সব হৃদপিন্ডের আয়ু যদি ফিক্স করা যেত সত্তর বছর, হৃদপিন্ডের S.A নোডের স্পন্দন থামতো না, প্রান ভুমিষ্ট হওয়ার আগেই বা ক্ষনিক পরে। ভ্রুনকে নয় মাস দশ দিন গর্ভে বহন করার পরেও, প্রসবযন্ত্রনা সহ্য করেও, কোনো মাকেই কাঁদতে হত না, খুশির পরিবর্তে।
সব হৃদপিন্ডের আয়ু যদি ফিক্স করা যেত সত্তর বছর, হৃদপিন্ডের উদ্দীপনা থামতো না অসময়ে,মাঝবয়সে। কোনো স্ত্রীকেই পেতে হত না, তার স্বামী হারানোর কষ্ট। পরিবারকে ডুবতে হতোনা অন্ধকারে।
প্রানের স্রিষ্টিকর্তা যদি হতেন এমন বিজ্ঞআনী, আর তাঁর কল্পনায় আসতো যদি এমন ভাবনা, তাহলে বোধহয়, কোনো মাকে, কোনো স্ত্রীকে, এত চোখের জল ফেলতে হতো না।।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
নেমেসিস
প্রাণের সৃষ্টিকর্তাই তো সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী। তবু কেন যে তিনি এটা করলেন না।এর পেছনেও হয়তো কোন বিজ্ঞান আছে-- সেটা সৃষ্টিকরতাই ভালো জানেন।আমি হলে মাত্র ৭০ চাইতাম না---যেহেতু কল্প-কাহিনি আরও বেশি চাইতে দোষ কী!
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।