সাধারণ কবির জীবন

বৈরিতা (জুন ২০১৫)

আল্ আমীন
  • ৬৮
মেঘলা আকাস টিপ
টিপ বিষ্টি হচ্ছে।
সবাই দৌড়ে ইস্কুলের
বারেন্দায় আসছে।
ইমারান বসে বসে
গভীর মনে অপরূপ
দ্রিশকে দেখছে। ঐ
দূরের গ্রাম গুলু মেঘে
ডেকে গেছে। রাস্তা
ঘাঁটে মানুষে চলা ফেরা
নেই রাস্তা ঘাঁট ফাঁকা।
গাছের ডালে বসে পাখি
পাখ জারছে বিষ্টির
পুটা এক পাতা থেকে
অন্য পাতায় ইমার হাত
বাড়িয়ে বিষ্টির
পুটাটি হাতের তালুতে
নেয়। আর বলে এই
বিষ্টির পুটা তুই কত
পাতার হৃদয় মুছে
আমার হাতের তালুতে
এলি। এবার আমার হৃদয়
মুছেদে ভাই? বলে
ইমরান তার চোখ
বন্ধকরে তার গায়
মেখে নেয়। তার গায়
জাকু দিয়ে উঠল
শিউরে উঠল মন তার
হৃদয় বুজি শীতল নুনা
জলে দুয়ে নিল। হাসির
শব্দে তার চোখ কুলে।
এতকন ইমরানের সব
কতাই তার ক্লাস মিট
বন্ধুরা শুনছিল এই
নিয়ে তাদের মধ্যে
হাসা হাসি। ইমরান
যেন চিকন লজ্জা
পেল। ইমরানের ক্লাস
মিট বন্ধুরা তাকে
কিছুটা শত্রুর চোখে
দেখে ইমরান তাদের
পুরাই বিপরীত। তার
একটা কারন ইমারান
দুষ্টামি অন্যায় দেখতে
পারেনা যদি ইমরানের
সামনে এসব কিছু পরে
তাহলে সুজা
প্রেনচ্চিপাল স্যারের
কাছে অবিজুক এই
জন্য তাদের মাঝে
কিছুটা শত্রুতা
চলেছে।আজ কাল
ইমরান নাকি কবিতা
লেখার চেষ্টা করচ্চে
এই নিয়ে ক্লাসে কত
হাসা হাসি মস্কারির
স্বরূপ অনেকে কবি
কবি বলে ডাকছে
যদিও এই নিয়ে
ইমরানের কোনু দুঃখ
কস্ট বা মাথা বেতা
নেই। কবি শব্দটা তো
মহা বড় আর এই
শব্দটার উপাধি যদি
ইমরান কে দেওয়া হয়
ইমরানে জন্য লজ্জার
নয় বরং অনুপেরনার
কবি শব্দটা ইমরানকে
অনুপেরনা যোগায়।
স্যার ক্লাসে এলেন
সবাই দাড়িয়ে সালাম
করলাম। ইমরান
পড়ালেখায় অনেকটা
কাচা প্রায়ি পড়া লেখা
শিখে না আসার জন্য
পিটা খেতে হয় তবে
দুষ্টামির জন্য কোনু
দিন স্যারের হাতে
পিটা খেয়েছিল কি না
মনে নেই তবে এই জন্য
ইমরান কে স্যারেরা
কোব বাল বাসে। স্যার
ক্লাস নিচ্ছেন
মনজুক দেওয়ার
দরকার। স্যার
জিজ্ঞাস করলেন পড়া
শিখে আসচত? সবাই
জি স্যার কিন্তু
ইমরানের জবাব না
শিখিনিই কিন্তু
ইমরান চাইলে সবার
তালে তালে বলতে
পারত জি স্যার কিন্তু
ইমরান মিত্যা কথা
বলবে না। এজন্য
অবশ্য ইমরানকে
স্যারেরা কোব বেশি
বাল বাসে। স্যার
ইমরান কে দার
করালেন বললেন তুমি
বড় হয়ে কি হতে চাউ?
ইমরানের জবাব নেই।
স্যার তাকমিল কে
জিজ্ঞাস করলেন
তুমি বলত কি হতে
চাউ? তাকমিলের
জবাব ডাক্তার হতে
চাই এভাবে স্যার
একের পর এক প্রশ্ন
করচ্ছেন কেউ
ডাক্তার কেউ
এঞ্জিনিয়ার হতে চায়
কেউ সেনা বাহিনী
হতে চায় আবার কেউ
অভিনেতা নায়ক হতে
চায়। এভাবে সবাইকে
জিজ্ঞেস করলেন।
স্যার বললেন সবাই যা
হতে চেয়েছে তা হবার
যোগ্যতা আছে। বল
ইমরান তুমি কি হতে
চাউ? ইমরানের জবাব
আমি কিছুই হতে
ছাইনা তবে একজন
আদর্শ বান মানুষের
মত মানুষ হতে চাই।
