আজ যখন আমি এই লেখাটি লিখছি বাইরে তখন প্রবল বৃষ্টি ঝরছে। আমাদের দোচালা ঘরের টিনে তুমুলভাবে গর্জে উঠছে ওটা, ওর প্রতিটা ফোঁটা , ওর প্রতিটা স্পন্দন। আর একে একে জাগিয়ে দিচ্ছে আমার স্মৃতির সুপ্ত প্রকোষ্ঠগুলোকে । আমার অতীত - বর্তমান আর আগামীকে।
আমি.............? আমি পড়ছি, সাথে একটা মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে চাকরি করছি। বন্ধের সুবাদে বাড়ি এসেছি। আমাদের গ্রামের বাড়ি। দোচালা টিনের সেই পোড়াবাড়িটা এখন অবশ্য নেই। সময় এগিয়েছে। ওটার জায়গায় এখন দোতলা একটা বিল্ডিং হয়েছে। পাল্টে গেছে চারপাশ। পাল্টে গেছে চারপাশের মানুষগুলো, পাল্টেছে তাদের যাপিত জীবনের শৈলীও। একটা অজপাড়া গাঁ ধীরে ধীরে পা বাড়িয়েছে নগরায়নের দিকে।
আমি লিখছি দোতলার ব্যালকনিতে বসে। দোচালা টিনের অপর বৃষ্টির জল আছড়ে পড়ছে অবিরত। পাঠকের মনে খটকা লাগছে নিশ্চয়ই । যদি ব্যালকনিতেই লিখি, যদি সেটা দোতলা বিল্ডিং ই হয়, তবে তাতে দোচালা টিনের ঘর আসে কো’থেকে! হুম , দোচালা টিনের সেই ঘরটা আজ বাস্তবে নেই বটে, তবে ওটা আছে আমার ভেতর। এইযে ঠিক এইখানে। বুকের এই পাশটায় আমি ওটা আজো অনুভব করি গভীরভাবে।সেই ছোট্ট বাড়িটিকে ঘিরে আমার জীবনের যে আবর্তন, যে ঘাত-প্রতিঘাত, স্মৃতির ভাঁজে ভাঁজে তিলে তিলে যে সঞ্চয়, তার সবটাই আজ নিংড়ে দেবো এ লেখায়।
আমি তখন সাত কি আট বছরের তুতুল। নামটা আমার মায়ের ই দেয়া। তবে মা আমায় ঠিক ও নামে ডাকতেন না- ডাকতেন ছোট্ট করে 'তুলি' বলে। মায়ের নাকি খুব ইচ্ছা ছিল আমি মেয়ে হই। হইনি।তাই বলে মায়ের যে খুব বেশি আক্ষেপ ছিলো তাও নয়।তিনি নাকি ছোট্ট বেলায় আমায় মেয়েদের জামা-কাপড় ঈ পরাতেন। আর মাঝেমাঝে কপালে নাকি দিব্যি বসিয়ে দিতেন ছোট্ট একটা টিপও। আপনারা হাসছেন নিশ্চয়ই । আমারও প্রথমে হাসি পেত। কথাগুলো আমার ছোট খালার কাছে শোনা। খালা অবশ্য এখন বেঁচে নেই। নিউইয়র্কে এক রোড এক্সিডেন্টে মারা গেছেন বছর খানেক আগে। আমার সেই খালামণি -যিনি নাকি দেখতে ঠিক আমার মায়ের মতনই ছিলেন।
সে যাই হোক দিনটা ছিলো এমনি বৃষ্টি ভেজা। আমি তখন সাত কি আট বছরের তুতুল। সালটা ঠিক মনে নেই আমার।হয়ত সাতানব্বই কি আটানব্বই। ততদিনে আমার এক ছোট বোনও হয়েছে। ওর নাম তিতলি। বাবা তখন ঢাকার এক ওষুধ কোম্পানিতে ছোট একটা পদে চাকরি করতেন। আসতেন দু-এক মাস পর পর। সাথে নিয়ে আসতেন সস্তা দরের কিছু জামা-কাপড় আর খেলনা। ওতেই আমরা দু’ভাই-বোন কি যে খুশি হতাম। নতুন সে জামা গুলো আঁজলায় ভরে মুখ ডুবিয়ে ঘ্রাণ নিতাম আমি। সস্তা দরের সেই কাচাঁ কাচাঁ গন্ধ আজও নাকে লেগে আসে যেন।
