ঐ রাস্তাটি ইতিহাসের মধ্যগগণ থেকে এতটাই দূরে, বিস্তৃততম ঐতিহাসিক জবানবন্দীতেও ওঁর উল্লেখটুকু নেই। কোন মহাপুরুষের কোন মহাকীর্তি রাস্তাটিকে আলোকিত করেনি কোনোদিন। তবু রাস্তাটির, বুক চিঁড়ে লিখে দেওয়া হল এক মহাবীরের স্তোত্র।
আমি দাড়িয়ে ছিলাম কতদিন ধরে, আমার শরীরে শ্যাওলা পড়ে সবুজ হয়ে গেছে- সবাই দেখেছে। আর আমি, শুধু তোমার যাতায়াত দেখে গেছি, তোমার হাঁসিতে সময় স্থবির ছিলনা, ইতিহাস ব্যক্ত ছিলনা, শুধু আমি। ওঁরাও দেখল, এক হাতে গোলাপ আর অন্যহাতে বাঘ নিয়ে পায়চারী করল রাষ্ট্র। শেষমেশ নাম হয়ে গেল “বাঘাযতীন”। কারন প্রেমটুকু অবহেলা করা যেতে পারে, ইতিহাস নৈব নৈব চ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
কাজী জাহাঙ্গীর
অনেক ভাল লেখেন দেখছি, কিন্তু অনিয়মিত। আরেকটু আনাগোনা বাড়ানোর অনুরোধ। অনেক শুভকামনা, ভোট আমার পাতায় আমন্ত্রণ।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।