কাব্যালোকের শ্রেষ্ঠকথন আমায় আলোড়িত করে ঘুমের ঘোরে। কাব্য-শাস্ত্রের নব-বাতাস বাতুল করে অন্তর, সারা শরীরে ঘাম ঝরিয়ে ঘুমের ঘোরেই-- কাব্যের চিৎকার লিখি মস্তকের পাতায়; সাথে সাথেই প্রেমের চিত্তবৃত্তি রূপান্তরিত হয় কাব্যে জোছ্না নেমে আসে সাহিত্যের ধবল পাতায়।
কিন্তু, ঘুম ভাঙ্গতেই ভুলে যাই সব কিছু; ভুলে যাই— স্বপ্নে পাওয়া রাজশেখরের ‘সপ্তম-বেদাঙ্গ’ কিংবা ডক্টর সুধীরকুমার দাশগুপ্তের ‘কাব্যালোক’, যেসব থিওরী ঘুমের ঘোরে মস্তককে বাতুল করে ভূত সেজে— মিশে যায় আত্মার সাথে ভূতের আঁচড় কেটে।
ঘুমের মধ্যে শূন্য দশমিক এক সেকেন্ড স্থায়িত্বের শর্ট-ফিল্ম আমার মস্তকের ভূত হয়ে যায় কাব্যের জন্য! স্বপ্নের ভূত তাড়াতে উপমাকে মরিচ আর অলংকরণকে সরিষার তৈল করে ছন্দের ঝাঁটা দ্বারা ঝাড়ফুঁক দেই— সজাগ অবস্থায়, তবুও আমি ব্যর্থ রবি ঠাকুর কিংবা পাবলো নেরুদার মত কাব্য-ভূতকে না পারি বশে আনতে, না পারি ভৌতিক অস্থিত্ব আত্মা হতে চিরদিনের মত বিতাড়িত করতে! চিরমুক্তি চাই এই অদ্ভুত ভূত হতে!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
হাদিউল ইসলাম সজীব
রবি ঠাকুর কিংবা পাবলো নেরুদার মত কাব্য-ভূতকে
না পারি বশে আনতে, না পারি ভৌতিক অস্থিত্ব আত্মা হতে
চিরদিনের মত বিতাড়িত করতে! চিরমুক্তি চাই এই অদ্ভুত ভূত হতে!--সুন্দর ।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।