জীবন নামের বহতা নদী
বইছে আপন মনে,,
স্রোতের মাঝে সুখ খোঁজে
কেউবা ক্ষণে ক্ষণে,,

চলো আজ সুখের গল্প বলি
দুঃখ গুলো থাকনা তোলা আজ
চলো আজ অন্য পথে চলি
তুমি রানি আমি মহারাজ।

এ বৃষ্টির অঝোর ধারায়
মাটির একটি দলাও ভেজে না- ভেজে না-
কারণ- বৃষ্টি নাকি বেওয়ারিশ ।

মরিচের ঝাল পেঁয়াজের ঝাঁঝ সাথে তার
আকালের জল সমাজের খল হয় যোগ।।

চুপি-চুপি ঢেউগুলো দেখছিলাম
মিট-মিট করে জ্বলা কুপির আলোতে,
পাজরের হাড়গুলো -ক্ষিধের যাতনায়
মুচকি হেসেছিল নব আশাতে।

প্রিয়জনের সুখ লাগি কত ব্যথা বুকে মাগি
তবুও হয় না পরিত্রাণ ।
জীবনস্মৃতি থেকে শত কাহিনী ঘেঁটে
দুঃখের মানদণ্ডে করি সুখের সন্ধান ।

আহত হই । আহত হোতে থাকি ।
আর কিছু দিয়েছে কি সংবেদন ?

এত যে আঘাত এত ক্ষত ।
এত যে আঘাত এত নুন ।

দুঃখ আমার সয় না,সয় না বেদনা,
বিরহ সয় না, সয়না যাতনা,
কষ্ট হিংসা সয় না, তবে সয়ে যাবে সবই যদি হতে পারি মাটি!

কোথায় হারালে মা জননী,
রাত কেটে যায় তোমারই ভাবনায় দু'দিনের দুনিয়াতে,
এসেছি তোমারই অঙ্গের ছোঁয়াতে, ক্ষনিকের রঙ্গমঞ্চে সুখের নাগাল পাই না খুজে।

দুঃখের নদীতে সাতরায় ডলফিন,নায়াগ্রা জলপ্রপাত
কোন এক অন্ধকার বৃহস্পতিবার রাতে আমি ও দুঃখবিলাসী হব।
ছুটে যাওয়া ট্রেনের শব্দটাকে থামিয়ে দিব