(১)
কপাল ভিজে উঠেছে। শ্বাস বড় হতে হতে এখন ছোট হওয়ার দিকে এক পা দু পা করে আগাচ্ছে। চোখ বড় করার কোন প্রয়োজন নেই, তবুও চোখ বড় বড় করে টেবিল ঘড়ির মিটমিটে আলোর দিকে তাকিয়ে দেখি রাত তিনটা।
স্বপ্নটা ক'রাত ধরে আমি প্রায়ই দেখছি। খুব বিভৎস, শীতল ভয়ানক ধরণের। দেখার পর গা ঘিনঘিন করে ওঠায় একবার এই মধ্যরাতেই পানির পর পানি ঢেলে গোসল করে ফেলেছিলাম। সে রাতে জেগে জেগে পড়ছিলো আমার রুমমেট তৃষা। কোঁকড়ানো কোঁকড়ানো লালচে বাদামি চুলের মেয়েটার হাতে বই হা হয়ে ছিলো। রাত তিনটা বাজে বাথরুম থেকে বেরিয়ে ভেজানো চুল ঝাড়ার দৃশ্যটা চোখ এড়ালো না তা। শুয়ে থাকা তৃষা চোখ বাঁকিয়ে নোংরা রসিকতা করার চেষ্টা করতেই আমার নির্লিপ্ত স্বরে বাধা- স্বপ্নটা বাজে ছিলো। এরপরে তার আর বলার কিছু ছিলো না। চুপ মেরে হাতের ফেল্ডম্যান- সোশ্যাল সাইকোলজিতে চোখ ফিরিয়ে গুনগুন করা শুরু করলো।
স্বপ্নটা একটা লোককে নিয়ে। সেই লোকটা আমাকে জাপটে ধরে রাখে। এতটাই জোরে, এতটাই শক্তি দিয়ে যে আমার হাড়গোড় ভেঙ্গে যাবার উপক্রম হয়। আমি দেখতে পাই, লোকটার জ্বলন্ত চোখ কামাতুর ভঙ্গিতে আমার দেহের ওপর আচড়াচ্ছে। চিৎকার করার চেষ্টা করি। কিন্তু আমার মুখ বন্ধ, হাত বন্ধ। স্বপ্নে চালাবে আমায়, চলব আমি। পরমূহুর্তে সেই বন্দী থাকা অবস্থাতেই দেখি আমার দু পায়ের ফাঁকে একটা সাপ বসে আছে। বিষদাঁতে শান দিয়ে, ফনা তুলে যেন বসে আছে কেবল নির্দেশের অপেক্ষায়। ভয়ে আমার চোখ সরে না। চোখ সরে না তো মুখ সরে না। মুখের আটকে থাকে কিছু চিৎকার। যখন শেষ মূহুর্তে পলকে পলকে উচ্চাঙ্গের সুর টানছিলো ঘুমটা তখনই ভেঙ্গে যায়।
উঠে গিয়ে টেবিল ল্যাম্পটা জ্বালিয়ে রিডিং টেবিলটার ওপর রাখা জগ থেকে ঢকঢক করে শুকিয়ে যাওয়া গলাটায় পানি ঢাললাম। তারপর গলাতে হাত বুলিয়ে বোঝার চেষ্টা করলাম আদৌ খটখটে গলাটা ভিজেছে কিনা। ওদিকে দেখি আলো জ্বলার আভা দেখে তৃষা উশখুশ করতে শুরু করেছে বিছানায়। এই মেয়েকে নিয়ে আরেক জ্বালা। সামান্য আলোও জ্বালাতে দিবে না। দিলে মুজরোওয়ালির ঘুমের সমস্যা হয়। আধ ঘন্টার কাঁচা ঘুম আবার চোখে কড়া দিচ্ছে। মাথার চুলগুলো পেছনের দিকে ফেলে দিয়ে বালিশে ভর দিলাম। চোখ টেনে ধরতেই সেই লোকটাকে মনে করার চেষ্টা করি। মনে পড়ছে না।
