মা

ব্যথা (জানুয়ারী ২০১৫)

ই আলী
  • 0
(এক)
সাইকেলের বেলের টুং টাং শব্দে ঘর থেকে বেরিয়ে আসলেন রোকেয়া বেগম।
-আসসালামু আলাইকুম….।
-ওয়া আলাইকুম সালাম….।
-কেমন আছেন খালা? শরীর-মন ভালো তো?
-তুমি যেভাবে খোঁজ খবর নিচ্ছ, তাতে ভালো না থেকে পারি! তা তুমি কেমন আছো বাবা?
-জ্বি খালা, ভালো আছি। তবে ছোট মেয়েটার দুইদিন ধরে জ্বর। ডাক্তার দেখিয়েছি। ডাক্তার বলেছেন এক সপ্তাহের মধ্যে সুস্থ হবে। খালা, রুমেল স্কাইপে আপনার সাথে একটি মেয়ের পরিচয় করিয়ে দেবে ও ভিডিও চ্যাটিং করবে।
-ভিডিও চ্যাটিংয়ের বিষয়টি রোকেয়া বেগমের কাছে একেবারে নতুন। তাই ছেলে রুমেলের সাথে ভিডিও কনফারেন্স ও একটি মেয়ের সাথে পরিচয় করাবে এটা ভেবে তিনি তাড়াতাড়ি ল্যাপটপ চালু করতে বললেন। স্কাইপে রুমেলের সাথে চলছে কথোপকথন।
-মা , তুমি আমাকে দেখতে পাচ্ছ?
-আপছা আপছা দেখা যাচ্ছে। ভূত না মানুষ বোঝা যাচ্ছে না।
-হা… হা…. মা, নেটওয়ার্ক সমস্যা তো তাই ঠিকমতো সংযোগ পাচ্ছে না। সে কারণে এমনটা হচ্ছে।
-আচ্ছা, তুই নাকি কোন মেয়েকে পরিচয় করিয়ে দিবি? তো মেয়েটাকে তো দেখতে পাচ্ছি না।
-মা, ও বাথরুমে গেছে। ফিরে আসলে কথা বলিয়ে দেবো। তুমি ভালো আছো তো!
-হ্যা, আমি ভালো আছি। তোর বন্ধু বাবলু সব সময় আমার খোঁজ খবর নিচ্ছে। আচ্ছা, ওই মেয়েটা কে রে
-মা, ওর কথা তোমাকে অনেকবার বলেছি। তুমি তো ওর সাথে কয়েকবার কথাও বলেছ। ওকে আমি পছন্দ করি। ওকে আমি বিয়ে করবো। তারপর তোমাকে শহরে নিয়ে আসবো।
-মেয়েটা বুঝি অনেক ভালো, তাই নারে!
-হ্যা মা, ও অনেক ভালো মেয়ে। এই ফ্যাসবুক, ই-মেইলের যুগে এমন সাদা-মাটা মেয়ে খুব বেশি পাওয়া যাবে না। ওর নাম তিথি। মা, ও এসেছে। ওর সাথে কথা বলো।
-দে দে, একটু দেখি। হ্যালো…হ্যালো।
-মা, তোমাকে দেখা যাচ্ছে না তো! হ্যালো…হ্যালো।
নেটওয়ার্ক সমস্যার কারনে স্কাইপে সংযোগ বিছিন্ন হয়ে যায়। কয়েকবার চেষ্টা করেও সংযোগ দেওয়া সম্ভব হলো না। রুমেল ফোন দেয় তার মার কাছে। মা, আজ তো দেখতে পেলে না! অন্য দিন তোমাকে দেখাবো। মা, ওর একটি ছবি পাঠাচ্ছি। তুমি আপাতত ছবি দেখে নিও।
-ঠিক আছে বাবা, তুই ভালো থাকিস।
বাবলু তার ই-মেইল ঠিকানা থেকে ছবিটি ডাউন-লোড করার পর প্রিন্ট দিয়ে নিয়ে আসে। ছবিটি দিয়ে সালাম জানিয়ে বিদায় নেয়।
রুমেলদের পৈত্রিক বাড়ি গাইবান্ধায়। হাসিলকান্দি গ্রামে। রুমেলের পাঠানো ছবিটি দেখছেন রোকেয়া বেগম। ছবিটির মানুষটার পাশে গা ঘেষে বসে আছে রুমেল। ছবিতে রুমেলের চেয়ে মেয়েটাকেই বড় দেখাচ্ছে। রোকেয়া বেগম মনে মনে ভাবছেন- দেখতে দেখতে রুমেলটা অনেক বড় হয়ে উঠেছে। আজ নিজের কাছে তার অনেক ভালো লাগছে। হালকা লাগছে। ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে উঠোনের নিম গাছটার দিকে তাকিয়েঁ মনে মনে ভাবেন-রুমেলের বাবা মারা যাবার বার বছর পার হলো। তিলে তিলে অনেক পরিশ্রম করে রুমেলকে মানুষ করেছি। অনেক দিন হলো রুমেল বাড়িতে আসেনি। আমার রান্না করা তার প্রিয় কৈ মাছ ভাজা, হাসের মাংসের মালাইকারি খায়নি। কাছে বসিয়ে আদর করে খাওয়াইনি। সে কথা মনে করে চোখের কোনায় পানি আসে। এই চোখের পানির মধ্যেই তিনি অন্য রকম এক সুখ বোধ করেন।
