তুমি কি দেখেছো বিবস্ত্র সেই আকাশ! জানি দেখনি; কারণ আকাশ তো নগ্নতা আপোষ করে না। ঐ যে নীল রঙা আবীরে ছেয়ে আছে পুরোটা দেহ জুড়ে। হয়ত ভাবছো আমি মিত্যে বলছি! না; আমি একদম মিত্যে বলিনি। তুমি তার নগ্নত্ব দেখতে পারো না! দেখলে হয়ত মায়ার বাঁধনে জড়িয়ে পড়বে সারাক্ষণ! তাই তো সেই বস্ত্র রূপী ‘নীল আবীরে মাখা’ আকাশ। কেও না দেখেই বলে আকাশ, কেও বলে নীলাকাশ।
অনুভব করেছো কি কখনো- নীলাকাশের বিলিয়ে দেওয়া সেই দেহ? যেখানে আজো সীমাহীনপ্রায়- চন্দ্র, সূর্য, নক্ষত্রাদি খেলা করে অবিরত! অনুভব করেছো কি কখনো- যে চন্দ্র, সূর্য, নক্ষত্রাদি দেখে আমরা আপ্লুত হই, মায়ার টানে জড়িয়ে পড়ি শোষিত সেই মায়ারাজ্যে, কেন? কেনই বা এত কৌতুহল সেই সব শোষিত অজানায়। সে আকর্ষক আর কেও নয়- “নীলাকাশ”! তুমি হয়ত দেখবে না সেই নীলাকাশের নগ্নতা, খুঁজবেনা নীল আবীরের পিছনে আকাশের মায়ার রহস্য। তবু নীলাকাশ শোষিত সেই- চন্দ্র, সূর্য, নক্ষত্রাদি দেখে আপ্লুত হবে। আসলে তারা সবাই ক্ষুধার্ত; প্রতিনিয়ত নীলাকাশের শোষক! আর আমরাই তাদের পালিত করি; আমারাই তাদের পোষক।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
সেলিনা ইসলাম
কবিতা জুড়ে বারবার একই কথা অস্পষ্ট বক্তব্য মনে হয়। আর বিরক্তি নিয়ে আসে...! আর বানান ভুল হলে তো কথাই নাই...! শব্দ চয়ন এবং বাক্য গঠনে আরও সতর্কতার পরামর্শ রইল। আরও ভালো লেখা পড়ার প্রত্যাশায় শুভকামনা।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।