(২)
ওইপাশের বাদামিগুলো। হ্যাঁ, হ্যাঁ ওইগুলোই। রসবড়াইতো ওগুলো।
জ্বী আপা। টাউনের সেরা রসবড়া।
দুই কেজি। মাওয়া উপরে ভালোভাবে ছড়িয়ে দিবা। প্যাকেটটাও যেন ভালো হয়।
বাম কাঁধে কালো হ্যান্ডব্যাগ থেকে কয়েকটা নোট বের করে গুনে দেখে নিয়ে কাউন্টারে জমা দিলাম। রসিদ নিয়ে ডান হাতে রসবড়ার প্যাকেট ঝুলিয়ে এবার হাঁটা ধরলাম ফুটপাত ধরে। এই রোদটা বেশী তীব্র। শরীরের ওপর কেটে কেটে বসে যেন। মাথায় কাপড়টা আরো ভালো করে টেনে দিতেই একটা প্রশান্তি ভর করলো বুকের ভেতর। প্রশান্তি না পুলক? সঞ্চারণটা যদিও এক মূহুর্তের ; তবুও সে এক মূহুর্তেই মনে হলো, আমি লুক্কায়িত। রাস্তার শত শত চোখের মাঝে আমি আড়াল হয়ে আছি। কেউ দেখছে না অন্তত কাপড়ের নিচের মুখটাকে আর প্যাকেটের ভেতর থাকা রসবড়াগুলোকে।
ফুটপাথের শেষ প্রান্তটাতে এসে দাঁড়াতেই এবার মনে হলো ওপারে যেতে হবে। পা শুধু বাড়াব বাড়াব ভাবছি এমন সময় একটা রিকশা এসে সোজা আমার সামনেই এসে দাঁড়ালো। বুড়ো রিকশাওয়ালার ক্লান্ত চোখ দুটো শেডের ভেতরের দিকটাতে স্থির হয়ে তাকিয়ে আছে কড়কড়ে নোটের আশায়। আর সেই শেডের মধ্যে থেকে একটা মুখ বের হয়ে হাঁক ছাড়লো,
আরে তনিমা যে!
আরেকটু হলেই চমকাতাম। পিলে চমকানো যাকে বলে।
আন্টি যে! আসসালামু আলাইকুম! আপনার বাসায়ই যাচ্ছিলাম।
হঠাৎ কি মনে করে? তুমি এদিক থেকে যাওয়ার পরে তো এমুখো হবার নামগন্ধই নেই তোমার।
যাওয়া... গন্ধ... গোলমেলে লাগলো হঠাৎ করে। মগজটাতে কিছু জট পাকিয়ে গেছে যেন।
জ্বী আন্টি আসলাম তো। স্নিগ্ধ স্কুলে গেছে বুঝি? অবশ্য এ টাইমে স্কুলেই তার থাকার কথা।
হু স্কুলেই তো দিয়ে আসলাম। চলো, ভেতরে চলো।
