ছাতা সমাচার

ইচ্ছা (জুলাই ২০১৩)

আবু সাদত রূপক
  • ১০
  • 0
ইলশে গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। তিনটা পঞ্চাশ বেজে গেছে,চারটায় স্কুল ছুটি। স্যার এখনো ক্লাসে আসেননি। সরকারী স্কুলে এটা অবশ্য নতুন কিছু নয়। স্যাররা কদাচিৎ ক্লাসে আসেন-তবুও একটু দেরি করে। তাদের মুখদর্শনে ছাত্ররা ধন্য হন। অতঃপর ক্লাস শেষের একটু পূর্বেই তারা চলে যান। আমরা এসবে অভ্যস্ত এবং খুশিও বটে। কে এ জগতে পড়ালেখা করিতে চায় –আসলে কেউ না?

জানালার পাশে দাড়িয়ে আমি বৃষ্টি দেখছি। স্কুলের পিছনের পুকুরে ছেলেরা সাঁতার কাটছে। আমার খুব সাঁতার কাটতে ইচ্ছে হয়। শহুরে চার দেয়ালে থাকতে থাকতে আমি ননির পুতুল হয়ে উঠেছি। তবুও বৃষ্টির প্রতি, জলের প্রতি আমার নির্মোহ আকর্ষণ। বাসার সামনের মাঠে জমে উঠা জলে কলার ভেলায় ভেসে, স্কুল থেকে বাসা ফেরার পথে বন্ধুদের সাথে কাকভেজা হয়ে, রাস্তার কাদায় মাখামাখি করে- দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাতে হয় আমাকে।

স্কুলের ছুটির ঘণ্টা বেজে উঠেছে। আমার মণে হয় জগতের সকল সুখ এই ঘণ্টার মধ্যে। নিষিদ্ধ জিনিসের প্রতি মানুষের দূর্বার আকর্ষণ – স্কুল গেটে এসে দাঁড়ালে এই কথাটির তাৎপর্য আমি হারে হারে টের পাই। গেটের দু ধারে কত বাহারি দোকান। বারোভাজার দোকান,চটপটি-ফুসকার দোকান, আচারের দোকান, আইসক্রিমের দোকান। এসব দেখলেই আমার জিভে জল চলে আসে। তবে আমার পেট সবসময় এসবের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে। পেটের এসব বিদ্রোহ আমার জিভের জলের কাছে সর্বদায় পরাজিত হয়। বজ্রমুখর মেঘের মতো পেটের গুড়গুড় গর্জনকে আমি থোরাই কেয়ার করি। খাদ্যের মোহনীয় স্বাদের কাছে, ছোটো ঘরে দৌড়াদৌড়ি করা তো নস্যি ব্যাপার।

আমরা তিন স্কুল বন্ধু। একই এলাকায় বাসা।শহরের প্রধান সড়কের পাশ দিয়ে হাঁটছি। স্কুল থেকে আমরা তিনজন প্রায়শ একসাথে বাসায় ফিরি। আগে আমরা রাস্তার পাশের দালান কোঠাগুলো দেখতাম,দেখতাম কত রকমের গাছ-গাছালি আর পাখ-পাখালি। ইদানিং আমাদের এসব ভালো লাগে না। ভালো লাগে রাস্তায় চলাফেরা করা মানুষগুলো দেখতে, বিশেষত বিপরীত লিঙ্গের মানুষগুলো দেখতে। আমরা কেমন জানি বদলে যাচ্ছি, বদলে যাচ্ছে সবকিছু।

প্রধান সড়কের পাশে শহরের প্রধান ড্রেইন। ড্রেইনে ভরপুর পানি,ছুটে যাচ্ছে ছোটো টাঙ্গন নদীর দিকে। ড্রেইনের পাশ দিয়ে শহরের সব প্রশাসনিক ভবনগুলো। ড্রেইনের উপরে কালভার্ট দিয়ে এই ভবনগুলো সংযুক্ত হয়েছে রাস্তার সাথে। তেমনি এক কালভার্টের কাছে এসে এক বন্ধুর মাথা খেলে গেলো। ব্যাগ থেকে খাতা বের করে কাগজ ছিঁড়ল । সেটি নৌকা বানিয়ে ভাসিয়ে দিল। তার দেখাদেখি অন্যজনও নৌকা বানালো। কালভার্টের এপার থেকে ওপার তারা নৌকা-নৌকা খেলতে লাগলো।

