আমি আর স্বপ্না

আমি (নভেম্বর ২০১৩)

সহিদুল হক
  • ৩৬
আজকাল বধূ-হত্যার সংবাদে মোটেই চমকে উঠি না। "অগ্নিদগ্ধ হয়ে গৃহবধূর মৃত্যুঃ স্বামী-শ্বশুর ধৃত"--সংবাদপ্ত্রে এই শিরোনামটা যেন দৈনিক শিরোনামের রূপ নিয়েছে।বধুহত্যার ঘটনাও সাধারণ মানুষের মনে আর কোনো রেখাপাত করে না। তাছাড়া হাসপাতালের ডাক্তার হিসাবে প্রত্যক্ষ তো করছিই।
তাই যখন শুনলাম এমার্জেন্সিতে একজন অগ্নিদগ্ধ মহিলাকে ভর্তি করা হয়েছে, তখন কোনরকম ভাবান্তর হয় নি আমার। কেবল ডিঊটি পালনের তাগিদেই ছুটে গেলাম এমার্জেন্সি ওয়ার্ডে।
আগুনে ঝলসে গেছে সারাটা দেহ,চাঁদের ঊপর ঘন মেঘের আস্তরণের মতো সুন্দর মুখটা চাপা পড়ে গেছে বীভৎস কালিমায়।গলায় একটা সোনার হার ঝুলছে। হারের 'এস্' লেখা লকেটটা দেখেই আমার হৃৎপিন্ডটা লাফিয়ে উঠলো,দুলে উঠলো সারা পৃথিবী। সব কিছু ভুলে উন্মাদের মতো চিৎকার করে উঠলাম, স্বপ্না.........

