নেতা হতে পারিনি তাতে কি হয়েছে সমাজের প্রতি আমারও দায়িত্ব আছে। ধনী-গরীবকে সমান চোখে দেখা, তাঁদেরকে ভালোবাসা, গরীবের মুখে আহার তুলে দেওয়া আমারও বেশ অধিকার রয়েছে। কিছু দেওয়ার সামর্থ্য নেই, সমস্যা কি? দশের পকেট থেকে একের হাতের কুটি বানানো আমারও খুব সাহসিকতা আছে। আমার আটিতে নাই, তাতে দুঃখ কেনো? আমার মনে গরীব- দুখীদের ভালোবাসা তো ঠিক অটুট রেখে দিছি। আমি নেতা হতে পারিনি, কোনো ব্যথা নেই; তবে যারা নেতা হতে পেরেছে তাদের পাশে থেকে তাদের হাতের সাথে আমিও হাত মিলাই। সবাই ভাগাভাগি করে দায়িত্ব নিয়ে কাজ করলে ক্ষতি কি? বরং সব বেদ ভুলে নতুন কিছু তৈরি করতে পারবো। রঙের সাথে রঙ মিলিয়ে যদি নতুন রঙ তৈরি করা যায়, আমিও পারবো দশজনকে আমার সাথে নিয়ে সুষ্ঠু সমাজ, ন্যায়পথ ও সততা তৈরি করতে। একতাবদ্ধ যেখানে হানা দেই; অভিমান, অনুনয়, বেদাবেদ আর কষ্ট সেখানে লুকোচুরির খেলনা খেলে। দশের হাত মুষ্টিবদ্ধ করে অভিমানকে দুরে সরে দিয়ে ভালোবাসার একরাশ মুগ্ধতা তৈরি করা আমারও খুব মনোবল রয়েছে। সেই মনোবলকে জাগ্রত করে, শক্তি ও সাহসিকতাকে কাজে লাগিয়ে, একধাপ আগাতে হবে গরীব- দুখী ও ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য। হাটু ঘেরে নয়, সোজা হয়ে আমাকে দাঁড়াতে হবে হারিয়ে যাওয়া জাতির শীতের কম্বল হিসেবে, আর জীবন্ত প্রহরী তৈরি করতে হবে আমার বিবেক ও জবাবদিহিতার মাধ্যমে। এই দেশের নাগরিক হিসেবে ঘুমন্ত জনতাকে জাগ্রত করে গড়ে তোলা আমার দায়িত্ব, অধিকার এবং ভালোবাসা।।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
তেমন চেষ্টা করছি দাদা ভাই, কিন্তু সময় হয় নি। এটা অনেক আগের লেখা। ইনশাআল্লাহ ভালো কিছু দেয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি, দোয়া করবেন। অনেক শুভকামনা রইলো দাদা ভাই
ভাইয়া আপনাদের দোয়া থাকলে ইনশাআল্লাহ চর্চা চলতে থাকবে। মাঝে দিয়ে একটু ব্যস্ত হয়ে গেছিলাম; তাই একটু পিছ পড়ে গেছি। সামনে ভালো কিছু করবো, এমন প্রত্যাশায় আপনাদের কাছে দোয়া চাচ্ছি। আর আপনি উৎসাহ দেয়াতে মনে খুব আনন্দ জাগছে। অনেক শুভকামনা রইলো ভাইয়া। ভালো থাকুন সর্বদা।
কাজী জাহাঙ্গীর
এবার লেখার মানটা পড়ে গেল ভাই,ভাবনা বেশ ভালো কিন্তু প্রকাশের শাব্দিক বিন্যাসটা বেশ আগোছালো। আর লাইনগুলো একেবারে গতানুগতিক ধারায় লেখা কোনই কাব্যিকতার ছোঁয়া নেই , আর উপমার কথা যদি বলি ‘জাতির কম্বল’ বিষয়টা আসলে ব্যঙ্গাত্বক, আপনি আসলে একটা সিরিয়াস বিষয় নিয়ে লিখতে চেয়েছেন কিন্তু হালকা শব্দ চয়নে বিষয়টা যাতে হালকা হয়ে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখবেন। আশা করি আরো সতর্ক হবেন। আরো বেশী বেশী পড়বেন। চর্চা ধরে রাখতে হবে অবশ্যই। হাল ছেড়ে দিলে হবে না কিন্তু। অনেক ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।
আসলে বিভিন্ন ব্যস্ততার দরুন এ মাসে তেমন লেখা হয় নি। শেষের দিনে ডাইরি উল্টে দেখি এমন একটা লেখা। মনে মনে ভাবলাম যদি পোস্ট করি, কিছু না হলেও তো সবার সাথে তাল মিলাতে পারবো। আপনার সুশিক্ষায় সব সময় আমিও আপনার কাছে ঋণি। দোয়া থাকবে আপনার জন্য ভাইয়া, ভালো থাকুন নিরন্তর....
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“জানুয়ারী ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ জানুয়ারী, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।