রাত ৩.৪৫ মিনিট

ভৌতিক (সেপ্টেম্বর ২০১৭)

ফয়েজ উল্লাহ রবি
হঠাৎ ঘুমটা ভেঙ্গেগেল, ডিপ লাইটের আলোয় আপসা দেখা যাচ্ছে হালকা বাতাস শোভার ঘরে আসতেছে, জানালাটা বন্ধ করতে মনে ছিল না, প্রথমে জানালাটা বন্ধ করে দিল, ঘড়িতে কয়টা বাজে ভাল করে দেখা যাচ্ছে না তাই লাইট জ্বালিয়ে দেখলো রাসেল রাত ০৩ টা ৫৫ মিনিট। আজ রাসেল একা বাসায়, বাসার সবাই গ্রামের বাড়ীতে বেড়াতে গিয়েছে। রাসেল এবার এস,এস,সি দেবে ঢাকা কলেজ থেকে লেখা পড়ার চাপ তাই গ্রামের বাড়ীতে যাওয়া হয়নি, আজ রাত ১টায় বই এর পাতায় থেকে চোখ সরিয়ে ঘুমিয়ে গিয়েছিল। রান্না ঘরে গিয়ে পানি পান করলো, বাথরুম সেরে আবার ঘুমাতে যাবে তখনই খেয়াল করলো তার ছাদের ফ্যানে কলেজ বন্ধুরা হুলজুলতেছে গলায় ফাঁস লাগানো, রাসেল বসে পড়লো এই কি হলো রাহুল এখানে আর ফাঁস কেন লাগালো কখন লাগালো বা কেন লাগালো এই সব ভাবার সময় ও যেন পাচ্ছেনা কি করবে ভাবতে পারছে না, রাহুলের পা ধরে উপরের দিকে ধরে রাখার চেষ্টা করতেছে, আর চিৎকার করতে লাগলো বাসায় কেউনেই তাই তার শব্দকেউ শোনতে পারছেনা , গলা শোকিয়ে গেছে ।অনুভব করলো রাহুল বেঁচেনেই, বাসায় একা সে কি করবে কোন রকমে চেয়ারের উপর উঠে রাহুলের গলা থেকে রশিটা খুলতেই রাহুল নিচে পরে গেল,রাসেল পাশেবসে দেখতেছেনা কোন খান থেকে রক্ত ঝরছে তোয়ালে দিয়ে মুছে দিচ্ছে।
সবমিলিয়ে প্রায় ১৫/২০ মিনিট হবে এই সময়ের মধ্যে রাহুল কি করে তার রুমে এলো আবার গলায় ফাঁস জড়ানো। মাথায় কোন কিছু আসতেছেনা। কাকে ফোন করবে, পুলিশ ? না; পুলিশ তার কথা বিশ্বাস করবে না।এখন মৃত দেহ কোথায় রাখবে চিন্তায় পরে গেল। দরজায় গিয়ে দেখে দরজার লক খোলা,আজ মনের ভুলে দরজা বন্ধই করেনি। বাহিরে দেখলো দারোয়ান ঘুমিয়ে আছে। মাথায় ভাবনা এলো রাহুলের মৃত দেহটা কোন মতে বাহিরে রেখে আসতে পারলেই ভাল হয়। রান্না ঘর থেকে চাউলের খালি একটা বস্তা পেয়ে গেল,তাতে রাহুলের মৃত দেহটা রেখে কাঁধে তোলে গাড়ী পাকিং এর চলে গিয়ে গাড়ির ডিকিতে রেখে বাহিরে চলে গেল, গাড়ীর শব্দ শোনে দারোয়ানের ঘুম ভেঙ্গে গেল এবং বাহিরে এসে সে রাসেল কে দেখলো এবং পিছন থেকে জোরে জোরে “স্যার এতো রাতে কোথায় যাচ্ছেন, কেউ কি অসুস্থ ?”
রাসেল খেয়াল করেনি দ্রুত গাড়ী চালিয়ে চলে গেল প্রায়২ কিলোমিটার দূরে রাস্তার পাশে রাহুলের মৃত্য দেহ রেখে চলে আসলো, দারোয়ানের কথা শোনে পাশের বাসার কাশেম সাহেব উঠে আসে এবং তারা এই নিয়ে আলোচনা করতেছেন তখনই রাসেল ফিরে আসে। কাশেম সাহেব “রাসেল এতো রাতে কোথায় গিয়েছে ?সবঠিক আছেতো”
“জ্বী আঙ্কেল সব ঠিক আছে আমি একটু বাহিরে গিয়েছি”
“ঠিক আছে যাও ঘুমিয়ে পড়”
এই বলে সবাই চলে গেল, দারোয়ানের মনে একটু সন্দেহ জাগলো “এইতো দ্রুত গেল এবং ফিরে এলো কোথায় গেল”?
