জীবনের বাঁকে বাঁকে একা আমি যাত্রী দিনের আলোয় খুজে বেড়ায় অচীন এক রাত্রী ভালবাসার কুসুম বাগে ঘর বাধলাম তাহার সাথে যা চাইলাম সবই পেলাম আলোক-ছায়ায় সব সাজালাম আধাঁর ঘরের আলোক বাতি বাজে শুধু দিবা-রাতি সব পেয়েছি এই ভূবণে দু‘হাত তুলি খুশ নয়নে মায়ের মত মাটি আমার পিতার মতোন জমিন দেশ পেয়েছি অনেক দামে পতাকাটাও সমান তালে মুক্তিকামী সবার কন্ঠে বেজে উঠে একই সুরে পূর্ণতা আমায় দিল অবসর ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
সূর্য
প্রথম চার লাইন হতাশার তার পর তৃপ্তীর, "বাজে শুধু দিবা-রাতি" এ লাইনটাতো টেপ রেকর্ডারের কথা মনে করিয়ে দিলো ভাই। গৃহিণীরা কম বেশি প্রয়োজনেই বাজতে থাকে...। শেষটুকুতে দেশ, মাটি পতাকা এসে কবিতা ছড়িয়ে গেলো অনেক দূর। শেষ লাইনটা কবিতার ভাবের সাথে যায় না ভাই।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।