ঘর সাজানো ঘরের মতো মন সাজে আর শাড়ীর মতো পড়ে নেয়া সকল ব্যথা, চুলের ঘ্রাণে খসে পড়ে বিলোল হাসি- যেমন খসে কিশোর মাখা চুলের কাঁটা।
যেমন ছিলে তেমন আছ পুরুষ মনে ঘষা কাঁচের আলো ছটা, বর্ষা এলে বিজলী মেয়ের বসন্তপুর ঘনঘটা। খেই হারিয়ে পুরুষ যখন দাঁড়ের মাঝি তোমার গুণে পৌছে যাওয়ার অসাধ্যটা।
রুনুঝুনু বাজে যখন সোনার তনু রুপো ঢেলে উদাস ঝিলে হও ষোড়ষী ম্লান হেসে দাঁড়িয়ে থাকা চিলেকোঠায়- মোনালিসার হও পড়শী।
পোয়াতি লাজ নিষেধ মানায় ঠোটে আঙুল অনাবাদি হাসির বুকে শিশুর হাসি নাড়ায় লাঙুল; উড়ন্ত সব স্বপ্ন গুলো ধরে এনে করে শাসন কখন জানি বদলে গেছে মায়ের মতো মেয়ের আসন।
ওয়াহিদ মামুন লাভলু
চুলের ঘ্রাণ হৃদয়ে আলোড়ন তুলে দেয়। তাই চুলের ঘ্রাণে সত্যিই খসে পড়ে হাসি। কবিতাটা অনেক মানসম্পন্ন, বোধহয় সে কারণে এর অর্থ বুঝতে পারা অনেক কঠিন। আমার শ্রদ্ধা গ্রহণ করবেন ভাই। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো। ভাল থাকবেন।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“আগষ্ট ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ আগষ্ট, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।