(দুই)
বাংলাদেশ ইসলামী ইনসাফ পার্টির ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতালের আজ দ্বিতীয় দিন চলছে। সূর্যের খা খা রোদ। প্রেসক্লাব রোডে রাস্তায় হালকা ও মাঝারী যানবাহন দু-একটা যাওয়া-আসা করতে দেখা যাচ্ছে। দলীয় নেতা-কর্মীরা লাঠি-সোঠা নিয়ে মহড়া দিচ্ছে। পিকেটারদের মিছিল চলছে ক্ষণে ক্ষণে। রুমেল ও তার সহকর্মী সাংবাদিক জয়ন্ত, মল্লিকা, সুমন প্রেসক্লাবের সামনের রোড দিয়ে পল্টনের দিকে এগোচ্ছে। রুমেলের ফোনটা বেজে ওঠে। তার মা ফোন দিয়েছে।
মা’র সাথে কথা বলছে রুমেল।
-মা, তিন দিনের ছুটি পেয়েছি। আমি আগামীকাল সকালে রওনা দেবো। রাতে তোমার কাছে পৌঁছে যাবো। মা, আমি ফ্রি হয়ে তোমাকে ফোন দিচ্ছি। এখন রাখছি। মা’র সাথে কথা শেষ করে রুমেল তার সহকর্মীদের সঙ্গে কথোপকথনে যোগ দেয়।
জয়ন্ত- সাংবাদিকতার এই চাকরিটা আর ভালো লাগছে না। ভাবছি- বেশি দিন আর করবো না।
মল্লিকা- তুই ঠিক বলেছিস। আমারও না বিতৃষ্ণা-বিরক্তি এসে গেছে। সারাদেশে হরতালে হয়, আগুন জ্বলে, মানুষ মরে, গাড়ী পোড়ানো হয়, আমাদের ওপর ধকল যায়। আর হরতালে আমরাও পুড়ছি প্রতিনিয়ত।
হঠাৎ সুমন পেছনে তাকিয়ে দেখে রুমেল নেই। সবার উদ্দেশ্যে কিছু বলার আগেই রুমেলের চিৎকার শোনা গেলো। ওরা সবাই পেছনে প্রেসক্লাবের রাস্তার দিকে তাকালো। রুমেল হাঁপাতে হাঁপাতে কাছে আসলো।
সুমন- কি হয়েছে রে রুমেল?
রুমেল- ইনসাফ পার্টির একটি মিছিল এদিকেই আসছে। তারা দুটো মাইক্রোবাসে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। চল আমরা পল্টন মোড়ে যাই। তার কথায় সবাই সম্মত হলো। পল্টনে পুলিশ বেড়িকেট দিয়ে রেখেছে। জয়ন্ত বেড়িকেটের কয়েকটা ছবি তুললো। আরো কয়েকজন সাংবাদিক জড়ো হলো সেখানে। তারাও ছবি তুললো। বেড়িকেটের ছবি তোলা দেখে পুলিশের এক কর্মকর্তা চোখ বড় বড় করে ওদের দিকে তাকালো। রাজউক ভবনের রাস্তা দিয়ে সরকারি দলের একটি মিছিল পল্টনের দিকে আসছে। মল্লিকা দেখলো পেছনের মিছিলটাও পল্টনের দিকে ধেয়ে আসছে। সরকারি দলের মিছিলকারীরা ও পুলিশ মিলে বেড়িকেট সরিয়ে বিরোধী দলের মিছিলে ধাওয়া করলো। মূহুর্তেই ইনসাফ পার্টির মিছিলটা ছত্রভঙ্গ হয়ে গ্যালো। পুলিশের এক কর্মকর্তা চোখ গরম করে সাংবাদিকদের দিকে আঙ্গুল উঁচিয়ে নির্দেশ দিলো- ধর শালাদের! সাংবাদিকরা কিছু বলার আগেই ওদেরকে জোর করো লাঠি দিয়ে পেটাতে পেটাতে গাড়িতে তুললো। গাড়ির মধ্যে রুমেল পুলিশের ওই কর্তাকে বললো- দেখুন, আমরা সাংবাদিক। আমাদের পেটাচ্ছেন কেন? এ কথা শুনে পুলিশের ওই কর্তা গর্জে ওঠে- চুপ শালা! পাছার মধ্যে গরম ডিম ঢুকিয়ে দিয়ে সাংবাদিকগিরি ছুটে দেবো।
