সিঁড়ির শেষ ধাপে,উঠে আসা মহিয়সী মা, দুধার কাটো যেনো শাখের করাত। বিনাশ সে দুগ্ধপোষ্য জগৎ ও জাতির,সে সন্তানের, যে গর্ভ যাতনার রাজ সাক্ষি হয়ে,নেমে এসেছিলো, কায়া বেয়ে যদি গড়িয়ে পড়ে,অভিশাপের কালো ছায়া। অতিত স্মৃতির এলবামে,সদা হাস্যেজ্জল সন্তান, ঠিক পেছনে,ঠাই দাঁড়িয়ে অষ্টাদশী, মায়ের বেশে জীর্ণ পোষাকধারী। তোমার প্রতিটি সফলতার বীজ বপিত হয়েছে, যে রমণীর সখ-আহ্লাদ আর স্বপ্নের জমিন ফুঁড়ে, অবাধ্য,নীচ,আর স্বার্থপরতা,অন্ধরুপে আসলে তোমার ঘরে, তুমি গোল্লায় যাবে,যদি পড়ো তার কোপানলে। এতো সেই রমণী,যে তার যাতনা ভোলে, পৃথিবীর কোলে প্রথম পদচিহ্নে,হে সন্তান তোমার ক্রন্দন সুর শুনে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মাইনুল ইসলাম আলিফ
কবিতায় মাকে তুলে এনেছেন চমৎকার ভাবে।মায়ের কষ্ট কি আমরা মনে রাখি?আল্লাহ সবাইকে মায়ের কষ্ট যন্ত্রণার কথা মনে রাখার তৌফিক দিন আর তাদের জন্য দোয়া করার সুযোগ দিন(রাব্বির হাম্মুমা কামা রাব্বাইয়ানি সাগীরা)।আমিন।শুভ কামনা, পছন্দ আর ভোট রইল।আসবেন আমার কবিতার পাতায়।
কাজী জাহাঙ্গীর
এবারকার কবিতাটা বেশ লি খেছেন নাজমুল ভাই। আসলে যদিও রমণীর ভালবাসা নিয়েই পড়ে সবে , তার মাঝে মা’র অবস্থান খুজি না কখনো। মা কে মা’ ই ভাবি শুধু মনে হয় মা’র কোন জেন্ডার নাই । সুন্দর লেখার জন্য অনেক শুভকামনা, ভোট আর আমন্ত্রণ রেখে গেলাম।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।