বুকে তাজা বুলেট, বা পাশ থেকে অবিরত গড়িয়ে পড়ছে রক্ত, আশেপাশের সবই যেন ধুয়াশা কুয়াশার মত হয়ে যাচ্ছে - হাতের কাছেই থাকা গ্রেনেডটি পর্যন্ত ঠিক ভাবে ধরতে পারছি না, কেনো যেন সব অঙ্গ গুলো ধীরে ধীরে অসহায়ত্ব প্রকাশ করতে শুরু করেছে। চিবুকের কাছে থাকা রসদগুলোও মনে হয় রক্তে ভিজে গেছে। তবুও দৃঢ় প্রতিজ্ঞ এই মনে আশার প্রজ্বলিত প্রদীপ তার আপন মনে জ্বালিয়ে চলেছে মুক্তির নিশান।
ট্রিগারে উপর হাত রাখতেই, দুরে সরে গেলো অন্ধকার। রক্তও হঠাৎ উষ্ণ লাগতে শুরু করেছে , মনের গহীনে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে - শত্রু হননের আহবান। জাগ্রত সেই আহবানে সাড়া দিল অসাড় তর্জনী, সাথে সাথে বেরিয়ে এলো একগাদা প্রতিহিংসার বুলেট।
এরপর দেহের অবশিষ্ট সকল শক্তি সমেত আত্মসমর্পণ করলাম বিধাতার কাছে।। এ দেশ, এ মায়ের হয়েছে জয়। ক্ষতি যা হয়েছে তা তো কেবলই দুঃস্বপ্ন মাত্র। জয় আমাদের সকলের, জয় এই বাংলার।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এটা অনিচ্ছাকৃত। আমি ওনার লেখাটা পড়ি নি।তাই শ্রদ্ধেয় মনিরুজ্জামান স্যার কি লিখেছেন তা জানি না।
এটা একান্তই আমার আবেগের প্রকাশ।
আপনার বিশ্লেষণধর্মী মতামত পেয়ে ভালো লাগলো। অনিঃশেষ শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা শ্রদ্ধেয়া।
আখতারুজ্জামান সোহাগ
‘‘ট্রিগারে উপর হাত রাখতেই, দুরে সরে গেলো অন্ধকার।
রক্তও হঠাৎ উষ্ণ লাগতে শুরু করেছে ,
মনের গহীনে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে -
শত্রু হননের আহবান।’’
এভাবেই পাক হানাদার বাহিনীর উপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিল বীর বাঙালি।
কবিতা ভালো লেগেছে। শুভকামনা।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।