আমার আমি

আমি (নভেম্বর ২০১৩)

মোঃ আখতার উজ জামান
আমার পৃথিবী নাকি আমাদের, ভাবনা আমার নাকি আমাদের। ভাবনার গভীরে মিশে যাওয়ার এ এক অন্যরকম অনুভূতি, যা আমি দেখি, নাকি আমায় দেখায়, শুধুই আমায়? না, এ কোনও নাটক কিংবা সিনেমার ঘটনা নয়। অতীত ইতিহাস নাকি ইতিহাসের সান্নিধ্য যে যাই বলেন না কেন আমি কিন্তু লেখক নই কিংবা এর দাবিদার ও নই। শুধুমাত্র সেই ছোট্ট আমি থেকে শুরু করে এখন অবধি “আমার আমি”।

পৃথিবী নাকি এগিয়ে চলছে, তার সাথে আমাদের বাংলাদেশ। প্রতিযোগিতা নামক পৃথিবীতে এসে সেই ছোট শিশুটি কি বুঝতে পারে পৃথিবীর বুকে আলো জালাতে পারবে, নাকি আলো-আঁধারির মাঝেই লুকোচুরি খেলবে! সমাজ তথা সংস্কৃতি এগিয়ে চলছে, এনালগ থেকে ডিজিটালে ধাবিত আমি, আমরা, আমাদের বাংলাদেশ। সব কিছুর ভালো মন্দ থাকবে, আছে, ছিল, চলছে...চলবেই। অনেক বছর আগে (৮-১০) আমাদের সমাজের মানুষগুলি, তাদের চারিপাশের অবস্থানগুলি ছিলও অনেকটাই সামাজিক, সমাজের কাছে ছিলও চাওয়া পাওয়া। ছোটবেলা থেকেই চাহিদা, মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি ছিলও সুন্দর, যা বর্তমানের মতো নয়। অর্থের দিক থেকে হয়তো তারা ধনী ছিলেন না, কিন্তু কিছু করার ছিলও অদম্য ইচ্ছা (ভালো কিছু)। ভাবনা তাদের বিবেক কে করা নাড়ত, এটা কি ঠিক হবে, করবো? আজকের আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি যা আমাকে ভাবায়, ভাবনা আমায় ছারে না। সমাজের মানুষগুলি অতিশয় বেস্ত, কর্মচঞ্চল মনে সময় কোথায় অন্য মানুষগুলির দিকে তাকানোর? যে যার চাহিদায় মত্ত। সেই কবে থেকেই চলা শুরু হয়েছে, যার শেষ কোথায় আমি জানি না, হয়তো তারাই ভালো বলতে পারবেন। চলার পথে তারা কখনও ভাবে না কোথায় তাদের চাহিদার সমাপ্তি অথবা প্রাপ্তির মূল্যায়ন। সমাজের অপসংস্কৃতি, তথা অপ-ব্যবহার বেড়েই চলছে। আজ এমন একটা পরিস্থিতির ছোঁয়া আমাদের নিতে হচ্ছে যেখানে নিজ বাড়িতেই আমরা নিজেদের নিরাপদ ভাবতে পারছি না। এ কেমন সমাজের চাহিদা যা আমাদেরকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে আপন থেকে দূরে? মাঝে মাঝে ভাবি, আমাদের বিবেক কোথায়? নাকি বিবেকও চাহিদার ঘোরে ঘুরতে ঘুরতে সেই কবে আপন হারা হয়ে গেছে আমরা নিজেরাই জানি না। কিছুটা প্রতিচ্ছবি নাকি ইতিহাসের সাক্ষি আমি জানি না, বাস্তবতা...??? হয়তঃ

আগের দিনের মানুষগুলি সমাজের মানুষের কাছে ছিল অনেকটাই দায়বদ্ধ। সকলেই সকলের খোঁজ খবর রাখতো, কিংবা এটাকে তারা দায়িত্ব মনে করতো। সকলের সুখ, দুঃখ ভাগাভাগি করে নিতো, খোলা মনে ভাব বিনিময় যা মনের ভেতরের আমিত্বকে উপরিভাগে সকলের সম্মুখে তুলে আনত, আপন মনের মাধুরিতে সাজাত আপন ভুবন যেথায় ঠাই ছিল আমাদের তথা সমাজের, এক অর্থে সবার।