রাসেলের আর ঘুম হচ্ছে না সকালে উঠেই গাড়ী চালিয়ে আস্তে আস্তে চলতে লাগলো যেখানে মৃত্য দেহ রাখেছে ওখানে মানুষের ভিড় হতে লাগলো এবং পুলিশ এসে গেছে সবাইকে জিজ্ঞাসা করতে লাগলো কেউ কোন জবাব দিতে পারলোনা, খালি চাউলের বস্তার উপর রাসেলদের বাসায় ঠিকানা লেখা আছে, পুলিশ ভাবতে লাগলো এই ঠিকানায় গিয়ে দেখা যাক, কেউ কি এই মৃত্য দেহকে চিনে কিনা, বা এই বস্তার মালিকই হয়তো ওকে হত্যা করেছে। লাশ মর্গে পাঠিয়ে দেয়া হলো। রাসেল দ্রুত বাসায় ফিরে এলো এবং গ্রামের বাড়ীতে থাকা বাবা মাকে ফোন করলো কিন্তু কিছু বলতে পারলোনা।সকাল-সকাল কলেজে চলে গেল রাসেল, সব বন্ধু রাহুলকে খুঁজতে লাগলো কেউ কোন জবাব দিতে পারলো না কলেজ শেষে সবাই মিলে রাহুলের বাসায় গিয়ে হাজির রাসেলও যেতে বাধ্য হলো, রাহুলের বাবা কে দেখে সবাই বলতে লাগলো “আঙ্কেল রাহুল কোথায়? রাহুলকে ডেকে দিন”
কেন রাহুল তোমাদের সাথে নেই? ওতো কাল বিকেলে রাসেলের বাসায় যাবে বলে বাসা থেকে বাহির হয়, কই রাসেল রাহুল তোমার বাসায় যায়নি”
“না আঙ্কেল আমার সাথে দেখা হয়নি”
“কি বল আমরা তো ভাবছি তোমার সাথে আছে, এই ভাবে তো কোথাও যায়না আর মিথ্যে কথা বলে বাহির হয় না, ঠিক আছে তোমার এখন বাসায় যাও, রাহুল আসলে আমি বলে দেব।
এই বলে সবাই বাসায় ফিরে আসে। রাসেলের বাবা মাও বাড়ী থেকে ফিরে আসে, রাসেল বাসায় গিয়ে কিছু বলতে পারছে না কেন ফোন করেছে বা কি সমস্যা এমন সময় দরজায় কলিং বেল বেজে উঠলো, রাসেলের বাবা রহমান সাহেব দরজা খুলে দেখে পুলিশ।
“স্যার এইটা কি রহমান সাহেবের বাসা ?”
“জ্বী আমিই রহমান”
“স্যার এই বস্তাটি কি চিনতে পারছেন?”
জ্বী আমাদের চাউল এর খালি বস্তা, আমরা সব সময় এক দোকান থেকে চাউল ক্রয় করি আর দোকানদার ভ্যান দিয়ে পাঠিয়ে দেন। তাই ঠিকানা লেখা আছে।
জ্বী স্যার এই বস্তায় ভরা একটা মৃত দেহ পাওয়া গেছে আজ সকালে রাস্তার পাশে তাই বস্তার মালিককে খুঁজ করতেছি, এখন মৃত্য দেহ কার তা সনাক্ত করা যায়নি”
আমি তো গ্রামের বাড়ীতে ছিলাম এইতো একটু আগে আসলাম, চলুন দেখি কার মৃত্য দেহ”
এই বলে রহমান সাহের নিজের গাড়ীতে করে আর পেছন থেকে পুলিশের গাড়ী চলতে লাগলো
রহমান সাহের মৃত্য দেহ দেখেই চিনে পেলে “এই তো আমাদের রাসেলের বন্ধু রাহুল” কি ভাবে হলো ?
“এখন জানা যায়নি তদন্ত চলছে, দ্রুত বের হয়ে যাবে ?
“আমি রাহুলের বাবাকে ফোন করে নেই”
“জ্বী ফোন করে খবর দিন মৃত্য দেহ গ্রহণ করতে হবে”
রাহুলের বাবা আরিফ সাহেব এসে সাক্ষর করে মৃত্যদেহ গ্রহণ করে নিল এবং বলতে লাগলো
“কাল বিকেলে রাসেলের বাসায় যাবে বলে বাসা থেকে বাহির হয়, কে এমন করলো আমার ছেলেকে কারও সাথে দুষমনি ছিল না, নিষ্পাপ ছেলেটাকে মেরে ফেললো”
পুলিশের রহমান সাহেবের উপর সন্দেহ শুরু হলো, স্যার আপনার বাসায় কে ছিল?
