বাতাসে ভাসছি আমি। ভাসছি বললে হয়ত ভুল হবে, 9.8 ms-² ত্বরণে ভূ-পৃষ্ঠের দিকে ছুটে চলেছি আমি। বেশি সময় নেই আমার হাতে,আর মাত্র ১০ সেকেন্ড

সকাল সাতটা বাজতেই এই বাড়ির একটি ঘর থেকে কোকিলের ডাক শোনা যায়। যে ঘরে কোকিল ডেকে উঠে, সে ঘরটি মিষ্টির। ঘরটি খুব ছিমছাম পরিপাটি

ফ্ল্যাশব্যাক... অনেকগুলো দৃশ্য পরপর চলে গেল...
প্রথম দেখা... প্রথম কথা হওয়া... প্রথম হাতে হাত রাখা... চলে যেতে যেতে আবার

জায়গাটা একটা ত্রিমোহিনীর মতো। এঁকেবেঁকে যাওয়া নদীর সাথে দুদিকের বিল থেকে নেমে আসা দুটি বড় বড় খাল মিশেছে। এখানে বর্ষায় প্রচুর স্রোত হয়।

পাবনা পুলিশ লাইন পার হয়ে পুরানো ব্রিজ । ব্রিজ পেরিয়ে কিছুদূর গেলে হাতের বামে সিভিল সার্জনের কোয়াটার । সেটার গা ঘেঁসে চিলতে একটা

আজকাল ছেলেমেয়েরা পছন্দ কেরে বিয়ে করেবে তাতে আপত্তি নেই হেদায়েত উল্লার । তিনি একজন বিশিষ্ট সমাজসেবী রাজনীতিবিদ ও বটে।

আমি শুধু অদূরে দাড়িয়ে তাকিয়ে থাকি তার চলে যাওয়া পথের দিকে। ভালবাসতে নাকি দুজনের পাগলামী লাগে। আমার ক্ষেত্রে গালামীটা ছিল

বেল বাজাতেই হুড়মুড় করে ছুটে এসে দরজা খুলে দিল সায়ন্তনী। ‘সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বেশ ওজনদার হয়েছিস কিন্তু’; সায়ন্তনীর মেয়ে সুমনাকে আদর করে

'তোকে আমি ফাল্গুনি বলেই ডাকবো।'
'কিন্তু আমি তো চৈতি।'

কোকিল বাসা বানাতে জানে না। সে কাকের বাসায় ডিম পাড়ে। একদিন এক বসন্তের সকালে এক কাকের বাসায় ডিম পেড়ে চলে গেল এক কোকিল- মা।