তুমি অনেক ভুলোমনা, ভুলে গেছো আগের সব স্মৃতি এবারও কি তাই করবে? যদিও সহজ নয়, তবে তুমি বলে কথা! আমি অপেক্ষায়, একবারও যদি মনে পরবে। বিকেলের সোনারোদ হেলে পরছিলো, তুমি দাড়িয়ে ছাঁদে। আমার ঠোটে ছয় টাকা দামের গোল্ডলিফ সিগারেট ধোঁয়া আমার ফুসফুস ভেদ করে যায়; তোমার মন কাঁদে। তোমার অনুরোধ কানে আসে, ভ্রুক্ষেপ নেই-নো টলারেট। তিন টাকা উসুল করে তবেই ছুঁড়ে ফেলে দিলাম ধোঁয়ার কুন্ডুলি এবার পা বাড়ালাম তোমার বাতলে দেয়া পথে। একি রাস্তায় দু’দুবার হলো পায়ের চালাচালি মুখে পুড়ে নিলাম লাল চুইংগাম গন্ধ লুকাতে। তুমি বললে, সেকেন্ড গেট খোলা, উপরে চলে এসো। বুকের ভেতরে ধক ধক যখন একটা একটা করে সিঁড়ি ভাঙ্গছিলাম। ঘরের দুয়ার খোলাই রেখেছিলে, হয়ত অপেক্ষায় আছো। আমার শরীর মনে যুদ্ধ চলছে তবুও বুক টান করে দাড়ালাম। তোমার চোখে মুখে শঙ্কার ছায়া, মনের গহীনে পুলক দড়জার কপাট লাগিয়ে দিলে এক ধাক্কায়। তুমি ফিরে আসছো, হঠাৎ আমার হাত ছুঁয়ে দিলো তোমার চিবুক কামড়ে ধরেছিলাম ঠোট, তোমার গরম নিশ্বাস তখন আমার গলায়। বুকের সাথে বুক লাগিয়ে নিথর ছিলাম কিছুক্ষণ সঙ্গা ফিরে এলেই চমকে গেলাম, এ আমি কি করছি! একি শুধুই শরীরে চাহিদা নাকি এটাই মন? ঢের হয়েছে আর না এবার উর্ধ্বশ্বাসে ফিরছি। ফেরার পথে একবার পিছোন ফিরে তাকালাম তুমি দাড়িয়ে আছো বারান্দায়, শক্ত করে গ্রিল ধরলে, চোখ ছলছল, আমারও তবুও নিজেকে সামলালাম। হঠাৎ তোমার চিৎকার, তুমি কেন এটা করলে? কেনইবা বুকটা খালি করলে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী
ভাবিনি এমন একটা কবিতা পড়বো। বেশ ভালো লেগেছে দাদা। আমন্ত্রণ রইলো আমার পাতায়।
মুহাম্মাদ লুকমান রাকীব
খুবই ভাল হয়েছে। তাই ভোট করে দিলাম।
আগামী ভৈৗতিক সংখায় আমার “ভূতের বিয়ে“ নামক প্রথম কবিতা আসছে। পড়া আমন্তন রইল। ভাল লাগলে ভোট দেয়ার অনুরোধ।।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।