পৃথিবীর বুকে যেথায় হয়েছিল এক ভিন্ন ইতিহাস, রক্ত দিয়ে করেছিল রক্ষা মায়ের ভাষার বিশ্বাস সেথায় ছিল কোটি বাঙালির প্রিয় নিবাস ৷ ঘুমন্ত বাঙালি যদি একবার জেগে উঠে তবে পারে না তারে কোন বাধা রুদ্ধ করিতে, তাহা ছিল যেন তাহার ই এক ঝলক,মায়ের ভাষার দাবি প্রতিষ্ঠায় সকল বাধাই হয়েছিল সেদিন অমূলক ৷
ছাত্র—জনতা জেগেছিল সেদিন নব জাগরণে,নব শিহরণে, ভয়হীন পথে মায়ের ভাষার দাবি বুকে নিয়ে বাড়িয়েছিল পা রণে ৷ করিতে মায়ের ভাষার দাবি প্রতিষ্ঠিত , শাসকের শত চোখ রাঙ্গানি ও পারেনি করিতে অকুতভয় বীর যুবকদের ক্লান্ত , সাহসের বলে বলিয়ান হয়ে শাসকের শত বাধা ,শত ভয় অনায়াসে করিয়াছে লঙ্গিত ৷
যেথায় পেয়েছে বাধা সেথায় হয়েছে বেগবান নতুন উদ্যমে, শাসকের শত হুঁশিয়ারিও পারে নি রুদ্ধ করিতে তাদের পথে , মৃত্যুকে হাতে নিয়ে মায়ের ভাষা বুকে নিয়ে বিশ্বকে দেখিয়েছে বীর শুধু তারাই পারে নিজের জীবন নিয়ে খেলা করিতে ৷ ভয়কে জয় করে অনায়াসে হয়েছে আগুয়ান, মায়ের ভাষার মর্যাদা আনয়নে অকাতরে দিয়েছে নিজেরে বলিদান ৷
করিতে মায়ের ভাষার ঋণ শোধ , বাঙালি হারায়নি বোধ, হয়নি পিছু পা বীর বাঙালি যুবকের দল, বাড়িয়েছিল পা, মিলিয়েছিল কাধে—কাধ,প্লেকার্ড হাতে দিয়েছিল স্লোগান অনর্গল ৷ পাষন্ড শাসকের বন্দুকের গুলি চলছিল নিরস্ত্র ছাত্র—জনতা বরাবর, গুলিতে লুটিয়ে পড়েছিল বীর পর—পর, তবুও মুখে ছিল ক্ষিণ স্লোগান সাথে ছিল বিজয়ের হাসি, যেন তা বলছিল বিশ্ব তুই চেয়ে দেখ , আজ বীরের প্রতি ফোঁটা রক্তে শত বছরের পরধীনতার শিকল ভাঙ্গার হচ্ছে রক্ত অভিষেক ৷
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মাহ্ফুজা নাহার তুলি
অনেক ভালো হয়েছে।পছন্দ ও ভোট দুটোই রইলো।আমার কবিতা পড়ার আমন্ত্রন রইলো।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।