স্বপ্না। আমার জীবন-পাতায় লেখা এক পবিত্রতম নাম। নিম্নবিত্ত ঘরের ছেলে হয়েও আমি যে আজ একজন প্রতষ্ঠিত ডাক্তার হতে পেরেছি তা ঐ স্বপ্নারই কল্যাণে।
আমি আর স্বপ্না একই গ্রামের ছেলেমেয়ে। ওদের আর আমাদের বাড়ির মাঝে কেবল একটা পুকুরের বাবধান ছিল।ছোটবেলায় আমি পাড়ার ছেলেমেয়েদের সঙ্গে তেমন মিশতাম না। কেবল স্কুল আর বাড়ি--এই ছিল আমার জগৎ। তাই পাড়ার ছেলেমেয়েদের সঙ্গে তেমন পরিচয় ছিল না। স্বপ্নাও ছিল আমার অপরিচিতা।
কিন্তু অপ্রত্যাশিত এক ঘটনা স্বপ্নার সঙ্গে আমার পরিচয় করিয়ে দিল। ঘটনা না বলে দুর্ঘটনা বলাই সঙ্গত। সেদিন ছিল শনিবার। স্কুল থেকে ফিরে পকুরের ঘাটে পা ধুতে গিয়েছিলাম। হঠাৎ দেখি পুকুরের জলে একটা মেয়ে হাবুডুবু খাচ্ছে। হাত-পা ছটফটিয়ে প্রাণপণে ভ্সে থাকার চেষ্টা করছে মেয়েটি কিন্তু কিছুতেই পাড়ে যেতে পারছে না। বুঝলাম মেয়েটি সাঁতার জানে না। অশুভ আশঙ্কায় বুকটা কেঁপে উঠলো আমার। আর কিছু দেরি হলে নির্ঘাৎ তলিয়ে যাবে মেয়েটি। আশেপাশে একটিও জনপ্রাণী নেই। হয়তো গ্রীষ্মের দুপুরে ঘরে সবাই বিশ্রাম নিচ্ছে। আর কিছু ভাবতে পারলাম না। ঝাঁপিয়ে পড়লাম জলে। তলায়মান মেয়েটিকে টেনে তুললাম পাড়ে। তারপর মেয়েটিকে মাটিতে উপুড় করে শুইয়ে পেটে চাপ দিতেই নাক-মুখ দিয়ে গল গল করে জল বেরোতে লাগলো। ধীরে ধীরে জ্ঞান ফিরে এলো মেয়েটির। ঠিক তখনই ওর মা ছুটে এলেন। আমার মুখ থেকে সব শুনে আমাকে আদর করে কাছে টেনে নিয়ে বললেন, "তুমি শুধু আজ আমার মেয়ের প্রাণ বাঁচাওনি বাবা, আমাদেরও বাঁচিয়েছো।স্বপ্না আমাদের একমাত্র মেয়ে, ওকে ছাড়া আমরা ব্যঁচতে পারতাম না।"
এরপর থেকে স্বপ্নার সঙ্গে আমার বন্ধুত্ব গড়ে উঠলো। ওর বাবা-মাও আমাকে নিজের ছেলের মতই ভালবাসতেন। সারাদিন আমরা কেঊ কাঊকে ছেড়ে থাকতাম না। হয় আমাদের বাড়িতে না হোয় ওদের বাড়িতে আমরা দুজনে খেলা করে বেড়াতাম। নিষ্পাপ দুটি ফুলের মতো পবিত্র সম্পর্কের সুমিষ্ট গন্ধে আমরা ভরিয়ে রাখতাম আমাদের ছোট্ট জগৎটাকে।
একদিনের ঘটনা আমার আজও স্পষ্ট মনে আছে। সেদিনটা ছিল চব্বিশে ডিসেম্বর। পরীক্ষার রেজাল্ট আউটের দিন। সে বছর আমি ফার্স্ট হয়েছিলাম, কিন্তু স্বপ্না ফেল করেছিল। তাই ফার্স্ট হওয়ার আনন্দ একেবারেই উপভোগ করতে পারিনি। বরং স্বপ্নার ফেলের খবর শুনে চোখে জল এসে গিয়েছিল। কিন্তু স্বপ্না নিজের ফেলের খবর শুনে প্রথমে দুঃখ পেলেও আমি ফার্স্ট হয়েছি জেনে ওর সে কীআনন্দ! আমাকে কাঁদতে দেখে বললো, আমি পাশ করে জজ-ব্যারিষ্টার হবো না কি? (যদিও আমি জানতাম ওর লেখাপড়া করার প্রবল শখ)। তোমাকে কিন্তু মস্ত বড় ডাক্তার হতে হবে। তখন যেন ভুলে যেও না আমাকে। বলেই এক ছুটে ওর মাকে খবরটা দিতে গেল। আমিও পিছনে পিছনে গেলাম।
গিয়ে শুনলাম স্বপ্না ওর মাকে বলছে, মা সরিফুলদা ফার্স্ট হয়েছে।