আন্টির পেছন পেছন আমি ওপারের গলিটাতে ঢুকতে শুরু করলাম। বদ্ধ নালাটা কয়েকমাস আগের মতোই মিশ্রিত দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। দুর্গন্ধের ফুল নয়। বাগান যেন এটি। নালা ধরে এগিয়ে গেলে শেষের কোনায় যে তিনতলা বাড়িটা সেই বাড়িটার দিকে তাকাতেই হড়বড়িয়ে একগাদা স্মৃতি চোখের সামনে ভাসতে লাগলো। একটা স্মৃতি আরেকটা স্মৃতির সাথে পাল্লা দিচ্ছে যেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিভাগে পড়ার সুযোগ পেয়ে যাবার পর আব্বু অলিঘুঁপচি খুঁজে খুঁজে তার বন্ধুর বাসার ঠিকানা নিয়েছিলেন আমাকে সাবলেট হিসেবে রাখার জন্যে। তাঁর এই বন্ধুটি সম্পর্কে আমার চাচা হয়। তবে আমি আঙ্কেল ডাকতাম। তাঁর স্ত্রীকে আমি এখনো আন্টি ডাকি। সেই আঙ্কেল-আন্টির বাসা আমার ঢাকা শহরের জীবনসংগ্রামের শুরুর ঠিকানা। একটা রুম আমাকে ছেড়ে দেওয়া হবে এবং সেই রুমের বিনিময়ে মাসশেষে পাঁচ হাজার টাকা নগদে নগদ শোধ করে দিতে হবে। এই ছিলো চুক্তি। আমার রুমটার সাথে লাগানো থাকবে একটা বারান্দা, একটা এ্যাটাচড বাথরুম।
বাসাটা ছিলো ছোট। দুটো রুম। একটা ড্রয়িংরুম। একটা রান্নাঘর। ড্রয়িংরুমে স্নিগ্ধকে আমি মাঝে মাঝে পড়াতাম। আর সন্ধ্যার শেষে সাবলেট জীবনে রুমের পুরোটা অধিকার ইচ্ছেমতো ভোগ করতাম। লাগোয়া বারান্দাতে দাঁড়িয়ে থেকে ব্যস্ত নগরীর চাকার আওয়াজ, বিদঘুটে হর্নের শব্দ শুনে শুনে মাথাটা আরো ভারী করে দিয়ে বিছানায় এলিয়ে পড়ায় কি যে শান্তি! সারাদিন ক্লাস, টিউশনি শেষে ক্লান্ত দেহ মনের তনিমার জন্যে আক্ষরিক অর্থেই ছোট্ট রুমটা ছিলো সুইট হোম। রাতে আন্টি ডাক দিলে খাবার টেবিলে যাওয়া। সেখানে দুই একটা কথা বলা। আঙ্কেলের খোঁড়া রসিকতাগুলো শুনে ঠোঁটে মৃদু হাসির রেশ ঝুলিয়ে রাখার নিত্য অভ্যাস বজায় রাখা। সামাজিকতার ছোট্ট পরিসর আর নিজের মাঝে বিচরণের সাধারণ রঙে নির্ঝঞ্জাটভাবে জীবন বয়ে যাচ্ছিলো। জীবন সম্পর্কে ধারণা আরেকটু বিস্তৃত হবার অপেক্ষা ছিলো না। ছিলো না কোন ধারণা। তবে সময়ই মানুষকে ভালো করে শিখিয়ে দেয় জীবন সম্পর্কে।
"আন্টিদের বাসার সিঁড়িগুলো এখনো দিনের বেলায় অন্ধকার। আলোগুলোও দেখছি অচল হয়ে মাথার উপর ঝুলে আছে।"
"সেই একই কাহিনী। বাড়িওয়ালা ঠিক করবে না। যা করার ভাড়াটের কাঁধেই তা বর্তাবে। আরে বাবা! বললেই হলো নাকি! দিনকাল এতই সোজা?"
