আকাশটা নিরিবিলি শুকতারারা আচড় বেয়ে যাচ্ছে, নীলপরীরা-সাদাপরীরা একঝাক মিলে কেমন জানি মজা করতেছে।। . চাঁদনিতে ভরা পাখিগুলো কিচির-মিচির ডাকছে, ঝোনাকিরা ফুটফুট করে আলো দিচ্ছে আর প্রলয়ের সুর ধরছে।। . শিশুরা হয়তো মায়ের কুলে তরুন-তরুনীরা মাঠে-ঘাটে, রাতটা খুব নিঝুম মিস্টি বাতাস উড়ে যাচ্ছে।। . জনহীন শুন্য বেহারা পথিকের আওয়াজ নেই, বিশাল খোলা মাঠ ঝোপঝাড় নিশি পক্ষীর আওয়াজ।। . জেলেরা নদীতে যাচ্ছে হয়তো জোয়ার আসছে, ডিঙ্গি গুলো ভেসে চলছে আপন মর্ম ভীতিতে।। . বিশাল খোলা আকাশ কোনো বৃষ্টি নেই, গাম্ভীর্য পূর্ণ প্রান্তর কোকিলের শব্দ।। . কলকাকলির স্বপন ভরা নিস্তব্ধ এলাকা, বিশাল অট্টালিকা দাড়িয়ে আছে।। . হঠাৎ কিসের যেন শব্দ কানটা মনে হয় ফেটে গেল, না আমি ঠিক আছি কি যেন জ্বলজ্বলে করে উঠলো।। . আবার সেই আওয়াজ বাহিরে বের হয়ে আসলাম, কিছু দুর চোখের চাহনি চলে গেল দেখলাম আগুন দাউ দাউ করছে।। . বোঝতে আর বাকি হল না মেশিনগান রাইফেল সহ, কারা যেন আমাদের ওপর হামলা শুরু করে দিল।। . কিছুক্ষণ পর শুনতে পাই মানুষের হাহাকার, নিঝুম চাঁদনির প্রহরে প্রলয়ংকর সেই বাঙ্গালী।। . সেই রাতে আর ঘুম হল না কেঁদে ভাসাইলাম মাটি, অনলে পুড়ে ছাই ছাই হল আমার দেশের ঘাটি।। . কিভাবে সেই সয়ে গিয়েছি ভিনদেশীদের অত্যাচার, মা- বোনদের কান্না চিৎকার ও শুধু হাহাকার।। . চুপ করে থাকা নয় তো কাজ আমাদের মত বাঙ্গালীর, সেই দিন হয়তো ছেড়ে দিয়েছি এখন কেউ রেহাই পাবে না আর।।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
জয় শর্মা (আকিঞ্চন)
প্রথমে কিছু লাইন এগুতে ভাবলাম অনায়াসে, শব্দের খেলা মিলছে না কেন পাশে! পুরো কবিতা পড়ে হল হৃদয় আমোদিত, এই কবিতা তো ভরপুর; লক্ষ সমাধি...। খুব-খুন ভালো লেগেছে। মূল বিষয়ে একটু নজর রাখবেন।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।