স্যার বললেন এভাবে
জীবন চলবে?
ইমরানের জবাব জীবন
তো স্যার থেমে থাকেনা
জীবন জীবনের
গতিতে চলে যায়। কেউ
এক বেলা খায় কেউ দু
বেলা খায় কেউ সারা
দিনে এক টুকরো রুটি
খেয়ে জীবন চালায়
কিন্তু জীবন থেমে
থাকেনা জীবন চলে
যায়। স্যার ইমরানের
জবাব শুনে হাত তালি
দিয়ে উঠলেন বাধ্য
হয়ে সবাইকে স্যারের
সঙ্গে হাত তালি দিতে
হল। ছুটি হয়ে গেল
কিন্তু এখন বিষ্টি
হচ্ছে কখন বিষ্টি
কমছে আবার বিষ্টি
বাড়চ্ছে সবাই
ইস্কুলের বারেন্দায়
দাড়িয়ে। ইমরান সেলু
ভাইয়ের দুখানে বইটা
রেখে বিষ্টিতে
বিজতে বিজতে
হাটছে। বিষ্টিতে
বিজতে প্রচন্ড বাল
বাসে বিষ্টি পুটা গায়ে
লেগে কেমন সিঊরে
উটে ইমরানের শরির
আন্দে হারিয়ে জেতে
ইচ্চেকর জেন তার
প্রানে আন্দের ডল
নেমেছে। ছিনেমাতে যা
দেখাজায় ইমরানে
চোখের সামনে সেরকম
কোন প্রিয় মনুষের
ছবি বেসে উটে আর
ইমরান তার আঙ্গুল
দরে কোন এক অজান
আকাস পারিদেয় কোন
এক অজানা সাগরে ডুবে
যায়। বিদ্যুৎ চমকালে
পিরে পায় ইমরান
নিজেকে কিচুই নেই
তার সামনে আঙ্গুলে
একটা কলম কে আলত
বাবে দরে রেকে ছিল
ইমরান হাতের দিকে
নজর দিয়ে একটা
শীতল হাসি দেয়।
যদিও ইস্কুলের বন্ধু
বান্ধবের সাতে
ইমরানে তেমন কোনু
বাল সম্পর্ক নেই
কিন্তু গ্রামের
লোকেরা ইমরানকে
প্রচন্ট বাল বাসে। মাবু
ভায়ের দুখানে প্রায়ি
বিকেলে আড্ডা চলে
আর আজত বিষ্টির
দিন সবাই দুখানে বসে
আছে সবার হাতেই
চায়ের ক্যাপ। ইমরান
বিষ্টিতে বিচ্ছে দেখে
মাবু ভাইয়া দুখান থেকে
ডাক দিলেন এই ইমরান
বিষ্টিতে ভিজচ্ছিস
কেন? আয় দুখানে
বসেজা। ইমরান না
ভাইয়া আমার
বিষ্টিতে বিজতে বাল
লাগচ্ছে। সেই সন্ধ্যা
থেকে একের পর এক
হাঁচি আর হাঁচি। ওপাস
থেকে ইভু বুলচ্ছে
কিরে ভাইয়া বিষ্টিতে
বিজার কিরমক স্বাদ?
ইমরান হাঁচি জন্য কথা
বলতে পারছেনা কথার
পাকে পাকে হাঁচি
আসছে। গল্প কবিতা
তে যেমন বিষ হা হাঁচি
বিষ্টির কথা এনে
ডুকানু হয় হা হাও হা
হাঁচি গল্প কবিতাকে
সুন্দর করার জ হা
হাঁচি জন্য টিক
তেমনি বাভে
মানুষকেও কখন কখন
বিষ্টিতে বিজে হা
হাঁচি বিজতে হয়
জীবন কে উপভুগ
করার জন্য। ইভু
আমার ভাই সত্যি
সত্যি কবি হয় গেছে
নাকিরে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
MdMonowar Housen সুন্দর হয়েছে, তবে বানানে ভুল আছে।
তাপস চট্টোপাধ্যায় ভালো লাগলো . আমার পাতায় আমন্ত্রণ.
ফয়সল সৈয়দ গুছিয়ে লিখলে আরো ভাল লাগতো
আবুযর গিফারী ভাই বানানের দিকে নযর দিতে হবে। শুভ কামনা রইল।
এমএআর শায়েল আরে ভাই কবিতার কথাগুলো সুন্দর। এভাবে লিখেছেন কেন? মনে হয় মোবাইলে লিখেছেন। শুভ কামনা রইল। আমার পাতায় আসার দাওয়াত রইল।
গোবিন্দ বীন পাতায় আমন্ত্রন রইল।

২৫ অক্টোবর - ২০১৪ গল্প/কবিতা: ৫ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