শকুনের চোঁখে সুদূর অজানার দিকে তাকিয়ে ইচ্ছেগুলোকে হত্যা করে খুনি হচ্ছি প্রতিদিন জেনে আসা সবকিছু ধরে রাখার ক্ষমতা হারিয়েছি তখনই তবু তৃষ্ণার্ত মন নিয়ে ক্লান্ত পায়ে হেটে যাচ্ছি বিরতিহীন। সময়গুলোকে ঢেঁলে দিচ্ছি চোঁখের সামনে দন্ডায়মান কুয়াচ্ছন্ন দিগন্তের ওপাশে উঁকি মারতে পেছনের অপরিচ্ছন্ন সাদাকালো দৃশ্যগুলো ভেবেও সময়গুলোকে উড়িয়ে দিচ্ছি পথচলাকে স্বশিক্ষিত করতে। অক্ষমতা জেনেও পরিবর্তনের চেষ্টায় এক হাত পড়ে আছে পেছনের ধোয়াটে ইতিহাসের খাচায় ছুতে পারবো না জেনেও আরেক হাত বাড়িয়ে আছে দিগন্তের দেয়াল ভেদ করার আশায়। পিঠে দেয়ালের ধাক্কায় মন হঠাৎ চমকে উঠে ভাবে দু’পাশের দৃশ্যে অন্ধ হয়ে মাঝখানের আমিটাকে কি হারিয়ে ফেলছি তবে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
ওয়াহিদ মামুন লাভলু
যারা পরিবর্তন চায় তারা অক্ষমতার ব্যাপারটা জানা থাকা সত্ত্বেও পরিবর্তনের চেষ্টা করেই যায়। অনেক ভাল লাগল। আমার শ্রদ্ধা গ্রহণ করবেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
সালসাবিলা নকি
চমৎকার লিখেছেন আপনি। তবে কবিতায় চন্দ্রবিন্দুর ভুল প্রয়োগ আছে। যেখানে দিতে হয় সেখানে দেননি আর যেখানে দিতে হয় না সেখানে দিয়েছেন। চোখ, ঢেলে, ধোঁয়াটে, খাঁচায়, ছুঁতে এরকম হবে বানানগুলো। আর একেবারে শেষ লাইনে বিস্ময়সূচক (!) চিহ্ন দিলেই যথার্থ হতে। কবিতাটা কিন্তু খুব ভালো লিখেছেন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।