জলজ্যান্ত আঁধারটাকে গিলে খেলো সূর্যের আলো আর পুরোনো শহরটা নতুন মলাটে প্রস্তুত আবারো ৷ ইট,কাঠ,আর পাথরের শহরে আবার একটা ভোর পেশাজীবী,কর্মজীবিরা সময়ের সাথে সাথে দৌড় ৷ আঁধারের সিঁধ কেটে নতুন সূর্য উঠেছে পূর্বাকাশে পতিতারাও দেনা-পাওনা সব চুকিয়ে ঘরে ফিরছে , বিদ্ধস্ত পতিতার চোখে মুখে এক কষ্ট লেগে আছে তার সেই দুঃখটা সে শুধু একা-একাই বয়ে চলেছে যার দায় ভার নিজেই নিয়েছে ,দেয়নি এ সমাজকে ৷ নিশিপ্রহরীদের হয়তো দেখইনি কোনদিন তোমরা যে তোমাদের সুখ নিদ্রায় রাত জেগে দেয় পাহারা কখনো কি দেখেছো সে ঘুমায় কখন থাকে কোথায়? তোমারাতো ঘুম ভেঙে দেখছো এ চকচকে শহরকে কিন্তু কখনো কি ভেবেছো ঐ ঝাড়ুদার কেমন থাকে ? ছোট জাত বলে সব সময় নাক সিটকাও ওদের দেখে অথচো সেই তোমাদের এ চকচকে শহর দিয়েছে ৷ নিকষ কালো আঁধারেই সুন্দর,অসুন্দরের চর্চা চলে আর সূর্য যখন গিলে খায় জলজ্যান্ত আঁধারটাকে , তখন পুরোনো শহর নতুন মলাটে আবার জেগে উঠে যেনো পুরোনো বোতলে নতুন মদের দোকান খুলেছে৷
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
প্রজ্ঞা মৌসুমী
উপমা, শব্দের কাজ- ওসব খুব একটা পাইনি। তবে বিষয়টা ধারালো ছিল। মধ্যরাতে বাঁশি বাজলে মন কিন্তু উদাস হয়। কেন যেন একটা বউয়ের মন খারাপ করা মুখ মনে পড়ে। আর ঝাড়ুদার? ওরা তো আজও অস্পৃশ্য। সত্যি নতুন সকালের মলাট, গভীরে সব চিটচিটে অন্ধকার। আরও সব ভালো কবিতা পাবো সামনে- শুভ কামনা
গোবিন্দ বীন
কখনো কি দেখেছো সে ঘুমায় কখন থাকে কোথায়?
তোমারাতো ঘুম ভেঙে দেখছো এ চকচকে শহরকে
কিন্তু কখনো কি ভেবেছো ঐ ঝাড়ুদার কেমন থাকে ?
ছোট জাত বলে সব সময় নাক সিটকাও ওদের দেখে
অথচো সেই তোমাদের এ চকচকে শহর দিয়েছে ৷ভাল লাগল,আমার পাতায় আমন্ত্রণ রইল।
মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী
১ম দিকে যদিও ছন্দ ছিলো, কিন্তু শেষের দিকটাতে তা ভেঙ্গে গেছে; তবে আপনার কবিতা যে দারুণ হয়েছে, তা একবার পড়লেই বুঝা যায়। যা হোক, অনেক শুভকামনা সহ ভোট রইল ভাই....
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“জানুয়ারী ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ জানুয়ারী, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।