আমরা সবাই গ্রামের বাড়ী চলে গিয়েছি রাসেল একা বাসায় ছিল, আজ সকালে রাসেল ফোন করে কিন্তু কিছু বলতে পারেনি তার কন্ঠে ভয় অনুভব করলাম তাই আমরা চলে আসি।
“স্যার ফোন করে রাসেলকে এখানে ডাকুন, কিছু জিজ্ঞাসা করতে হবে?”
“রাসেলতো রাহুলের বেষ্ট ফেন্ডস্‌ ওকে আমি ফোন করতেছি এই বলে রহমান সাহের বাহিরে এসে ফোন দিল বাসায়, এরই মধ্যে একজন পুলিশ দেখলো রহমান সাহেবের গাড়ীর পেছনের দিকে রক্ত লেগে আছে।
দ্রুত পুলিশ এসিপি, রহমান সাহেব আরিফ সাহেব সহ ২/৩ জন পুলিশ আসলো গাড়ীর কাছে এবং ডিকি খুলেতো অবাক গাড়ীতে রক্ত লেগে আছে।
এসিপি আরিফ সাহেবকে “স্যার আপনার ছেলেকে খুন করে এই গাড়ীর ডিকিতে বস্তায় ভরে রাস্তার পাশে ফেলে আসে উনার ছেলে রাসেল”
রহমান সাহেব “থ” হয়ে গেলেন না তা হতে পারেনা আমার ছেলে এমন করতে পারে না।
এমন সময় রাসেল এসে পৌছে যায় এবং পুলিশ তাকে এরেস্ট করে নেয়, রাসেল সব খুলে বলেছে কেউ বিশ্বাস করতেছেনা।
এসিপি “তুমি পুলিশকে ফোন করতে, তা না করে লাশ বস্তা ভরে রাস্তার পাশে পেলে আসলে কেন?”
“স্যার আমি ভয় পেয়ে গেয়েছিলাম, আমার কথা কেউ বিশ্বাস করবে না বলে আমি ফোন করিনি সত্যি বলছি আমি রাহুলকে খুন করিনি, সে আমার বেষ্ট ফেন্ডস”
“রহমান সাহেব যতো আলামত দেখলেন তাতে প্রমাণ হয় রাসেলই রাহুলকে মেরেছে, যান আপনি একজন উকিল ঠিক করেন, আর আগামী কাল আদালতে আসুন”
রহমান সাহেব সাবেক সরকারী কর্মকর্তা এবং উনার অনেক উকিল বন্ধু আছে ছুটলেন ছেলেকে নিরাপরাধ প্রমাণ করার জন্য, রহমান সাহেবের বিশ্বাস তার ছেলে খুন করতে পারেনা।
সেলিম ভূইয়া একজন নামী উকিল, উনি আবার রহমান সাহেবের বেষ্ট ফেন্ডস সেলিম ভূইয়ার সাথে বিস্তারিত কথা-বার্তা বলে সেলিম ভূইয়া সহ রহমান সাহেবের বাসায় গেলেন, এবং উকিল সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখতে লাগলেন, সেই দিন রাত ৩.৪৫ মিনিটের সময় রাহুলকে দু’জন দুই পাশে দুই হাত কাঁধে রেখে যেন টেনে হিছরে নিয়ে আসছে, ভিডিও ফুটেজে বুঝা যাচ্ছে রাহুলের তখন হুঁশ ছিল না, উকিলের প্রশ্ন রাসেলের বাবাকে “এই দুইজন কে” ?
রহমান সাহেব ‘আমি চিনি না ওরা কারা এবং রাহুলকে আমাদের বিল্ডি এর কেন এই ভাবে নিয়ে আসতেছে’।
উকিল বললেন ‘চলুন আবার থানায় গিয়ে দেখি রাসেল ওদের কাউকে ছিনতে পারে কিনা’ ?
ভিডিও ফুটেজ সাথে ল্যাপটপ নিয়ে থানায় গেল, প্রথমে পুলিশ দেখা করতে দিতে চাচ্ছিল না অবশেষে রাজি হলো। ভিডিও ফুটেজ দেখে রাসেল একজনকে চিনতে পারলো সেই অনন্যার বড় ভাই - বাবু ভাই।
“কে এই অনন্যা” ?
অনন্যা আমাদের কলেজে পড়ে, রাহুল অনন্যাকে ভালবাসতো, আমি আর রাহুলের সাথে এই নিয়ে বাবু ভাই এর ঝগড়া হয়ে ছিল।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মামুনুর রশীদ ভূঁইয়া মুটামুটি ভালো লেগেছে...
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি আমি একটা জিনিস বুঝিনা যে কথিত ভাষার ব্যবহার লেখা গুলোতে আসছেে কেন....গল্প অবশ্যই লিখতে পারবেন...চেষ্টা করে যান...অন্যদের লেখা পড়বেন কেমন.....