মাসিমা বললেন,তাই নাকি! অবশ্য সরিফুল খুব ব্রেণী ছেলে, জানতাম ও ফার্স্ট হবে, কিন্তু তোর খবর কি?
এবার চুপ করে গেল স্বপ্না। কিন্তু মুখে দুঃখের কোন চিহ্ন নেই।বরং মিষ্টি মিষ্টি হাসছে। আমি আশ্চর্য হয়ে গেলাম। নিজে ফেল করেছে, সেজন্য ওর কোন দুঃখই নেই, আমি ফার্স্ট হয়েছি বলেই ওর এত আনন্দ!এবারও আমার চোখে জল এসে গেল। তবে দুঃখে নয়, নিদারুণ আনন্দে। বড় বেশি আপন মনে হল ওকে।
শৈশবের সেই সোনালী দিনগুলো বেশ কাটছিল ঝর্ণার উচ্ছ্বল গতির মতো। কিন্তু জীবনের পথ বোধ হয় চিরদিন একই দিকে অগ্রসর হয় না। মাঝে মাঝে বাঁক নেয়।
আমার আনন্দোজ্জ্বল জীবনেও নেমে এলো দুর্দিনের ঘোর অমানিশা। গ্যাস্ট্রিক আলসারে বাবা মারা গেলেন। বাবা ছোটখাট একটা ব্যবসা করতেন। তাঁর আয়েই চলতো আমাদের সংসার। কিন্তু বাবা মারা যাওয়ার পর মা আমাকে নিয়ে অথৈ জলে পড়লেন। তাঁর আশা ছিল আমাকে লেখাপড়া শিখিয়ে অনেক বড় করবেন কিন্তু যেখানে অন্ন-সংস্থানই সমস্যার ব্যাপার, সেখানে লেখাপড়ার খরচ যোগানো স্বপ্ন মাত্র।
তবু মা নিদারুণ পরিশ্রম করে সেলাইয়ের কাজ করে আমার লেখাপড়ার খরচ যোগাতে লাগলেন। মায়ের দুঃখে আমি আড়ালে চোখের জল ফেলতে লাগলাম। আমার জন্যই মাকে এত কষ্ট পেতে হচ্ছে--একথা ভেবে নিজেকে বড় অপরাধী মনে হল। তাই মাকে একদিন বললাম,মা আমি আর স্কুলে যাবো না, আমিও রোজগার করবো,আমার বয়সী কত ছেলেই তো জন-মজুর খাটছে। এই কথা শুনে মা প্রচণ্ড রেগে গিয়ে আমাকে একটা চড় কষিয়ে দিলেন। আমি পুকুর-পাড়ে গিয়ে নীরবে চোখের জল ঝরাতে লাগলাম। হঠাৎ কাঁধের উপর কোমল হাতের স্পর্শ পেয়ে তাকিয়ে দেখি, স্বপ্না। আমার পাশে বসে আমার একটা হাত ওর কোলের উপর টেনে নিয়ে বললো, তুমি কাঁদছো কেন সরিফুলদা? ওর চোখদুটোও ছলছল করছিল।
বললাম আমরা বড় গরিব স্বপ্না। আমার লেখাপড়ার খরচ যোগাতে মাকে খুব কষ্ট করতে হয়। তাই ভাবছি স্কুল ছেড়ে দেবো।
স্বপ্না আমার মুখের উপর হাত চাপা দিয়ে কাঁদো কাঁদো স্বরে বললো,ওকথা আর কক্ষনো বলবে না, তোমার ওপর আমার কত আশা, বড় হয়ে তুম ডাক্তার হবে।দাদা হয়ে বোনের এই আশাটা তুমি পূরণ করতে পারবে না?
আমি বললাম, 'কিন্তু খরচ যোগাবো কেমন করে?' স্বপ্না বললো, আমি দেবো। আমার বাবা আমাকে যা হাতখরচ দেয় আমারতো তা লাগে না।মায়ের কাছে সব রেখে দিয়েছি। মাকে তোমার কথা বললে নিশ্চই দেবা।
--- তা হয় না স্বপ্না।
--- কেন হয় না?
--- কারও দানে আমি বড় হতে চাই না।
এ কথা শুনে কেঁদে ফেললো স্বপ্না।তুমি আমাকে পর ভাবো সরিফুলদা? আমি যদি তোমার নিজের বোন হতাম, পারতে এমন কথা বলতে?
--- আমাকে ভুল বুঝো না স্বপ্না, তোমাকে নিজের বোনের মতই আপন ভাবি।আসলে মা কারও সাহায্য নিতে রাজি হবেন কি না সন্দেহ।
--- আমি মাসিমাকে বুঝিয়ে বলবো।
--- দেখো, মা যদি রাজি হয়।

