তোকে যখন দেখেছিলাম ষোলো
বুকে আমার কী যে সেকী হল
চোখ নামে না, পা চলা না –

কুয়াশা ঝরা শীতের সকালে,
অঝোরে বৃষ্টি ঝরে,
কবির লেখনী ক্লান্ত আজিকে,
হাত হতে যায় সরে।

যতদিন তুমি ছিলে , ততদিন খিদে ছিল না
মেদহীন অনুভূতি দু'চোখ জেগে ওঠতো
রক্তের মধ্যে ঝড় আর স্বাদকোরক
স্বাভাবিক উষ্ণতা জিভ দিয়ে চেটে নিত ।

প্রেমের বাঁধনে বাঁধা পড়ে থেকো, চির জীবনের তরে-
একে অন্যকে সযতনে রেখো, হৃদয়ে বন্দী করে।
সহস্র বৈরীতার মাঝেও যেন, ছেড়ো না দু’টি হাত-
মন ভরে তাই করে দিলাম সবে, আশীর্বাদ সম্পাত।

কল্পনাতে রং লাগিয়ে
জড়োসড়ো আসো,
জীবনপ্রিয়া তুমি হিয়া
আমায় ভালোবাসো।

দিশারী তুমি যে বিপুল জোছনা রাতে
আমি মাতাল পেতে চাই তোমার উত্তল ভূভাগ ।
উষ্ণ তৃষ্ণায় চলো ভাসি উজানের স্রোতে
লজ্জার আবরণ সমস্ত হাওয়ায় উড়ে যাক ।

আমার মন শাহারা মরূভূমি
দাও তোমার মনের নব ছোয়া,
যদি যাও এ বালুকণায় চুমি,
সিক্ত হবে, সৃষ্টি হয়ে কূয়া ।।

ছোট করে লিখব ..................।
শিশির বিন্দুর মত এসেছিলে ,
আমি কখনো শিশির চাইনি......।
আমি কখন এমন কিছু চাইনি
যা আমার মনের বিরুদ্ধে চলবে

প্রেম হয়েছিল কি তোমার সাথে?
যেদিন নিবিড়ভাবে ছুঁতে চেয়েছিলে তুমি আমার হাত
আমি বাড়িয়ে দিয়েছিলাম এক আকাশ নির্ভরতার লোভে!

ভালোবাসিবো তারে
যে আমার কবিতার ছন্দ হবে
ভালোবাসিবো তারে
যে আমার কথার সঙ্গ দিবে
ভালোবাসিবো তারে