সন্ধে হয়ে আসছে। সারাবেলা কারো কিছু খাওয়া হয়নি। সবার মোবাইল কেড়ে নিয়েছে ওরা। বাইরে কারো সাথে যোগাযোগও করতে দেয়নি। মাগরিবের আযানের দশ মিনিট আগে পুলিশ জয়ন্ত, মল্লিকা, সুমনকে ছেড়ে দেয়। রুমেলকে কেনো ছেড়ে দেওয়া হবে না? মল্লিকা এ প্রশ্ন করতেই পুলিশের এক কর্তা আঙ্গুল তাক করে চেঁচিয়ে ওঠে- ওই মাগী! তোরে ছাইড়্যা দিছি না! যা ফোট! কথাটা শোনামাত্র সুমন ওই পুলিশের কর্তার গালে জোরে একটা চড় বসিয়ে দেয়। এরপর সুমনকে ওরা ধরে নিয়ে গিয়ে পিকআপ ভ্যানের মধ্যেই পেটাতে থাকে। পুলিশ এক ঘন্টা পর রুমেল ও সুমনকে ছেড়ে দেয়।
(তিন)
টানা হরতালের আজ তৃতীয় দিন চলছে। দূর পাল্লার বাস চলাচল বন্ধ। রুমেল তার মোবাইল ফোনের মাধ্যমে লালমনি এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকেট কেটে রেখেছিল তিন দিন আগে। ট্রেনের জ বগির চেয়ার কোচের বাষট্টি নাম্বার আসনে বসে আছে। নির্দিষ্ট সময়ের আড়াই ঘন্টা পর ট্রেন ছেড়ে দেয়। রুমেল তার ট্রাভেল ব্যাগ থেকে নিজের লেখা একটি পান্ডুলিপি বের করে। পান্ডুলিপির শিরোনাম ‘মা ও আমি’। বইটি এবার একুশের বই মেলায় বের হবে। পান্ডুলিপিটি প্রকাশনিতে দেওয়ার আগে মা’কে পড়ে না শুনালে রুমেল কিছুতেই তৃপ্তি পাচ্ছে না। তাই বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছে। নিজের পান্ডুলিপিটি নিজেই যত পড়ছে ততই নিজের কাছে ভালো লাগছে তার। পান্ডুলিপিটি পড়তে পড়তেই ঘুমিয়ে পড়ে রুমেল। মানুষের আর্ত-চিৎকারে ঘুম ভাঙ্গে তার। জানালা দিয়ে উঁকি দিয়ে দেখে পাশের বগিতে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। ট্রেনটি ছুটে চলছে। বাঁচার জন্য ট্রেনের দরজা-জানালা দিয়ে মানুষ লাফাচ্ছে। শিশু-কিশোর, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা থেকে শুরু করে সব মানুষের কাঁন্না ও চিৎকারে বাতাস গম গম করছে। ট্রেনের ভেতরে আগুন আরো ভারি হচ্ছে। হঠাৎ ট্রেনটি লাইনচ্যুত হয়ে পড়ে যায় পাশের ধানের আবাদি জমিতে। রুমেল ধাক্কা খায় ট্রেনের লোহার জানালার সাথে।
রুমেল গোঙ্গাচ্ছে। তার কোমর থেকে নিচের দিকের অংশ চেয়ারের সাথে আটকে আছে। নড়াচড়া করতে পারছে না। কপাল বেয়ে রক্ত ঝরছে। মাথাটা নিচের দিকে টানছে। মানুষের কাঁন্নার দীর্ঘতা বাড়ছে। এই বগিতে মানুষ আছে কিনা দেখার চেষ্টা করলো। কিন্তু চোখ যতদূর যায় কারো কোনো অস্তিত্ব পেলো না। ট্রেনের বাইরে থেকে মানুষের আওয়াজ এলো- হরতালকারীরা রেললাইনের ফিস প্লেট ও স্লিপার খুলে দিয়েছে এবং ট্রেনে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। রুমেল অনুভব করছে- তার চোখের পাতার ওপর যেন কেউ বসে আছে। তার দেহের রক্ত শীতল হয়ে আসছে। পান্ডুলিপিটি চেয়ারের চিপায় আটকে গেছে। পান্ডুলিপিটি বা হাত দিয়ে টান দিতেই কিছু অংশ ছিঁড়ে আসলো। মা’কে মনে করে তার ভেতরের মানুষটা ফুপিয়ে ফুপিয়ে কেঁদে উঠলো। ভেতরে ভেতরে