এসো আজ এই অলস দুপুরের ক্লান্ত দাবদাহে মনের সবকটি জানালা খুলে আরো ঘন হয়ে বসি ছায়াঘেরা এই কমাল তরুর তলে। ভালোলাগা-ভালোবাসার দোলাচল; আর অজস্র কথার রিমঝিম বৃষ্টিতে- এসো ভালোবাসার বর্ণিল রঙে হৃদয়কে রাঙাতে। আজ এই ভালোবাসার উচ্ছল কলস্রোতে ভেসে দু’জনে মিশে যাবো অজানার মাঝে। চোখে চোখ রেখে দীপ্ত মনের জানালাতে একবার শুধু উঁকি দিও হৃদয়ের গহীনে। যেও শপথের দু’টি বাণী শুনিয়ে গেয়ে যেও ভালোবাসার গান গুনগুনয়ে। জীবনের নিষিদ্ধ তপ্ত প্রহর পেরিয়ে এসো না আজকের এই মাহেন্দ্রক্ষণে আজ সারাদিন ভিজবো ভালোবাসার বৃষ্টিতে। দেখ সবুজের গালিচায় মোড়া পৃথিবী শরতের মেঘমুক্ত নীলাকাশ; আর ধানের ক্ষেতে দোলা দেয়া দখিনা বাতাস; নদীর দু’কুল ছাপিয়ে বিস্তীর্ণ কাশবন সবাই সেজেছে নতুনের আমন্ত্রণে তুমিও এসোনা আজকের এই শুভক্ষণে। এসো পুরণো দুঃখ আর জীর্ণতাকে ভুলে নতুন স্বপ্নের পাল তুলে। হাতে রেখে হাত, চোখে রেখে চোখ মনে মনে তব কথা হোক। সবকিছু ভুলে যাও ক্ষতি নেই শুধু মনে রেখ আজকের এই দিন, এই শুভক্ষণ আর এই বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে- আমাদের চুম্বনের সিলমোহর দেওয়া এই ঐতিহাসিক অঙ্গীকার নামা।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
বিষণ্ন সুমন
সেই ছেলে বেলা থেকে লিখছি. কিন্তু কি যে ছাইপাশ লিখছি আল্লাই মালুম. যেহেতু আমায় কেও চিনেনা. প্রশ্নটা হলো আমি নিজেও কি আমায় চিনি ? যখন পাঠক হিসেবে নিজের লিখাটা পড়ি, তখন মনে হয় এত পচা লিখা আমার হতেই পারেনা. আবার যখন লিখতে বসি তখন বুঝতে পারি, এর চেয়ে ভালো লিখা আমার পক্ষে সম্ভব নয়. তবে আমি মানুষকে অসম্ভব ভালবাসি. তাই অন্যের লিখার সমালোচনা করার দুঃসাহস আমার হবেনা. তাই সকল লেখক-লেখিকা ভাই-বোনদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিছি, আমার এই অপরাগতায় কেও যেন আমায় ভুল না বুঝেন. ধন্যবাদ সবাইকে.
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।