ভালো লাগেনি ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
অজস্র ধন্যবাদ। ইনশাল্লাহ
ভালো লাগেনি ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
মোঃ আক্তারুজ্জামান আপসা দেখা/ আবছা দেখা, শোনতে পারছে না/শুনতে পারছে না, গলা শোকিয়ে= গলা শুঁকিয়ে; একটু যত্নবান হলেই এই সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসতে পারবেন। ধন্যবাদ।
ভালো লাগেনি ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
অজস্র ধন্যবাদ। ইনশাল্লাহ
ভালো লাগেনি ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী আপনার বর্ননার সাথে খুটি নাটি কিছু কৌশল যোগ করলে গল্প আমার মনে হয় আরও ভালো হবে, কারণ পাঠকের কাছে একটানা পড়তে গিয়ে কেমন যেন এলোমেলো হবে। আর একটি কথা মনে রাখতে হবে- কান্নার ভিতরেও হাসি আছে, সে হাসিটাকে বের করে আনার জন্য সেটা গল্প হোক কিংবা কবিতা হোক তার গভীরে ঢুকতে হবে, সেখান থেকেই মুক্তো খুজে সিক্ততা তৈরি করতে হবে। একটু বেশি বলে ফেলছি, পাঠক হিসেবে ক্ষমা করবেন। তবে আপনার লেখা দারুণ হয়েছে, কিন্তু ভাবনা জাগাতে হবে। যা হোক, অনেক শুভকামনা সহ ভোট রইল.....(মৃত্য →মৃত
ভালো লাগেনি ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
অজস্র ধন্যবাদ। ইনশাল্লাহ
ভালো লাগেনি ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
ফেরদৌস আলম আমি মাফ চেয়ে নিচ্ছি। আপনার পুরো গল্পটি পড়তে ইচ্ছে করেও প্রথম প্যারা পড়ে বাদ দিয়েছি। একটাই কারণ-বর্ণনাগুলো একেবারেই সাদামাটা। যেমন করে খুব সাধারণ কোন কিছু বর্ণনা করা হয়। আরেকটু ট্রাই করেন। আশা করি অনেক ভাল করতে পারবেন। সবাই হয়ত এমন করে সত্যিই কথাটা বলবেও না। আমি বললাম। সেজন্য ক্ষমাপ্রার্থী।
ভালো লাগেনি ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
প্রথমের অসংখ্য ধন্যবাদ "মুখের উপর সমালোচনা করেছেন" তাই মোটেই রাগ করিনি, আর আমি গল্প লিখিনা ছড়া কবিতা গান নিয়ে আছি, চেষ্টা করবো ভাল থাকবেন।
ভালো লাগেনি ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
সাইফুল বাতেন টিটো এটা কেন ভৌতিক গল্প একটু জানাবেন কি? ধন্যবাদ।
ভালো লাগেনি ২ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
হয়তো সম্পূর্ন আকারে ভৌতিক হয়নি তবে কিছুটা ধারে কাছে তো আছে।
ভালো লাগেনি ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়েছেন, ভাল থাকবেন।
ভালো লাগেনি ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
Bokul গল্পে রাহুল ছেলেটার নাম দেখে পুরো গল্পটাই পড়ে নিলাম। রাহুল আমার ছোট বেলার বন্ধু। খুব ভালোবাসতাম এক সময়। কিন্তু সে বাসতো না। চোখের কোনে জল েসে গেলো রাহুলের মৃত্যুর কথা পড়ে। যদিও এই রাহুল সেই রাহুল না। রাহুল এখন আমেরিকাতে বাস করে। তাই ওকে কল দিলাম কথা বলার জন্য। ভেজা বেজা কন্ঠে বললাম তুমি কেমন আছো? প্রতিউত্তরে বললো ভালো আছি ....আমার রাহুল যেনো বেঁচে থাকে হাজারো বছর ... যদিও গল্পটা কষ্ট দিয়েছে আমায় কিন্তু রাহুলের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে।ভোট রেখে গেলাম আর আমার কবিতায় আমন্ত্রন
ভালো লাগেনি ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
আপনার স্মৃতিতে দোলা দিতে পারলো এটাই অনেক পাওয়া। যদিও চোখের কোণে জল এসেছে। শুভে কামনা রইল।
ভালো লাগেনি ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
মোঃ নিজাম উদ্দিন অনেক সুন্দর লিখেছেন। ভোট রেখে গেলাম। আমার পাতায় আমন্ত্রণ প্রিয় কবি। ধন্যবাদ
ভালো লাগেনি ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
অজস্র ধন্যবাদ শুভেচ্ছা শুভ কামনা রইল।
ভালো লাগেনি ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

২১ নভেম্বর - ২০১৫ গল্প/কবিতা: ৩২ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