বাবা এলেই বাড়িময় কেমন যেন একটা উৎসব উৎসব ভাব তৈরি হত।মা ভালো ভালো কিছু রান্না করতেন। আমাদের টিনের থালা গুলো ভরে উঠতো কত পদের কত স্বাদের আয়োজন নিয়ে। মা তার আটপৌরে চট্ চটে শাড়িটা বদলে একটা রঙিন পাড়ের শাড়ি পরতেন। আমি অবাক হয়ে দেখতাম মাকে। বাবা আসার আর একটা ভাল দিক ছিলো -এই সময় মা আমাদের ভাই-বোনকে বকা দিতেন না মোটেও। তখন দুপুরের ঘোর লাগা রোদ্দুরে ঘুরে বেড়ানোতেও যেন দোষের কিছু নেই। খুব আগ্রহভরে আমরা অপেক্ষা করতাম বাবা আসার এই দিনটার জন্য।
সেবারও বাবা এসেছিলেন। সাথে এনেছিলেন ছোট ছোট কিছু জামা। আজো আমার মনে আছে, লাল-গোলাপি রঙা সেই ছোট জামাগুলো দেখে চোখ বড় বড় করে ছোট তিতলি বলেছিল -" আমি এখন বর্ রো (বড়) হয়েছিনা?" বাবা যখন বললেন ওগুলো তিনি ওর জন্য আনেন নি, তখন ঠোঁট উল্টিয়ে ওর সেকি কান্না! মাঝ রাত পর্যন্ত ওর সে কান্না থামেনি। ছেলেবেলা থেকেই ও প্রচন্ড জেদি আর অভিমানী। একবার ওর কি একটা খেলনা ভেঙেছিলাম বলে ও আমার সাথে কথা বলেনি বহুদিন পর্যন্ত। সেই তিতলি,আমার একমাত্র ছোট বোন, আজ ও আর সেই ছোট্টটি নেই- ঢাকা ভার্সিটিতে পড়ছে-ইকনোমিক্সে।
যা হোক বাবা ফিরে যাবার দিন আমায় কাছে টেনে নিয়ে মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বলেছিলেন-"মায়ের সাথে সাথে থেকো বাবা কেমন। " বাবার সেই কথার মানে সেই সময় বুঝিনি আমি। আমি সেইদিন এতটা অবিভূত হয়ে গিয়েছিলাম যে বাবা ফিরে যাবার পরও আমার বিষ্ময় কাটেনি। বাবাতো কোন দিন এতটা নরম হয়ে, এতটা আদর করে কিছু বলেননি আমায়! বাবা অবশ্য কোনদিন আমায় কোন কড়া কথাও বলেননি। তবুও দু’তিন পক্ষ বাদে বাবা নামক এই মানুষটা যখন কাছে আসতেন, তখন তাঁকে অচেনা-অজানা একটা সত্ত্বা বলেই মনে হত আমার।
বৃষ্টিটা বেড়ে গেলো বোধহয়। " দাদা ভেতরে এসো বলছি। ব্যালকনিতে বৃষ্টি আসছেনা বুঝি? শেষে অসুখ বাঁধিয়ে বসবে।" - কিচেন রুম থেকে তিতলি আদেশ করলো যেন। আমি ঠোঁট চেপে হাসি। আমার এই ছোট বোনটা সেই ছেলেবেলা থেকেই আমাকে শসন করে আসছে।
তিতলির কথাই ঠিক। ব্যালকনির গ্রিল গলে বৃষ্টির ফোঁটা ভেতরে আসছে , ভিজিয়ে দিচ্ছে আমার নস্টালজিক অভিব্যক্তিকে।
সেদিন এমনি বৃষ্টি ঝরছিলো আর আকাশটা সহস্র শব্দে ভেঙে পড়ছিল অবিরত। শ্রাবণ তার সবটা কান্না ঢেলে দিচ্ছিল যেন। কান্নার কত জল।
আমি মাটিতে লেপা বারান্দার বাঁশের খুঁটিতে হাত পেঁচিয়ে দাঁড়িয়ে বৃষ্টি পড়া দেখছিলাম। টিনের চাল বেয়ে বৃষ্টির ধারা নিচে নেমে আসছিল আর শক্ত মাটিকে ছুঁয়ে ছুঁয়ে নরম করছিল ওরা- শত-সহস্র ধারায়। বৃষ্টির পানির চাপে মাটিগুলো একটু একটু সরে যাচ্ছিল যেন, তাতে জমছিল টলটলে স্বচ্ছ জল। সেই জলের পরে জল পড়ে বার বার ভেঙে চূর্মার হচ্ছিল জলের স্থিরতা। এ পাশটায় সব জল স্বচ্ছ। আর ও পাশটায় খড়ের চাল দিয়ে যে জল চুঁয়ে পড়ছিল ওটার রং ছিলো লালচে-খয়রী। বৃষ্টির কত রং!