মা অবশ্য প্রথমে রাজি হননি। স্বপ্না বলেছিল, মাসিমা, সরিফুলদা আমার জীবন ব্যঁচিয়েছে। তাই সরিফুলদার জন্য আমাকে এইটুকু অন্ততঃ করার সুযোগ দিন, নইলে সারা জীবন ঋণী থেকে যাবো।
---মা বললেন, দেখো সরিফুল ওর কর্তব্য করেছে মাত্র, যে কেউ তা করতো, এর জন্য ঋণী থাকার কি আছে?
---কিন্তু মাসিমা, বোন কি দাদার জন্যে এইটুকু করতে পারে না? আপনার মেয়ে হয়ে এই অনুরোধটুকু করছি, না রাখলে বড় দুঃখ পাবো।
অবশেষে মা রাজি হলেন। বললেন, যা কিছু দেবে তোমার বাবা-মাকে জানিয়ে দেবে।
আনন্দে আমার মাকে জড়িয়ে ধরেছিল স্বপ্না, 'আপনি বড় ভালো মাসি।' তারপর থেকে আমার লেখাপড়ার সমস্ত খরচ স্বপ্নাই বহন করতে লাগলো।

আর একদিনের কথাও আজ মনে পড়ছে। সেদিন ছিল ভাইফোঁটা। পাড়ার অন্য মেয়েদের ভাইকে ফোঁটা দিতে দেখে স্বপ্নার মন খুব খারাপ হয়ে গেল। বাড়ি ফিরে মাসিমাকে বললো, মা আমি ভাইফোঁটা দেবো।
মাসিমা অবাক হয়ে বললেন,সে কি! তোর ভাই কোথায় যে ফোঁটা দিবি?
স্বপ্না বললো, কেন সরিফুলদা তো আমার দাদা হয়, আমি সরিফুলদাকে ফোঁটা দেব
--- বেশ তো, তাই দে। মেয়ের জিদে অগত্যা রাজি হতেই হয় মাসিমাকে।
সেদিন প্রথম স্বপ্না আমাকে ফোঁটা দিল, ভাইফোঁটা।আমি স্বপ্নাকে একটা সোনার হার দিলাম। আমার এক দিদি ছোটবেলায় ভাইরাল জ্বরে মারা গিয়েছিল। হারটা তারই। হারে লকেটটায় আমার দিদির নামের(সাবেরা) আদ্যক্ষর 'এস্' লেখা ছিল। শত দুঃখেও মা দিদির এই স্মৃতিচিহ্নটুকু বিক্রি করেননি। কিন্তু আমি স্বপ্নাকে দিতে চাই শুনে মা তৎক্ষণাৎ হারটা বার করে দিয়েছিলেন।
স্বপ্না সেদিন আমাকে একটা স্টার্লিং কোম্পানির দামি পেন দিয়ে বলেছিল, এবার থেকে সব পরীক্ষায় এই পেন দিয়ে লিখবে।
স্বপ্নাও এরপর আমার দেওয়া হারটি সবসময় গলায় পরে থাকতো। যদিও ওর আরও অনেক দামি হার ছিল। যাইহোক, এভাবেই আমরা দুজনে প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মেই বড় হতে লাগলাম। পাড়া-প্রতিবেশীরা আমাদের নিয়ে নানারকম কুৎসা রটাতে লাগলো। কিন্তু চরিত্রের সততা বুঝি হাঁসের পালকের মতো। লোকনিন্দার জল তাতে কোনো রেখাপাত করতে পারে না। তাই আমরা সেই লোকনিন্দাকে গ্রাহ্য করতাম না।
যাই হোক, একদিন স্বপ্নার বিয়ে হয়ে গেল। স্বপ্নার বাবা ছিলেন বড় ব্যবসায়ী। মেয়ের বিয়েও দিলেন ধনী ব্যবসায়ীর ছেলের সঙ্গে। শুনে খুব খুশি হলাম। উচ্চবিত্ত ঘরের বঊ হচ্ছে স্বপ্না। রাজরাণীর মতো সুখে থাকবে। বিয়ের পর দিন ট্যাক্সিতে ওঠার আগে আমার গলা জড়িয়ে অনেকক্ষণ ধরে কেঁদেছিল স্বপ্না। কাঁদতে কাঁদতে বলেছিল, দুজনে একসঙ্গে বড় হয়েছি, তোমাকে ছেড়ে কেমন করে থাকবো সরিফুলদা?
আমি সান্ত্বনা দিয়ে বললাম, দূর পাগিল, মেয়েরা কি চিরদিন বাপের বাড়ি থাকার জন্যে জন্মায়? স্বামীর ঘরে একদিন তো তাকে যেতেই হয়।কিন্তু মনে মনে আমিও বড় কষ্ট পেয়েছিলাম। একই বৃন্তের দুটি ফুলের মতো আমরা বড় হয়েছি। আজ যেন একটা ফুল বৃন্তচ্যুত হল।
যাইহোক, স্বপ্নার স্বামীর হাতদুটো ধরে বললাম, আমার বোনটি বড় আদরে মানুষ হয়েছে, ওর যেন কোন কষ্ট না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রেখো ভাই।