এখন আমাদের সমাজের মানুষগুলি সমাজ কি তা নিয়ে ভেবে দেখার সময় কোথায়? নিজে বেচে থাকাই বুঝি সমাজের নতুন সংজ্ঞা! একটি সিনেমার কথা মনে হয়ে গেলো, মৌমাছিরা পরাগায়নের মাধ্যমে... মধু আহরণ করে, এক সময় মৌমাছিরা চিন্তা করে, আমরা কষ্ট করে মধু তৈরি করি আর সেই মধু মানুষ নিয়ে নিবে এটা হতে পারে না। এরপর তারা আদালতে সমর্পণ হলে রায় পেয়ে যায় এবং পৃথিবী থেকে সকল মধু নিয়ে নিতে থাকে, এক সময় এমন পরিস্থিতি হয় মধু রাখার মতো কোনও জায়গা খুজে পায় না। ইতিমধ্যে মৌমাছিদের আর কোনও কাজ নেই, শুধু শুয়ে বসে থাকে, সকলেই এত অলস হয়ে পরে যে নড়াচড়া করতেই কষ্ট হয়। এদিকে পরাগায়ন না ঘটার দরুন পৃথিবীর অধিকাংশ এলাকা বৃক্ষ শুন্য হয়ে পরে। ঐদিকে মৌমাছিরা মারা যেতে থাকে, পৃথিবী হতে থাকে বসবাসের অযোগ্য। সবশেষে মৌমাছিরা সিদ্ধান্ত নেয় তারা আগের মতোই চলবে, তা না হলে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে, যাই হোক সিনেমার ঘটনাটা অনেক সংক্ষেপ করে বললাম, আসলে সিনেমাটা যা শিক্ষা দেয় তা হচ্ছে, শুধুমাত্র নিজের জন্নে বেচে থাকা নয়, বেচে থাকো সবাই কে নিয়ে, এটা শুধুই আমার অভিমত, বাকিটা আপনাদের কাছেই রেখে গেলাম।

দিন দিন কেমন জানি আমারাও আমাদেরকে এমনভাবে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত করে ফেলছি যেখানে শুধু নিজেদের মজুদ ঘর তৈরি করার প্রয়াশ, সেই সিনেমার মতোই...

সবাই সুখে থাকতে চাই, কিন্তু নিজ জগতের মাঝে, সম্পদের পাহাড় গড়তে চাই, জানি না এর ব্যাবহার আদৌ করতে পারবো কিনা, দরকার ছিলও কি? যেথায় ঠাই মেলে না সমাজের কিংবা অবহেলিত মানুষদের সংস্পর্শ, সেথায় আমার বিবেক কি বলে? যুব সমাজ চাকুরি নামক সোনার হরিনের পেছনে ছুটতে ছুটতে প্রায়ই দুর্নীতির জালে আবদ্ধ হচ্ছে।

একদিন টাঙ্গাইলের এক কম্পিউটার এর দোকানে গিয়ে শুনি, এক ভদ্রলোক কম্পিউটার কিনতে আসছে, তিনি বিগত কয়েক মাস যাবত আসতেছেন, এক মাসে মাদারবোর্ড, অন্য মাসে অন্যান্য যন্ত্রাংশ, বাকি ছিলও আগামী মাসের জন্নে হার্ড ডিস্ক, তবেই তার কম্পিউটার পূর্ণতা পাবে। কিন্তু আমরা বলেছিলাম এত আগের যন্ত্রাংশ আর নতুন কিছুটার সংমিশ্রণে প্রবলেম হবে না? দোকানদার বলছিলও হতে পারে, আমি হাসি, আমার হাসি তাদের জন্নে যারা সমাজটাকে নিয়ে গেছে বিবেকহীন অন্ধকারের গহীনে। যাই হোক, সেদিন ভদ্রলোকটির কম্পিউটার ঠিক ই পূর্ণতা পায়, তার সততার পুরস্কার সরুপ। কিন্তু, তিনি যখন হার্ড ডিস্কটা উপহার হিসেবে পায় সেদিন তার দুচোখ বেয়ে বৃষ্টি পড়ছিল, যে বৃষ্টির দাম আমরা দিতে পারি না, কখনও পারবো কি? এখন আসি লোকটার চাকরির বিবরণীতে, যতদূর মনে পরে তিনি খাদ্য অফিসার নাকি সহকারি খাদ্য অফিসার ছিলেন। যে পোস্টে চাকুরির জন্নে এত্ত তদবির আর ও কতো কিছু। ভাবনা আমায় ভাবায়, যে পোস্টের চাকুরি করে শহরে বাসা ভাড়া নিয়ে ভালোভাবে থাকা যায় না, তার জন্নে এত্ত তদবির, আর...???
ভাবনাগুলি শুধুই ভাবায়, সততার মূল্য কি তবে “কান্না”? এরকম উদাহরন অনেক বলা যায়। কি লাভ এই শিক্ষার, যে শিক্ষা আমাদেরকে, বিবেককে জাগ্রত করতে পারে না, নাকি আমাদের বিবেকও আজ কোনও এক বইয়ের পাতায় কিংবা ফ্রেমে আবদ্ধ?

আমাদের শিক্ষা বেবস্থায় প্রাইমারি থেকেই গঠন করা উচিত নৈতিকতা বিষয়, যা শিশুসুলভ মনে সুন্দর অনুভূতির খোঁড়াক জোগাবে। প্রতিযোগিতা থাকবে, কিন্তু সেখানে থাকবে সুন্দর পরিবেশ, সুস্থ চিন্তাধারা, সুন্দর এক আগামির স্বপ্ন নিয়ে রেখে যাবো আগামি প্রজন্ম। আমি দেখেছি, প্রায় সকল মানুষের ভেতর নিজস্ব একটা আমি থাকে যাকে আমি “আমার আমি” শিরোনাম কিংবা নামকরন করেছি। সেই আমিটাকে জাগিয়ে তুলতে পারলেই আমি অন্তত নিশ্চিত, পৃথিবী ফিরে পাবে আপন রঙ, বিকশিত হবে চারিদিক, স্বপ্ন দেখাবে আপন মনে, বেচে থাকবে বাংলাদেশ তথা সুন্দর এই পৃথিবী।

আমরা কি পারি না! “আমার আমি” কে জাগিয়ে তুলতে? তবুও আশা রাখি, বিবেক (আমার আমি) জাগ্রত হবেই, সুস্থ পরিবেশে বেড়ে উঠবে আগামি প্রজন্ম, সুচিত হবে নতুন অধ্যায়, গঠিত হবে সোনার বাংলা। পৃথিবীর ভেতর ছোট্ট বাংলাদেশ আলোক শিখা জ্বালিয়ে আলোকিত করবে স্বদেশ তথা সমগ্র পৃথিবীকে, ঘোষিত হবে সোনার বাংলাদেশ সূচিত হবে সুন্দর পৃথিবী, ফিরে পাবো সত্যিকারের “আমার আমি”।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মিলন বনিক ভাবনাগুলি শুধুই ভাবায়, সততার মূল্য কি তবে “কান্না”? সুন্দর লেখা..সমাজের অসঙ্গতিগুলো ইথে এসেছে...ভালো লাগলো....
আপনাকে ধন্যবাদ... সত্তিকারের বিবেক যেন জাগ্রত হয়, তবেই আমার লিখা পূর্ণতা পাবে। হয়তো কোনও এক সময়...
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি সুক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি ..... আমার আমি কে দেশাত্ব বোধ তুলে ধরার সুন্দর প্রয়াশ..............খুব ভাল লাগলো অনেক ধন্যবাদ আখতারুজ্জামান ভাইকে...........
Rumana Sobhan Porag আমরা কি পারি না! “আমার আমি” কে জাগিয়ে তুলতে? তবুও আশা রাখি, বিবেক (আমার আমি) জাগ্রত হবেই, সুস্থ পরিবেশে বেড়ে উঠবে আগামি প্রজন্ম, সুচিত হবে নতুন অধ্যায়, গঠিত হবে সোনার বাংলা। পৃথিবীর ভেতর ছোট্ট বাংলাদেশ আলোক শিখা জ্বালিয়ে আলোকিত করবে স্বদেশ তথা সমগ্র পৃথিবীকে, ঘোষিত হবে সোনার বাংলাদেশ সূচিত হবে সুন্দর পৃথিবী, ফিরে পাবো সত্যিকারের “আমার আমি”।--খুব মূল্যবান কথা বলেছেন।পড়তে ভাল লেগেছে।
ইনশাআল্লাহ, আমরা পারি। একটু একটু করে শুরু করে সবার সম্মিলিত প্রয়াশ, আমার আমি কে জাগিয়ে তুলবেই। আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।
