প্রিয় আমার গল্পকবিতা তোমাকে জানাই আমার প্রাণ ভরা শুভেচ্ছা। জানো তোমার দেয়া বিষয় আমার অনেক ভালো লেগেছে স্বপ্ন। সেই কবে কবির মনে স্বপ্ন জেগেছিলো ছবি আকাঁর। তুমি কি কেবলি ছবি? মনে সেই প্রশ্ন উত্তর পেতে এই হেমন্তের তরল রোদে উষ্ণ পেয়ালার মুখ রেখে ছবি আঁকে একটা মুখ। যার আখিঁর দুই তীর নিদ্রিত ভরা জোয়ারের কুল কুল বুক জাগ্রত। রদ্রে ভেজা শিক্ত বসনে অনন্যা। আমি ছবি আঁকি আমার ভাঙ্গা জানালার যখন জ্যোৎনা এসে খেলাকরে। আমার ছল ছলামি মন তখন খুজেঁ পেতে চাই সে মুখের হাসির জ্যোৎনা। নিল আখিঁর নিরদ ছায়া অনন্ত নৈশঃদ্ধের মায়া। হেমন্তের শান্ত দুটিনী সিনিদ্ধ জল রাশি আয়নায় মুখ রেখে প্রাচিন বটের রোদনো ভরা হৃদয় হারিয়ে যেতে চায়। দু'টিনীর তীরও ভুমির তটো রেখায়। তার প্রাক-ঐতিহাসিক মন দু'টিনীর অনেকেত্র অরন্যার অনেষন করে প্রাচিন রুপকথা। গল্পে শুনে হেমন্তের নরম হাওয়ায় আমনের ক্ষেতে ছড়িয়ে পড়া নবান্নের কতো সৃতি কথা। খুশিতে আমার মন ছবি আঁকে অনন্যার আচল সড়া সেই হৈমবতী আর কুন্তলের লালিত উল্লাস। যা ভাঙ্গা জানালায় দাড়িয়ে আমার মনকে করে উত্তলা। আবেক বিয়োহলচিত্র থেকে ওঠে বন্ধু কোন আলো লাগলো চোঁখে। কিন্তু নিম্নচাপের দামাল হাওয়ার দাপটে আমার সেই হেমন্তের ছবি বিধিরন্য হয়ে বেরিয়ে আসে চলমান জিবনের চলন্ত ছবি। রক্তে জমাট বাঁধাঁ এক সকাল। যে সকালে মানবতাবাদী চিত্রকর প্রকর ছবি আঁকে নারী শিশু নিধন যোগ্যে মেতেছে বিশ্ব। মানবতা হারিয়ে মানব সমাজ আজ হয়েছে নিঃশ্ব। চিত্রকর ছবি আঁকে এক জমাট বাঁধাঁ অন্ধোকারের যে অন্ধকার সমিরনে আতঙ্ক ছড়ায়। শশ্য শ্যামলার বুকে হায়নার উল্লাস বিসাচিত জয়ত্র ধ্বনি। জিবন পুড়ে বসেছে অনন্ত মুত্য বাসর। যে মূত্য বাসরে বসেছে গৃহ যুদ্ধ! বিদ্ধস্ত সোমালিয়া, সিরিয়া, ইরাকের শৈশব ছবি আঁকে আর্তনাতের। ওদের রঙতুলি গল্প বলে হাহাকারের ওরা ছবি আঁকে নিজের রাস্তা বয়ে চলা রক্ত নদির শাখাপ্রশাখা। ওদের কল্পনার নীল আকাশ ডানা মেলে যুদ্ধ বিমান। তাদের ক্যানভাসে ভেসে ওঠে নিথর দেহের মিছিল। বিদ্যালয়ের পথে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকা রক্তাত্ব মাংস পিন্ডো। ওদের রঙতুলি ছবি আঁকে সন্তান হারা মায়ের শূন্য দৃষ্টি। দু'গালে শুকিয়ে যাওয়া চখের নোনা জলের দৃশ্য। ওদের সৃতির চিত্রপটে ভাসে আতঙ্কের বিদীশিখা মিশে বারুদ আর রক্তের ঘ্রাণ। ওদের রঙতুলির রঙ তাই লাল। দু'চোখে গভির নৈরাস্য! চিত্রকার ছবি আঁকে বিশ্বজুড়ে হানাহানিতে কিভাবে হাড়িয়ে যাচ্ছে আমাদের সেই শৈশব। হাড়িয়ে যাচ্ছে আগামির পৃথিবীর নবিন শিল্পি নতুন কোন এক স্রষ্টা। জানো গল্পকবিতা? আজ থেকে তিন শত পয়তাল্লিশ দিন আগে আমার জন্ম হয়েছিলো। আর আমি যখন এই পৃথিবীতে এসেছিলাম তখন আমার বুকেও একটা স্বপ্ন ছিলো। আমিও একটি ছবি আকঁতে চেয়েছিলাম মেঘ মুক্ত এক নতুন সকাল যে সকাল হবে নবীন রদ্রে প্লাবিত বর্ষার সুরে অঙ্কুরিত নবজাতক মুকুলিতো। জনজাল মুক্ত পৃথিবীর নতুন ছবি দেখে "ভাবি কালে কবি হবেন আপ্লুত" হুম'ম পারলাম না এ পৃথিবীতে নিষ্ঠুর হানা-হানিতে আক্রান্ত হয়ে আমাকে আজ চিরো বিদায় নিতে হচ্ছে। আমার অ-সমাপ্ত ছবির ভাবি কালের হাতে শপে দিয়ে সকলকে পুলি পিঠার শুভেচ্ছা যানিয়ে। পার করে দিন পার। আমি "দু হাজার সতেরো" বিদায় নেবো কবিতার ভাসায়। “ যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে ” মুখ। যার আখিঁর দুই তীর নিদ্রিত ভরা জোয়ারের কুল কুল বুক জাগ্রত। রদ্রে ভেজা শিক্ত বসনে অনন্যা। আমি ছবি আঁকি আমার ভাঙ্গা জানালার যখন জ্যোৎনা এসে খেলাকরে। আমার ছল ছলামি মন তখন খুজেঁ পেতে চাই সে মুখের হাসির জ্যোৎনা। নিল আখিঁর নিরদ ছায়া অনন্ত নৈশঃদ্ধের মায়া। হেমন্তের শান্ত দুটিনী সিনিদ্ধ জল রাশি আয়নায় মুখ রেখে প্রাচিন বটের রোদনো ভরা হৃদয় হারিয়ে যেতে চায়। দু'টিনীর তীরও ভুমির তটো রেখায়। তার প্রাক-ঐতিহাসিক মন দু'টিনীর অনেকেত্র অরন্যার অনেষন করে প্রাচিন রুপকথা। গল্পে শুনে হেমন্তের নরম হাওয়ায় আমনের ক্ষেতে ছড়িয়ে পড়া নবান্নের কতো সৃতি কথা। খুশিতে আমার মন ছবি আঁকে অনন্যার আচল সড়া সেই হৈমবতী আর কুন্তলের লালিত উল্লাস। যা ভাঙ্গা জানালায় দাড়িয়ে আমার মনকে করে উত্তলা। আবেক বিয়োহলচিত্র থেকে ওঠে বন্ধু কোন আলো লাগলো চোঁখে। কিন্তু নিম্নচাপের দামাল হাওয়ার দাপটে আমার সেই হেমন্তের ছবি বিধিরন্য হয়ে বেরিয়ে আসে চলমান জিবনের চলন্ত ছবি। রক্তে জমাট বাঁধাঁ এক সকাল। যে সকালে মানবতাবাদী চিত্রকর প্রকর ছবি আঁকে নারী শিশু নিধন যোগ্যে মেতেছে বিশ্ব। মানবতা হারিয়ে মানব সমাজ আজ হয়েছে নিঃশ্ব। চিত্রকর ছবি আঁকে এক জমাট বাঁধাঁ অন্ধোকারের যে অন্ধকার সমিরনে আতঙ্ক ছড়ায়। শশ্য শ্যামলার বুকে হায়নার উল্লাস বিসাচিত জয়ত্র ধ্বনি। জিবন পুড়ে বসেছে অনন্ত মুত্য বাসর। যে মূত্য বাসরে বসেছে গৃহ যুদ্ধ! বিদ্ধস্ত সোমালিয়া, সিরিয়া, ইরাকের শৈশব ছবি আঁকে আর্তনাতের। ওদের রঙতুলি গল্প বলে হাহাকারের ওরা ছবি আঁকে নিজের রাস্তা বয়ে চলা রক্ত নদির শাখাপ্রশাখা। ওদের কল্পনার নীল আকাশ ডানা মেলে যুদ্ধ বিমান। তাদের ক্যানভাসে ভেসে ওঠে নিথর দেহের মিছিল। বিদ্যালয়ের পথে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকা রক্তাত্ব মাংস পিন্ডো। ওদের রঙতুলি ছবি আঁকে সন্তান হারা মায়ের শূন্য দৃষ্টি। দু'গালে শুকিয়ে যাওয়া চখের নোনা জলের দৃশ্য। ওদের সৃতির চিত্রপটে ভাসে আতঙ্কের বিদীশিখা মিশে বারুদ আর রক্তের ঘ্রাণ। ওদের রঙতুলির রঙ তাই লাল। দু'চোখে গভির নৈরাস্য! চিত্রকার ছবি আঁকে বিশ্বজুড়ে হানাহানিতে কিভাবে হাড়িয়ে যাচ্ছে আমাদের সেই শৈশব। হাড়িয়ে যাচ্ছে আগামির পৃথিবীর নবিন শিল্পি নতুন কোন এক স্রষ্টা। জানো গল্পকবিতা? আজ থেকে তিন শত পয়তাল্লিশ দিন আগে আমার জন্ম হয়েছিলো। আর আমি যখন এই পৃথিবীতে এসেছিলাম তখন আমার বুকেও একটা স্বপ্ন ছিলো। আমিও একটি ছবি আকঁতে চেয়েছিলাম মেঘ মুক্ত এক নতুন সকাল যে সকাল হবে নবীন রদ্রে প্লাবিত বর্ষার সুরে অঙ্কুরিত নবজাতক মুকুলিতো। জনজাল মুক্ত পৃথিবীর নতুন ছবি দেখে "ভাবি কালে কবি হবেন আপ্লুত" হুম'ম পারলাম না এ পৃথিবীতে নিষ্ঠুর হানা-হানিতে আক্রান্ত হয়ে আমাকে আজ চিরো বিদায় নিতে হচ্ছে। আমার অ-সমাপ্ত ছবির ভাবি কালের হাতে শপে দিয়ে সকলকে পুলি পিঠার শুভেচ্ছা যানিয়ে। পার করে দিন পার। আমি "দু হাজার সতেরো" বিদায় নেবো কবিতার ভাসায়। “ যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে ”
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মাইনুল ইসলাম আলিফ
ভিন্ন ধাচের একটা গল্প।শব্দের খেলাগুলো আমার মনে খেলে যাচ্ছে দারুন ভাবে।ধন্যবাদ গল্পকারকে।শুভ কামনা আর ভোট রইল।আমার পাতায় আমন্ত্রণ।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।