‘তোমার আমার ঠিকানা, পদ্মা মেঘনা যমুনা।
তুমি কি আমি কি, বাঙালি বাঙালি।
লড়াই লড়াই লড়াই চাই, লড়াই করে বাঁচতে চাই’।
-
গল্প
উত্তরাধিকারAhad Adnan -
কবিতা
বিজয়ের কলরবসাকিব জামালফুল দিয়ে স্মৃতিসৌধে করে শ্রদ্ধা নিবেদন,
শহীদদের রুহের শান্তি প্রার্থনায় মন ।
মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশংসাগীত সবে গায়,
বীরঙ্গনাদের স্মরণে অশ্রুধারা শ্রদ্ধায় । -
গল্প
শ্যামলা মেয়েকিশোর কারোনিক“তোর বিয়ে হয়ে তো আমরা বাঁচি।”
“কেন তোর ঘারে চড়ে বসেছি আমি?”
“আর কতকাল খাবি, তোর জন্যই তো মা চিন্তা করে অসুখ বাঁধিয়েছে।”
“তুই আমাকে খাওয়ার খোঁটা দিচ্ছিস? আমি তোরটা খাই? যত দিন ইচ্ছা আমি এই বাড়িতে থাকব।”
“এখানে থাকবি না তো কোথায় যাবি? তোর কি যাবার জায়গা আছে?” -
কবিতা
গণকবরAzaha Sultanআর কোন গণকবর কাম্য নয়
কাম্য নয় কোন শোকের মাতম--দুঃখের আহাজারি
কাম্য নয় আর কোন পরাধীনতা -
কবিতা
দলিল তাস্তান ।সালমা সেঁতারামেতে উঠছো কাদের প্রলাপে অপলাপে!!
ওরা ছিলো যোদ্ধার সম্মানে,
বীরশ্রেষ্ঠ, বীরউত্তম, বীরবিক্রম, বীরপ্রতীক। -
কবিতা
বিজয়ের আস্বাদনাহিদ জাকীবিজয় দেখিনি, শুনেছি যুদ্ধজয়ের অনেক স্মৃতি-গল্প,
ক্লেশ-শ্লেষের জীবনে বিজয়ের সে আস্বাদ সত্যিই অল্প!
এখনো জনতা চায় চড়ুইডাকা এক অত্যুজ্জ্বল ভোর।
যোদ্ধাদের শিরে অবধি দ্রোহের আগুন টইটুম্বুর;
আর অন্তরে ঝড়ে আহত শালিক নিয়ত তড়পায়। -
গল্প
ফিরে পাওয়াআহসানুল হক শোভন“তুমি কাঁদছ?”
“না, কাঁদি না। আপনি আসার আগে বাথরুম থেকে মুখে পানি দিয়ে আসছিলাম।”
“আচ্ছা শোনো, আমার এখন চলে যাওয়া উচিৎ। এবার বিদায় দাও।”
“চাচাচাচী আপনাকে বাধা দেয়নি?”
“আব্বা আম্মা কেউ জানে না। জানলে আসতে দিত না। যাই।” -
গল্প
লাল মুক্তি বার্তায় রহমতের নাম নেইগাজী তারেক আজিজসীমান্ত অতিক্রমের তিন কিলোমিটার আগে বনগাঁও নামক স্থান পার হওয়ার ঠিক আগ মুহূর্তে দূর থেকে ভেসে আসে গুলির সাঁইসাঁই ঠ্রা ঠ্রা ঠ্রা শব্দ। কিছু বুঝে ওঠার আগেই মাটিতে লুটিয়ে পড়ে রহমত মিয়া। বুঝতে পারে দূর থেকে আসা বুলেট তার বাম পায়ের মাংসপেশি ভেদ করে বেরিয়ে গেছে একখন্ড সতেজ মাংশ নিয়ে। তারপর শরীরের সমুদয় শক্তি সঞ্চার করে পরণের শার্ট দিয়ে ক্ষতস্থান ভালো করে বেঁধে রক্তাক্ত অবস্থায় শরণার্থী শিবিরে পৌঁছানোর পর অজ্ঞান হয়ে পড়ে।
-
গল্প
প্রকৃত বিজয়hosne ara parvin৭১ এ নারীর অবদান- অনেক অনুক্ত,
গল্প, কবিতা, দলিল-পত্র সব যেন রিক্ত।
স্বাধীনতা যুদ্ধে তারা নানান ভূমিকায়,
নির্যাতিতের কথা শুধু ইতিহাসের পাতায়! -
কবিতা
সোনারবাংলাদীপঙ্কর গোস্বামীআমার প্রত্যেকটি পরাজয়ের দিন যখন ছিল শত্রুর বিজয় দিবস
দু’চোখে বইত আমার পদ্মা ও যমুনার পানি…
আমি মুঠি শক্ত করতে করতে মগজে জ্বালিয়ে তুলতাম আগুন,
বুকের সমস্তটা জুড়ে সমুদ্রের ঢেউ, আর মনের গহীনে ঝড় ৷
ডিসেম্বর ২০১৮ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ জুন,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
