আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম (১০৪) একসাথে মিলে খাওয়া-দাওয়া !

swapon
৩০ জুলাই,২০২১
আমি কৃষক পরিবারের সন্তান। আমরা তিন বেলা খাবার খেতাম। ধরতে গেলে ভাতই খেতাম বেশী। সকাল, দুপুর ও রাতে আয়োজন হতো খাবারের। বিকালে কোন নাস্তা-টাস্তার কোন ব্যবস্থা ছিলো না। পরিবারের সদস্য ছিলো অনেক বেশী। কমপক্ষে ১৫/২০ জন তো হবেই। এ এক বিরাট ব্যাপার। এই ১৫/২০ জনের খাবার পাকানো (রান্না করা) হতো প্রতি বেলা। এই খাবার রান্নার জন্য বড় পাতিল লাগতো। রান্না করতো মা। তারপর তা রীতি অনুসারে স্থানান্তরিত হতো বৌদির কাছে। খাবার রান্নার পর চলতো পরিবেশনের বিরাট আয়োজন। সবাই একসাথে রান্না ঘরে বসতাম পিরি (ফিরি) বা মাদুরের উপর। খাবারের জন্য আলাদা কোন ঘর ছিলো না, কোন চেয়ার-টেবিলও কিন্তু ছিলো না। পিরি বা মাদুরের উপর বসেই চলতো খাবারের পালা। বড় বোলে পরিবেশিত হতো ভাত ও ডাল। একসাথে খেতে না পাড়লে রান্না ঘরের দরজা বন্ধ হয়ে যেত। পরে খেতে হলে অনেক অনুরোধ-বিনয় করতে হতো, আবার কখনো খাবার পাওয়া যেত না। আগের এমন ঐতিহ্যের কথা মনে করে এখনও তৃপ্তিতে মন ভরে যায়। চলে যেতে মন চায় আগের দিনগুলোর কাছে ! আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম !
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "ছোটবেলা”
কবিতার বিষয় "ছোটবেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী নয়।।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

অক্টোবর ২০২৪ সংখ্যার বিজয়ী কবি ও লেখকদের অভিনন্দন!i