তখন সারাবাড়ি মানুষে গমগম করছে।ঘর-উঠোন ছাড়িয়ে আঙিনা ছেয়ে গেছে মানুষে। আজ কিসের এত আয়োজন? কেন এত মানুষ? মা আগে বলেননি কেন আমায়? অভিমান জাগে মায়ের ওপর। বাবাও কি তবে আসবেন আজ? কাউকে প্রশ্ন করতে সাহস হয় না আমার। আমি পা টিপে টিপে চলে আসি বাড়ির ঠিক পেছন দিকটায়। সে সময় বৃষ্টিটা বেড়ে যায় আবার , বেড়ে যায় আকাশের দাপা দাপিও । টিনের চালে আছড়ে পড়া বৃষ্টির সামষ্টিক শব্দগুচ্ছকে মনে হচ্ছিল অবিরাম কান্নার রোল। আমার সেই ছোট্ট বুকটা কেন যেন ফাঁপা ফাঁপা ঠেকছিল। অসহায় লাগছিল নিজেকে। নতুন একটা জীবনকে ঘিরে এই যে এতো উৎসব এতো আয়োজন,আমায় যেন ওরা তুষ্ট করতে পারছিলনা কিছুতেই।
" তোর আরেকটা ভাই-বোন হইব রে তুলি" । আমি চমকে তাকাই।দেখি আমার বয়সি একটা মেয়ে। ওর গায়ে সুতো দিয়ে বাঁধা পুরোনো একটা পাজামা ছাড়া আর কিছু নেই। ওকে আগে কখনো দেখিনি আমি। " কিরে ছেড়া কাঁন্দস কেন?" কদুর বিচির মতন হলদে দাঁত বের করে বিশ্রীভাবে হাসলো ও। ভীষণ রাগ হলো আমার। হাতের চেটোয় গালের জল মুছে বাড়ির ভেতর ঢুকলাম আমি। " তু-তুলি" -মা যেন ডাকলো আমায়। এতো ভীত কেন মায়ের কন্ঠ? কি হয়েছে মায়ের? আমি উদভ্রান্তের ছুটলাম। এত্ত মানুষের ভীড়। সবাইকে গলে ছুটছি আমি। আমার মা।যে মা নাকি ছোট্টবেলায় আমার দুধ দাঁতে টোকা মেরে শাস্তি দিতেন খেতে গিয়ে কামড়ে দিয়েছি বলে। যে মা ছেলেবেলায় আমার মাথায় তেল দিয়ে সিঁথি কাটতে গিয়ে হঠাৎনাকটা চেপে দিয়ে বলতেন-" উ,এটা তোকে মোটেও মানায়নি রে তুলি,বোচা হয়েছে ।" আমি অভিমানে গাল ফুলোতাম।
আমি ছুটছি। মায়ের ঘরে ঢুকার আগে ই কেউ একজন আটকালো আমায়।"উহু, এখন মায়ের কাছে যাওয়া যাবে না"-বললো কেউ একজন। কেন? কি হয়েছে মায়ের? আমি প্রাণ পণে হাত-পা ছুড়ছি মুক্ত হবার জন্য। আরো বেশ ক' টা হাত জড়িয়ে ধরলো আমায়। কিছুক্ষণ নিষ্ফল চেষ্টার পর নিশ্চুপ হয়ে এলাম আমি। তিতলি হা করে চেয়ে আছে আমার দিকে। কেউ একজন আমাদেরকে পাঁজাকোলা করে বাইরে নিয়ে এলো।বাইরে তখনো অঝোর শ্রাবণ ধারা। তপ্ত মাটির শক্ত বুক ভেঙে ভেঙে নরম করছিল ওরা।এক দৃষ্টিতে জল পড়া দেখতে দেখতে তন্দ্রা জাগে আমার। প্রকৃতির কি অদ্ভুত খেয়াল। আমি যখন পৃথিবীতে এসেছিলাম মা তখন অচেতন ছিলেন, আর মা যখন চলে গেলেন তখন আমি গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। ঘুম যখন ভাঙলো তখন শেষ বিকেল।বৃষ্টি ততক্ষণে থেমে গিয়েছে। বাড়িময় লোকের ভীড় দ্বিগুণ হয়েছে। কেউ একজন মাথায় হাত বুলিয়ে দিলো আমার। কেউ একজন বললো-"আহা এতো ছোট বয়সে............।"আমার বিস্ময় কাটছিলোনা কিছুতেই।