জাকিয়া জেসমিন যূথী শুধু ভোট নয় বন্ধু, সাথে অন্য লেখকদের মানে, আমাদের সবার 'আপনার লেখা' সম্পর্কে সমালোচনাটাও মাথা পেতে নিন। ভালো লেখার পেছনে আমি আমার বন্ধুদের সমালোচনাটাকে সবসময় গুরুত্ব দেই। আজকের আমি'র পেছনে আমার এই গল্পকবিতা অঙ্গনের 'লেখায় সিনিয়র'দের উপদেশ মনে রেখেই আমি এই পর্যন্ত এসেছি। এখনো অবশ্য আমায় আরো অনেক শিখতে হবে, সেটাও জানি। তবে, এক সময় এইটুকুও ছিলাম না। লিখতাম আর ভাবতাম, 'কত্ত ভালো লিখেছি!' সে যাই হোক, আপনার নামটা দেখেই বলতে ইচ্ছে করলো, এই গল্পকবিতায় ঠিক এই নামেই আরেকজন প্রবীণ লেখক আছেন। তবে ওনার নামটা মোঃ আক্তারুজ্জামান। আমি ওনার লেখার ভক্ত, মানুষটারও। এতক্ষণ যে কথাগুলো বলেছি সেজন্যে হয়তো আমাকে 'বিরক্তিকর' লাগতে শুরু করেছে?? সবশেষে বলি, আপনার ভেতরে লেখার গুরু আছেন একজন। নিয়মিত হলে অনেক ভালো লেখা বেরুবে আপনার হাত ধরে। এইজন্যে বেশি বেশি ভালো ভালো লেখকদের লেখা পড়ুন। তাতে আপনার লেখা অনেক ভালো হবে। শুভকামনা রইলো। নতুন বলেই আপনাকে এত কিছু বললাম। রাগ করবেন না যেন।
অনেক ধন্যবাদ, এতও কষ্ট করে এত বড় কমেন্ট করার জন্যে... লিখতে চেয়েছিলাম জীবনের কিছু কথা, তুলে ধরতে চেয়েছিলাম আমার দেখা যা আমি কিংবা আমরা প্রায় এরিয়ে যাই, এ জন্যেই এটাকে আমি অরকম করে সাজাতে পারি নি, আর আমার লেখা এই গল্প কে আমি যে গল্প হিসেবে গল্পের খাতায় বন্দি করতে চাই না। তাইতো... আপনার উপদেশ আমায় প্রেরনা যোগাবে, ভালো থাকবেন। সবাইকে নিয়ে...
আমরা যারা নবীন, তাদের লেখায় নিজের চেনা জগতের চাওয়া-পাওয়া-দ্বন্দ্ব, ভালোবাসা, সমাজের অতৃপ্তি...এগুলৈ তো উঠে আসবে। এগুলোই আসার কথা। লেখা চলতে থাকুক। খুব বেশি পরামর্শ দেবো না। লিখতে লিখতে নিজেই নিজের লেখার ধরন খুঁজে পেয়ে যাবেন। আমি এক কঠিন সমালোচক, সেই হিসেবে বড় বড় কমেন্টের বিরক্তিটা একটু সহ্য করে নেবেন। কিন্তু, এটুকু জানবেন-কারো জন্য মন মোহিনী মন্তব্য আমি দেইনা, যা ডিজার্ভ করি তাই বলি। এটাই আমি। একজন জুঁইফুল। :)
সমালোচনা না থাকলে লেখা প্রকাশে লাভ নেই। আমি আপনার পরামর্শকে স্বাগত জানাই, আমি ও মনের কথা সরাসরি বলতে পছন্দ করি। আর বিরক্তির তো প্রশ্নই আসে না... ভালো থাকবেন
ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনিও ভালো থাকবেন।
আরাফাত ইসলাম যান ! অসাধারণ ভোট দিয়ে দিলাম !! এবার খুশি তো ?
অনেক ধন্যবাদ। আমাদের চাহিদার শেষ কোথায় আমরা কি জানি? শুধু চেয়েই থাকি... জানি না এর শেষ কোথায়... আর ভোটের কথা, আসলে নতুন হিসেবে আপনাদের সাথে জড়িত হয়ে ভেবেছিলাম একটা কমেন্ট দেই, তাইতো অনেকটা মজা করেই লিখেছিলাম "Please Vote me...AMAR AMI"... তবে পেলে খুশি, অবশ্যই......

২১ অক্টোবর - ২০১৩ গল্প/কবিতা: ৩ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