ক্রমশে অন্ধকার আসে নারীর দরজায়। অসংখ্য কোলাহল ধীর পায়ে পিছু হটে নিস্তব্ধতার স্পর্ধায়। নারীর ভয়ার্ত স্পর্শ, নারীর সুরুচিকর অবয়বে! আজকাল নারী যে কেবল নারী; মানুষ নয় একদম। কতগুলো পিশাচের মত মানুষ অথবা মানুষের মত পিশাচ নারীর শরীরে খুঁজে নিয়েছে ‘ইঁদুর-বেড়াল’ খেলা। তাই ভয়ের উচ্ছৃঙ্খল পদচারনা নারীর সমস্ত নীলাভ মুখে। এই বুঝি পিঁপড়ের মত নিঃশব্দে এসে কেউ অথবা কারা কামড় বসালো আবৃত সকল লজ্জায়! ভয়ংকর উল্লাসে জানান দিলো এ অনাকাঙ্ক্ষিত ভয়ের ভয়াবহতা। নিকৃষ্ট পাপের দল এসে ঘাঁটি করলো নারীর সবটুকু নারীত্বে! এ পাপের দায় যেন, শুধু আত্মহত্যা দিয়েই ঘোচা যায়। বেঁচে থাকলে ধর্ষিতা নামে আরেকটি নাম হবে যে নারীর! আজ নারীর আত্মচিৎকারে একটি প্রশ্ন মহাকালময় এ ভয়ের ভয়াবহতা থেকে কবে মুক্তি পাবে নারী?
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী
বেঁচে থাকলে ধর্ষিতা নামে আরেকটি নাম হবে যে নারীর!
আজ নারীর আত্মচিৎকারে একটি প্রশ্ন মহাকালময়
এ ভয়ের ভয়াবহতা থেকে কবে মুক্তি পাবে নারী? বেশ চমৎকার কবিতা ভাই। শুভকামনা রইল, আর সে সাথে আমার পাতায় আমন্ত্রণ [ভোটেে বাক্স বন্ধ তাই ভোট দিতে পারিনি]
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।