নদীর পাড় ভাঙ্গার শব্দ শুনতে পেলো। তার মনে হলো সে যেন বিশাল সমুদ্রের পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে। চোখের সামনে সবকিছু ঝাপসা লাগছে। নিকশ কালো রাত যেন চারদিক থেকে তাকে ঘিরে ধরেছে। অন্ধকার আকাশে ছোট্ট একটি তারার অস্তিত্ব খুঁজে পেলো সে। তারাটি একবার জ্বলছে আরেকবার নিভছে। তার কেবলি মনে হলো- সে হাসিলকান্দি গ্রামের একটা গম ক্ষেতে তার মা’র হাত ধরে দাঁড়িয়ে আছে। হিংস্র জানোয়ারগুলো গম ক্ষেতে মা ও রুমেলের দিকে ধেয়ে আসছে। বাঁচার আকাঙক্ষায় মা’কে নিয়ে প্রাণপণ দৌঁড়াচ্ছে। রাত গভীর হয়ে আসছে। হঠাৎ তার দু’হাতে পাখা গজায়। সে পৃথিবীর অন্ধ আকাশে উড়তে থাকে। পাখায় ভড় করে সে কেবলি শুণ্যে ভাসে। এক সময় পৃথিবী ঘুমিয়ে পড়ে।
(চার)
রাতের প্রথম প্রহর। ঘন কুয়াশা ঘিরে ফেলেছে হাসিলকান্দি গ্রাম। বাড়ির পেছনে বাঁশঝাড়ে একটা পেঁচা ডেকে উঠলো কয়েকবার। আঙিনায় শোনা গেলো একটা নেড়ি কুত্তার আর্তনাদ। একটা বনবিড়াল থাবা দিয়ে মা মুরগীর কাছ থেকে কেড়ে নিয়ে গেলো বাচ্চা মোরগটাকো। শোনা গেলো মা মুরগীর কাতরোক্তি। ঘরের চৌকি ছেড়ে উঠে বসেন রুমেলের মা। বাইরে হু হু করে বাতাস বইছে। দুরে শোনা গেলো ট্রেনের হুইসল। আর রুমেলের আসার অপেক্ষায় বসে থাকলেন মা রোকেয়া বেগম।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
ruma hamid ব্যাথা ভরা ছোট্ট একটি সুন্দর গল্প ।
ভালো লাগেনি ৩০ জানুয়ারী, ২০১৫
মনজুরুল ইসলাম symbol of hard reality.many mothers like rokeya begum also losing their son or relatives for this unstable political situation.good luck.Would you plz your home district.
ভালো লাগেনি ২৬ জানুয়ারী, ২০১৫
মিলন বনিক সমসাময়িক ঘটনাগুলোকে অসাধারণ দক্ষতায় ফুটিয়ে তুলেছেন...ভালো লাগলো...শুভ কামনা.....
ভালো লাগেনি ২৫ জানুয়ারী, ২০১৫
রিক্তা রিচি অসাধারণ প্রকাশ .
ভালো লাগেনি ২৫ জানুয়ারী, ২০১৫
আশিক বিন রহিম বাস্তবতার নিরিখে লেখা চমত্কার একটা গল্পট......... খুব ভাল ভাগলো
ভালো লাগেনি ২৪ জানুয়ারী, ২০১৫
মোহাম্মদ সানাউল্লাহ্ আসলে এ ভাবেই তো চলছে আমাদের দিনকাল ! বাস্তবতার নিরিখে লেখা গল্পটা খুব ভাল লাগল ।
ভালো লাগেনি ২০ জানুয়ারী, ২০১৫
জাতিস্মর ভাই বেশ ভালো লিখেছেন। শুভ কামনা রইলো।
ধন্যবাদ... শুভাশীষ রইলো..
ভালো লাগেনি ১২ জানুয়ারী, ২০১৫
গোবিন্দ বীন ভাল লাগল,ভাই।আমার কবিতা ও গল্প পড়ার আমন্ত্রন রইল।
ভালো লাগেনি ৭ জানুয়ারী, ২০১৫
ধন্যবাদ... শুভাশীষ রইলো..
ভালো লাগেনি ১২ জানুয়ারী, ২০১৫
সৃজন শারফিনুল অনেক ভাল লিখেছেন শুভ কামনা এবং ভোট রইলো...।
ভালো লাগেনি ৩ জানুয়ারী, ২০১৫
ধন্যবাদ।
ভালো লাগেনি ৫ জানুয়ারী, ২০১৫
ধন্যবাদ... শুভাশীষ রইলো...
ভালো লাগেনি ১২ জানুয়ারী, ২০১৫

০১ জানুয়ারী - ২০১৪ গল্প/কবিতা: ৭ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