মাথায় ঢুকায়ে দিয়েন না দয়া করে , বাচ্চাদের তাদের মতন বেঁড়ে উঠতে দেন । বাচ্চাদের ভাল মানুষ বানানোর চেষ্টা করবেন , তাদেরকে নিজের দেশকে ভালবাসতে শেখাবেন , দায়িত্ববান নাগরিক হয়ে আপনারা আশা করি দেশের ভবিষ্যত প্রজন্মকে এমন কিছু শিক্ষা দিবেন যাতে তারা বড় হয়ে দেশের জন্য ভাল কাজ করতে পারে , মনে রাখবেন আমাদের সন্তান তারা আমাদের সম্পদ । অভিভাবকবৃন্দ আপনাদের প্রতি অনুরোধ সন্তানদেরকে আদর্শবান এবং সচ্চরিত্ররের অধিকারী করে গড়ে তুলেন ৷ আমি আমার বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের নির্দেশ দিয়েছি যেন সারাদিন শুধু 'পড়' 'পড়' না বলতে থাকেন ৷ পাঠদান যেন আনন্দময় হয় তারা যেন সেই চেষ্টা করেন ৷ সারাক্ষণ এই 'পড়' 'পড়' কথাটা শুনতে কারোরই ভাল লাগবে না ৷ একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মূল শক্তি সুন্দর ইমারত বা বহিরাবরণ নয়, বরং শিক্ষক শিক্ষিকাদের আন্তরিকতা ,মেধার বিকাশ সাধন এবং মানসম্পন্ন শিক্ষাদান করা ৷ আমরা চাই এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধূলার উন্নয়ন৷ কম্পিউটার ক্লাসের জন্য একাডেমিক ভবন নির্মাণসহ এই প্রতিষ্ঠানে সামগ্রিক উন্নয়ন আপনারা প্রত্যক্ষ করবেন ৷ আজকের এই প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠান সফল করার জন্য আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকাদের এবং শিক্ষার্থীদের ৷ তাদের নিরলস পরিশ্রম এই অনুষ্ঠানটাকে সফলতা দিয়েছে ৷ আপনারা যে আজকে উপস্থিত হয়েছেন এবং এত্তক্ষন ধরে আমার কথাগুলো শুনলেন বিরক্ত না হয়ে সেজন্য আপনাদেরকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ৷" তুমুল করতালির মধ্যে দিয়ে হেড স্যার তার বক্তব্য শেষ করেন ৷


হেডস্যার এরপর সবাইকে কেক , মিষ্টি , সামুসা, সিংগারা আর চা দিয়ে অতিথিদের আপ্যায়ন করেন ৷

সবশেষে ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন ইভেন্টগুলো অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ১ম,২য় ও তৃতীয় স্হান অধিকারীদের হাতে পুরস্কার ও ক্রেস্ট তুলে দেন প্রধান অতিথি , বিশেষ অতিথিবৃন্দ ।
আজকের দিনটার কথা ইয়াসিন কোনদিন ভুলতে পারবে না ৷
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
আহা রুবন সহজ-সরল, শিক্ষণীয়, সুন্দর গল্প।
Thank you , আপনার এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য ।আপনার জন্য আন্তরিক ।শুভেচ্ছা
নাজমুল হুসাইন fall down seven times,get up eight.ভালো লাগা রইলো।আমার পাতায় আমন্ত্রন।ধন্যবাদ।
Onek dhonnobad , aper pata y obosshoy asbo .
মোঃ মোখলেছুর রহমান একটি শিক্ষণীয় গল্প ভাল লাগল।
নাঈম রেজা good
Thank you , আমি লিখতে চেয়েছিলাম যে চেষ্টা করলে সফল হওয়াটা অলীক বা কাল্পনিক কিছু নয় ৷ অবাস্তব নয় ৷

লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য

ইয়াসিন আশিক লেখাপড়ায় নিজের যোগ্যতা প্রমান করতে না পারলেও খেলাধূলায় সে পারদর্শীতা দেখিয়েছে । কেউ পড়াশুনায় খারাপ হলেই যে তাকে দিয়ে জীবনে কিছু হবে না এই ধারনাটা হয়ত সম্পূর্ন ঠিক নয় ।

১১ অক্টোবর - ২০১৭ গল্প/কবিতা: ২৭ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "ছোটবেলা”
কবিতার বিষয় "ছোটবেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