আমি বুদ্ধুর মতো তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছি তাদের কাণ্ডকারখানা। ভাবছি-কি করা যায়, কি করা যায়?তাক লাগানোর মতো কিছু, পিলে চমকানোর মতো কিছু। আমার হাতে কালো রঙ্গের ছাতা। বুদ্ধির মহাবিস্ফোরণ খেলে গেলো আমার মাথায়। নৌকা-টৌকা দিয়ে চলবে না আমার, আমি ড্রেইনে জাহাজ,জাহাজ ছাড়ব। যেই কথা, সেই কাজ । আমার ‘The Black Ship’ মানে ছাতাটি ছেড়ে দিলাম কালভার্টের এ পারে । এরপর খুশিতে আকাশের দিকে হাত তুলে জংলী মানবের মতো বুক চাপড়ালাম কিছুক্ষণ। মণে হলো যেন,আমি কিছু একটা হয়ে গেছি। ওপারে গিয়ে অপেক্ষা করতে থাকলাম আমার স্বপ্ন তরীটির জন্য । তাকে নোঙ্গর করাতে হবে। কিন্তু আমার স্বপ্ন তরী আর আসে না। আমার বুক ধুকপুক করতে লাগলো। বন্ধুদের বুঝতে দিলাম না। আবার জংলিদের মতো করে আনন্দ উল্লাস করলাম। কিন্তু স্বপ্নতরী, ধুর কিসের স্বপ্নতরী আমার ছাতা আর এপারে আসে না। আজ যে আমার কি হবে – আল্লাহ মালুম । দেরি হয়ে যাচ্ছে বলে বন্ধুরা চলে গেলো। আমি কিছুক্ষণ চারপাশে খোঁজাখুঁজি করলাম।কিন্তু ছাতা আর পেলাম না। আমার ছাতা ,হায়রে আমার ছাতা, একটি মাত্র ছাতা।

মলিন বদনে একা একা হাঁটছি। ভরা আষাঢ়ে চারপাশের গাছ-পালাগুলো সজীব হয়ে উঠেছে। আজ যেন একটু বেশিই সজীব হয়ে উঠেছে। প্রত্যেকটি পাতা যেন আমার দিকে চেয়ে পরিহাসের হাসি হাসছে। মাথার উপরে কারেন্টের তারে কাকগুলো যেন কর্কশভাবে আমাকে ভর্ৎসনা করছে। আমার হাটা এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে। আর একটু হলেই একটা রিক্সার সাথে ধাক্কা খেতাম। রিক্সাওয়ালার দক্ষতায় সেটা হলো না। বাসায় কি যে বলব? কি যে করব? আর ভাবতে পারছি না। জিনিস হারিয়ে ফেলাতে আমি এমনিতেই বিখ্যাত । এর জন্য আমাকে কম যন্ত্রনা সহ্য করতে হয়নি ? বাবা- মাকে না হয় কিছু বুঝিয়ে দিব, কিন্তু দিদিকে। প্রাইমারী শেষ করে এখন আমি ক্লাস সিক্সে । রুখবে আমায় কে? কিন্তু আমার বড়দিদি সবসময় আমাকে রুখে দেয়। ছোটোবেলায় আমার সাদ নামকে বিকৃত করে যেভাবে ডাকতো,এখনো ঠিক সেভাবে ডাকে,ওলে ওলে ছাদ বাবু , নারে না রাগ করে না আমার সোনা চাঁদ বাবু। তার এসব আধিক্ষেতা আমার অসহ্য লাগে।গভীর চিন্তা ভাবনার পরে কোন কাজ করে যখন আমার মণে হয় , আমি খুব বুদ্ধি বৃত্তিক কিছু একটা করে ফেলেছি; তখন সে সেটিকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বোকামির একটি উদাহরণ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে। আমার সকল দুঃখ যেন তার কাছে আনন্দের মহা উৎসব। পৃথিবীতে যদি আমার শত্রু বলে কিছু থাকে ,তবে সে আমার বড়দিদি ,আর কেউ নয়।

হঠাৎ একটি মানুষের উপর আমার চোখ দুটো আটকে গেলো। আরে এতো সেই অন্ধ ভিক্ষুক যে প্রায় আমাদের বাসায় ভিক্ষা করতে যায়। একটি বালকের হাত ধরে সে ভিক্ষা করে বেড়ায় । কিন্তু এখন সে একা একা হাঁটছে। হাতে কোন লাঠিও নেই। পাশের চায়ের দোকান থেকে বিড়ি কিনে সে বিড়ি ধরালো। আমি হা হয়ে তার দিকে চেয়ে আছি। মানুষ এতো ভণ্ড হয় কিভাবে? দুটো মশা আমার মুখ দিয়ে প্রবেশ করলো। আমার ধ্যানে ব্যাঘাত ঘটলো। কাশতে কাশতে সামনের দিকে হেঁটে চললাম।আমার মাথার জট খুলে গেছে। এবারের মতো মণে হয় রক্ষা পেয়ে যাবো। মলিন বদনটি প্রশস্ত হাসিতে রুপান্তরিত হলো। এরপর দ্রুত পায়ে হেঁটে সদ্য শেখা গানের বুলি আওড়াতে আওড়াতে বাসায় পৌঁছে গেলাম।

