তাহাদের গল্প

ব্যথা (জানুয়ারী ২০১৫)

ফাহিম মাশরুর
নিশান প্রতিবার শারমিনকে তার বাসার গলির সামনে নামিয়ে দিয়ে আসে।যতক্ষণ শারমিন বাসার ভিতরে না ঢুকে যায় ততক্ষণ সে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে আর অজান্তেই একটা দীর্ঘশ্বাস বের হয়ে আসে ভিতর থেকে।শারমিনের পড়াশুনা প্রায় শেষের পথে, অথচ সে এখনো বেকার।দিনরাত খুঁজেও কোনও চাকরীর সন্ধান সে পাচ্ছেনা।ওর জন্য কত ভালো ভালো সম্বন্ধ আসছে, বেশিদিন হয়তো মা বাবাকে বাঁধা দিতে পারবেনা সে।
"আমার হাতে চুরিগুলো কেমন লাগছে? সুন্দর না অনেক? " হাত নাড়িয়ে নাড়িয়ে শারমিন চুরিগুলো দেখালও তাকে।
"হুম,সুন্দর অনেক।"
" সামনের সপ্তাহে আবার আসবা তো? তুমি তো আজকাল আসতেই চাওনা। আমাকে আর ভালো লাগেনা মনে হয়।পুরানো হয়ে গেছি তাইনা?"
"হুম, পুরানো হয়ে গেছো, এখন বাসায় যাও।সন্ধ্যা হয়ে যাচ্ছে। তোমার আব্বু চলে আসবে অফিস থেকে এখন।"
" খালি তাড়ায় দাও আমাকে... আর আসতে হবেনা তোমার... যাও..."
হনহন করে হাটা দিলো শারমিন।নিশান তাকিয়ে আছে।অসহায়ের মতো শারমিনকে চলে যেতে দেখে সে... হয়ত খুব বেশিদিন এভাবে দেখতে পারবেনা সে শারমিনকে। হয়তো কোনও বড়লোক ছেলের সাথে বিয়ে হয়ে যাবে তার।তারপর সুখের সংসার হবে... সময়ের পরিক্রমায় হয়তো সব ভুলে যাবে সে...
তার চোখ ঝাপসা হয়ে আসে।শারমিনের অবয়বটা ক্রমশ ঘোলা হতে থাকে...
*****
শারমিন খুব চেষ্টা করছে পড়াশুনার দিকে পূর্ণ মনোযোগ দেয়ার।সামনের সপ্তাহে ফাইনাল পরীক্ষা অথচ এখনো অনেক কিছুই বাকি। কিন্তু কিছুতেই সে ৫ মিনিটের বেশি বইয়ের দিকে তাকিয়ে থাকতে পারছেনা।নিশানের সাথে আজও ঝগড়া করে বাসায় ফিরেছে সে, যদিও ঝগড়া করার মতো কোনই কারন ছিলনা।বাসায় আসার কিছুক্ষণের মাঝেই আব্বু এসে উপস্থিত, ওর কথা না শুনে আরেকটু বেশি সময় বাইরে থাকলে দুজনকে নিশ্চিত দেখে ফেলত আব্বু।
তার নিজের উপর রাগ লাগছে খুব। বেচারা প্রায় প্রতিদিন তার ভার্সিটির নিচে দাড়িয়ে থাকে কখন তার ক্লাস শেষ হবে এবং কখন সে বের হবে। ঝড়- বৃষ্টি, কাঠফাটা রোদ কনকিছুই তার এই অপেক্ষা কে বাঁধা দিতে পারেনি এতোগুলো বছর...
এদিকে ইদানিং বাসা থেকে বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছে খুব।প্রতিদিনই কোনও না কোনও ছেলের কথা বলে মা। ছেলে অমুক জায়গায় চাকরি করে, এত কাড়ি কাড়ি টাকা কামাই করে।সবকিছু জেনেশুনেও মা কিভাবে আরেকটা ছেলের কথা তাকে বলে সে বুঝেনা! হটাৎ ফোন বেজে উঠলো...
"কিরে কি খবর তোর?সারাদিন ঘুরাঘুরি??? ক্লাস শেষ হলেই তো দৌড় দিস আজকাল"
"আছি ঠিকঠাক। কি দরকারে ফোন দিলি বল।"
" মন মেজাজ খারাপ নাকি? ঝগড়া হয়েছে নিশানের সাথে আবার?"
"নাহ... কিছু হয়নি। এমনেই মন ভালনা... "
" বুঝি বুঝি.... সবই বুঝি।আচ্ছা তুই শোভন নামের ছেলেটাকে বিয়ে করলি না কেনও??কত ভালো একটা প্রপোজাল এনে দিলো মা।আনটির ও কত পছন্দ হয়েছিল উনাকে।"
"তুই জানিসনা আমি নিশানকে ছাড়া আর কাওকে বিয়ে করবোনা। তাহলে এসব কথার মানে কি???? "
" আরে রাখ তোর এসব ফালতু কথা।ঐ ছেলেকে বিয়ে করে কিছুই পাবিনা তুই।সময় থাকতে না বলে দিয়ে আনটির পছন্দমত একজনকে বিয়ে করে ফেল। সুখি হবি।"
" আমার সুখ নিয়ে তোকে ভাবতে হবেনা।আমারটা আমাকেই ভাবতে দে... রাখি এখন"
ফোনটা রেখে চুপচাপ শুয়ে পড়লো সে।মানুষ কত দ্রুত বদলে যায়। এই নিশান তার সব বন্ধুদের কত সাহায্যই না করেছে বিপদে আপদে।নিজের টিউশনির পুরো টাকা চাওয়া মাত্রই দিয়ে দিয়েছে মাসের শুরুতেই।এখন সবাই মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে... মানুষের জীবনে কষ্টের সময় আসতেই পারে। তাই বলে সেই মানুষটাকে এভাবে বাতিলের খাতায় ফেলে দেয়া উচিত না।
ফোনটা হালকা কেপে উঠলো। নিশানের ম্যাসেজ এসেছে.
" তোমাকে শুধু তোমাকে চাই, পাবো?
পাই বা না পাই এক জীবনে তোমার কাছেই যাবো।
ইচ্ছে হলে দেখতে দিও, দেখো
হাত বাড়িয়ে হাত
চেয়েছি রাখতে দিও, রেখো
অপূর্ণতায় নষ্টে-কষ্টে গেলো
এতোটা কাল,
আজকে যদি মাতাল জোয়ার এলো
এসো দু’জন প্লাবিত হই প্রেমে
নিরাভরণ সখ্য হবে যুগল-স্নানে নেমে।
থাকবো ব্যাকুল শর্তবিহীন নত
পরস্পরের বুকের কাছে মুগ্ধ অভিভূত".....
শারমিনের চোখটা ভিজে আসছে অকারণেই......
*******
শারমিন তড়িঘড়ি করে জামা পড়ে চুল আঁচড়াচ্ছে। আজকে তাকে চাইনিজ রেস্তোরাতে যেতে হবে একটা ছেলের সাথে বিয়ের ব্যাপারে কথা বলতে।ছেলে ঢাকার নামী একটা হসপিটালের ডাক্তার।তার একফোঁটা ইচ্ছে নেই যাওয়ার, কিন্তু বাবা এত বেশি বাড়াবাড়ি শুরু করেছেন যে না যেয়ে উপায় নেই।মাঝে মাঝে বাবার ব্যাবহারে সে রীতিমত অবাক হয়।সে কি তাদের ঘাড়ে বোঝা যে এভাবে বিয়ে দিতে চাচ্ছে।বাসা থেকে কাওকে কিছু না বলেই বের হয়ে গেলো সে....
"তুমি কি শারমিন?আমি আতাউর। কেমন আছো? আসতে দেরি হোলও কেনও এত? আমি তো বলেছিলাম ২ টার মাঝে আসতে"
" রাস্তায় জাম ছিল। তাই একটু দেরি হয়ে গেলো। আপনি কি বলবেন বলুন তাড়াতাড়ি, আমার যেতে হবে আরেক জায়গায়।"
"আগে আগে বের হবে কোথাও যেতে হলে, বুঝলে???সময়ের একটা দাম আছে।তোমার মতো ছাত্রী মানুষের তো সময়ের মূল্য সম্পর্কে কোনই ধারনা নেই।"
"জি বুঝলাম... "
" কি খাবে বল, সুপ অর্ডার দেই? না অন্য কিছু?"
" আমি কিছুই খাবনা। আপনি কি বলবেন বলে প্লিজ।"
আতাউর শারমিনের হাতের উপর হাত রেখে বলল," আরে খাও খাও। এখনি খেয়ে নাও বেশি বেশি। বিয়ের পর এত সময় দিতে পারবোনা আমি..."
" হাত ছাড়ুন প্লিজ... "
" কেনও? কোনও সমস্যা? আমাদের তো বিয়ে হচ্ছেই, আর তাছাড়া হাত ই তো ধরেছি, অন্য কিছু তো না...হা হা হা... "
অনেক জোরাজুরি করে হাত ছাড়িয়ে শারমিন বের হয়ে এলো।পিছন থেকে লোকটা চরম বিশ্রীভাবে তাকে ডাকছে বারবার।রিকশায় উঠে অঝোরে কানতে লাগলো সে।বৃদ্ধ রিকশাওয়ালা পিছনে ফিরে বলতে লাগলো," মা কানতাছেন কেনও? কান্না কইরেন না। সব ঠিক হয়া যাইব।"তার কান্না কিছুতেই থামছেনা...
বাসায় এসে শাওয়ারের নিচে অনেকক্ষণ দাড়িয়ে থাকল। ঘিন্নায় তার গা ঘিন ঘিন করছে। বারবার সে ঐ হাত তা ধুচ্ছে যেটা ঐ লোকটা ধরেছিল।তার মনে হচ্ছে ঐ লোকটার স্পর্শ ঐখানে লেগে আছে... কিছুতেই সেটা যাচ্ছেনা... কিছুতেই না...
রুম অন্ধকার করে পুরোটা সন্ধ্যা শুয়ে থাকল শারমিন।তার ভয়ানক জ্বর এসেছে। নিশানকে অনেক কষ্ট করে একটা ম্যাসেজ দিলো সে... " আমাকে তুমি এখান থেকে নিয়ে যাও... আমি আর পারছিনা... তুমি যেখানে আমাকে নিয়ে যাবে, যা খাওয়াবে তাতেই আমি রাজি, শুধু আমাকে এখান থেকে নিয়ে যাও... "
********
নিশান ঘর অন্ধকার করে বসে আছে।তার মাথা ঝিমঝিম করছে, অসহ্য রকমের ব্যথা সারা গায়ে।একটা চাকরীর ইন্টার্ভিউ ও মিস হয়ে গেলো এজন্য।চাকরীটা হয়ে গেলে হাফ ছেড়ে বাঁচত সে।শারমিনকে বিয়ে দেয়ার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে ওর বাবা মা।হয়তো আর বেশিদিন বিয়ে ঠেকিয়ে রাখা সম্ভব হবেনা।আতাউরের মতো জঘন্য ছেলের সাথে কিভাবে বিয়ে দিতে চান উনারা ব্যাপারটা কিছুতেই মাথায় আসছেনা।শারমিনের সাথে কথা হবার পর সে খোঁজ নিয়ে দেখলও হাসপাতালে,ঐ ছেলের নামে একশো একটা অভিযোগ সবার।ছাত্র জীবন থেকেই নাকি এমন জঘন্য রকমের স্বভাব লোকটার...
" বাবা কিছু খাবিনা?কিছু তো খেয়ে নে।সেই সকাল থেকে না খাওয়া।"
" কিছু খাওয়ার ইচ্ছে নেই মা, তুমি যাও এখন।একা থাকতে দাও।"
"একাই তো থাকিস সারাদিন, হয় ঘরের ভিতরে নাহয় বাসার বাইরে।আচ্ছা রে,শারমিন মেয়েটা আর আসেনা কেনও বাসায়? কিছু হয়েছে ওর?"
" আমি জানিনা।ওকেই জিজ্ঞাসা করো।আমি এখন ঘুমাবো মা। তুমি দরজাটা বন্ধ করে চলে যাও প্লিজ।"
রুখসানা মন খারাপ করে বের হয়ে এলো। ছেলের সাথে দূরত্ব বেরে যাচ্ছে আজকাল। সারাদিন মনমরা হয়ে থাকে ছেলেটা। শারমিন মেয়েটাও আর আসেনা। ঘরে বসে বসে সারাটা দিন কেটে যায় তার। একটা মানুষ নেই কথা বলার।মেয়েটার কি যে হোলও। একবার সে অনেক অসুস্থ ছিল। মেয়েটা রোজ একবার করে এসে দেখে যেতো, রান্না করে দিয়ে যেতো হাজার বারন করলেও।তার কাজ করার ধরন দেখলে মনে হতো সে নিজের বাসায়ই কাজ করছে।ইশ... এই মেয়েটি যদি তার ছেলের বউ হতো!তার ছেলেটিকে অনেক বেশি সুখে রাখতে পারতো। দেখেই বুঝা যায় সংসারী মেয়ে।কিন্তু সে কি তার ছেলেকে বিয়ে করবে।তাদের তো কিছুই নেই দেয়ার মতো। ভালোবাসা দিয়ে কি সবকিছু হয়... মনে হয় না!!
নিজে ভালবেসে বিয়ে করে সারাজীবন কষ্ট করেছে।অঢেল টাকায় মানুষ হয়া সে।কিন্তু যাকে সে বিয়ে করলো তার অর্থনৈতিক অবস্থা খুব করুন ছিল।দুজন কি কষ্টই না করেছে বিয়ের প্রথম দিকে। সব মেয়ে এই কষ্ট সহ্য করতে রাজি হবেনা।প্রেম করা অনেক সহজ। কিন্তু বিয়ের সময় সবাই নিজের ভবিষ্যতের কথা ভাবে... কঠিন বাস্তবতার কাছে গভীর ভালোবাসা ও হেরে যায়...
******
শারমিনের বিয়েয় তারিখ পাকা হয়ে গেছে।ব্যাপারটা এত দ্রুত হয়ে যাবে সে চিন্তাও করেনি।তার বাবা তাকে কোনকিছু না জানিয়েই পাত্র পক্ষের প্রস্তাবে রাজি হয়ে গেছেন। ঐ ইতর জঘন্য ছেলেটার সাথে সে কিভাবে তার সারাটা জীবন কাটাবে?তার খুব অস্থির লাগছে। বাসা থেকে বের হতে দিচ্ছেনা তাকে সকাল থেকে।মোটামুটি তাকে জেলখানায় বন্দি করে গেলা হয়েছে।ওদিকে নিশানের ফোনটাও বন্ধ।তার মাথা কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছে একদম...
" হ্যালো সানজিদা, তুই একটু বাসায় আসতে পারবি ?"
" কেনও রে? তোর নাকি বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে?মা বলল আমাকে।নিশান ভাইয়ার সাথে কথা বলেছিস তুই? এখন কি করবি? "
"তুই আগে বাসায় আয়। আমি বাইরে বের হতে পারছিনা। তুই আমাকে উদ্ধার কর একটু। প্লিজ"
"আচ্ছা, আসছি আমি।"
এক ঘণ্টার মাঝে সানজিদা চলে এলো।এই মেয়েটিকে তার বাবা খুব বেশি মানে।সে অনেক ঘেনঘেন করার পর তাদের কে বাইরে যাওয়ার অনুমতি দেয়া হোলও।
সোজা নিশানের বাসায় রওনা দিলো তারা।৪০ মিনিটের রাস্তা, অথচ তার কাছে মনে হচ্ছে রিকশা অনন্তকাল ধরে চলছে...
রিকশা থেকে নেমে সে দেখলও যে নিশান রাস্তার ধারের দোকানে দাড়িয়ে দাড়িয়ে চা খাচ্ছে। ইশ, ২ দিনেই কেমন শুকিয়ে গেছে সে।
" এই নিশান... এদিকে তাকাও... এদিকে... " বিকট স্বরে ডেকে উঠলো। তার দিকে তাকিয়ে নিশান মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে রাস্তা পার হওয়া শুরু করলো।কিছুদূর আসার পর ডান সাইড দিয়ে দ্রুত বেগে ধেয়ে আসা একটা ট্রাক তাকে চাপা দিয়ে চলে গেলো।
নিশানের নিথর দেহ রাস্তার মাঝে পড়ে আছে। লোকজন জড়ো হয়ে গেছে। ভির ঠেলে শারমিন এগিয়ে গেলো।হাঁটু গেঁড়ে বসে নিশানের মাথাটা নিজের কোলের উপরে রাখল সে।শক্ত করে ধরে রাখল তার হাত।তার কেনও যেনও বারবার মনে হচ্ছে ও উঠে দাঁড়াবে আর মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে বলবে... " শারমিন... তুমি সবসময় দেরি করো কেনও আসতে?... "
২০ বছর পর...
আজিমপুর কবরস্থান সংলগ্ন মসজিদের ইমাম সাহেব অনেক বছর যাবত একটা জিনিস দেখছেন। প্রতিদিন সকালে একটি মেয়ে এখানে আসে। একটি নির্দিষ্ট কবরের সামনে চুপচাপ দাড়িয়ে থাকে। মাঝে মাঝে কবরের মাটি হাত দিয়ে ছুঁয়ে দেখে।ঠিক যেনও কোনও মানুষ তার আপনজনকে আদর করে দিচ্ছে হাত দিয়ে।মানুষ তো তার আপনজনের মৃত্যুর কিছুদিনের মাথায় তাকে বেমালুম ভুলে যায়।কিন্তু মেয়েটি এতোগুলো বছর ধরে এখানে আসছে।প্রতিদিন একি সময়ে, একিভাবে।মেয়েটা কার কবর জিয়ারত করতে আসে জিজ্ঞাসা করা দরকার।দুখী মেয়েটার মনে হয়তো অনেক কষ্ট। আল্লাহ্‌ পাক মানুষকে এত কষ্ট কেনও দেন...
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
ওয়াহিদ মামুন লাভলু বাস্তবতার কারণে ভালোবাসা এভাবেই কাঁদে। চাকরীর অভাবে প্রেম পায় না মিলনাত্মক পরিণতি। নিশানের জন্য সীমহীন দুঃখ লাগল। শারমিনের প্রতি সম্মান জানাই। তার মত করেই ভালোবাসা উচিৎ। অনেক ভালো লাগা জনিয়ে গেলাম। শ্রদ্ধা জানবেন।
ভালো লাগেনি ১৯ জানুয়ারী, ২০১৫
রাজু খুব ভালো লাগলো ভাই । ভোট রইলো ।
ভালো লাগেনি ১২ জানুয়ারী, ২০১৫
মোহাম্মদ সানাউল্লাহ্ এই বয়সে এরকম একটা গল্প তুমি কি করে লিখলে সেটাই ভাবছি ! তুমি বললাম, কারণ তোমাকে খুব আপন মনে হ’লো । আশীর্বাদ রেখে গেলাম ।
জাতিস্মর চমৎকার। কষ্ট লাগলো। তার মানে লেখা ভালো হয়েছে। আমারো একটা ছোট্ট গল্প আর একটা ছোট্ট কবিতা আছে। সময় পেলে পড়ে দেখবেন।
ভালো লাগেনি ৮ জানুয়ারী, ২০১৫
ধন্যবাদ...
ভালো লাগেনি ৯ জানুয়ারী, ২০১৫
গোবিন্দ বীন ভাল লাগল,ভাই।আমার কবিতা ও গল্প পড়ার আমন্ত্রন রইল।
মনোয়ার মোকাররম সুন্দর গল্প... শেষটা ব্যাথায় ভরা...
ভালো লাগেনি ৩ জানুয়ারী, ২০১৫
ধন্যবাদ...
ভালো লাগেনি ৯ জানুয়ারী, ২০১৫

১৮ ডিসেম্বর - ২০১৪ গল্প/কবিতা: ২ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