আন্টি দরজার তালা খুলছেন। আমি সিঁড়িতে এক পা রেখে দেয়ালে খানিকটা হেলান দিয়ে দাঁড়ালাম। দরজাটা খুলে যেতেই বুক থেকে একটা চেপে থাকা শ্বাস বেরিয়ে আসলো। ড্রয়িংরুমের এককোণায় রাখা সেই পুরোনো কাঠের তক্তার বুকশেলফ। বইয়ে বইয়ে ঠাসা। এই বইগুলো সব আন্টির। বেশ মনে আছে যেদিন ডিপার্টমেন্টে কোন ক্লাস থাকতো না আমি আর আন্টি সারা দুপুর বসে বসে বুকশেলফের বইগুলো নামিয়ে মুছে টুছে তাকে তুলে রাখতাম। সেই মোছার সময়েই শরৎচন্দ্র, জ্যানেট ওক কিংবা সমরেশ ভাদুড়ীর বই নিয়ে চলে আসতাম আমার রুম কিংবা সুইট হোমে। রেখে দিতাম বিছানার কোনায়। সকাল, রাত সেইগুলো নিয়েই থাকার একটা নেশা পেয়ে বসেছিলো একাকিত্বের সাবলেট জীবনে।
"তনিমা তুমি বসো। কাপড়টা চেঞ্জ করে আসছি আমি। "
"আন্টি, এই রসবড়াগুলো নিয়ে যান। স্নিগ্ধর জন্যে এনেছি।"
ঠোঁটে হাসি ঝুলিয়ে আন্টি রুম থেকে বের হয়ে গেলেন। পাল্লা দেওয়া স্মৃতিগুলোর একটা মনে পড়তেই আমি নিচের ঠোঁটটা কামড়ে ধরলাম। চোখ ফেটে পানি বের হতে চাইলেই তো আর স্রোত বইয়ে দেওয়া যায় না।
নিপাত যা! নিপাত যা!
টিউশনি করে বেড়াতাম দুইবেলা। ক্যাম্পাসে যাওয়ার আগে। ক্যাম্পাস থেকে ফেরার পথে। একটা ছিলো ক্লাস নাইনের, আরেকটা ছিলো ক্লাস টেনের। ক্লাস নাইনের টিউশনিটা পুরো পরিবারের আমেরিকা যাবার সাথে সাথেই অদৃশ্য মুলুকে নির্বাসিত হলো। আর ক্লাস টেনের স্টুডেন্ট একইসময়ে টাইফয়েড বাঁধিয়ে বসলো। ফলে যে কেই সেই! দুই মাসের ভাড়া জমে দশ হাজার টাকায় ঠেকলো।
আপ্যায়ন কিংবা ভদ্রতা সেই মাস থেকেই যেন কর্পুরের মতো উবে গেলো আন্টি, আঙ্কেলের আচরণ থেকে। কৃত্রিম সৌজন্যতার ভরাট জায়গায় জায়গা করে নিলো অসন্তোষ। তাঁদের হাবেভাবে প্রকাশ পেতে লাগলো। পরিস্থিতি বোঝার ক্ষমতাও যেন এদের ছিলো না। সেটা না হয় মানা যেত। অন্তত গুরুজনের অজুহাত দিয়ে। তবে কথা হচ্ছে, গুরুজন যদি গুরুতুল্য ব্যবহার না করে নীচতার প্রকাশ করে তবে সেই জনকে গুরু মানা বাতুলতা মাত্র।
"আঙ্কেল কেমন আছে আন্টি? "
দাঁত চেপে ধরলাম প্রশ্নটা করার সময়।
"ভালোই তো। ডায়াবেটিসটা আরো বেড়েছে কয়েকদিন হলো।" সোফায় বসতে বসতে আন্টির উত্তর।
আরো টুকিটাকি কথা চালিয়ে গেলাম। মন নেই এসব কথায়। হ্যান্ডব্যাগ থেকে কখন টাকাটা বের করে দিয়ে এঁর হাতে দিয়ে সব সম্পর্ক মিটিয়ে ফেলব সেই চিন্তায় ব্যস্ত আমি।
"স্নিগ্ধ প্রায়ই তোমার কথা বলে, মিস করে অনেকটা সেটা বোঝা যায়।"
"মাঝে মাঝে আমারও ওর কথা মনে পড়ে।"
"একবার আমাকে জিজ্ঞেস করছিলো, আপু আবার কবে আসবে?"
"উত্তরটা কী দিয়েছিলেন?"