পরদিন সন্ধ্যাবেলা। বৃষ্টি হচ্ছে। বাবা বাইরে বের হবেন।আমাকে বললেন, ‘ আমার ছাতাটা একটু ছিড়ে গেছে বেটা,তোমারটা কই।’ আমি মহাসমারোহে চারদিকে ছাতা খুঁজা শুরু করে দিলাম। ছাতা কই? ছাতা কই? চারদিকে হৈ চৈ পরে গেলো। মা বললেন, ‘ কালকে তুই স্কুল থেকে এসে ছাতা কই রেখেছিস?’আমি বললাম, ‘বারান্দায় শুকাতে দিয়েছিলাম।’ ‘তাহলে বারান্দায় দেখ।’ আমি বারান্দা ঘুরে ফিরে এসে বললাম, না নাই বারান্দায় নাই। সবার মণে তখন এক প্রশ্ন, ছাতা গেলো কই? আমি এই মিলিয়ন ডলার কোশ্চেনের উত্তর দিলাম, ছাতা মণে হয় ভিক্ষুক বারান্দা থেকে নিয়ে গেছে; তোমরা তো আর সারাদিন বারান্দা পাহাড়া দিয়ে রাখো না।বাবা-মা সাথে সাথে একমত হলো । হতাশ হয়ে কিছুক্ষণ আক্ষেপ করলো। মানুষের নীতি নৈতিকতা কোথায় যাচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে পৃথিবীতে বাস করা খুব কঠিন হয়ে যাবে। কিন্তু দিদি ঠোঁট দুটো পাতলা করে হাসি দিয়ে আমার কানের কাছে বললো, কিরে ছাতা সত্যি সত্যি স্কুল থেকে নিয়ে এসেছিলি।আমি কোন উত্তর না দিয়ে ওয়াশ রুমের দিকে হাটা দিলাম। একান্ত সময় কাটানোর জন্য এর থেকে উত্তম জায়গা আর হয় না। আমার সত্যিই কিছুটা সময় এখন একান্তে কাটানো দরকার।

কিছুদিন পর। বর্ষাকাল শেষ। কি মণে করে একদিন সেই কালভার্টের নিচে উঁকি দিলাম। দেখি আমার সেই ছাতা কাদায় আটকে আছে। নিব কি নিব না- ভাবছি। অবশেষে বের করে আনলাম ছাতাটা। পাশের ডোবায় পরিস্কার করতে লাগলাম ছাতাটা। মণে পরলো গত গ্রীষ্মে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা। আমরা তিন বন্ধু মিলেই স্কুল থেকে বাসা ফিরছিলাম । রাস্তার ধারে একটা লিচু গাছ।গাছে অনেক লিচু। বন্ধুরা গাছে ঢেল মারল লিচু পারার জন্য। আমি অলস মানুষ। ঢেল খুঁজে বের করার কষ্ট করতে ইচ্ছে হলো না । লিচু গাছে ছাতা ছুঁড়ে মারলাম। লিচু পরা তো দূরে থাক, আমার ছাতাই গাছে আটকে রইলো। ছাতা পারতে আমাকে গাছে ঢেল মারতে হলো । আমার মতো বুদ্ধিমানেরা সবকিছুই বোঝে,তবে একটু দেরিতে, তাই একটু বেশি কষ্টও করতে হয় বৈকি।

পরিস্কার ছাতাটা নিয়ে বাসায় ফেরত আসলাম। আমাদের বারান্দায় কিছু পুরানো কাঠ ছিল। সেগুলোর মাঝে লুকিয়ে রাখলাম ছাতাটা। ওখানে একটা ক্রিকেট বলও লুকিয়ে রাখলাম।কিছুদিন পর বাবার সামনে বল খুঁজার নাটক করে বের করে আনলাম ছাতাটাকে । চিল্লাপাল্লা শুরু করে দিলাম চারদিকে। কে না কে ছাতাটা কাঠগুলোর ওপাশে ফেলে দিয়েছে। ছাতাটা নাকি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না,ভিক্ষুক নিয়ে গেছে। ছাতা ছাড়া এই কয়দিন আমাকে কি কষ্ট করেই না স্কুল করতে হলো । মুখ দিয়ে অনেক কথা বলছি,কিন্তু আমার ঠোঁটগুলো কাঁপছে।কেন জানি? বুঝতে পারছিনা। দূর থেকে দিদি আমার দিকে তাকিয়ে আছে। এ তাকিয়ে থাকের অর্থ আমি কখনোই বুঝতে পারিনি।