ঠিক সন্ধ্যার পরে বাবা এলেন। উষ্কখুষ্ক মাথার চুল আর টকটকে লাল গভীর দুটো চোখ নিয়ে।গম্ভীর হয়ে কার সাথে কথা বললেন যেন। তারপর একসময় ওরা, ওরা কারা আমি চিনিনে-ওরা মাকে আনল। সারা শরীর সাদা কাপড় দিয়ে জড়ানো মাকে ভারি অদ্ভুত দেখাচ্ছিল।ততক্ষণে আমি যা বোঝার বুঝেছি। কেউ কেউ কাঁদছিল তখন।আমার কেন জানি কান্না পাচ্ছিলনা মোটেও।শুধু বুকটা বড্ড ফাঁপা ফাঁপা ঠেকছিল। তিতলি তখনো বড় বড় চোখে তাকিয়ে আছে আমার দিকে।আমি কাছে যেতেই ও ভাঙা ভাঙা শব্দে জিজ্ঞেস করলো-" দাদা, মা কখন ঘুম থেকে উঠবে?" মনে পড়ে, তিতলিকে জড়িয়ে ধরে ফুঁপিয়ে কেঁদেছিলাম সেদিন। আমার সাথে সুর মিলিয়েছিল তিতলিও। অবুঝ ছিলো ওর কান্না। ও বুঝতেও পারেনি কি হারিয়েছে ও। আমি শুধু বুঝেছিলাম - জীবনও মাঝে মাঝে আসে মৃত্যুর প্রতিনিধি হয়ে।
মাকে কবর দেয়া হয়েছিল আমাদের উঠোনেই। ভেজা স্যাঁতসেঁতে জল ওঠা মাঠিতে মায়ের নেতিয়ে পড়া শরীরটাকে অনেকগুলো হাত ধরে শুইয়ে দিলো। কেউ একজন খুলে দিলো সাদা কাপড়ের দড়ির বাঁধন গুলো। ধবধবে ফর্সা মায়ের মুখটা তখন অনেকটাই হলদেটে হয়ে গেছে, মায়ের চাপা আঙুলের ফাঁকে তখনও জমাট বেঁধে আছে কালচে রক্ত।
তুলি ততক্ষণে ব্যালকনিতে চলে এসেছে। চায়ের কাপ দুটো টি-টেবিলে রেখে তোয়ালে দিয়ে আমার আধোভেজা চুলগুলো মুছিয়ে দিতে লাগলো ও।" বললাম যে ভেতরে এসো, শুনলে.......................কি হয়েছে দাদা?" আমার চোখের জল থামিয়ে দেয় তিতলির ব্যস্ত হাতকে।
"মাকে বড় মনে পড়ছে রে। সেদিন ও এমনি বৃষ্টি হচ্ছিল যে.........."
আমার কথায় তিতলি খানিকটা চমকে যায় যেন। ব্যালকনির ধারে গিয়ে নিচে থাকা মায়ের কবরটা দেখল ও। আমিও ওর পিছু পিছু গিয়ে দাড়াঁই। অবাধ বৃষ্টির জল বারবার ভিজিয়ে দিচ্ছে মায়ের শরীর। তাতে করে মমতাময়ী ফর্সা মা আমার আরও স্নিগ্ধ -মায়াবী হয়ে উঠছে যেন।
মায়ের বাধাঁনো কবরে একটা অচেনা গুল্ম তখন বর্ষার জলে সিক্ত হয়েছে। হয়ত নতুন কুঁড়ি প্রত্যাশা করছে ও। নতুন একটা কুঁড়ি মানে নতুন একটা জীবন,নতুন করে বাঁচার সৌরভ। ছোট্ট জীবনটাকে আরেকটু দীর্ঘ করার একটা অসহায় প্রয়াস।
দাদার কাঁধে মাথা রেখে দীর্ঘশ্বাস ছাড়লো তিতলি। বুকে টেনে নিতেই ফুঁপিয়ে কেঁদে উঠলো ও। ওর মাথায় হাত বুলিয়ে সান্ত্বনা দিতে গিয়ে দেখলাম আমার আঙুলগুলো কেঁপে কেঁপে উঠছে, আমার চোখও যে জলে ভেজা। একঝাঁক দূরন্ত বৃষ্টি ভিজিয়ে দেয় আমাদের ভাই-বোনকে। কঁচি কঁচি বৃষ্টি ফোঁটার এই আলতো ছোঁয়া আমাদের অবিভূত করে না।
আজো মহাকালের যেকোনো শ্রাবণ দিনের অন্ধকার অঝোর যৌবন আমাকে আমার শৈশব ফিরিয়ে দেয়।কান পাতলে আজো শুনতে পাই সেই দোচালা টিনের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়া অবিরত রোষ-ধ্বনি।বৃষ্টির আছড়ে পড়া একটানা সুরে ঘোর লাগে আমার। মানুষ কত সহজেই না চলে যায়।একেকটা জন্ম একেকটা মৃত্যু কি বিষ্ময়ই না রেখে যায় কাছের মানুষ গুলোর জীবনে। মানুষের জন্ম- মৃত্যুর এই বিষ্ময় আজো আমার কাটেনি।
(পুরো গল্পটিই কাল্পনিক। লেখকের বাস্তব জীবনের সাথে এর কোন অংশেরই মিল নেই)
০৯ আগষ্ট - ২০১৩
গল্প/কবিতা:
৮ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