কিন্তু যা আশা করেছিলাম স্বপ্নার ভাগ্যে তা হল না। স্বপ্নার শ্বশুর ছিলেন অত্যন্ত অর্থলোভী। মাঝে মাঝেই স্বপ্নার বাবার কাছে অর্থ দাবি করতে লাগলেন।
মেয়ের মুখ চেয়ে বেশ কয়েকবার তাঁর দাবি মিটিয়েও ছিলেন। কিন্তু বার বার স্বপ্নার শ্বশুরের এই অন্যায় দাবিতে বিরক্ত হয়ে উঠলেন। শেষে টাকা-পয়সা দেওয়া বন্ধ করে দিলেন। দিন কয়েক আগে স্বপ্না আমাকে ফোন করে বললো, দাদা তুমি বাবাকে রাজি করাও, নইলে ওরা আমাকে মেরে ফেলবে।
হাসপাতালের ডিঊটি ফেলে ছুটলাম স্বপ্নার বাবার কাছে।তাঁর হাতদূটো ধরে বললাম ,মেসোমশাই স্বপ্নাকে বাঁচান, আপনি রাজি হয়ে যান, না হয় আমাকে অনুমতি দিন, আমিই ওদের দাবি মিটিয়ে দেবো।উনি বললেন, আমাকে একটু ভাবতে দাও।
কিন্তু নিয়তি ভাবার আর সময় দিল না...।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মিলন বনিক সামাজিক একটা অবক্ষয়কে খুব সুন্দর আর মোলায়েমভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন.....খুব ভালো লাগলো...শুভকামনা....
gothonmulok sundor montobyer jonyo ojosro dhonyobad. valo thakben milonda.
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি চিরাযিত গতানুগতিক কাহিনী ......খুব ভালো লাগলো..... তবে লিখার প্রতি একটু যত্নবান হওয়া দরকার। শহিদুল ভাই আপনাকে ধন্যবাদ................
অশেষ ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন
আরাফাত ইসলাম সত্যিই ভালো লিখেছেন।(তবে আপনাকে আমার লেখায় ও আশা করব, অবশ্যই গঠনমূলক সমালোচনা সহকারে ! )
অশেষ ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন
দীপঙ্কর বেরা নিজেকে ভালই প্রকাশ ।
অশেষ ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।
জাকিয়া জেসমিন যূথী লেখা সাবমিট করার পরে নতুন সংখ্যা প্রকাশের আগেই অর্থাৎ ১ তারিখের আগে প্রিভিউ'তে দেখে নেবেন, বানান এবং অন্যান্য সবকিছু লেখাটার ভেতরে ঠিক আছে কিনা! কিছু গরমিল পেলে গল্পকবিতার 'প্রসেসসর' নামের আইডি'কে বিস্তারিত বার্তা দেবেন। ভুলত্রুটি থাকলে ঠিক করে দেয়া হবে। আমাদের সামাজিক জীবনের একটা গভীর ক্ষত আপনার লেখায় সুন্দর ভাবে ফুঁটিয়ে তুলেছেন। ধন্যবাদ সুন্দর লেখাটির জন্য।
খুবই উপকৃত হলাম পরামর্শটি পেয়ে। অজস্র ধন্যবাদ জুঁই দেবী মূল্যবান পরামর্শ ও সুন্দর মন্তব্যের জন্য। খু-উ-ব ভাল থাকবেন, পাশে থাকবেন।
ঐশিকা বসু বানানে সে যাই হোক, কষ্টটা খুব সুন্দর তুলে ধরেছেন। আর কি চাই? শুভেচ্ছা নেবেন দাদা।
অশেষ ধন্যবাদ বোন ঐশিকা বসু, ভাল থাকবেন।
সহিদুল হক টাইপিং মিস্টেক:-১ম পর্বের ১ম লাইন:--- সংবাদপত্রে ২য় " ৩য় " --- ব্যবধান ২য় " ৮ম " --- ভেসে ২য় " ১৭ তম " --- হয় ২য় " ৪৭তম " --- তুমি ২য় " ৪৯তম " --- দেবে ৪র্থ " ৭ম " --- হারের লেখক-কবি-পাঠক বন্ধুদের্ সাদর্ আমন্ত্রণ জানাই পড়া, মন্তব্য ও পছন্দের্ জন্য। ভাল থাকবেন সবাই। ধন্যবাদ।

১১ সেপ্টেম্বর - ২০১৩ গল্প/কবিতা: ২৪ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

বিজ্ঞপ্তি

“জানুয়ারী ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ জানুয়ারী, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।

প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী