তখন আমার সাতাশ বছর বয়স। সেবার পূজোয় পন্ডিচেরী গেছিলাম। সেখানকারই একটা অনাথ আশ্রমে, প্রথম অনাথদের মানব শিশু ভেবেছিলাম। আর সদ্য পাওয়া চাকরির দৌলতে, উপকারের আশায় আসা কাউকে ফেরাই নি। সমুদ্রের ধারে বসে বসেই আমার মনুষ্যত্বের জয়লাভ হয়েছিল।
আজ ১৫ বছর পরে, এবার পূজোয় আবার পন্ডিচেরী-তে। খুব ইচ্ছে ছিল আমার হারানো মনুষ্যত্বটাকে সমুদ্র হাঁতড়ে খুজে আনার। “খুচরো নেই”-কে সমুদ্রেই ডোবাবার। কিন্তু, স্থানীয়দের কথা অনুযায়ী, সমুদ্র পনের বছরে, পনের আলোকবর্ষ দূরে, সৌরজগত ছেড়ে চলে গেছে। আমি তাই বালুকণা কুড়োই। দু’একটা মনুষ্যত্বের জয় , যদি সমুদ্র দিয়ে গিয়ে থাকে, বালুকণাকে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি
সমুদ্র পনের বছরে, পনের আলোকবর্ষ দূরে,
সৌরজগত ছেড়ে চলে গেছে।
আমি তাই বালুকণা কুড়োই।
দু’একটা মনুষ্যত্বের জয় ,
যদি সমুদ্র দিয়ে গিয়ে থাকে,
বালুকণাকে।.......// পরিপক্ক হাতের লেখা.....খুব ভাল...
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।