আমি কখনো নিঃশব্দতাকে দেখিনি , স্পর্শে তার শরীর বুঝেছি.. তবুও আমি কখনো নিঃশব্দতাকে দেখিনি..অসীমে পৌছেছি, নিভৃতে কাঁটা-ছেড়া করেছি..একসময় অন্তিমেও এসেছি ...না..পেলাম কই!! কত-শত তীব্র শব্দ নিক্ষিপ্ত করেছি..আবার ফিরে এসেছে আমার প্রতিফলিত হয়ে।শব্দ করে যে নিঃশব্দতা আসবে না তা জানি ,নিঃসন্গপনে তারে পাব এমন নিশ্চয়তা পেলাম কই? বুঝি আমার প্রত্যয় কোনো গহন বনে রিক্ত ধারায় মগ্ন। এর চাইতে সন্ধ্যাতারা ভালো , নিঃশব্দতাসম স্পর্শে নেই .. দর্শনে আছে। শব্দ না শেখার সময় থেকে নিঃশব্দতার আদিমতা? কখনো ভাবি অন্ধকার-ই নিঃশব্দতা, তবে সারি সারি পাহাড় গুলো কিসের যন্ত্রনায় মৌন? নদীর জলের না হয় খিল-খিল শব্দ আছে, জোয়ার -ভাঁটার নিজস্ব্য কান্না আছে, আকাশের সীমাহীন ব্যপ্ততা আছে ..নিঃশব্দতার শুধুই একখানি বায়বীয় উপস্থিতি ! একবার তিমির হতে এক খন্ড মাংস তুলে নিয়েছিলাম . পরে বুঝেছিলাম সেটা আসলে নিঃশব্দতার কালো-রং।শিলালিপির বলতে না পারা কষ্টের রং ও বোধহয় প্রত্তয়ায়িত নিঃশব্দতা। আজও যারা ফিরে যায় তারা বিকেল বেলার মন-কাহারাপ করা একতারা।প্রত্যয় তাই তোমার আমার বাউল।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।