এইবার আন্টি চুপ। মুখে আর রা নেই। হ্যান্ডব্যাগ থেকে কালো পার্সটা বের করে খামটা বাড়িয়ে দিলাম।
"দু:খিত আন্টি। অনেকদিন লেগে গেলো। ওটা না পেলে আমার এদিকে আসার কোন ইচ্ছে ছিলো না। এবার আমি উঠব।"
"দুপুরে ভাত খেয়ে যাও? তোমার আঙ্কেলও এই লাঞ্চের টাইমে এলো বলে। দেখা করে যেও।"
আবার দাঁত চেপে ধরলাম। চোয়াল শক্ত হয়ে গেলো।
"না আন্টি। তৃষাকে বলে রেখেছি। রান্নাটা সে করে রেখেছে। রুমমেট। বুঝেন নিশ্চয়ই?"
(৩)
সিঁড়ি দিয়ে নামতে নামতে একজন লোকের সাথে দেখা। চুলে মেহেদি দেওয়া। গালে খোঁচা খোঁচা দাড়ি। আমি তিনতলা থেকে দোতলায় নামছিলাম।
তিনি দোতলা থেকে তিনতলায় উঠছিলেন। আমাকে দেখে তাঁর ভিরমি খাওয়ার জোগাড়। ভাবলাম, পড়লো নাকি সিঁড়ি থেকে! ধারণা ভুল ছিলো। নিজের পায়ে শক্ত ব্যালান্স রেখে লোকটা একটা মেকি হাসি দিয়ে আমার দিকে দৃষ্টি দিলো।
"তনিমা যে! হঠাৎ এইদিকে?"
খানিক সময় চুপ থাকলাম।
"ভয় নেই আঙ্কেল। কেবল টাকা দিতে এসেছিলাম। আন্টিকে আমি কিছুই বলি নি। বলবও না।"
এই বলেই চুপসে যাওয়া মুখটাতে পিচিক করে এক দলা থুথু ছিটিয়ে দিলাম। রাগে, ক্ষোভে আমার গা কাঁপছে।
এখন মনে পড়ছে। খুব ভালোভাবে মনে পড়ছে স্বপ্নের সেই লোকটা ও সাপটা নির্ঘাত এই লোকটিরই প্রতিচ্ছবি। আব্বুর বন্ধুর বাসা ছেড়ে দেবার ক'দিন আগে এই লোকটিই আমার মুখ চেপে ধরে পায়ের ফাঁকে চড়ে বসেছিলো। নিজেকে সেদিন বাঁচাতে পারি নি। কেবল দুটো হাত কী করে লড়বে, দুটো লোহার মুষ্টি আর একটা বিষাক্ত সাপের ফনার হাত থেকে? নষ্ট করার আগে বারবার দশ হাজার টাকার কথা এই লোক স্মরণ করিয়ে দিচ্ছিলো। দশ হাজার টাকার বিনিময় মাটির একটা দেহ। কামনার মূর্তি। তোর দশ হাজার টাকা তোর মুখে ছুঁড়ি।
"আঙ্কেল, একটা কথা জানবেন আমি প্রস্টিটিউট না। সাবলেট হিসেবে থাকতে এসেছিলাম টাকা দিয়ে, দেহ দিয়ে না। যতই বলুন, ভাবুন না কেন বকেয়া আমি ফেরত দিয়েই যাচ্ছি।"
চোয়াল শক্ত হয়ে আছে। ঝাপসা চোখে দোতলা থেকে নিচতলায় নামলাম। তারপর জোরালো পা ফেলে ফেলে গলির শেষপ্রান্তে এসে কপালে হাত দিয়ে রোদ্দুর আড়াল করলাম। দেখতে পাচ্ছি, বৃদ্ধ রিকশাওয়ালাটা রিকশা নিয়ে ওপাশেই বসে আছে। ওটাতেই চড়ে বসতে হবে দেখছি। তৃষা অপেক্ষা করছে।
২৩ ফেব্রুয়ারী - ২০১৬
গল্প/কবিতা:
৬ টি
সমন্বিত স্কোর
৫.৫৫
বিচারক স্কোরঃ ৩.৪৫ / ৭.০
পাঠক স্কোরঃ ২.১ / ৩.০
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