আমার যতো ক্ষোভ আবার নড়ে চড়ে উঠে ,আবার বক্তৃতা-বিবৃতি, মিথ্যার বেসাতি- একাত্তরের ভয়াল দিন গুলির সে কী অপব্যাখ্যা - সে কী বিকৃতি সে কী নির্লজ্জ আত্মকথন, যেনো এক জারজ বাঙালীর অরাজক আস্ফালন !
আমি তাদের কথা বলছি-যারা রাজাকার ,যারা আল বদর, যারা আল শামছ যারা বাংলার সবুজ বনানী আর মাঠের শ্যামলিমাকে একাত্তরে এক ধূসর মরুচিকাময় বিরান মরুভূমিতে পরিনত করেছিলো যারা বোমা ও বারুদের গন্ধের সাথে লাশ পঁচা র্দূগন্ধে বাতাস ভারী করেছিলো যারা গ্রামকে গ্রাম আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে ছারখার করে দিয়েছিলো বুদ্ধিজীবিদের হত্যা-যজ্ঞে মেতে উঠেছিলো স্বঘোষিত সেই সব ঘৃণ্য পশুরা- আপন রক্তের বিরুদ্ধে: তারা স্বকার্যে কুলাঙ্গার ,নরকের ঘৃণ্য কীট ! যারা তিরিশ লক্ষ বাঙালীর রক্তে হাত রাঙিয়ে গৃধিনীর মতো নাচতো যারা মা-বোনকে পশু-পাষন্ডদের হাতে তুলে দিয়ে তৃপ্তির ঢেকুর তুলতো ধিক্ সেই সব নর-পিশাচের ! যারা বাঙালী নিধনের যজ্ঞ চালিয়েছিলো লুটে নিয়েছিলো যতো সম্পদ. লুঠপাট করেছিলো সোনা-দানা ব্যবহার্য্য যতো মালামাল ধংস করেছিলো ব্রীজ-কার্লভার্ট-রাস্তা-ঘাট সহ যতো স্থাপনা অবশ্যই তারা মানবতার বিরুদ্ধে , স্বাধীনতার বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধে মেতে উঠেছিলো ইতিহাসের পাতায় লেপ্টে দিয়েছিলো কলংকের কালিমা,এক অন্ধকারময় কালো অধ্যায়,
তাই,আমার যতো ঘৃণা তাদের প্রতি - যারা আজও নারকীয় ভাবে হত্যা-যজ্ঞ চালায়,আগুনে-ককটেলে-বোমায়-পেট্রোল বোমায় মানুষ পুড়িয়ে মারে যত্র-তত্র যারা স্বাধীনতাকে নস্যাৎ করতে চায় জঙ্গির আদলে-দেশী-বিদেশী চক্রান্তে । তাদেরকে রুখতে এখনই সময়- একাত্তরের চেতনায় গর্জে ওঠার !
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
জসীম উদ্দীন মুহম্মদ
তাই,আমার যতো ঘৃণা তাদের প্রতি - যারা আজও নারকীয় ভাবে
হত্যা-যজ্ঞ চালায়,আগুনে-ককটেলে-বোমায়-পেট্রোল বোমায় মানুষ পুড়িয়ে মারে যত্র-তত্র------- অসাধারন !
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।