একটানা সাতদিন ভ্যাপসা গরমের পরে গতকাল থেকে ঝমঝম বৃষ্টি শুরু হয়েছে। বৃষ্টি হচ্ছে; কিন্তু গরম গরম ভাবটা যাচ্ছে না। প্রকৃতির উত্তাপ কিছুমাত্র কমেছে বলেও মনে হয় না। প্রকৃতির মতো দেশের এরকম উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে সবার চোখের পানি যেন বৃষ্টি হয়ে ঝরছে। চারপাশে শুধুই দুঃখ, কষ্ট, শোকতাপ আর মানুষের আহাজারি। এতবড় দুঃখের সময়ে ঐ উদার আকাশটা কি না কেঁদে পারে ? এতদিন দুঃখটাকে সে নিজের মনের মাঝে চাপা দিয়ে রেখেছিল। তার ভেতরের যন্ত্রনাটা সবার কাছে প্রকাশ পেয়েছিল অসহ্য রৌদ্রতাপের মধ্য দিয়ে। দু’দিন হল সে কাঁদতে শুরু করেছে। যদি মনটা হালকা হয়!
তমালিকার হাসিখুশি, আনন্দ আর হৈ হুল্লোড়ে ভরপুর সংসারটা আজ থমথম করছে। সবার মন ভার। কেউ কষ্টটাকে চেপে রাখতে পারছে না। অথচ সবাই আপ্রাণ চেষ্টা করছে কষ্টটাকে দুঃ ছাই করার। এ সময় বাসায় ওসমানের থাকাটা ভীষন প্রয়োজন ছিল। আর কোনো লাভ হতো আর না হতো তমালিকা অন্তত একটা পূর্ণ ভরসা খুঁজে পেত। কিন্তু সেই যে ওসমান গেল! যাওয়ার সময় ওসমান তমালিকার চিবুকে আলতো স্পর্শ করে শুধু এটুকুই বলেছিল, ‘চিন্তা করো না। দোয়া করো আমার জন্য। যেদিন আমাদের দেশ স্বাধীন হবে, সেদিন আমি সগৌরবে ঐ দূর নীল আকাশে বিজয়ের পতাকা উড়িয়ে উড়িয়ে তোমার সামনে এসে দাঁড়াবো। আর আমার বিশ্বাস, সে দিনটা খুব শীঘ্রই চলে আসবে।’
ওসমানের কথার জবাবে সেদিন তমালিকা কিছুই বলতে পারেনি। তার দু’চোখ বেয়ে অবিরত শুধু গড়িয়ে পড়েছে অশ্রুবিন্দু। এখন ওসমান নেই। সে কোথায় আছে, কেমন অাছে- তা ও তমালিকা জানে না। সে শুধু মনের মধ্যে এটুকু বিশ্বাস সঞ্চয় করে আছে- সে আসবে। খুব শীঘ্রই স্বাধীনতার বিজয় নিশান ওই নীল আকাশে উড়িয়ে উড়িয়ে তার কাছে ফিরে আসবে।
এই বিশ্বাসটুকুর কারণেই তমালিকা আজও মানসিকভাবে ভেঙে পড়েও সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েনি। তার ওপরে আবার চোখের সামনে দু’টি ছোট ছোট ছেলেমেয়ে। টিনা আর টুন। বাবা চলে যাওয়ার পর থেকে ওদের মুখের দিকে আর তাকানোই যাচ্ছে না। যাদের মুখের উপর থেকে কখনোই একমুহুর্তের জন্যও আনন্দের ছায়া সরে না, সবসময় শুধু একে অপরের পেছনে লেগে থাকে আর রাতে বাবা অফিস থেকে ফিরতে না ফিরতেই শুরু হয়ে যায় অভিযোগের অনন্ত পাহাড় গড়ে তোলার অভিযান- সেই তারাই এখন বড্ড চুপচাপ। এই একমাসে তারা যেন হঠাৎ করে অনেক বড় হয়ে গিয়েছে, অনেক কিছু বুঝে নিতে শিখেছে। এখন আর দু’জনে সেই আগের মতো খুনসুটিতে মেতে উঠে না। শুধু অপেক্ষার প্রহর গুনে চলে ‘কখন বাবা আসবে ?’ ‘কখন বাবা আসবে ?’
চঞ্চল, উচ্ছল দু’টি ছেলেমেয়ের এরকম হঠাৎ চুপ হয়ে যাওয়াটা তমালিকা মেনে নিতে পারে না। তাদেরকে স্বাভাবিক রাখার ইচ্ছায় সে নিজেও স্বাভাবিক থাকতে চেষ্টা করে, যেন ওসমানের যুদ্ধে যাওয়াটা চিন্তা করার মতো কোনো বিষয়ই নয়। এ যেন খুবই স্বাভাবিক। কোনো অজানা আশঙ্কা এর সাথে জড়িয়ে নেই!
সারাদেশের কোথাও সুষ্ঠুভাবে বেঁচে থাকার কোনো নিশ্চয়তা নেই। সব জায়গার বাতাসেই মৃত্যুর আশঙ্কা উড়ে উড়ে বেড়াচ্ছে। পাকবাহিনীর দানবীয় আক্রমণে যেমনভাবে উজার হচ্ছে গ্রামের পরে গ্রাম, তেমনভাবেই হঠাৎ হঠাৎ প্রচন্ড গুলির আওয়াজ ভেসে আসছে শহরের অলিগলি থেকে।
মণিমালা তমালিকার বাসায় এসে উঠেছে গত কয়েকদিন আগে। তমালিকার বড় বোন মণিমালা। বিধবা। ষোল-সতের বছরের একমাত্র ছেলেই তার সঙ্গী, সাথী, অবলম্বন। এতদিন শুধু আগে পরে দূর-দূরান্তে ঘটে যাওয়া পৈশাচিক হত্যাকান্ডের কথা শুনেই এসেছে। শুনতে শুনতে তার গায়ের লোমগুলো সোজা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু পাশের এলাকা ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছে কি হয় নি, তার মন নাড়া দিয়ে উঠেছে। একদিকে নিজেদের জানের ভয়, অন্যদিকে একমাত্র বোনের জন্য চিন্তা। ওসমান যুদ্ধে গিয়েছে। বোনটা দুটো ছোটো ছোটো ছেলেমেয়ে আর বৃদ্ধা শ্বাশুড়ি মাকে নিয়ে এই ভয়াবহ পরিস্থিতিতে বাসায় একপ্রকার একাই বেঁচে আছে। ছেলেমেয়ে দুটি বড় অবুঝ, আর শ্বাশুড়ি মা যেন তাদের চেয়েও আরো অনেক বেশি অবুঝ। জীবনের অনেকটা পথ পেরিয়ে ‘বুড়া আর গুড়া এক সমান’ এরকম একটি সময়ে সে এখন বাস করছে।
এরকম একটা দুঃসময়ে সোহেলকে নিয়ে এ বাসায় এলে আর যাই হোক একে অপরের ভরসা হয়ে বাঁচতে পারবে। তাছাড়া এ সময় একজন জোয়ান ছেলে পরিবারে থাকাটাও ভীষণ প্রয়োজন। আর এই অভাবটা তমালিকার পরিবারে আছে। এতকিছু বিবেচনায় এনে মণিমালা সোহেলের সাথে এ বাসায় এসে থাকাটাই সমীচীন মনে করে। তাই সে চলে আসে বোনের কাছে।
এখন পর্য ন্ত এ এলাকায় তেমন কোনো ঝামেলা হয়নি। কিন্তু হতে কতক্ষণ ? তাই সর্বক্ষণ সময়টা বয়ে চলে এক জানা অজানা আশঙ্কার মধ্য দিয়ে। ‘এই বুঝি তারা এলো!’ ‘এই বুঝি তারা এলো!’
নিজেকে শত কাজের মধ্যে ব্যস্ত রাখতে রাখতে যখনই এই ‘তারা’ ভাবনায় চলে আসে, তমালিকার বুক মুচড়ে ওঠে। টুন আর টিনাকে বুকের মাঝে জাপটে ধরে। দু’চোখ বেয়ে গড়িয়ে পড়ে অশ্রুজল আর সিক্ত, ভেজা নয়ন জোড়ার সামনে ভেসে ওঠে সেই হাসিমাখা মুখখানি।
ওসমান বুঝি তাকে আলিঙ্গন করার ইচ্ছায় দু’হাত বাড়িয়ে ডাকছে। সে ছুটে যেতে চাইছে। কিন্তু পারছে না। তাকে জড়িয়ে রয়েছে হাজারো বাধা; সেই বাধা তাকে আর ওসমানকে দায়িত্বসহকারে পৃথক করে রেখেছে।
কবে আসবে সে ? কবে তারা আবার সেই হারিয়ে ফেলা সুখময় দিনগুলো ফিরে পাবে ? ওসমান সত্যিই ফিরে আসবে তো ?
এলোমেলো ভাবনার দল তমালিকাকে আষ্টেপিষ্টে জড়িয়ে ধরে। শ্বাশুড়ি মা জিজ্ঞেস করেন, ‘বৌমা, ওসমানকে কতদিন দেখি না! ও কোথায় ?’ ‘আছে, মা। সে খুব তাড়াতাড়িই আপনার কাছে ফিরে আসবে।’ ব্যস, তমালিকা বৃদ্ধাকে শুধু এটুকুই বলে। এর বেশি আর কিছু বলে না। কারণ সে জানে, এর চেয়ে বেশি বলেও কোনো লাভ নেই। রোজ বেশ কয়েকবার, একাধিকবার তাকে এ প্রশ্ন করা হবে।
সেদিন ওসমান বেরোবার সময় মায়ের পা ছুঁয়ে দোয়া নিয়ে গিয়েছে। ‘মা গো, আমি আসছি। আমার জন্য দোয়া করো। স্বাধীন দেশের জন্য নতুন একটি পতাকা অর্জন করে আমি আবার তোমার সামনে এসে দাঁড়াবো।’ এই বলে সে মায়ের থেকে বিদায় নিয়েছিল। কিন্তু, তার কিছুই মনে নেই। সেদিন ছেলের মাথায় হাত দিয়ে তার জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করার স্মৃতিটুকুও আজ আর তার স্মরণ হয় না। তার মনের মাঝে কেবলই উথাল- পাথাল করে একমাত্র আদরের ছেলের মুখখানা দেখার জন্য।
সময় তার আপনগতিতে বয়ে চলে। আর তারই সাথে ঘটে চলে একের পর এক নির্মম হত্যাকান্ড। ২৫ শে মার্চের গভীর রাতের পরে আরো অনেকগুলো রাত কেটে গিয়েছে। সে রাতগুলো ছিল ক্রমশই গভীর হতে গভীরতর। কোনোটি জোছনায় ভরা, কোনোটির বুকে জোনাকির আলোর নৃত্য আবার কোনোটি বা বৃষ্টিস্নাত। কিন্তু এই সবগুলো রাত্রির মাঝে মিল একটাই। প্রতি রাতেই তারা অাসে! গ্রামেগঞ্জে, হাটেবাজারে, নদীরধারে কিংবা শহরের অলিতে-গলিতে। প্রতি রাতেই শোনা যায় সেই একই পায়ের আওয়াজ। তারপরে... সেই একই চিৎকার, একই কান্না, একই.....। এই শ্রবণের কোনোই বিরতি নেই!
দরজায় ‘ঠকঠক’ শব্দ হচ্ছে। কিছুক্ষণ আগেই দোতলা বাড়ির সামনের দিকটায় একটি জিপ গাড়ি এসে থেমেছে। তারপরে সিঁড়ির প্রতিটি ধাপ পার করেছে বেশ কয়েকজোড়া পা। তমালিকা এর সমস্তই শুনেছে এবং শুনছে।
রাত অনেক হয়েছে। সবাই ঘুমন্ত। কিন্তু ঘুম নেই শুধু তমালিকার দু’চোখে। এই পাঁচ মাসে সে যে কত্তগুলো নির্ঘুম রাত পার করেছে! সেই হিসেব কেউ জানে না। আজও সে জানালা দিয়ে বাইরের অন্ধকারে চোখ রেখে ওসমানের কথা ভাবছিল। হঠাৎ কতগুলো ভয়ে ঘেরা শব্দ কানে আসতেই তার সম্বিত ফিরে আসে।
উর্দু সাহেবরা দরজার ওপাশ থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে নিজেরাই বীরের বেশে দরজা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করেছেন। ঘরের সবারই ঘুম ভেঙে গিয়েছে। শুধুমাত্র সেই শিশুসুলভ বৃদ্ধা এখনো ঘুমের শহরে। তাঁর ঘুম এখনো ভাঙেনি। টুন আর টিনা মাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদছে। ওদের কান্নার চাপা শব্দ শোনা যাচ্ছে। তমালিকা তার দু’বাহুর অন্তস্থলে ওদেরকে অশেষ মাতৃস্নেহে ধরে আছে। সে বুঝতে পারছে না এখন ঠিক কি করার সময়। মণিমালাও সেই একই দ্বিধায়। সোহেল জোয়ান কিশোর। কিন্তু সে কিছু বুঝে উঠার আগেই তার বুক ভেদ করে বেরিয়ে যায় কয়েকটি গুলি। আর তার শরীর ঠান্ডা হয়ে আসতে না আসতেই শান্ত হয়ে যায় আরো দুটি প্রাণ। টুন আর টিনা মেঝের উপর মুখ থুবড়ে পড়ে আছে। সেখানে বয়ে চলছে রক্তের নদী।
চোখের সামনে সন্তানের চলে যাওয়া দেখল দুই মা। তারা দৌড়ে ছুটে যেতে চায় লাশের কাছে। কিন্তু পেছন থেকে বাধা আসে। ধীরে ধীরে নগ্ন হয়ে যায় তাদের শরীর দু’খানি। হত্যার চেয়েও জঘন্য হত্যার খেলায় মেতে ওঠে নরপিশাচের দল। নিজেদের তৃপ্তি মিটলে বন্দুকের নল ঠেকায় মণি-তমার বুকে। মরে যায় তাদের প্রাণভ্রমরাও।
শুষ্ক হৃদয়ের দানবগুলো ‘হা.....হা......হি.........হি....’ করে হেসে সারা বাড়ি মাথায় তুলে নেয়। তারা খুব সফলভাবেই তাদের কার্য।সিদ্ধি করে নিয়েছে- এই ভেবে তারা পা বাড়ায়। তাদের চোখেমুখে সাফল্যের হাসি। কিন্তু হঠাৎ যাবার পথে তাদেরই কারো নজর পড়ে ভেতরের ঘরটায়। বুঝে নেয়- কেউ একজন সেখানে আছে। তৎক্ষনাৎ ছুটে যায় সেদিকে। একজন নয়, সবাই।
এক অশীতিপরায়ণা বিছানায় শুয়ে আছে। সে কেমন অস্ফুট শব্দ করছে। যেন কাউকে ডাকার চেষ্টা করছে, অথচ পারছে না! তাকে দেখে পাষাণেরা নিজেদের মধ্যে কিছু একটা বিষয় নিয়ে আলোচনা করে। কিন্তু সেই আলোচনা বৃদ্ধার কান পর্য ন্ত পৌঁছায় না। তার দম বন্ধ হয়ে আসতে চায়। আর সেই চাওয়ায় না জেনেই সাহায্য করে ওই দয়ামায়াহীন মনুষ্যরূপী দানবগুলো। যাদের শুধু রক্ত চাই! শুধু রক্ত!
দানবের দল তাদের দানবীয় লীলা শেষে চলে যায়। পড়ে থাকে শুধু কতগুলো প্রাণহীন, নির্জীব দেহ। সেখানে প্রাণের কোনো অস্তিত্ব নেই। সমস্ত সম্ভ্রমও সেখানে নি:শেষ হয়ে গিয়েছে। শুধু শেষ হয়নি ‘আশা।’
ওসমান ফিরবে! স্বাধীন দেশের বিজয় নিশান ওই দূর নীল আকাশে উড়িয়ে উড়িয়ে সে খুব শীঘ্রই ফিরে আসবে।
সম্ভ্রম হারানোর পরে যে মুহুর্তটুকু পর্য্ন্ত তমালিকার দেহে প্রাণ ছিল আর ভাবনায় ডুবে যাওয়ার মতো শক্তি ছিল, সে শুধু এই একটি আশার কথাই ভেবেছে। জীবনের সাথে সাথে তার এই আশাটিরও অবসান হয়ে যায়নি। এখনো সেই আশাটুকুনি বেঁচে আছে। আর সে আছে পূর্ণিমার আলোয়, অমাবস্যার আঁধারে আর শ্রাবণী বৃষ্টির প্রতিটি ফোঁটায় ফোঁটায়..........
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
সকলকে জানাই আমার পক্ষ হতে আন্তরিক শুভেচ্ছা।
আমাদের প্রিয় ‘গল্পকবিতা ডট কম’ এ আগামী সংখ্যায় গল্প ও কবিতার জন্য বিষয় নির্ধারণ করা হয়েছে ‘কাটখোট্টা’ ও ‘কঠোরতা’। ‘কাটখোট্টা’ সংখ্যার জন্য লেখা আমার গল্পটির নাম হচ্ছে ‘অস্তিত্ব’। ‘কাটখোট্টা’ শব্দটি ‘গোঁয়ার’ ‘রুক্ষপ্রকৃতি’ ‘শুষ্কহৃদয়’ ‘দয়ামায়হীন’সহ বিভিন্ন ধরনের অর্থ প্রকাশ করে। ‘অস্তিত্ব’ গল্পে আমি এর ‘দয়ামায়াহীন’ অর্থটি প্রকাশ করার চেষ্টা করেছি।
‘অস্তিত্ব’ ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে লেখা। একটি নিরীহ, মধ্যবিত্ত পরিবারের উপর পাকহানাদার বাহিনীর নির্মম অত্যাচারের কথা আমি সেখানে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। তাদের নির্দয়ভাবে ঘটানো এ ঘটনাগুলো ‘কাটখোট্টা’ শব্দটিকে প্রকাশ করে। দয়ামায়াহীন, রুক্ষপ্রকৃতির পাক-বাহিনীর আচরণ ‘কাটখোট্টা’ সংখ্যাটির সাথে সঙ্গতিপূর্ণ বলে আমি মনে করি। তাই এ সংখ্যার জন্য প্রিয় পাঠকদের উদ্দেশ্যে আমার এই ছোট্ট লেখা।
২৮ এপ্রিল - ২০১৭
গল্প/কবিতা:
১৪ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