জানালার ওপাশে দাঁড়িয়ে মৃত্যু প্রহর গুনছে,
টিকটিক করে চলেছে ঘড়ির বিরামহীন কাঁটা,
শুধু সময়ের অপেক্ষা,

ক্রমশে অন্ধকার আসে নারীর দরজায়।
অসংখ্য কোলাহল ধীর পায়ে পিছু হটে নিস্তব্ধতার স্পর্ধায়।
নারীর ভয়ার্ত স্পর্শ, নারীর সুরুচিকর অবয়বে!
আজকাল নারী যে কেবল নারী; মানুষ নয় একদম।

ভয়কে আমি করেছি জয়
দূর করেছি হতাশা,
ভয় মানুষকে পিছিয়ে দেয়
আনে শুধুই হতাশা।

চলে যাও সুখের দেশে ,
মিশে যাও সবুজের আবরণে।
এখানে সবুজ নেই ,
এখানে সজীবতার ঘ্রান নেই।
কি পাবে এখানে থেকে ?
চলে যাও, বলছি না - চলে যাও।

শূণ্য চোখে দুঃস্বপ্ন তব্
এসেছো তুমি ফিরে..!
আমরা বাঙালী কি ডালা সাঁজাবো?
প্রার্থণা পূর্ণ হিরে!!!

বিষণ্ণতার কালো মেঘ গ্রাস করছে
মিলিয়ে গেছে জীবনের পংক্তি,
ছন্দে ছন্দে আজ ছন্দপতন,
দুঃখকষ্ট আমায় আগলে রেখেছে
করিছে মহা খাতির যতন।

আমি মানিনা কোন প্রভাব,মানিনা কোন টাকার জোর।
অন্যায় করলে এ্যকশন নেব যদিও ওরা কেড়ে নেয় প্রান মোর।।
আমি কোন পদ-পদবি,বন্ধুত্ব,সম্পর্ক মানিনা।
অন্যায় করলে তারা যে কে তা আমি জানিনা।।

ভাবনা আমার গভীর মনে
তোমার চোখের স্বপ্ন হবো,
অতল প্রেমের ডানায় চড়ে
তোমার মনের আকাশ ছোঁব।

এই কথা ভাবতে গেলে দুচোখে"
পানি জমাট বেঁধে যায়"
চোখে অন্ধকার খেলা করে"
একটুও আলো নেই"..!!

ভয়ে ভীতু আমি ভুগছি বিড়ম্বনায়
ভাগের ভাগ ভেসে যাক
পড়ে থাক অব্যক্ত ভাষায়,
ভাগ্য বিভাজন হয়নি অপ্রয়োজনে