বিকেল বেলা ছাদে দাঁড়িয়ে আছি।প্রচণ্ড গরম।গুমোট আবহাওয়া। বৃষ্টি হলে ভালো হতো। আকাশ ধীরে ধীরে গোধূলি হয়ে উঠছে।বিস্বাদে ভরে উঠছে আমার মন।কিভাবে কিভাবে আমি এতগুলো মিথ্যা কথা বললাম। আমার নিজেকে বিশ্বাস হচ্ছে না। মণে হচ্ছে নিজেই নিজেকে বিলীন করে দেই ধ্রুব আঁধারের দেশে। ক্ষণিকের মধ্যে গোধূলি আকাশ ছেয়ে গেলো কাল মেঘে। বৃষ্টি আসি আসি করছে। ছাদে শুকোতে দেয়া কাপড় আর আচারের বোয়েম নেবার জন্য দিদি ছুটে এলো। দিদি এক হাত কোমরে দিয়ে আর এক হাত দিয়ে চুলের বেণী ঘুরাচ্ছে। চোখ দুটো পাকিয়ে ক্রুদ্ধ স্বরে আদর্শ বাঙ্গালি দিদির মতো জিজ্ঞেস করলো, এই তুই এখানে কি করিস? আমার মিথ্যে কথা, আমার প্রতি বাবা-মায়ের অন্ধ বিশ্বাস –এসব নিয়ে গড়ে উঠা আমার জগতে দিদির মিষ্টি কথা তখন বড়ই ম্রিয়মান ।নিশ্চুপ আমার পিছন থেকে দিদি যখন সামনে এসে দাঁড়ালো ততক্ষনে ঝুম বৃষ্টি নেমে এসেছে। আমার চোখের নোনা জল আর বৃষ্টির মিষ্টি জল মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে। আমার চোখের জল দিদির দেখা হয় না। আসলে আমার চোখের জল কখনো কেউ দেখেনি, কখনো কারো দেখা হয়ে উঠে না।পরিবারের ছোটো বলে আমার কাঁদতে ইচ্ছে হতে পারে না, কখনোই না।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোহাম্মদ ওয়াহিদ হুসাইন চমতকার একটা গল্প। ভাল লেগেছে। শুভেচ্ছা রইল।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য
মিলন বনিক খুব সুন্দর গল্প....শৈশবের স্মৃতি ভেসে উঠলো চোখের সামনে...অনেক ধন্যবাদ....
ধন্যবাদ দোয়া করবেন.........আরও অনেক কিছুর স্মৃতি যেন চোখের সামনে ভাসিয়ে তুলতে পারি......
শাহীন মাহমুদ খুব ভাল লেগেছে----------
ঝরা শুরুটা যদি এত ভাল হয় তবে পরেতো ফাটাফাটি ভাল হবে হাঃ হাঃ হাঃ ।
ঝরা আপু , শুরুতেই যদি ঝরে পরি তাহলে কেমন হবে......হাঃ হাঃ হাঃ
অদিতি ভট্টাচার্য্য ছোটবেলার স্মৃতি মাখা গল্প। ভাল লাগল।
Tumpa Broken Angel ভালো লাগল। শুভকামনা।
এফ, আই , জুয়েল # সুন্দর ভাবনার বেশ আশা জাগানিয়া একটি গল্প ।।
জি স্যার, আপনাদের মন্তব্য অনেক আত্মবিশ্বাস দেয়......সুন্দর ভবিষ্যতের আশা জাগায় .........
তাপসকিরণ রায় গল্পটি ভাল লাগল ভাই ! ছোটবেলার গল্প--বেশ মজার ! সুন্দর ভাষা ভাবনায় ভরা।
ধন্যবাদ ভাই, লেখালেখির শুরুটা না হয় ছোটবেলার গল্প দিয়ে করি, আস্তে আস্তে বড় বেলায় যাওয়া যাবে............ :p
জাকিয়া জেসমিন যূথী পরিবারে বড় বোন বা ভাই যদি মারকুটে হয় তাহলে ছোটদের তো প্রায়ই কান্নায় থাকার কথা। যাই হোক, গল্পটা বেশ মধুর। ভালো লেগেছে।
ধন্যবাদ, আপনার মন্তব্যের জন্য......... বড় ভাই বা বোন যদি মারকুটে হয়, তবে কান্নায় থাকতে হয় ঠিক কিন্তু সেই কান্না নিয়েও টিজের সম্মুখীন হতে হয়............

০৮ জুন - ২০১৩ গল্প/কবিতা: ২ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "ছোটবেলা”
কবিতার বিষয় "ছোটবেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