অস্তাচলের সূর্যটা পানকৌড়ির শেষডুব দেখে হস্তরেখার মত পথেও নামায় ঘোলাটে আঁধার, দীর্ঘশ্বাস নিজেও যখন ফেলে আরেকটি দীর্ঘশ্বাস, ফিসফাস জলের কলতানও হয়ে উঠে বেশ নির্ভার!
ছুটন্ত ব্যকুলতা যেন মেপে মেপে ফেলে পদক্ষেপ পেছন থেকে আগামীর কুয়াশা ধরে ফেলে পদযুগল, একটা মায়াডালে অবসন্ন পাখি চোখ বুজে যেন বলে, যতদূর যাও, এটাই তোমার সাধ্যাতীত ভূগোল!
আমি হাসি, চোখে জল রেখে শেষ ঠাই বলে ডেকে, নৌকা ঘাটে, দাঁড়-বৈঠা রেখো গো উঠোনের আমডালে, নিও কিঞ্চিত জলপান, মরিচ-পান্তা, গামছা বেঁধো কোমড়ে, বরফশীতল মাটিতে হেটে যেও সমান সেই তালে!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মামুনুর রশীদ ভূঁইয়া
আমি সত্যিই অভিভূত কবি। শুরু থেকে শেষ আবার শেষ থেকে শুরু; কবিতাটি দু’দিক থেকেই সুখপাঠ্য। ধন্যবাদ কবি। সময় পেলে আসবেন এ সংখ্যায় আমার কবিতার পাতায়।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।